স্ট্রিম সংবাদদাতা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের অভিযোগ তুলেছে বামধারার প্যানেল ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’।
আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্যানেল থেকে ভিপি পদপ্রার্থী ফুয়াদ রাতুল। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘হল ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্বাচনি প্রচারণার অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত ফোন নম্বর দুটি রাজনৈতিক সংগঠন—জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের কাছে সরবরাহ করেছে।’
তিনি আরও জানান, ওই তথ্য ফাঁসের পর থেকে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ও হোয়াটসঅ্যাপে বিভিন্ন থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতারণামূলক বার্তা ও কল আসছে। এটি শিক্ষার্থীদের গোপনীয়তা ও সাইবার নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে।
ফুয়াদ রাতুল বলেন, প্রশাসনের নীরবতা ও তথ্য ব্যবস্থাপনায় অবহেলা প্রমাণ করে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্যকর সাইবার সুরক্ষা ব্যবস্থা নেই। শিক্ষার্থীদের তথ্য ফাঁস প্রশাসনিক দায়িত্বহীনতার চরম উদাহরণ।
প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য প্রার্থী আসাদ সাদিক রাফি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সংবেদনশীল তথ্য থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটে সরবরাহ করা হচ্ছে, যা তাদের সাইবার নিরাপত্তায় গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করছে।’
গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদের পক্ষ থেকে ফুয়াদ রাতুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দ্রুত তদন্তের দাবি জানান এবং এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের তথ্য সুরক্ষায় একটি কার্যকর সাইবার সেল গঠনের দাবিও করেন।
এই ব্যাপারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রার্থীদের পক্ষ থেকে শুরুতেই আমাদের কাছে এসব তথ্য চাওয়া হয়েছিল, কিন্তু আমরা ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ারের অনুমতি দিইনি। আজকে বিষয়টি জানার পরপরই আমরা খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছি। যদি হল প্রশাসন সত্যিই কোনো ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করে থাকে, তবে সেটা নিশ্চয়ই অনুচিত।’
উল্লেখ্য, এর আগে গতকাল থেকে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত মোবাইলে বার্তা পাঠিয়ে প্রচারণা চালায় ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ ও ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থীজোট’। এরপর থেকেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে এবং অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন।
পূর্ণাঙ্গ তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৬ অক্টোবর রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে এবং দিনশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসের অভিযোগ তুলেছে বামধারার প্যানেল ‘গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদ’।
আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিবহন মার্কেটে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ অভিযোগ করা হয়।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন প্যানেল থেকে ভিপি পদপ্রার্থী ফুয়াদ রাতুল। তিনি অভিযোগ করে বলেন, ‘হল ও বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নির্বাচনি প্রচারণার অংশ হিসেবে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত ফোন নম্বর দুটি রাজনৈতিক সংগঠন—জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল ও ইসলামী ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেলের কাছে সরবরাহ করেছে।’
তিনি আরও জানান, ওই তথ্য ফাঁসের পর থেকে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ও হোয়াটসঅ্যাপে বিভিন্ন থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটের মাধ্যমে প্রতারণামূলক বার্তা ও কল আসছে। এটি শিক্ষার্থীদের গোপনীয়তা ও সাইবার নিরাপত্তার জন্য মারাত্মক হুমকি সৃষ্টি করেছে।
ফুয়াদ রাতুল বলেন, প্রশাসনের নীরবতা ও তথ্য ব্যবস্থাপনায় অবহেলা প্রমাণ করে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে কার্যকর সাইবার সুরক্ষা ব্যবস্থা নেই। শিক্ষার্থীদের তথ্য ফাঁস প্রশাসনিক দায়িত্বহীনতার চরম উদাহরণ।
প্যানেল থেকে কার্যনির্বাহী সদস্য প্রার্থী আসাদ সাদিক রাফি বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের সংবেদনশীল তথ্য থার্ড পার্টি ওয়েবসাইটে সরবরাহ করা হচ্ছে, যা তাদের সাইবার নিরাপত্তায় গুরুতর ঝুঁকি তৈরি করছে।’
গণতান্ত্রিক শিক্ষার্থী পর্ষদের পক্ষ থেকে ফুয়াদ রাতুল বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কাছে দ্রুত তদন্তের দাবি জানান এবং এ ঘটনায় সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে কঠোর প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার আহ্বান জানান। পাশাপাশি শিক্ষার্থীদের তথ্য সুরক্ষায় একটি কার্যকর সাইবার সেল গঠনের দাবিও করেন।
এই ব্যাপারে প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক এফ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রার্থীদের পক্ষ থেকে শুরুতেই আমাদের কাছে এসব তথ্য চাওয়া হয়েছিল, কিন্তু আমরা ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ারের অনুমতি দিইনি। আজকে বিষয়টি জানার পরপরই আমরা খতিয়ে দেখার চেষ্টা করছি। যদি হল প্রশাসন সত্যিই কোনো ব্যক্তিগত তথ্য শেয়ার করে থাকে, তবে সেটা নিশ্চয়ই অনুচিত।’
উল্লেখ্য, এর আগে গতকাল থেকে শিক্ষার্থীদের ব্যক্তিগত মোবাইলে বার্তা পাঠিয়ে প্রচারণা চালায় ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেল ‘ঐক্যবদ্ধ নতুন প্রজন্ম’ ও ছাত্রশিবির-সমর্থিত প্যানেল ‘সম্মিলিত শিক্ষার্থীজোট’। এরপর থেকেই শিক্ষার্থীদের মধ্যে অসন্তোষ ছড়িয়ে পড়ে এবং অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এ নিয়ে প্রতিবাদ জানাতে থাকেন।
পূর্ণাঙ্গ তফসিল অনুযায়ী, আগামী ১৬ অক্টোবর রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত ভোটগ্রহণ চলবে এবং দিনশেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় কাজী নজরুল ইসলাম মিলনায়তনে ভোট গণনা শেষে ফলাফল ঘোষণা করা হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (চাকসু) নির্বাচনকে ঘিরে ক্যাম্পাসজুড়ে চলছে জমজমাট প্রচারণা। প্রচলিত দেয়াললিখন কিংবা লিফলেটের বাইরে গিয়ে এবারের নির্বাচনে অভিনব প্রচার পদ্ধতি ব্যবহার করছেন প্রার্থীরা।
৫ ঘণ্টা আগেআবাসন, পরিবহন, স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়ন বা খাবারের ভর্তুকির মতো বিষয়গুলো শিক্ষার্থীদের মূল দাবি। প্রার্থীরাও এগুলোকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়েছেন। কিন্তু গঠনতন্ত্রে এগুলো করবার এখতিয়ার রাকসু প্রতিনিধিদের হাতে রাখা হয়নি।
৭ ঘণ্টা আগেপ্রতীক দেওয়ার এখতিয়ার নির্বাচন কমিশনের (ইসি) হলেও বিএনপির ধানের শীষ নিয়ে টানাটানি হচ্ছে কেন তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৮ ঘণ্টা আগেসেনাবাহিনীর মানবতাবিরোধী অপরাধে যুক্ত সদস্যদের দ্রুত গ্রেপ্তার ও বিচার চেয়ে নিজের ফেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে স্ট্যাটাস দিয়েছেন এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম।
১ দিন আগে