অনেকের মতে, বিএনপি পিআর হিসেবে পরিচিত ‘প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন ’ বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনের বিরোধিতা করায় জামায়াত হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবেই আমন্ত্রণ জানায়নি।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তাদের ইতিহাসে প্রথম একক জাতীয় সমাবেশ আয়োজন করেছে। জামায়াতের এই বিশাল সমাবেশে দেখা গেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিশ, খেলাফত আন্দোলন, জাগপা ও জনতার অধিকার পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের। কিন্তু এই সমাবেশে অনুপস্থিত ছিল দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল ও জামায়াতের একসময়ের জোটসঙ্গী বিএনপি।
এ বিষয়ে বিএনপির মিডিয়া সেল সদস্য শায়রুল কবির খান স্ট্রিমকে জানিয়েছেন, তাঁদের কাউকে আমন্ত্রণ দেওয়াই হয়নি।
অন্যদিকে জামায়াতের একাধিক সূত্র দাবি করেছে, বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ‘আমরা বিএনপিকে আমন্ত্রণ পাঠিয়েছিলাম।’
আমন্ত্রণ ব্যক্তিগতভাবে দেওয়া হয়েছিল নাকি আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠানো হয়েছিল জানতে চাইলে আহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ‘বিএনপির যাঁদের আমরা বলেছি, তাঁরা আসেনি।’
অনেকের মতে, বিএনপি পিআর হিসেবে পরিচিত ‘প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন ’ বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনের বিরোধিতা করায় জামায়াত হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবেই আমন্ত্রণ জানায়নি।
বর্তমান সংসদীয় ব্যবস্থায় একজন প্রার্থী কেবল নির্দিষ্ট আসনে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হন। তবে পিআর পদ্ধতিতে ভোটের অনুপাতে পুরো সংসদ গঠিত হয়। যেখানে ব্যক্তি প্রার্থীর চেয়ে ভোট গণনায় সেখানে গুরুত্ব পায় রাজনৈতিক দল। পার্টি-লিস্ট পদ্ধতিতে প্রতিটি দল আগেভাগেই তাদের প্রার্থীদের একটি তালিকা দেয়।
এই পদ্ধতি ভোটারেরা কোনো ব্যক্তিকে নয়, একটি দলকে ভোট দেন এবং সেই ভোটের অনুপাতে সংসদে দলের সদস্য সংখ্যা নির্ধারিত হয়।
বাংলাদেশ, ভারত ও যুক্তরাজ্য বর্তমানে ‘ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট’ পদ্ধতি অনুসরণ করে। যেখানে একটি নির্দিষ্ট আসনে সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া প্রার্থীই জয়ী হন।
গত বছর গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকেই নির্বাচন ইস্যুতে জামায়াত পিআর পদ্ধতির পক্ষে জোরালো অবস্থান নিয়েছে।
দলটির জাতীয় সমাবেশে আমন্ত্রিত বেশিরভাগ দলও পিআর পদ্ধতির সমর্থক। এনসিপি বা গণঅধিকার পরিষদের মতো দলগুলোও সোচ্চার রয়েছে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে।
তবে শুধু বিএনপি নয়, আরও কয়েকটি দল এই সমাবেশে উপস্থিত ছিল না। এ বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা হয় এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি সমাবেশের খবরই জানি না।’
অন্যদিকে গণসংহতি আন্দোলন জানিয়েছে, তারা আমন্ত্রণ পেলেও সমাবেশে অংশ নেয়নি। দলের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, পরবর্তী তিন থেকে পাঁচটি নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হওয়া উচিত।
তবে জামায়াতের ঐতিহাসিক সমাবেশে বিএনপির অনুপস্থিতি নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই যাচ্ছে। বিএনপি আমন্ত্রণ পায়নি, না কি পেয়েও না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী তাদের ইতিহাসে প্রথম একক জাতীয় সমাবেশ আয়োজন করেছে। জামায়াতের এই বিশাল সমাবেশে দেখা গেছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি), গণঅধিকার পরিষদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ, খেলাফত মজলিশ, খেলাফত আন্দোলন, জাগপা ও জনতার অধিকার পার্টিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের। কিন্তু এই সমাবেশে অনুপস্থিত ছিল দেশের অন্যতম বড় রাজনৈতিক দল ও জামায়াতের একসময়ের জোটসঙ্গী বিএনপি।
