মতবিনিময় সভায় বক্তারা
স্ট্রিম প্রতিবেদক

অমর একুশে বইমেলা কখন অনুষ্ঠিত হবে—এ বিষয়ে চলছে নানা আলোচনা। কেউ কেউ চাইছেন ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিতেই মেলা হোক। অন্যদিকে অনেকেই বলছেন, সবাই ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা চায়, তবে এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন ও পবিত্র রমজান হওয়ার কারণে প্রকাশকেরা ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন, সে জন্য এবারের মেলা ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি হওয়া উচিত।
এ বিষয়ে আজ (১২ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত হলো লেখক-পাঠক-প্রকাশক মতবিনিময় সভা। সভাটির আয়োজন করেছে বইমেলা স্ট্যান্ডিং কমিটি ও বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি।
নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত আমাদের সবার ধৈর্য ধরা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আবুল বাশার ফিরোজ শেখ। তাঁর মতে, অমর একুশে বইমেলা নির্বাচনের ১৫ দিন আগে বা পরে হতে পারে।
এ ছাড়াও আবুল বাশার ফিরোজ শেখ আরও বলেন, ‘মেলা যদি রোজা বা ঈদের পরে নেওয়া হয়, তাহলে সেই মেলায় প্রকাশকেরা আগ্রহী হবেন কি না আমার সন্দেহ আছে। কারণ তখন ঝড়-বৃষ্টির জন্য প্রকাশকেরা ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। আমার মতে, ফেব্রুয়ারির আগেই কোনোভাবে যদি মেলা শেষ করা যায়, তাহলে সবার জন্য তা মঙ্গলজনক হবে।‘
অনুষ্ঠানে আরও আলোচনা করেন শিক্ষক শিবলী আজাদ। তাঁর মতে, ফেব্রুয়ারিতেই যদি এই মেলা বেঁধে ফেলার চিন্তা করি, তাহলে প্রকাশকেরা বিশাল লোকসানের মুখোমুখি হবেন। এখানে তাঁদের রুটিরুজির বিষয়টি নিয়েও ভাবা উচিত। আর এপ্রিল বা মে মাসে বইমেলা হলে ৫০ শতাংশ জনসমাগম কম হবে। মূলত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝিই বইমেলার জন্য উত্তম সময়।
প্রথমা প্রকাশনের ব্যবস্থাপক কাউসার আহম্মেদ মনে করেন, ‘চেতনার প্রশ্ন যদি থাকেই তবে ফেব্রুয়ারি মাসকে ছুঁয়ে দিয়ে হলেও হতে পারে। আর যদি নিরাপত্তার প্রশ্ন থাকে, তাহলে বাণিজ্য মেলা কীভাবে হবে? জাতিকে কেউ ব্যর্থ প্রমাণ করতে বইমেলা বন্ধ করার চেষ্টায় মেতে উঠেছে। মেলার সর্বোত্তম সময় ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি।‘
বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির পরিচালক ও বইমেলা স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক আবুল বাশার ফিরোজ শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কথা বলেন বাপুসের সহসভাপতি গোলাম এলাহী জাহিদ, বইমেলা স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান, লেখক মনি হায়দার, লেখক পুলিন বকশী, এক রঙা এক ঘুড়ির প্রকাশক নীল সাধু, স্বরে অ-এর প্রকাশ আবু বকর সিদ্দিক রাজু, শব্দশৈলীর প্রকাশক ইফতেখার আহমেদ, গ্রন্থিকের প্রকাশক রাজ্জাক রুবেল প্রমুখ।

অমর একুশে বইমেলা কখন অনুষ্ঠিত হবে—এ বিষয়ে চলছে নানা আলোচনা। কেউ কেউ চাইছেন ভাষার মাস ফেব্রুয়ারিতেই মেলা হোক। অন্যদিকে অনেকেই বলছেন, সবাই ফেব্রুয়ারিতে বইমেলা চায়, তবে এবারের প্রেক্ষাপট ভিন্ন। ফেব্রুয়ারিতেই নির্বাচন ও পবিত্র রমজান হওয়ার কারণে প্রকাশকেরা ব্যবসায় ক্ষতির সম্মুখীন হতে পারেন, সে জন্য এবারের মেলা ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝি হওয়া উচিত।
এ বিষয়ে আজ (১২ অক্টোবর) অনুষ্ঠিত হলো লেখক-পাঠক-প্রকাশক মতবিনিময় সভা। সভাটির আয়োজন করেছে বইমেলা স্ট্যান্ডিং কমিটি ও বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতি।
নির্বাচিত সরকার না আসা পর্যন্ত আমাদের সবার ধৈর্য ধরা উচিত বলে মন্তব্য করেছেন আবুল বাশার ফিরোজ শেখ। তাঁর মতে, অমর একুশে বইমেলা নির্বাচনের ১৫ দিন আগে বা পরে হতে পারে।
এ ছাড়াও আবুল বাশার ফিরোজ শেখ আরও বলেন, ‘মেলা যদি রোজা বা ঈদের পরে নেওয়া হয়, তাহলে সেই মেলায় প্রকাশকেরা আগ্রহী হবেন কি না আমার সন্দেহ আছে। কারণ তখন ঝড়-বৃষ্টির জন্য প্রকাশকেরা ক্ষতিগ্রস্থ হবেন। আমার মতে, ফেব্রুয়ারির আগেই কোনোভাবে যদি মেলা শেষ করা যায়, তাহলে সবার জন্য তা মঙ্গলজনক হবে।‘
অনুষ্ঠানে আরও আলোচনা করেন শিক্ষক শিবলী আজাদ। তাঁর মতে, ফেব্রুয়ারিতেই যদি এই মেলা বেঁধে ফেলার চিন্তা করি, তাহলে প্রকাশকেরা বিশাল লোকসানের মুখোমুখি হবেন। এখানে তাঁদের রুটিরুজির বিষয়টি নিয়েও ভাবা উচিত। আর এপ্রিল বা মে মাসে বইমেলা হলে ৫০ শতাংশ জনসমাগম কম হবে। মূলত ডিসেম্বরের মাঝামাঝি থেকে জানুয়ারির মাঝামাঝিই বইমেলার জন্য উত্তম সময়।
প্রথমা প্রকাশনের ব্যবস্থাপক কাউসার আহম্মেদ মনে করেন, ‘চেতনার প্রশ্ন যদি থাকেই তবে ফেব্রুয়ারি মাসকে ছুঁয়ে দিয়ে হলেও হতে পারে। আর যদি নিরাপত্তার প্রশ্ন থাকে, তাহলে বাণিজ্য মেলা কীভাবে হবে? জাতিকে কেউ ব্যর্থ প্রমাণ করতে বইমেলা বন্ধ করার চেষ্টায় মেতে উঠেছে। মেলার সর্বোত্তম সময় ডিসেম্বর থেকে জানুয়ারি।‘
বাংলাদেশ পুস্তক প্রকাশক ও বিক্রেতা সমিতির পরিচালক ও বইমেলা স্ট্যান্ডিং কমিটির আহ্বায়ক আবুল বাশার ফিরোজ শেখের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে কথা বলেন বাপুসের সহসভাপতি গোলাম এলাহী জাহিদ, বইমেলা স্ট্যান্ডিং কমিটির সদস্য সচিব মনিরুজ্জামান, লেখক মনি হায়দার, লেখক পুলিন বকশী, এক রঙা এক ঘুড়ির প্রকাশক নীল সাধু, স্বরে অ-এর প্রকাশ আবু বকর সিদ্দিক রাজু, শব্দশৈলীর প্রকাশক ইফতেখার আহমেদ, গ্রন্থিকের প্রকাশক রাজ্জাক রুবেল প্রমুখ।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের চূড়ান্ত দিনে রাজধানীর চানখারপুলে সংঘটিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
ধান উৎপাদনে কৃষকের সহায়তার জন্য নানা ধরনের আধুনিক যন্ত্রপাতি উদ্ভাবনের কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। কৃষিকাজকে একটি সম্মানজনক এবং আরামদায়ক পেশায় রূপান্তর করার লক্ষ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কৃষিযন্ত্র আবিষ্কারে ব্রি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
৭ ঘণ্টা আগে
চাকরির গ্রেড উন্নীতের দাবি পূরণে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি পালন করেছেন সহকারী শিক্ষকেরা।
৮ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুনে পুড়েছে দেড় হাজারের বেশি ঘর। এতে আশ্রয়হীন হয়ে পড়া পরিবারগুলো ছোট সন্তান নিয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে বস্তির অন্য অংশে। কিন্তু বিধি বাম। ঘরপোড়া মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগে বস্তির বাড়িওয়ালারা খালি কক্ষগুলোর ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে