সরকারি চাকরিজীবীদের মধ্যে কেউ যদি যৌক্তিক কারণ ছাড়া এককভাবে বা সম্মিলিতভাবে কর্মবিরতিতে যান বা কর্মস্থলে অনুপস্থিত থাকেন; অথবা অন্য কর্মচারীকে তাঁর দায়িত্ব পালনে বাধা দেন, তাহলে অভিযুক্ত ব্যক্তিকে সর্বোচ্চ শাস্তি হিসেবে বরখাস্ত করার বিধান রাখা হয়েছে।
আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছে জাতীয় রাজস্ব বোর্ড (এনবিআর) সংস্কার ঐক্য পরিষদ। ২৫ মে রবিবার রাত আটটার দিকে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেন তাঁরা৷ পূর্বে সংগঠনটির পক্ষ থেকে দেশের সব রাজস্ব দপ্তরে অনির্দিষ্টকালের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি ডাকা হয়৷ ২৬ মে সোমবার থেকে এ কর্মসূচি কার্যকর হওয়ার কথা
দুইটি অধ্যাদেশ ঘিরে কর্মবিরতি ও আন্দোলনে নেমেছেন সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। এর একটি হলো ‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫’ এবং অপরটি ‘রাজস্ব নীতি ও রাজস্ব ব্যবস্থাপনা অধ্যাদেশ, ২০২৫’। এই দুই অধ্যাদেশ ঘিরে দেশের প্রশাসনিক ও অর্থনৈতিক ব্যবস্থায় একযোগে অস্থিরতা দেখা দিয়েছে।
সাইবার স্পেসে সংঘটিত অপরাধ শনাক্ত করা, প্রতিরোধ, দমন ও এসব অপরাধ বিচার এবং আনুষঙ্গিক বিষয়ে বিধান প্রণয়নকল্পে অধ্যাদেশ জারি হয়েছে। সাইবার নিরাপত্তা আইন, ২০২৩ রহিতক্রমে সাইবার সুরক্ষা নিশ্চিতকরণও এর অন্তর্ভুক্ত। আজ এই অধ্যাদেশ গেজেট প্রকাশ করা হয়েছে।রাষ্ট্রপতির অনুমোদনক্রমে আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক