leadT1ad

আমাদের রাজনৈতিক আদর্শ ইনসাফভিত্তিক সমাজ বিনির্মাণ করা: ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট

প্যানেলটির এজিএস প্রার্থী মহিউদ্দীন বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক আদর্শ হচ্ছে যে ইনসাফভিত্তিক একটা সমাজ বিনির্মাণ করা এবং সেটার জন্য ফিউচার লিডারশিপ তৈরি করা।’

স্ট্রিম প্রতিবেদকঢাকা
প্রকাশ : ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১: ৩৩
‘স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ার পথযাত্রী, আমরা থামব না’—এই স্লোগানে শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট। স্ট্রিম গ্রাফিক

দীর্ঘ বিরতির পর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ফিরেছে ডাকসু নির্বাচনের আমেজ। নির্বাচনী উত্তাপের মধ্যে প্রচারণা চালাচ্ছে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট। ‘স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ার পথযাত্রী, আমরা থামব না’—এই স্লোগানে তারা শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছে। ভোটারদের মতে, শক্তিশালী সংগঠন ও ফান্ডিং তাদের অন্যতম শক্তি। তবে ছাত্রশিবির-সংশ্লিষ্টতা এবং মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন ইস্যুতে অস্বচ্ছ অবস্থানের কারণে তাদের নিয়ে বিতর্কও চলছে। সব মিলিয়ে আলোচনা ও বিতর্কের কেন্দ্রে থেকেই ডাকসু জয়ের স্বপ্ন দেখছে এই প্যানেল।

প্যানেলের মতাদর্শ
প্যানেলটির এজিএস প্রার্থী মহিউদ্দীন খান স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমাদের রাজনৈতিক আদর্শ হচ্ছে যে ইনসাফভিত্তিক একটা সমাজ বিনির্মাণ করা এবং সেটার জন্য ফিউচার লিডারশিপ তৈরি করা।’

তা ছাড়া গত ১ সেপ্টেম্বর ইশতেহার ঘোষণার অনুষ্ঠানে মহিউদ্দীন গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের স্লোগান—স্বপ্নের ক্যাম্পাস গড়ার পথযাত্রী, আমরা থামব না। আমরা এই স্লোগান ঠিক করেছি এই মেসেজ দেওয়ার জন্য যে আমরা দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করেছি এই ক্যাম্পাসের জন্য। ভবিষ্যতেও আমরা শিক্ষার্থীদের জন্য কাজ করতে চাই এবং যেই গোষ্ঠী আমাদের অগ্রযাত্রাকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তাঁদের জন্য আমাদের এই মেসেজ যে আমরা থামব না।’
ছাত্রশিবির সংশ্লিষ্টতার কারণে বিরোধীরা এই প্যানেলকে মুক্তিযুদ্ধবিরোধী হিসেবে উপস্থাপন করতে চাইলেও প্যানেলের সদস্যদের পক্ষ থেকে বারবার সেটি অস্বীকার করা হয়েছে।
শুরুতে জয়েন উদ্দিন সরকার তন্ময় নামে এক শিক্ষার্থী সদস্যপদ প্রার্থী হিসেবে প্যানেলটির অংশ ছিলেন। কিন্তু পুরোনো একটি পোস্ট ভাইরাল হলে তাঁকে প্যানেলটি থেকে বাদ দেওয়া হয়। সেই পোস্টে বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানকে উদ্দেশ্য করে তন্ময় লেখেন, ‘একজন ফ্লাইট লেফটেনেন্ট পাকিস্তান থেকে বিমান ছিনতাই করে ভারতে নিয়ে যেতে চাচ্ছিল।’
এ ছাড়া প্যানেলটির মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন বিষয়ক সম্পাদক ফাতেমা তাসনিম জুমা এক বেসরকারি টিভি চ্যানেলের অনুষ্ঠানে মন্তব্য করেন, মুক্তিযুদ্ধে পিকিংপন্থী বাম দল ও চাকমাদের কোনো স্টেক ছিল না।

প্রচারণায় বাধা
প্রচারণার প্রথম দিন থেকে ক্যাম্পাসের বিভিন্ন জায়গায় সদস্যদের ছবি সংবলিত বোর্ড বসায় প্যানেলটি। চারুকলায় প্যানেলটির এমনই একটি বোর্ড ভেঙে ফেলা হয়। এ ছাড়া এক নারী সদস্যের ছবি বিকৃত করা হয়।

ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট অভিযোগ করে, এ বিষয়ে প্রশাসনের কাছে লিখিত বক্তব্য দেওয়া হলেও তারা কোনো উদ্যোগ নেননি।
পরে আচরণবিধি লঙ্ঘনের কারণ দেখিয়ে বোর্ডগুলো সরিয়ে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।

