
.png)

পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান কি কারাগারে খুন হয়েছেন? সামাজিক মাধ্যমে, বিশেষ করে ভারতের বিভিন্ন মিডিয়ায় আবারও এই গুজব ছড়িয়ে পড়ছে।

গুজব ও অপতথ্যের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমকে শক্ত অবস্থান নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মোঃ মাহফুজ আলম। তিনি বলেছেন, বিগত ১৫ বছরে অপতথ্যের ব্যাপকতায় গণমাধ্যমের ওপর জনগণের যে আস্থাহীনতা তৈরি হয়েছে, তা দূর করে বিশ্বাসযোগ্যতা ফিরিয়ে আনতে হবে।

আমার দৃষ্টিতে সংকটের সময়ে গণমাধ্যমের সবচেয়ে বড় দায়িত্ব হলো মানুষের মনকে স্থির করা। সংবাদ কেবল তথ্য নয়, মানুষের দৈনন্দিন জীবনকে প্রভাবিত করার একটি শক্তিশালী হাতিয়ার। যখন অর্থনীতি চাপের মুখে, তখন শিরোনামের একটি ভুল শব্দই বাজারে আতঙ্ক ছড়িয়ে দিতে পারে।

‘ভুয়া তথ্য, বিভ্রান্তিকর কনটেন্ট ও গুজব’ প্রতিরোধে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যন্ত একটি বিশেষ সেল গঠন করেছে জাতীয় সাইবার নিরাপত্তা এজেন্সি (এনসিএসএ)।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে প্রচারিত ‘বাংলাদেশি কর্মীদের ভিসা দিচ্ছে না কাতার’ শীর্ষক খবরকে ‘একেবারেই গুজব’ বলে জানিয়েছে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয় বলেছে, কাতারের শ্রমবাজার যথারীতি চালু আছে এবং এ ধরনের মিথ্যা তথ্য মহলবিশেষের উদ্দেশ্যপ্রণোদিত অপপ্রচার।

জাতীয় নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তথ্য কর্মকর্তাদের ‘আপসহীন ঢাল’ হিসেবে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা।

আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল (আইসিটি) শতাধিক সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে নতুন করে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করতে যাচ্ছে— সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়ানো এমন দাবিকে ‘ভিত্তিহীন গুজব’ বলে উড়িয়ে দিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার।

বাংলাদেশের বাস্তবতায় গুজব যেন এক অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। বিশ্বকোষে জায়গা না পেলেও রিকশার হ্যান্ডেলে, বাসের সিটে, সেলুনের আয়নায় এবং অবশ্যই ফেসবুকের কমেন্ট বক্সে গুজবের অবাধ বিচরণ। মনস্তত্ত্ববিদেরা মনে করেন, গুজবের জন্ম অনিশ্চয়তা থেকে।

কোনো সমাজে গুজব কেন ছড়ানো হয়? গুজব আর গালগল্প কেন মানুষের এত প্রিয়? চলুন, ভ্রমণ করা যাক গুজবমুখর এক ব্যাঙ্গের দুনিয়ায়…

এর আগে সকালে বিভিন্ন গণমাধ্যমের খবরে দাবি করা হয়, সেখানে এনসিপির নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করছেন পিটার হাস। এ ঘটনায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সমালোচনা শুরু হল

গতকাল সোমবার (৭ জুলাই) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছিল লালনসংগীতের বরেণ্য শিল্পী ফরিদা পারভীনের মৃত্যুর গুজব। আজ মঙ্গলবার সকালেও সেই গুজব ফের মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে। বিষয়টি নিয়ে উদ্বিগ্ন তাঁর পরিবার ও ঘনিষ্ঠজনেরা।