রাবিতে পোষ্যকোটা পুনর্বহাল
স্ট্রিম সংবাদদাতা
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পোষ্যকোটা পুনর্বহালের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন।
আজ শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জুমার নামাজের পর রাবি কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে মিছিল নিয়ে জোহা চত্বরের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে তারা।
এসময় ‘ভিক্ষা লাগলে ভিক্ষা নে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘কোটা না মেধা মেধা, মেধা মেধা’, ‘২৪ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তাঁরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, আপনারা জানেন অযৌক্তিক পোষ্য কোটার বিরুদ্ধে ২৪ জুলাই বিপ্লব সংগঠিত হয়েছিল। জুলাই বিপ্লবের ছয় মাস পরে আমরা পোষ্য কোটা বাতিল করেছিলাম। কিন্তু প্রশাসন আবার এই পোষ্য কোটা রাবিতে ফিরিয়ে এনেছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই, এরই সঙ্গে পোষ্য কোটা বাতিল চাই।
বিক্ষোভ মিছিলে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী সজিবুর রহমান বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই সকল শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা আবার পোষ্য কোটাকে চিতায় পুড়ে ভস্ম করে উড়িয়ে দিব। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাকসু নিয়ে যে আমেজ তৈরি হয়েছিল, দলমত নির্বিশেষে সকল প্রার্থীদের মধ্যে যে সৌহার্দ্যপূর্ণ রাকসুর আমেজ তৈরি হয়েছিল সেটাকে বানচাল করার জন্য প্রশাসন যে পদক্ষেপ নিয়েছে তার তীব্র নিন্দা জানাই।’
রাবি শিক্ষার্থী মাহির ফয়সাল বলেন, ‘আপনাদের অনেক আশা-ভরসা নিয়ে আমাদের প্রশাসনিক ভবনে বসানো হয়েছে। আপনারা হবেন শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বর, তাদের সঙ্গে বেইমানি করবেন না। শিক্ষার্থীরা কাউকে ছাড়বে না, আমরা সবাই জাগ্রত আছি—কেউ ঘুমায়নি। প্রয়োজনে রক্ত দেব, রক্ত দিয়ে গোসল করবেন না পিপাসা মেটাবেন কিন্তু আমরা রক্ত দিয়ে যাবো। কোনো পোষ্যকোটা এই ক্যাম্পাসে নয়, বরং পুরো বাংলাদেশেই চলবে না।’
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত ভর্তি কমিটির সভায় ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের শর্তসাপেক্ষে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধায় (পোষ্য কোটা) ভর্তির সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে নিশ্চিত করা হয়। পরে রাজনৈতিক দলসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ জানায় এবং বিক্ষোভ মিছিল করে উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে (রাবি) পোষ্যকোটা পুনর্বহালের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদে দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ মিছিল করেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন ছাত্র সংগঠন।
আজ শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) জুমার নামাজের পর রাবি কেন্দ্রীয় মসজিদ থেকে মিছিল নিয়ে জোহা চত্বরের সামনে বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করে তারা।
এসময় ‘ভিক্ষা লাগলে ভিক্ষা নে, পোষ্য কোটার কবর দে’, ‘কোটা না মেধা মেধা, মেধা মেধা’, ‘২৪ এর হাতিয়ার গর্জে উঠুক আরেকবার’ ইত্যাদি স্লোগান দেন তাঁরা।
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক সালাউদ্দিন আম্মার বলেন, আপনারা জানেন অযৌক্তিক পোষ্য কোটার বিরুদ্ধে ২৪ জুলাই বিপ্লব সংগঠিত হয়েছিল। জুলাই বিপ্লবের ছয় মাস পরে আমরা পোষ্য কোটা বাতিল করেছিলাম। কিন্তু প্রশাসন আবার এই পোষ্য কোটা রাবিতে ফিরিয়ে এনেছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই, এরই সঙ্গে পোষ্য কোটা বাতিল চাই।
বিক্ষোভ মিছিলে ইসলামের ইতিহাস ও সংস্কৃতি বিভাগের শিক্ষার্থী সজিবুর রহমান বলেন, ‘আমি স্পষ্টভাবে বলে দিতে চাই সকল শিক্ষার্থীদের নিয়ে আমরা আবার পোষ্য কোটাকে চিতায় পুড়ে ভস্ম করে উড়িয়ে দিব। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাকসু নিয়ে যে আমেজ তৈরি হয়েছিল, দলমত নির্বিশেষে সকল প্রার্থীদের মধ্যে যে সৌহার্দ্যপূর্ণ রাকসুর আমেজ তৈরি হয়েছিল সেটাকে বানচাল করার জন্য প্রশাসন যে পদক্ষেপ নিয়েছে তার তীব্র নিন্দা জানাই।’
রাবি শিক্ষার্থী মাহির ফয়সাল বলেন, ‘আপনাদের অনেক আশা-ভরসা নিয়ে আমাদের প্রশাসনিক ভবনে বসানো হয়েছে। আপনারা হবেন শিক্ষার্থীদের কণ্ঠস্বর, তাদের সঙ্গে বেইমানি করবেন না। শিক্ষার্থীরা কাউকে ছাড়বে না, আমরা সবাই জাগ্রত আছি—কেউ ঘুমায়নি। প্রয়োজনে রক্ত দেব, রক্ত দিয়ে গোসল করবেন না পিপাসা মেটাবেন কিন্তু আমরা রক্ত দিয়ে যাবো। কোনো পোষ্যকোটা এই ক্যাম্পাসে নয়, বরং পুরো বাংলাদেশেই চলবে না।’
প্রসঙ্গত, বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত ভর্তি কমিটির সভায় ২০২৪-২৫ শিক্ষাবর্ষে শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সন্তানদের শর্তসাপেক্ষে প্রাতিষ্ঠানিক সুবিধায় (পোষ্য কোটা) ভর্তির সিদ্ধান্ত অনুমোদন করা হয়। বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের জনসংযোগ দপ্তর থেকে নিশ্চিত করা হয়। পরে রাজনৈতিক দলসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা বৃহস্পতিবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে তাৎক্ষণিক প্রতিবাদ জানায় এবং বিক্ষোভ মিছিল করে উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও করে।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে এনসিপির এক কেন্দ্রীয় নেতা জানান, ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে এনসিপির কিছু নেতার শিবিরের পক্ষে কাজ করার বিষয়টি তাঁরা শুনেছেন। তবে তাঁরা কোনো প্রমাণ পাননি। প্রমাণ পেলে দল থেকে ব্যবস্থা নেওয়া হতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেসংস্কার ছাড়া নির্বাচন হলে আরেকটি ফ্যাসিবাদের জন্ম হবে। বিদ্যমান কাঠামোতে নির্বাচন দিয়ে আরেকটি ফ্যাসিবাদের জন্ম দিতে দেওয়া হবে না। ৫ দফা দাবিতে ঢাকায় আয়োজিত জামায়াতের বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ কথা বলা হয়েছে আজ।
১ দিন আগেবিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও জাকসুর সভাপতি অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান বলেন, চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান হলো গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারের। বাংলাদেশে গণতন্ত্র হারিয়ে গিয়েছিলো। সেই গণতন্ত্রের পুনরুদ্ধারের প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে ডাকসু-জাকসুর মাধ্যমে৷
১ দিন আগেহেফাজতে ইসলাম বাংলাদেশের আমির আল্লামা শাহ মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী বলেছেন, আগামী নির্বাচনে এমন কারো সঙ্গে জোটবদ্ধ হওয়া যাবে না যাদের ভ্রান্ত আকিদা সম্পর্কে পূর্বপুরুষরা সতর্ক করে গেছেন। এসময় তিনি সহি আকিদার সব ইসলামি দলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার প্রতি গুরুত্বারোপ করেন।
১ দিন আগে