খাদ্য ও আবাসন সমস্যা সমাধানের প্রতিশ্রুতি
প্যানেলটির সদস্যরা বিভিন্ন সময় জানিয়েছেন, তাঁরা শিক্ষার্থীদের পক্ষে কাজ করছেন এবং ভবিষ্যতেও করবেন। মহিউদ্দীন আহমেদ গণমাধ্যমকে বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ের যে জরুরি সমস্যাগুলো আছে, সেগুলো নিয়ে আমরা শিক্ষার্থীদের সাথে কথা বলেছি—ক্যান্টিনের খাদ্য সংক্রান্ত সমস্যা, আবাসন সমস্যা থেকে শুরু করে অন্যান্য বিষয়, প্রশাসনিক জটিলতা, এই বিষয়গুলো নিয়ে আমরা কাজ করব।’
মহিউদ্দীন আরও বলেন, ‘আমরা শিক্ষার্থীদের কাছে যাচ্ছি, ইতিবাচক রেসপন্স পাচ্ছি এবং তাঁরা আমাদেরকে গ্রহণ করছেন। ফলে আমরা যে কাজগুলো করেছি, সেগুলোর মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের কাছে পৌঁছাতে চাই এবং বিশ্বাস করি যে সেটা পৌঁছাতে পেরেছি অনেকাংশে।’

শিক্ষার্থীদের চোখে প্যানেলটির শক্তি ও দুর্বলতা

রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের ২০১৯-২০ সেশনের শিক্ষার্থী আল আমিন খান সিয়াম স্ট্রিমকে বলেন, ‘ইসলামিক ভাবধারার যেই মানুষজন আছে, তাঁদের একটা সফট কর্নার আছে ছাত্রশিবিরের প্রতি…এর পাশাপাশি ছাত্রশিবিরের একটা লয়াল ভোটার বেস আছে, যেটা অন্য সংগঠনের নাই…তো এই ধরনের বিষয়গুলায় ছাত্রশিবির আগায়া আছে। আর সাদিক কায়েমের দেশব্যাপী পরিচিতি তৈরি হইসে এবং এই পরিচিতিটা ক্যাম্পাসেও আছে। আর অসুবিধার জায়গা হইল, আইডিওলজিক্যাল যে দ্বন্দ্বগুলা, সেগুলা ছাত্রশিবির ঠিকভাবে সামলাইতে পারতেছে না। এটা মুক্তিযুদ্ধ নিয়া প্রশ্ন হোক, নারীর ইস্যু নিয়া প্রশ্ন হোক—ওরা খুব ধোঁয়াশাপূর্ণ উত্তর দিতেছে এবং সব প্যানেল থেকে ওদের এই প্রশ্নগুলা করা হইতেছে। ওরা আসলে কোনোভাবেই ক্লিয়ার করতে পারতেছে না।’

নৃবিজ্ঞান বিভাগের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী শেখ আনিয়া ফাহমিন স্ট্রিমকে বলেন, ‘শক্তির কথা যদি বলি, তাহলে হচ্ছে তাদের ম্যানপাওয়ার এবং ফান্ডিং। অনলাইন এবং অফলাইন প্রচারণা দুই ক্ষেত্রেই আমরা দেখি যে ওদের ম্যানপাওয়ার অনেক বেশি। অনলাইনে এটা অনেক বেশি ভিজিবল, কিন্তু অফলাইনেও আছে…আর ফান্ডিং এর কথা যদি বলি, মোটামুটি গত এক বছর ধরেই তারা হলে হলে বিভিন্ন ওয়েলফেয়ার কার্যক্রম চালাচ্ছে।’

দুর্বলতা নিয়ে আনিয়া ফাহমিন বলেন, ‘তাদের মতাদর্শের জায়গা থেকে স্বাধীনতা বিরোধী যে স্ট্যান্ড–ওইটা বড় দুর্বলতা। তাছাড়া নারীদের ব্যাপারে যে অবস্থান, সেটাও। আরেকটা দুর্বলতার হচ্ছে, তাদের প্যানেলে আমরা শুধু ভিপি, জিএস, এজিএস—এদের নামই শুনতেছি এবং এদেরকেই হাইলাইট করা হচ্ছে। আমার কাছে মনে হইসে যে সম্পাদক বা সদস্যদেরকে ঠিক ওইভাবে হাইলাইট করা হচ্ছে না। প্যানেলে সবার জন্য সমানভাবে প্রচারণা চালানো হচ্ছে না কেন? এই জিনিসটাও দৃষ্টিকটু লাগে দেখতে। মনে হয় যে একটা হায়ারার্কি ক্রিয়েট হয়ে গেছে।’

