স্ট্রিম প্রতিবেদক
নির্বাচন কমিশনে চলছে সীমানাসংক্রান্ত শুনানি। গতকালের মতো মারামারি বা ধাক্কাধাক্কির অভিযোগ না এলেও বাগেরহাটের কমে যাওয়া আসন নিয়ে শুনানি করতে পারেননি বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম মুখ্যসংগঠক মোল্লা রহমতুল্লাহ।
আজ সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে আসনের সীমানা নির্ধারণের শুনানি।
শুনানি শেষে বাগেরহাটে আসন কমানোর বিপক্ষে শুনানি করা অ্যাডভোকেট শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকেই বাগেরহাটের চারটি আসন আছে। অতএব আগামী নির্বাচনেও বাগেরহাটে চারটি আসনে নির্বাচন চাই।’
ব্যারিস্টার শেখ জাকির হোসেন বলেন, ‘সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে জনগণকে ক্ষমতায়নের কথা বলেছেন। কিন্তু এই আসন কমানোর মাধ্যমে জনগণকে বঞ্চিত করা হয়েছে। যদি উনারা এটা ঠিক করে দেন তবে আমরা বলব, উনারা সংবিধানের ব্যত্যয় ঘটাননি।’
শেখ জাকির হোসেন বলেন গাজীপুরের আসন বাড়ানো নিয়ে গাজীপুর বাদির পক্ষ থেকে কোনো আবেদন ছিল কিনা, কমিশন তার সঠিক উত্তর দিতে পারেননি।
জাকির হোসেন ২০১১ সালের ডিলিমিটেশন আইন অনুযায়ী সীমানা বণ্টনের দাবি করেন।
এনসিপির যুগ্ম মুখ্যসংগঠক মোল্লা রহমতুল্লাহ অভিযোগ করে বলেন, ‘শুধু দুই উকিলের কথা শুনেই শুনানি শেষ করে দিয়েছে কমিশন। আমার কথা শোনাই হয়নি।’
মোল্লা রহমতুল্লাহ বলেন, বাগেরহাটবাসীর অধিকার নিশ্চিতে অবশ্যই চারটি আসন নিশ্চিত করতে হবে।
তবে ব্যারিস্টার শেখ জাকির হোসেন বলেছেন, যদি তাদের দাবি মানা না হয়, তবে তারা আদালতে যাবেন।
পরবর্তীতে আন্দোলনের মতো অন্য কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেন কিনা জানতে চাইলে করলে জাকির হোসেন বলেন, ‘আমাদের সাথে আছে বিএনপি, জামায়াত ও সম্মিলিত জোটের নেতারা। সবাই একত্রে বসে পরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এদিকে বাগেরহাট বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এস হালেম স্ট্রিমকে বলেন, যদি দাবি মানা না হয়, তবে সর্বাত্মক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
এদিকে এনসিপির যুগ্ম মুখ্যসংগঠক মোল্লা রহমতুল্লাহ বলেন, যদি বাগেরহাটবাসীকে কষ্ট দেয়া হয়, তবে নির্বাচন কমিশনের কষ্টের ব্যবস্থা করা হবে। ইসিকে অবশ্যই চারটি আসন পুনর্বহাল করতে হবে।
আজ দুপুর পর্যন্ত যশোর, সাতক্ষীরা এবং বাহেরহাটের মোট সাতটি আসনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেলা আড়াইটা থেকে ঝালকাঠি, বরগুনা, পিরোজপুর, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ির ১৩টি আসনের শুনানি শুরু হয়েছে।
নির্বাচন কমিশনে চলছে সীমানাসংক্রান্ত শুনানি। গতকালের মতো মারামারি বা ধাক্কাধাক্কির অভিযোগ না এলেও বাগেরহাটের কমে যাওয়া আসন নিয়ে শুনানি করতে পারেননি বলে অভিযোগ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির যুগ্ম মুখ্যসংগঠক মোল্লা রহমতুল্লাহ।
আজ সোমবার দ্বিতীয় দিনের মতো চলছে আসনের সীমানা নির্ধারণের শুনানি।