এ বিষয়ে বিএনপির মিডিয়া সেল সদস্য শায়রুল কবির খান স্ট্রিমকে জানিয়েছেন, তাঁদের কাউকে আমন্ত্রণ দেওয়াই হয়নি।
অন্যদিকে জামায়াতের একাধিক সূত্র দাবি করেছে, বিএনপিকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।
জামায়াতে ইসলামীর সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল ও কেন্দ্রীয় প্রচার বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত আহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ‘আমরা বিএনপিকে আমন্ত্রণ পাঠিয়েছিলাম।’
আমন্ত্রণ ব্যক্তিগতভাবে দেওয়া হয়েছিল নাকি আনুষ্ঠানিকভাবে পাঠানো হয়েছিল জানতে চাইলে আহসানুল মাহবুব জুবায়ের বলেন, ‘বিএনপির যাঁদের আমরা বলেছি, তাঁরা আসেনি।’
অনেকের মতে, বিএনপি পিআর হিসেবে পরিচিত ‘প্রোপোরশনাল রিপ্রেজেন্টেশন ’ বা আনুপাতিক প্রতিনিধিত্বমূলক পদ্ধতিতে নির্বাচন আয়োজনের বিরোধিতা করায় জামায়াত হয়তো ইচ্ছাকৃতভাবেই আমন্ত্রণ জানায়নি।
বর্তমান সংসদীয় ব্যবস্থায় একজন প্রার্থী কেবল নির্দিষ্ট আসনে সবচেয়ে বেশি ভোট পেয়ে জয়ী হন। তবে পিআর পদ্ধতিতে ভোটের অনুপাতে পুরো সংসদ গঠিত হয়। যেখানে ব্যক্তি প্রার্থীর চেয়ে ভোট গণনায় সেখানে গুরুত্ব পায় রাজনৈতিক দল। পার্টি-লিস্ট পদ্ধতিতে প্রতিটি দল আগেভাগেই তাদের প্রার্থীদের একটি তালিকা দেয়।
এই পদ্ধতি ভোটারেরা কোনো ব্যক্তিকে নয়, একটি দলকে ভোট দেন এবং সেই ভোটের অনুপাতে সংসদে দলের সদস্য সংখ্যা নির্ধারিত হয়।
বাংলাদেশ, ভারত ও যুক্তরাজ্য বর্তমানে ‘ফার্স্ট-পাস্ট-দ্য-পোস্ট’ পদ্ধতি অনুসরণ করে। যেখানে একটি নির্দিষ্ট আসনে সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া প্রার্থীই জয়ী হন।
গত বছর গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকেই নির্বাচন ইস্যুতে জামায়াত পিআর পদ্ধতির পক্ষে জোরালো অবস্থান নিয়েছে।
দলটির জাতীয় সমাবেশে আমন্ত্রিত বেশিরভাগ দলও পিআর পদ্ধতির সমর্থক। এনসিপি বা গণঅধিকার পরিষদের মতো দলগুলোও সোচ্চার রয়েছে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবিতে।
তবে শুধু বিএনপি নয়, আরও কয়েকটি দল এই সমাবেশে উপস্থিত ছিল না। এ বিষয়ে গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা হয় এবি পার্টির চেয়ারম্যান মজিবুর রহমান মঞ্জুর সঙ্গে। তিনি বলেন, আমি সমাবেশের খবরই জানি না।’
অন্যদিকে গণসংহতি আন্দোলন জানিয়েছে, তারা আমন্ত্রণ পেলেও সমাবেশে অংশ নেয়নি। দলের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, পরবর্তী তিন থেকে পাঁচটি নির্বাচন পিআর পদ্ধতিতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে হওয়া উচিত।
তবে জামায়াতের ঐতিহাসিক সমাবেশে বিএনপির অনুপস্থিতি নিয়ে ধোঁয়াশা থেকেই যাচ্ছে। বিএনপি আমন্ত্রণ পায়নি, না কি পেয়েও না যাওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, তা এখনও স্পষ্ট নয়।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘বাংলাদেশে বহু জাতিগোষ্ঠী যুগ যুগ ধরে বসবাস করছে। কিন্তু ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর প্রণীত ৭২-এর সংবিধান তাদের যথাযথভাবে অন্তর্ভুক্ত করতে পারেনি। সর্বোচ্চ নাগরিক মর্যাদাও দিতে ব্যর্থ হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেতারেক রহমান বলেন, ‘জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। কোনো আবেগতাড়িত বা ভুল সিদ্ধান্তে যাতে চরমপন্থা বা ফ্যাসিবাদ পুনর্বাসিত হওয়ার সুযোগ না পায়, সেজন্য সবাইকে সজাগ থাকতে হবে।’
২ ঘণ্টা আগেজাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর বক্তব্যের প্রতিক্রিয়ায় ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে কক্সবাজারের স্থানীয় বিএনপির নেতা-কর্মীদের মধ্যে। তারা এনসিপির গাড়িবহরের পথরোধ এবং পথসভার মঞ্চ ভাঙচুর করেছেন।
১৯ ঘণ্টা আগেবক্তব্য শুরুর আট মিনিটের মাথায় মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তবে দ্রুত নিজেকে সামলে নিয়ে আবারও বক্তৃতা শুরু করেন তিনি। কিন্তু আবারও এক মিনিটের ভেতর মঞ্চে লুটিয়ে পড়েন। পরে সেখানে বসেই বক্তব্য শেষ করেন ৬৬ বছর বয়সী এই নেতা।
১৯ ঘণ্টা আগে