এছাড়া এই প্যানেলে যাঁরা প্রার্থী, তাঁদের অনেকেরই বিগত সরকারের আমলে ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা ছিল বলেও উল্লেখ করেন শিক্ষার্থীরা।

কী আছে ইশতেহারে

১ সেপ্টেম্বর '৩৬ জুলাইয়ের সঙ্গে মিল রেখে' ৩৬ দফা ইশতেহার ঘোষণা করে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট। এ ছাড়া তাঁরা ছয়টি বিষয়কে ‘ইয়েস’ এবং ছয়টি বিষয়কে ‘নো’-এর অন্তর্ভুক্ত করেছেন।
ইয়েস-এর মধ্যে রয়েছে—নিরাপদ ক্যাম্পাস, আবাসন সংকট সমাধান, নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা, চিকিৎসা সুবিধা ও স্বাস্থ্যসম্মত খাবার, উন্নত পরিবহন এবং ক্যারিয়ার গঠনে পর্যাপ্ত তথ্য ও সেবা।

নো-এর মধ্যে রয়েছে—কর্তৃত্ববাদী রাজনীতি, নির্যাতন ও সহিংসতা, গণরুম-গেস্টরুম কালচার, বৈষম্যমূলক নীতি ও আচরণ, মাদক, ছিনতাই, চাঁদাবাজি, ‘লাঞ্চের পরে আসেন’ কালচার এবং ইসলামোফোবিয়া ও সাইবার বুলিং।

এছাড়া প্যানেলটির ৩৬ দফা ইশতেহারের মধ্যে রয়েছে—একাডেমিক ক্যালেন্ডারে ডাকসুর অন্তর্ভুক্তি, ফ্যাসিবাদের দোসরমুক্ত ক্যাম্পাস, আবাসন সংকট নিরসন, স্বাস্থ্যসম্মত খাদ্য নিশ্চিতকরণ, নারীদের জন্য নিরাপদ পরিবহনব্যবস্থা, অনাবাসিক শিক্ষার্থীদের হলে প্রবেশাধিকার, মাতৃত্বকালীন ছুটি, কমনরুমে প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধা, পেপারলেস রেজিস্ট্রার বিল্ডিং, মেন্টরশিপ প্রোগ্রাম চালু, রিসার্চ ইনিশিয়েটিভ, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি সম্প্রসারণ, স্কিল ডেভেলপমেন্ট প্রজেক্ট, অ্যালামনাই নেটওয়ার্ক শক্তিশালীকরণ, ধর্মীয় উপসনালয় উন্নয়ন, কাউন্সিলিং সেবা বৃদ্ধি, চিকিৎসা ব্যয়ে বিশেষ ছাড়, ল্যাংগুয়েজ রিসার্চ সেন্টার প্রতিষ্ঠা, লিগাল হেল্প ডেস্ক চালু, আত্মরক্ষা প্রশিক্ষণ, কর্মচারী প্রশিক্ষণ চালু ইত্যাদি।

প্রার্থী হিসেবে যারা রয়েছেন

গত ১৮ আগস্ট এক সংবাদ সম্মেলনে পুর্ণাঙ্গ প্যানেল প্রকাশ করে ঐক্যবদ্ধ শিক্ষার্থী জোট।

১। সহসভাপতি- আবু সাদিক, ২০১৬-১৭ সেশন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, শেখ মুজিবুর রহমান হল, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবিরের কেন্দ্রীয় প্রকাশনা সম্পাদক, ছাত্রশিবিরের ঢাবি শাখার সাবেক সভাপতি।

২। সাধারণ সম্পাদক- এস এম ফরহাদ, ২০১৭-১৮ সেশন, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, কবি জসীম উদদীন হল, ছাত্রশিবিরের ঢাবি শাখার সভাপতি।

৩। সহসাধারণ সম্পাদক- মহিউদ্দীন খান, ২০১৮-১৯, লোকপ্রশাসন বিভাগ, কবি জসীম উদদীন হল, ছাত্রশিবিরের ঢাবি শাখার সাধারণ সম্পাদক।

৪। মুক্তিযুদ্ধ ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন সম্পাদক- ফাতেমা তাসনিম জুমা, ২০২১-২২ সেশন, অপরাধবিজ্ঞান বিভাগ, কবি সুফিয়া কামাল হল, ইনকিলাব মঞ্চের সদস্য।

৫। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক- ইকবাল হায়দার, ২০১৮-১৯ সেশন, ফলিত রসায়ন ও কেমিকৌশল বিভাগ, ফজলুল হক মুসলিম হল।