শুনানি শেষে বাগেরহাটে আসন কমানোর বিপক্ষে শুনানি করা অ্যাডভোকেট শেখ ওয়াহিদুজ্জামান দিপু বলেন, ‘স্বাধীনতার পর থেকেই বাগেরহাটের চারটি আসন আছে। অতএব আগামী নির্বাচনেও বাগেরহাটে চারটি আসনে নির্বাচন চাই।’
ব্যারিস্টার শেখ জাকির হোসেন বলেন, ‘সংবিধানের ১১৮ অনুচ্ছেদে জনগণকে ক্ষমতায়নের কথা বলেছেন। কিন্তু এই আসন কমানোর মাধ্যমে জনগণকে বঞ্চিত করা হয়েছে। যদি উনারা এটা ঠিক করে দেন তবে আমরা বলব, উনারা সংবিধানের ব্যত্যয় ঘটাননি।’
শেখ জাকির হোসেন বলেন গাজীপুরের আসন বাড়ানো নিয়ে গাজীপুর বাদির পক্ষ থেকে কোনো আবেদন ছিল কিনা, কমিশন তার সঠিক উত্তর দিতে পারেননি।
জাকির হোসেন ২০১১ সালের ডিলিমিটেশন আইন অনুযায়ী সীমানা বণ্টনের দাবি করেন।
এনসিপির যুগ্ম মুখ্যসংগঠক মোল্লা রহমতুল্লাহ অভিযোগ করে বলেন, ‘শুধু দুই উকিলের কথা শুনেই শুনানি শেষ করে দিয়েছে কমিশন। আমার কথা শোনাই হয়নি।’
মোল্লা রহমতুল্লাহ বলেন, বাগেরহাটবাসীর অধিকার নিশ্চিতে অবশ্যই চারটি আসন নিশ্চিত করতে হবে।
তবে ব্যারিস্টার শেখ জাকির হোসেন বলেছেন, যদি তাদের দাবি মানা না হয়, তবে তারা আদালতে যাবেন।
পরবর্তীতে আন্দোলনের মতো অন্য কোনো পদক্ষেপ নিতে পারেন কিনা জানতে চাইলে করলে জাকির হোসেন বলেন, ‘আমাদের সাথে আছে বিএনপি, জামায়াত ও সম্মিলিত জোটের নেতারা। সবাই একত্রে বসে পরের সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
এদিকে বাগেরহাট বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এস হালেম স্ট্রিমকে বলেন, যদি দাবি মানা না হয়, তবে সর্বাত্মক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।
এদিকে এনসিপির যুগ্ম মুখ্যসংগঠক মোল্লা রহমতুল্লাহ বলেন, যদি বাগেরহাটবাসীকে কষ্ট দেয়া হয়, তবে নির্বাচন কমিশনের কষ্টের ব্যবস্থা করা হবে। ইসিকে অবশ্যই চারটি আসন পুনর্বহাল করতে হবে।
আজ দুপুর পর্যন্ত যশোর, সাতক্ষীরা এবং বাহেরহাটের মোট সাতটি আসনের শুনানি অনুষ্ঠিত হয়েছে। বেলা আড়াইটা থেকে ঝালকাঠি, বরগুনা, পিরোজপুর, চট্টগ্রাম, বান্দরবান, রাঙামাটি এবং খাগড়াছড়ির ১৩টি আসনের শুনানি শুরু হয়েছে।
আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল বলেছেন, ‘সত্যিকারার্থে মানুষকে সেবা না দিতে পারলে আইন বা সরকারের প্রচেষ্টার কোনো মূল্য থাকবে না। আমাদের যে অর্থ আছে, ক্ষমতা আছে, সেটার যথাযথ ব্যবহারে আমরা অনেক কিছুই করতে পারি।’
৫ ঘণ্টা আগেরোহিঙ্গা বিষয়ক হাই রিপ্রেজেন্টেটিভ ও জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা ড. খলিলুর রহমান বলেছেন, মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত রোহিঙ্গারা তাদের অধিকার নিয়ে দেশে ফিরে যেতে প্রস্তুত।
৬ ঘণ্টা আগেভারত নতুন করে বাংলাদেশের পাটপণ্যের ওপর সীমাবদ্ধতা আরোপ করেছে, যার ফলে দেশের সোনালি আঁশ খ্যাত শিল্পের অন্যতম প্রধান রপ্তানি বাজার অনিশ্চয়তার মুখে পড়েছে।
৬ ঘণ্টা আগেআইসিটি খাতের দুর্নীতির শ্বেতপত্র প্রণয়নের জন্য সময় আরও তিন মাস বাড়িয়েছে টাস্কফোর্স কমিটি। আজ সোমবার (২৫ আগস্ট) ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ বিভাগের এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
৭ ঘণ্টা আগে