জন্মশতবর্ষে শিল্পীকে স্মরণ
স্ট্রিম প্রতিবেদক
শতবর্ষ অতিক্রম করেছেন চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান। তাঁর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ‘জন্মশতবর্ষে সুলতান’ শিরোনামে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় বেঙ্গল ফাউন্ডেশনে।
আজ শনিবার বিকাল সাড়ে চারটায় আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে প্রবন্ধ পাঠ করেন শাহমান মৈশান। জন্মশতবর্ষে সুলতান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদযাপন কমিটি এর আয়োজন করে।
আয়োজক নাসির আলী মামুন স্ট্রিমকে জানান, ‘দুই বছর আগে আমরা জন্মশতবর্ষে সুলতান জাতীয় আন্তর্জাতিক কমিটি করেছিলাম। গতবছর সুলতানের ১০০ তম জন্মদিন থাকলেও নানা কারণে অনুষ্ঠানটি করা হয়নি। কারণ, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়টি ছিল অন্যরকম। অনেকেই এর মধ্যে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিলেন। ১০ আগস্ট সুলতানের জন্মদিন হলেও আজ ৯ আগস্ট শনিবার সরকারি ছুটির দিন বেছে নেওয়া হয়েছে। যার ফলে বিভিন্ন অঙ্গনের মানুষের সময় মিলেছে, জনসমাগম ঘটেছে।’
নাসির আলী মামুন আরও বলেন, ‘সুলতানের ঈর্ষণীয় জনপ্রিয়তা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁর জীবনঘনিষ্ঠ চিত্রকর্মে কৃষি সভ্যতার নির্যাসকে এই প্রজন্ম জানতে চায়।’
নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক শাহমান মৈশান ‘শিল্পী সুলতানের উত্তরাধিকার: কল্পনা সৌন্দর্য ও সহজ মানুষের রাজনীতি’ শিরোনামে প্রবন্ধে তিনি সুলতানের জীবন-দর্শন ও চিত্রকর্ম নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে চিত্রশিল্পী আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘ এস এম সুলতান এমন এক মানুষ, যাঁর সঙ্গে কারও মিলবে না। দেশের তো না-ই, বিদেশেরও না। এই ভিন্নতাই তাঁর বিশেষত্ব।’
চিত্রশিল্পী মোস্তফা জামান বলেন, ‘সুলতানের কাজ আখ্যানমূলক। এর মধ্য দিয়েই মিথ উঠে এসেছে। বাংলা ও বাঙালি নিয়ে তাঁর ছবি দেশ-কালের গণ্ডি পেরিয়ে সব মানুষের “উজ্জ্বল উত্তরাধিকার”-এ পরিণত হয়েছে। এটাই লৌকিকতা। সুলতান সেই শিল্পী, যিনি ল্যান্ডস্কেপে মালিকানার প্রসঙ্গ এনেছেন এবং দেখাচ্ছেন এই জমি কৃষকের নয়। তিনি বাঙালির জীবন দেখাতে চাইতেন। এ ছাড়া গ্রামসংক্রান্ত আহ্লাদ থেকে তিনি দূরে ছিলেন।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেন, “ সুলতান ভাই ও আমরা একসময় নানাভাবে কাছাকাছি ছিলাম। আমাদের বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র তখন ছোট। অনেক শিল্পী সাহিত্যিকেরা আসতেন। তাঁদের মধ্যে নিঃশব্দে এক ব্যক্তি আনাগোনা করতেন। তিনি হলেন এসএম সুলতান। তাঁর শিল্পজগতের মতো তিনি দেখতেও একরৈখিক। ভালো হোক, মন্দ হোক–তিনি ছিলেন অনন্য একজন মানুষ। বিশ্বাসেও তিনি এক, হৃদয়েও তিনি এক। তার মধ্যে একটা ইনোসেন্স সেইন্ট ছিল। বুদ্ধিদীপ্তি প্রতিভা ছিল। তার মধ্যেও তিনি নিষ্পাপ ও ঐশ্বরিক। তিনি নিজের ভেতরকার শক্তি এঁকেছেন, বাঙালির স্বপ্ন এঁকেছেন।’
শতবর্ষ অতিক্রম করেছেন চিত্রশিল্পী এস এম সুলতান। তাঁর জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ‘জন্মশতবর্ষে সুলতান’ শিরোনামে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয় বেঙ্গল ফাউন্ডেশনে।
আজ শনিবার বিকাল সাড়ে চারটায় আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠান শুরু হয়। এতে প্রবন্ধ পাঠ করেন শাহমান মৈশান। জন্মশতবর্ষে সুলতান জাতীয় ও আন্তর্জাতিক উদযাপন কমিটি এর আয়োজন করে।
আয়োজক নাসির আলী মামুন স্ট্রিমকে জানান, ‘দুই বছর আগে আমরা জন্মশতবর্ষে সুলতান জাতীয় আন্তর্জাতিক কমিটি করেছিলাম। গতবছর সুলতানের ১০০ তম জন্মদিন থাকলেও নানা কারণে অনুষ্ঠানটি করা হয়নি। কারণ, জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের পরবর্তী সময়টি ছিল অন্যরকম। অনেকেই এর মধ্যে বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছিলেন। ১০ আগস্ট সুলতানের জন্মদিন হলেও আজ ৯ আগস্ট শনিবার সরকারি ছুটির দিন বেছে নেওয়া হয়েছে। যার ফলে বিভিন্ন অঙ্গনের মানুষের সময় মিলেছে, জনসমাগম ঘটেছে।’
নাসির আলী মামুন আরও বলেন, ‘সুলতানের ঈর্ষণীয় জনপ্রিয়তা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মের মধ্যে ছড়িয়ে পড়েছে। তাঁর জীবনঘনিষ্ঠ চিত্রকর্মে কৃষি সভ্যতার নির্যাসকে এই প্রজন্ম জানতে চায়।’
নাট্যকার ও প্রাবন্ধিক শাহমান মৈশান ‘শিল্পী সুলতানের উত্তরাধিকার: কল্পনা সৌন্দর্য ও সহজ মানুষের রাজনীতি’ শিরোনামে প্রবন্ধে তিনি সুলতানের জীবন-দর্শন ও চিত্রকর্ম নিয়ে বিশদ আলোচনা করেন।
অনুষ্ঠানে চিত্রশিল্পী আব্দুস সাত্তার বলেন, ‘ এস এম সুলতান এমন এক মানুষ, যাঁর সঙ্গে কারও মিলবে না। দেশের তো না-ই, বিদেশেরও না। এই ভিন্নতাই তাঁর বিশেষত্ব।’
চিত্রশিল্পী মোস্তফা জামান বলেন, ‘সুলতানের কাজ আখ্যানমূলক। এর মধ্য দিয়েই মিথ উঠে এসেছে। বাংলা ও বাঙালি নিয়ে তাঁর ছবি দেশ-কালের গণ্ডি পেরিয়ে সব মানুষের “উজ্জ্বল উত্তরাধিকার”-এ পরিণত হয়েছে। এটাই লৌকিকতা। সুলতান সেই শিল্পী, যিনি ল্যান্ডস্কেপে মালিকানার প্রসঙ্গ এনেছেন এবং দেখাচ্ছেন এই জমি কৃষকের নয়। তিনি বাঙালির জীবন দেখাতে চাইতেন। এ ছাড়া গ্রামসংক্রান্ত আহ্লাদ থেকে তিনি দূরে ছিলেন।’
অনুষ্ঠানের সভাপতি আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ বলেন, “ সুলতান ভাই ও আমরা একসময় নানাভাবে কাছাকাছি ছিলাম। আমাদের বিশ্বসাহিত্য কেন্দ্র তখন ছোট। অনেক শিল্পী সাহিত্যিকেরা আসতেন। তাঁদের মধ্যে নিঃশব্দে এক ব্যক্তি আনাগোনা করতেন। তিনি হলেন এসএম সুলতান। তাঁর শিল্পজগতের মতো তিনি দেখতেও একরৈখিক। ভালো হোক, মন্দ হোক–তিনি ছিলেন অনন্য একজন মানুষ। বিশ্বাসেও তিনি এক, হৃদয়েও তিনি এক। তার মধ্যে একটা ইনোসেন্স সেইন্ট ছিল। বুদ্ধিদীপ্তি প্রতিভা ছিল। তার মধ্যেও তিনি নিষ্পাপ ও ঐশ্বরিক। তিনি নিজের ভেতরকার শক্তি এঁকেছেন, বাঙালির স্বপ্ন এঁকেছেন।’
বাংলাদেশের শ্রম আইন অনুযায়ী দৈনিক সর্বোচ্চ ৮ ঘণ্টা কাজের নিয়ম। অতিরিক্ত কাজের জন্য বাড়তি মজুরি এবং সপ্তাহে এক দিন বাধ্যতামূলক ছুটি দেওয়ার নিয়ম রয়েছে। কিন্তু ডেলিভারিম্যানরা ‘ফ্রিল্যান্সার’ হওয়ায় নেই নির্দিষ্ট কর্মঘণ্টা। নেই ন্যূনতম আয়ের গ্যারান্টিও। ফলে দৈনিক ১১-১২ ঘণ্টাও কাজ করেন অনেক রাইডার।
২ ঘণ্টা আগেনিয়ন্ত্রিত বনভূমির পরিমাণ দেশের মোট আয়তনের ২০ শতাংশে উন্নীত করতে বাংলাদেশে সরকার সুপরিকল্পিত কর্মসূচি গ্রহণ করবে বলে জানিয়েছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
৩ ঘণ্টা আগেসিইসি বলেন, ‘গত বছরের জুলাই আন্দোলনের পর থেকে যে অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে, আপনারা দেখেছেন। সেদিক থেকে অবশ্যই চ্যালেঞ্জ আছে। তারপরও আমি বলব, জুলাই আন্দোলনের পরে সবাই শান্তিতে ঘুমাইতে পারছেন।’
৬ ঘণ্টা আগে‘১৯৯৭ সালের ২ ডিসেম্বর যে পার্বত্য চট্টগ্রাম শান্তি চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছিল, তা ২৮ বছরেও বাস্তবায়ন করেনি রাষ্ট্র। পাহাড়ে বিদ্যমান সমস্যাগুলো নতুন নতুন রূপে দেখা দিচ্ছে। সমতলের পরিস্থিতি আরও নাজুক।’
৭ ঘণ্টা আগে