স্ট্রিম প্রতিবেদক
আজীবন সংগ্রামী নেতা বদরুদ্দীন উমর কখনও আপস করেননি। চারপাশের লেখক, বুদ্ধিজীবীরা যখন নানা সুবিধা নিয়ে বেঁচেবর্তে ছিলেন, তখনও কারও কাছে কোনো সুযোগ-সুবিধার জন্য নিজেকে বিক্রি করে দেননি তিনি। তাই আগামী দিনে অনিবার্য হয়ে থাকবেন বদরুদ্দীন উমর।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে বদরুদ্দীন উমরের শোকসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। গত ৭ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন বুদ্ধিজীবী, লেখক ও বামপন্থী রাজনীতিবিদ বদরুদ্দীন উমর।
শোকসভার আয়োজন করে মার্কসবাদী-লেনিনবাদী কমিউনিস্ট বিপ্লবী বদরুদ্দীন উমর শোকসভা আয়োজন জাতীয় কমিটি। সভায় বক্তব্য দেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মের নেতা, বুদ্ধিজীবী এবং বদরুদ্দীন উমরের সহবিপ্লবীরা। স্মৃতিচারণসহ তাঁর বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে আলোচনা করেন বক্তারা।
শোকসভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বদরুদ্দীন উমররা সব সময় জন্মান না। আজীবন তাঁরা সংগ্রাম করে গেছেন, কোনোদিন আপস করেননি।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে ইঙ্গিত করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিপ্লব তখনই সফল হয়, যখন সংগঠন থাকে। আমাদের মাঝে এখন যে হতাশা এসেছে, এর মূল কারণ সংগঠন না থাকা। যারা বিপ্লব করতে চান, মানুষের মুক্তির জন্য কাজ করতে চান, তাদের সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। বদরুদ্দীন উমরের ভাষায়, একেবারে মানুষের কাছে চলে যেতে হবে।’
রাজনীতিতে সুবিধাবাদীদের প্রসঙ্গ টেনে বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) উপদেষ্টা কমরেড খালিকুজ্জামান বলেন, ‘কমরেড উমর সুবিধার পথে হাঁটেননি। কখনও সুবিধা নেননি। পুঁজিবাদের শীর্ষে ওঠার সুযোগ পেয়েও তা গ্রহণ করেননি। এই সময়ে, যখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে সুবিধার জোয়ার বইছে, তাও গ্রহণ করেননি তিনি।’
রাজনীতিতে জ্ঞানের চর্চা খুবই জরুরি বিষয়। জ্ঞানবর্জিত কোনো রাজনীতি দিয়ে বিপ্লব সম্ভব নয়। এ প্রসঙ্গে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘বদরুদ্দীন উমর যে ঘরানা থেকে বেড়ে উঠেছেন, আমি সে ঘরানার মানুষ নই। আমি যে ঘরানায় ছিলাম, ওখানে জ্ঞানের কোনো চর্চাই ছিল না। পরে আমি বুঝতে পেরেছি, জ্ঞানবর্জিত কোনো রাজনীতি দিয়ে বিপ্লব করা যায় না। বদরুদ্দীন উমর বোঝাতে পেরেছিলেন, লেখাপড়া করা ছাড়া আর যাই হোক, রাজনীতিতে ভালো কিছু করা সম্ভব না।’
ভাষা আন্দোলন থেকে ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত যে ইতিহাস, এটা যদি বুঝতে হয়, তাহলে বদরুদ্দীন উমরের কাছে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেন, ‘উমর বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা করতে করতে বিপ্লবী রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। জীবনের শেষ পর্যন্ত তা থেকে বিচ্যুত হননি। আজকে আমার মনে হয়, জীবিত অবস্থায় বদরুদ্দীন উমর যতটা শক্তিশালী ছিলেন, মৃত্যুর পরে আরও বেশি শক্তিশালী হবেন তিনি। বদরুদ্দীন উমর আমাদের আগামী দিনের সংগ্রামে অনিবার্য হয়ে থাকবেন।’
এছাড়াও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বদরুদ্দীন উমরের একটা বড় পার্থক্য ছিল। তিনি ছিলেন মৌলবাদের তীব্র সমালোচক। মূলোৎপাটন করেছেন সাম্প্রদায়িকতার। তবে তিনি মৌলবাদ এবং সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে কখনও শ্রেণি সংগ্রামের ঊর্ধ্বে স্থান দেননি। তিনি বলতেন, এগুলো শ্রেণি সংগ্রামের ঊর্ধ্বে নয়, বরং অধীনে।’
এছাড়া বদরুদ্দীন উমরকে এড়িয়ে গিয়ে সমাজের মুক্তি সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেন জোনায়েদ সাকি।
সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। উমর সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা তাঁকে অত্যন্ত অপছন্দ করতেন। কারণ শেখ মুজিবকে নিয়ে তিনি যেসব সমালোচনা করেছেন, অন্য কেউ তা করতেন না। বদরুদ্দীন উমর বিপ্লব করেছেন, আমাদের সাহস দিয়েছেন, স্বপ্ন দেখিয়েছেন। আমরা তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করব।'
শোকসভায় পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন বদরুদ্দীন উমরের মেয়ে সারা আক্তার বানু। বাবার স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘বাবা যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন তিনি তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তাকে সচল রেখেছিলেন। ৯৩ বছর বয়সেও তিনি সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বিষয়বস্তুকে চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আমরা তাঁর রাজনৈতিক ব্যস্ততার সঙ্গে পরিচিত ছিলাম। আমরা দেখেছি, তিনি শোষণ, নিপীড়নহীন এক সমাজতন্ত্রের স্বপ্ন দেখতেন। আমাদের তিন ভাইবোনকে কখনও উচ্চাভিলাষী স্বপ্ন দেখাতেন না।’
এছাড়াও শোকসভায় বক্তব্য দেন অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সজীব রায়, মাহবুবুল্লাহ, ড. আকমল হোসেন, দীপা দত্ত, সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ, আবু সাঈদ খান, ডা. মুশতাক হোসেন, ফারুক ওয়াসিফ, আফজালুল বাসার, রফিকুল ইসলাম বাবলু, মহিবর রহমান, মাসুদ খান প্রমুখ। বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যু শোককে শক্তিতে রূপান্তর করার আহ্বান জানান বক্তারা।
শোকসভার শুরুতে এক মিনিট দাঁড়িয়ে বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর পরিবেশন করা হয় ‘কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনাল’ (কমিউনিস্টদের আন্তর্জাতিক সংগীত)। পরে প্রদর্শন করা হয় তথ্যচিত্র।
আজীবন সংগ্রামী নেতা বদরুদ্দীন উমর কখনও আপস করেননি। চারপাশের লেখক, বুদ্ধিজীবীরা যখন নানা সুবিধা নিয়ে বেঁচেবর্তে ছিলেন, তখনও কারও কাছে কোনো সুযোগ-সুবিধার জন্য নিজেকে বিক্রি করে দেননি তিনি। তাই আগামী দিনে অনিবার্য হয়ে থাকবেন বদরুদ্দীন উমর।
শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বাংলা একাডেমির আবদুল করিম সাহিত্যবিশারদ মিলনায়তনে বদরুদ্দীন উমরের শোকসভায় বক্তারা এসব কথা বলেন। গত ৭ সেপ্টেম্বর মৃত্যুবরণ করেন বুদ্ধিজীবী, লেখক ও বামপন্থী রাজনীতিবিদ বদরুদ্দীন উমর।
শোকসভার আয়োজন করে মার্কসবাদী-লেনিনবাদী কমিউনিস্ট বিপ্লবী বদরুদ্দীন উমর শোকসভা আয়োজন জাতীয় কমিটি। সভায় বক্তব্য দেন বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মের নেতা, বুদ্ধিজীবী এবং বদরুদ্দীন উমরের সহবিপ্লবীরা। স্মৃতিচারণসহ তাঁর বর্ণাঢ্য জীবন নিয়ে আলোচনা করেন বক্তারা।
শোকসভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, ‘বদরুদ্দীন উমররা সব সময় জন্মান না। আজীবন তাঁরা সংগ্রাম করে গেছেন, কোনোদিন আপস করেননি।’
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানকে ইঙ্গিত করে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘বিপ্লব তখনই সফল হয়, যখন সংগঠন থাকে। আমাদের মাঝে এখন যে হতাশা এসেছে, এর মূল কারণ সংগঠন না থাকা। যারা বিপ্লব করতে চান, মানুষের মুক্তির জন্য কাজ করতে চান, তাদের সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে। বদরুদ্দীন উমরের ভাষায়, একেবারে মানুষের কাছে চলে যেতে হবে।’
রাজনীতিতে সুবিধাবাদীদের প্রসঙ্গ টেনে বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দলের (বাসদ) উপদেষ্টা কমরেড খালিকুজ্জামান বলেন, ‘কমরেড উমর সুবিধার পথে হাঁটেননি। কখনও সুবিধা নেননি। পুঁজিবাদের শীর্ষে ওঠার সুযোগ পেয়েও তা গ্রহণ করেননি। এই সময়ে, যখন বাংলাদেশের রাজনীতিতে সুবিধার জোয়ার বইছে, তাও গ্রহণ করেননি তিনি।’
রাজনীতিতে জ্ঞানের চর্চা খুবই জরুরি বিষয়। জ্ঞানবর্জিত কোনো রাজনীতি দিয়ে বিপ্লব সম্ভব নয়। এ প্রসঙ্গে নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, ‘বদরুদ্দীন উমর যে ঘরানা থেকে বেড়ে উঠেছেন, আমি সে ঘরানার মানুষ নই। আমি যে ঘরানায় ছিলাম, ওখানে জ্ঞানের কোনো চর্চাই ছিল না। পরে আমি বুঝতে পেরেছি, জ্ঞানবর্জিত কোনো রাজনীতি দিয়ে বিপ্লব করা যায় না। বদরুদ্দীন উমর বোঝাতে পেরেছিলেন, লেখাপড়া করা ছাড়া আর যাই হোক, রাজনীতিতে ভালো কিছু করা সম্ভব না।’
ভাষা আন্দোলন থেকে ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থান পর্যন্ত যে ইতিহাস, এটা যদি বুঝতে হয়, তাহলে বদরুদ্দীন উমরের কাছে যেতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য আনু মুহাম্মদ। তিনি বলেন, ‘উমর বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চা করতে করতে বিপ্লবী রাজনীতিতে প্রবেশ করেছেন। জীবনের শেষ পর্যন্ত তা থেকে বিচ্যুত হননি। আজকে আমার মনে হয়, জীবিত অবস্থায় বদরুদ্দীন উমর যতটা শক্তিশালী ছিলেন, মৃত্যুর পরে আরও বেশি শক্তিশালী হবেন তিনি। বদরুদ্দীন উমর আমাদের আগামী দিনের সংগ্রামে অনিবার্য হয়ে থাকবেন।’
এছাড়াও গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, ‘বাংলাদেশের প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবীদের সঙ্গে বদরুদ্দীন উমরের একটা বড় পার্থক্য ছিল। তিনি ছিলেন মৌলবাদের তীব্র সমালোচক। মূলোৎপাটন করেছেন সাম্প্রদায়িকতার। তবে তিনি মৌলবাদ এবং সাম্প্রদায়িক রাজনীতিকে কখনও শ্রেণি সংগ্রামের ঊর্ধ্বে স্থান দেননি। তিনি বলতেন, এগুলো শ্রেণি সংগ্রামের ঊর্ধ্বে নয়, বরং অধীনে।’
এছাড়া বদরুদ্দীন উমরকে এড়িয়ে গিয়ে সমাজের মুক্তি সম্ভব নয় বলে মন্তব্য করেন জোনায়েদ সাকি।
সেখানে আরও উপস্থিত ছিলেন গণঅধিকার পরিষদের সাধারণ সম্পাদক রাশেদ খান। উমর সম্পর্কে তিনি বলেন, ‘শেখ হাসিনা তাঁকে অত্যন্ত অপছন্দ করতেন। কারণ শেখ মুজিবকে নিয়ে তিনি যেসব সমালোচনা করেছেন, অন্য কেউ তা করতেন না। বদরুদ্দীন উমর বিপ্লব করেছেন, আমাদের সাহস দিয়েছেন, স্বপ্ন দেখিয়েছেন। আমরা তাঁর স্বপ্নকে বাস্তবায়ন করব।'
শোকসভায় পরিবারের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন বদরুদ্দীন উমরের মেয়ে সারা আক্তার বানু। বাবার স্মৃতিচারণ করে তিনি বলেন, ‘বাবা যতদিন বেঁচে ছিলেন, ততদিন তিনি তাঁর বুদ্ধিবৃত্তিক চিন্তাকে সচল রেখেছিলেন। ৯৩ বছর বয়সেও তিনি সাম্প্রতিক রাজনৈতিক বিষয়বস্তুকে চুলচেরা বিশ্লেষণ করেছেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘ছোটবেলা থেকেই আমরা তাঁর রাজনৈতিক ব্যস্ততার সঙ্গে পরিচিত ছিলাম। আমরা দেখেছি, তিনি শোষণ, নিপীড়নহীন এক সমাজতন্ত্রের স্বপ্ন দেখতেন। আমাদের তিন ভাইবোনকে কখনও উচ্চাভিলাষী স্বপ্ন দেখাতেন না।’
এছাড়াও শোকসভায় বক্তব্য দেন অধ্যাপক সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী, সজীব রায়, মাহবুবুল্লাহ, ড. আকমল হোসেন, দীপা দত্ত, সৈয়দ মার্গুব মোর্শেদ, আবু সাঈদ খান, ডা. মুশতাক হোসেন, ফারুক ওয়াসিফ, আফজালুল বাসার, রফিকুল ইসলাম বাবলু, মহিবর রহমান, মাসুদ খান প্রমুখ। বদরুদ্দীন উমরের মৃত্যু শোককে শক্তিতে রূপান্তর করার আহ্বান জানান বক্তারা।
শোকসভার শুরুতে এক মিনিট দাঁড়িয়ে বদরুদ্দীন উমরের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। এরপর পরিবেশন করা হয় ‘কমিউনিস্ট ইন্টারন্যাশনাল’ (কমিউনিস্টদের আন্তর্জাতিক সংগীত)। পরে প্রদর্শন করা হয় তথ্যচিত্র।
সফরকালে বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের মধ্যে মাদক ও সন্ত্রাস দমন, পুলিশ প্রশিক্ষণ, রোহিঙ্গা সংকটসহ পারস্পরিক সহযোগিতার নানা বিষয় নিয়ে আলোচনা হবে। এ সময় ‘মাদক, সাইকোট্রপিক পদার্থ ও তাদের পূর্বসূরিদের অবৈধ পাচার ও অপব্যবহারের মোকাবিলা’ শীর্ষক একটি সমঝোতা স্মারক সই হওয়ার কথা রয়েছে।
১ ঘণ্টা আগের্যাব ৩-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল ফায়েজুল আরেফিন জানান, র্যাব মূলত অবৈধ অস্ত্র উদ্ধার অভিযানে গিয়ে তাঁর পরিচয় জানতে পারে। তারপর আরও জিজ্ঞাসাবাদ করে নিশ্চিত হই, তিনি বুয়েট শিক্ষার্থী সনি হত্যা মামলার অন্যতম আসামি। তাঁর কাছ থেকে উদ্ধার হওয়া মুখোশ প্রসঙ্গে র্যাবের এই কর্মকর্তা বলেন, অনেকসময় নিজের পরিচয়
১ ঘণ্টা আগেআয়োজকরা জানান, বাংলাদেশের ইতিহাসে ‘জুলাই গণহত্যা’ একটি নির্মম ও বেদনাদায়ক অধ্যায়। এই ঘটনার সুষ্ঠু তদন্ত, দ্রুত বিচার এবং অজ্ঞাতনামা শহীদদের মরদেহ শনাক্ত ও স্বীকৃতির দাবি জানান তাঁরা।
৪ ঘণ্টা আগেপীর সাহেব চরমোনাই মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ রেজাউল করীম বলেন, আমরা গভীর উদ্বেগের সাথে লক্ষ করছি, এখন আবার কেউ কেউ নব্য ফ্যাসিবাদী আচরণের চেষ্টা চালাচ্ছে। দিল্লিতে বৃষ্টি পড়লে এদেশে ছাতা ধরার চেষ্টা করছে। দিল্লি বা বিদেশি প্রেসক্রিপশনে দেশ চালানোর অপচেষ্টা শুরু হয়েছে। দেশের মানুষ এসব ষড়যন্ত্র মেনে নেবে না
৬ ঘণ্টা আগে