স্ট্রিম সংবাদদাতা
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। আগামীকাল বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।
১৯৯০ সালের পর চবিতে আর কোনো ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়নি। দীর্ঘ বিরতির পর নির্বাচন ঘিরে তাই শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও প্রত্যাশা লক্ষ্য করা গেছে। আর সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ নিশ্চিতে আজ দিনভর ব্যস্ত ছিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ বছর কেন্দ্রীয় সংসদে ২৬টি এবং হল সংসদে ১৪টি পদে ভোটগ্রহণ হবে। নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে ১৩টি প্যানেল। সব মিলিয়ে কেন্দ্রীয় সংসদে ৪১৫ জন এবং হল সংসদে ৪৯৩ জনসহ ৯০৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদের ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদে ২৪ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ২২ জন এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ২১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
চাকসুতে এবার মোট ভোটার ২৫ হাজার ৫২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৬ হাজার ৮৪ এবং নারী ভোটার ১১ হাজার ৩২৯ জন। পাঁচটি অনুষদের ১৫টি কেন্দ্রে ওএমআর পদ্ধতিতে তাঁরা ভোট দেবেন। এ ছাড়া দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিতে চাকসু ভবনের দ্বিতীয় তলায় আলাদা ভোটকেন্দ্র করা হয়েছে। প্রতিটি অনুষদ ভবনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ডিন এবং বিভাগীয় চেয়ারম্যানরা থাকবেন প্রিজাইডিং কর্মকর্তার দায়িত্বে।
শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত নির্বাচন কমিশন
ভোটের আগের দিন ব্যালট বাক্স, ভোটকক্ষ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যস্ত ছিল নির্বাচন কমিশন। প্রতিটি কেন্দ্রে ব্যালট বাক্স ও সরঞ্জাম পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
চাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মনির উদ্দিন বলেন, ‘দীর্ঘ ৩৬ বছর পর আমরা ঐতিহাসিক এই নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছি। এজন্য সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে পারব।’
দীর্ঘ সময় পর নির্বাচন হওয়ায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে চবি প্রশাসন। প্রতিটি ভবনে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। এ ছাড়া চারজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চলবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ ছাড়া র্যাব, পুলিশ, বিজিবি, এপিবিএন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম যৌথভাবে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন।
উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে গঠিত হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু)। ১৯৭০ সালে প্রথম চাকসু নির্বাচন হয়। এরপর ১৯৭২, ১৯৭৪, ১৯৭৯, ১৯৮১ এবং ১৯৯০ সালে সর্বশেষ চাকসু নির্বাচন হয়।
দীর্ঘ ৩৫ বছর পর অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) ও হল সংসদ নির্বাচন। আগামীকাল বুধবার (১৫ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলবে ভোটগ্রহণ।
১৯৯০ সালের পর চবিতে আর কোনো ছাত্র সংসদ নির্বাচন হয়নি। দীর্ঘ বিরতির পর নির্বাচন ঘিরে তাই শিক্ষার্থীদের মধ্যে ব্যাপক উৎসাহ ও প্রত্যাশা লক্ষ্য করা গেছে। আর সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে ভোট গ্রহণ নিশ্চিতে আজ দিনভর ব্যস্ত ছিল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।