৬। কমনরুম, রিডিংরুম ও ক্যাফেটেরিয়া সম্পাদক- উম্মে ছালমা, ২০২০-২১ সেশন, ইংরেজি বিভাগ, কবি সুফিয়া কামাল হল।

৭। আন্তর্জাতিক সম্পাদক- জসীমউদ্দিন খান, ২০১৫-১৬ সেশন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, বিজয় একাত্তর হল।

৮। সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক- নুরুল ইসলাম, ২০১৯-২০ সেশন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, বিজয় একাত্তর হল।

৯। গবেষণা ও প্রকাশনা সম্পাদক- সাজ্জাদ হোসাইন খাঁন, ২০১৯-২০ সেশন, আরবি বিভাগ, বিজয় একাত্তর হল।

১০। ক্রীড়া সম্পাদক- আরমান হোসেন, ২০১৬-১৭ সেশন, আরবি বিভাগ, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল।

১১। ছাত্র পরিবহন সম্পাদক- আসিফ আব্দুল্লাহ, ২০১৭-১৮ সেশন, পরিসংখ্যান বিভাগ, অমর একুশে হল।

১২। ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট সম্পাদক- মাজহারুল ইসলাম, ২০১৮-১৯ সেশন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, শেখ মুজিবুর রহমান হল।

১৩। স্বাস্থ্য ও পরিবেশ সম্পাদক- এম এম আল মিনহাজ, ২০১৬-১৭ সেশন, স্বাস্থ্য অর্থনীতি ইনস্টিটিউট, শেখ মুজিবুর রহমান হল, ইউনাইটেড পিপলস বাংলাদেশের (আপ বাংলাদেশ) সদস্য।

১৪। মানবাধিকার ও আইন বিষয়ক সম্পাদক- মোঃ জাকারিয়া, ২০২০-২১ সেশন, আইন বিভাগ, বিজয় একাত্তর হল।

১৫। সমাজসেবা সম্পাদক- শরীফুল ইসলাম, ২০১৯-২০ সেশন, আইন বিভাগ, শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল।

এ ছাড়া সদস্য পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন

১। মোছা. আফসানা আক্তার, ২০১৯-২০ সেশন, ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগ, বাংলাদেশ-কুয়েত মৈত্রী হল।
২। সর্ব মিত্র চাকমা, ২০২২-২৩ সেশন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, জগন্নাথ হল।
৩। সাবিকুন নাহার তামান্না, ২০১৯-২০ সেশন, উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ, কবি সুফিয়া কামাল হল।

৪। বেলাল হোসেন অপু, ২০১৮-১৯ সেশন, সমাজকল্যাণ ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল।
৫। মিফতাহুল হোসাইন আল-মারুফ, ২০১৯-২০ সেশন, রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ, মুক্তিযোদ্ধা জিয়াউর রহমান হল।

৬। মাজহারুল ইসলাম, ২০১৮-১৯ সেশন, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, বিজয় একাত্তর হল।

৭। আনাস ইবনে মুনির, ২০১৯-২০ সেশন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, স্যার এ এফ রহমান হল।
৮। রায়হান উদ্দীন, ২০১৮-১৯ সেশন, ইংরেজি বিভাগ, স্যার এ এফ রহমান হল।
৯। রাইসুল ইসলাম, ২০১৮-১৯ সেশন, সমাজবিজ্ঞান বিভাগ, বিজয় একাত্তর হল।
১০। আবদুল্যা আল মাহমুদ, ২০১৯-২০ সেশন, শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউট, সলিমুল্লাহ মুসলিম হল।
১১। ইমরান হোসাইন, ২০১৭-১৮ সেশন, ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগ, শেখ মুজিবুর রহমান হল।

১২। শাহিনুর রহমান, ২০২০-২১ সেশন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, স্যার এ এফ রহমান হল।
১৩। তাজিনুর রহমান, ২০১৮-১৯ সেশন, আরবি বিভাগ, শেখ মুজিবুর রহমান হল।

Ad 300x250

ভোলায় পরকীয়ার অভিযোগে নারীকে গাছে বেঁধে, গলায় জুতার মালা পরিয়ে হেনস্তা, গ্রেপ্তার ৪

বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থী সংসদ: আমাদের প্যানেল গঠিত হয়েছে গণ-অভ্যুত্থানের নেতাদের নিয়ে

ডাকসু নির্বাচন: শিক্ষার্থীদের ‘ব্যক্তিগত তথ্য’ বেহাত হলো কীভাবে

শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য কাল শহীদ মিনারে নেওয়া হবে বদরুদ্দীন উমরের মরদেহ

'বদরুদ্দীন উমর আজীবন মানুষের মুক্তির জন্য লড়েছেন'

সম্পর্কিত