এ বছর কেন্দ্রীয় সংসদে ২৬টি এবং হল সংসদে ১৪টি পদে ভোটগ্রহণ হবে। নির্বাচনে অংশ নিচ্ছে ১৩টি প্যানেল। সব মিলিয়ে কেন্দ্রীয় সংসদে ৪১৫ জন এবং হল সংসদে ৪৯৩ জনসহ ৯০৮ প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। এর মধ্যে কেন্দ্রীয় সংসদের ভাইস প্রেসিডেন্ট (ভিপি) পদে ২৪ জন, সাধারণ সম্পাদক (জিএস) পদে ২২ জন এবং সহ-সাধারণ সম্পাদক (এজিএস) পদে ২১ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
চাকসুতে এবার মোট ভোটার ২৫ হাজার ৫২১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ১৬ হাজার ৮৪ এবং নারী ভোটার ১১ হাজার ৩২৯ জন। পাঁচটি অনুষদের ১৫টি কেন্দ্রে ওএমআর পদ্ধতিতে তাঁরা ভোট দেবেন। এ ছাড়া দৃষ্টিপ্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের ভোটাধিকার প্রয়োগ নিশ্চিতে চাকসু ভবনের দ্বিতীয় তলায় আলাদা ভোটকেন্দ্র করা হয়েছে। প্রতিটি অনুষদ ভবনে রিটার্নিং কর্মকর্তা হিসেবে ডিন এবং বিভাগীয় চেয়ারম্যানরা থাকবেন প্রিজাইডিং কর্মকর্তার দায়িত্বে।
শেষ মুহূর্তের প্রস্তুতিতে ব্যস্ত নির্বাচন কমিশন
ভোটের আগের দিন ব্যালট বাক্স, ভোটকক্ষ ও নিরাপত্তা নিশ্চিতে ব্যস্ত ছিল নির্বাচন কমিশন। প্রতিটি কেন্দ্রে ব্যালট বাক্স ও সরঞ্জাম পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
চাকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক মনির উদ্দিন বলেন, ‘দীর্ঘ ৩৬ বছর পর আমরা ঐতিহাসিক এই নির্বাচন আয়োজন করতে যাচ্ছি। এজন্য সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ হয়েছে। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ও অবকাঠামোগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা আশা করছি, একটি অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন উপহার দিতে পারব।’
দীর্ঘ সময় পর নির্বাচন হওয়ায় নিরাপত্তা নিশ্চিত করাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে বলে জানিয়েছে চবি প্রশাসন। প্রতিটি ভবনে একজন করে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নিয়োজিত থাকবেন। এ ছাড়া চারজন ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে চলবে ভ্রাম্যমাণ আদালত। এ ছাড়া র্যাব, পুলিশ, বিজিবি, এপিবিএন ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল টিম যৌথভাবে ক্যাম্পাসে নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকবেন।
উল্লেখ্য, ১৯৬৬ সালে গঠিত হয় চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু)। ১৯৭০ সালে প্রথম চাকসু নির্বাচন হয়। এরপর ১৯৭২, ১৯৭৪, ১৯৭৯, ১৯৮১ এবং ১৯৯০ সালে সর্বশেষ চাকসু নির্বাচন হয়।
মানবাধিকার সংগঠন হিউম্যান রাইটস সাপোর্ট সোসাইটির (এইচআরএসএস) এক পর্যবেক্ষণ প্রতিবেদন অনুসারে, এই সময়ে কমপক্ষে ১ হাজার ৪৭টি রাজনৈতিক সহিংসতার ঘটনায় অন্তত ১৬০ জন নিহত এবং ৮ হাজার ৫০ জন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জ থেকে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পড়াশোনা করতে এসে মৌলভী বুধপাড়াতেই থিতু হয়েছেন আবদুল ওহাব সোহেল। এ এলাকাতেই বিয়ে করেছেন। তিনি ছিলেন রাবি শিবিরের সেক্রেটারিয়েট মেম্বার। পরবর্তীতে জামায়াতে ইসলামীর মতিহার থানার আমির হয়েছিলেন।
৩ ঘণ্টা আগেনির্বাচন কমিশনারদের একজন একটি রাজনৈতিক দলের মতো করে কথা বলছেন বলে অভিযোগ করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুখপাত্র মাওলানা গাজী আতাউর রহমান।
৪ ঘণ্টা আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচন ঘিরে আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। ইসলামী ছাত্রশিবির সমর্থিত প্যানেল ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থী জোট’ অভিযোগ করেছে, নির্বাচন কমিশনের পক্ষপাতমূলক সিদ্ধান্তের কারণে তারা আজকের (১৪ অক্টোবর) নির্ধারিত প্রজেকশন মিটিং স্থগিত করতে বাধ্য হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে