ফিরে দেখা ২ আগস্ট
যে সময়ের কথা হচ্ছে, সে সময় মোবাইল ইন্টারনেটের মুমূর্ষু সময় চলছে। এই থাকে, আবার এই চলে যায়। এদিন দ্রোহযাত্রা থেকে সরকারের পদত্যাগের দাবি জানান অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। সব মিলিয়ে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানে রয়েছে অজস্র মানুষের ব্যক্তিগত ও সম্মিলিত স্মৃতি। সেসব দিনে ফিরে দেখা।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
২ আগস্ট, ২০২৪। সেদিন দ্রোহযাত্রার ডাক এসেছিল। দুপুর নাগাদ প্রেসক্লাবে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান।
এদিকে পল্টন মোড়ে তখনো অপেক্ষা করছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী দিদার হোসেন। দ্রোহযাত্রায় যাবেন তিনি। কিন্তু একা এগোতে ভয় পাচ্ছেন। বিজিবি ছাড়া ওই এলাকায় তখন জনমানুষ নেই বললেই চলে।
পত্রিকায় ব্লকেইডের কথা পড়েছেন দিদার। গ্রেপ্তার হতে দেখেছেন নিরপরাধ কিশোরকেও। শুনেছেন রাস্তার মোড়ে মোড়ে কাউকে সন্দেহ হলেই কী অবলীলায় তার মোবাইলটা কেড়ে নিয়ে তাতে নজরদারি ফলানো যায়।
দিদার তাই বেশ সতর্ক। পকেট থেকে আস্তে করে মোবাইলটা বের করলেন তিনি। চারপাশে একবার চোখ বুলিয়ে নিলেন—কেউ দেখছে না তো?
না, কেউ দেখছে না। বিজিবি সদস্যরা নিজেদের মধ্যে গল্প করছে। একটা দোকানের আড়ালে দাঁড়ালেন দিদার। মোবাইল থেকে একে একে আন্দোলন সংক্রান্ত সব ছবি গুগল ড্রাইভে আপলোড করতে চাইলেন। এরপর ডিলেট করে দেবেন। কিন্তু না, সে সুযোগ আর হলো না। যে সময়ের কথা হচ্ছে, সে সময় মোবাইল ইন্টারনেটের মুমূর্ষু সময় চলছে। এই থাকে, আবার এই চলে যায়। দিদার তাঁর কাজ শেষ করতে পারলেন না।
এই দেশে এমন দিনও গেছে যখন মানুষ নির্ভয়ে মোবাইল নিয়ে রাস্তায় হাঁটতে পারত না। ভয়ে থাকতে হতো, এই বুঝি কেউ রাস্তায় আটকে ফেসবুকটা চেক করে বসল, এই বুঝি কেউ গ্যালারিতে ঢুকল। এই বুঝি আমি গ্রেপ্তার হলাম।
জর্জ অরওয়েলের গল্পও কখনো কখনো বাস্তবে দেখা যায় বৈকি!
ছবি ডিলিট করতে মন সায় দিচ্ছে না দিদারের। আবার মোবাইলে ছবি রেখে ওই ব্যারিকেড পার হতেও ইচ্ছা করছে না। ঠিক তখন দূর থেকে একটা গুঞ্জন কানে আসে তাঁর। একদল লোক মিছিল করতে করতে আসছে। মিছিলের ঠিক সামনে বাবার কাঁধে চড়ে ছোট মেয়েটিও রয়েছে। কাছাকাছি এসে কয়েকজন এক ধাক্কায় ব্যারিকেডটা সরিয়ে ফেলল। কোনো বাঁধাই তখন যেন আর বাঁধা নয়। বিজিবি সদস্যরা কেবল চেয়ে চেয়ে দেখলেন।
মিছিলটা পল্টন মোড় পার হতেই দিদারকে আর সেখানে দেখা গেল না। তিনি ততক্ষণে মিছিলে মিশে প্রেসক্লাব পৌঁছে গেছেন।
প্রেসক্লাব ততক্ষণে লোকে লোকারণ্য। একটু দূরে পল্টনে দাঁড়িয়েও তার কোনো আঁচ পাওয়া যায়নি। নানা কিসিমের লোক তখন প্রেসক্লাবে জড়ো হয়েছেন। কেউ হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে এসেছেন, কেউ পোস্টার। কেউ কেউ আবার দলবেঁধে এসেছেন। সঙ্গে নিয়ে এসেছেন ঢাউস সাইজের ব্যানার। তাতে গোটা গোটা অক্ষরে লেখা, ‘রক্তের দাগ দিচ্ছে ডাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক।’
দুপুর সাড়ে তিনটা নাগাদ প্রেসক্লাবের সামনে বক্তব্য রাখেন দ্রোহযাত্রা কর্মসূচির সভাপতি ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। সেখানে তিনি সরকারের পদত্যাগের দাবি জানান।
আনু মুহাম্মদের বক্তব্যের পরপরই শুরু হয় যাত্রা। প্রেসক্লাব থেকে শুরু করে টিএসসি হয়ে শহীদ মিনারে পৌঁছায় এই সমাবেশ। যাওয়ার পথে যেখানেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দেখা গেছে, তাদের দিকে তাকিয়ে ধিক্কার জানিয়েছে মানুষ। স্লোগানে স্লোগানে জানতে চাওয়া হয়েছে, আমাদের ভাই-বোনকে মরতে হলো কেন?
বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী ব্যাগে করে রঙের স্প্রে নিয়ে এসেছিলেন। যেখানে সুযোগ পাওয়া গেছে, গেরিলা স্টাইলে সেখানেই কিছু একটা লিখে দিচ্ছিলেন তাঁরা। দেয়ালে দেয়ালে লেখা হয়, ‘আমার টাকার গুলি আমার বুকে?’, ‘গদি ছাড়’, ‘ছাত্রখুনি’ ইত্যাদি।
সেদিন শহীদ মিনার পরিণত হয়েছিল জনসমুদ্রে। তাতে ছিল না আদর্শিক কোনো ভেদাভেদ। সব মানুষ একত্রিত হয়েছিল একটাই উদ্দেশ্য নিয়ে—স্বৈরাচারের পদত্যাগ। কবিতা, গান, নাটক আর স্লোগানে স্লোগানে শেষ হয় সেদিনের দ্রোহযাত্রা।
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এদিন সংঘর্ষে আরও দুজন মারা যায়। এর মধ্যে একজন ছিলেন পুলিশ।
২ আগস্ট গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ডিবি হেফাজতে থাকা ছয় সমন্বয়ক জানান, আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা তাঁদের থেকে স্বেচ্ছায় নেওয়া হয়নি।
নাহিদ ইসলাম, সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও নুসরাত তাবাসসুম এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘মূলত আন্দোলন ও নেতৃত্বকে ছত্রভঙ্গ করতেই ১৯ জুলাই থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের গুম, গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও হয়রানি করা হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ‘নিরাপত্তা’র নামে ছয় সমন্বয়ককে সাতদিন ধরে ডিবি হেফাজতে জোরপূর্বক আটকে রাখা হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও ডিবি প্রধান নিরাপত্তার কথা বললেও আমাদেরকে আন্দোলন থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখার জন্যেই ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছিল।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রচারিত ছয় সমন্বয়কের ভিডিও স্টেটমেন্টটি আমরা স্বেচ্ছায় দেইনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো সিদ্ধান্ত ডিবি অফিস থেকে আসতে পারে না। সারা দেশের সকল সমন্বয়ক ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ব্যতীত কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গৃহীত হবে না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরফ থেকে পরদিন ৩ আগস্ট সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল এবং ৪ আগস্ট থেকে ‘সর্বাত্মক অসহযোগ’ আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
২ আগস্ট, ২০২৪। সেদিন দ্রোহযাত্রার ডাক এসেছিল। দুপুর নাগাদ প্রেসক্লাবে শুরু হয় এ অনুষ্ঠান।
এদিকে পল্টন মোড়ে তখনো অপেক্ষা করছে বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী দিদার হোসেন। দ্রোহযাত্রায় যাবেন তিনি। কিন্তু একা এগোতে ভয় পাচ্ছেন। বিজিবি ছাড়া ওই এলাকায় তখন জনমানুষ নেই বললেই চলে।
পত্রিকায় ব্লকেইডের কথা পড়েছেন দিদার। গ্রেপ্তার হতে দেখেছেন নিরপরাধ কিশোরকেও। শুনেছেন রাস্তার মোড়ে মোড়ে কাউকে সন্দেহ হলেই কী অবলীলায় তার মোবাইলটা কেড়ে নিয়ে তাতে নজরদারি ফলানো যায়।
দিদার তাই বেশ সতর্ক। পকেট থেকে আস্তে করে মোবাইলটা বের করলেন তিনি। চারপাশে একবার চোখ বুলিয়ে নিলেন—কেউ দেখছে না তো?
না, কেউ দেখছে না। বিজিবি সদস্যরা নিজেদের মধ্যে গল্প করছে। একটা দোকানের আড়ালে দাঁড়ালেন দিদার। মোবাইল থেকে একে একে আন্দোলন সংক্রান্ত সব ছবি গুগল ড্রাইভে আপলোড করতে চাইলেন। এরপর ডিলেট করে দেবেন। কিন্তু না, সে সুযোগ আর হলো না। যে সময়ের কথা হচ্ছে, সে সময় মোবাইল ইন্টারনেটের মুমূর্ষু সময় চলছে। এই থাকে, আবার এই চলে যায়। দিদার তাঁর কাজ শেষ করতে পারলেন না।
এই দেশে এমন দিনও গেছে যখন মানুষ নির্ভয়ে মোবাইল নিয়ে রাস্তায় হাঁটতে পারত না। ভয়ে থাকতে হতো, এই বুঝি কেউ রাস্তায় আটকে ফেসবুকটা চেক করে বসল, এই বুঝি কেউ গ্যালারিতে ঢুকল। এই বুঝি আমি গ্রেপ্তার হলাম।
জর্জ অরওয়েলের গল্পও কখনো কখনো বাস্তবে দেখা যায় বৈকি!
ছবি ডিলিট করতে মন সায় দিচ্ছে না দিদারের। আবার মোবাইলে ছবি রেখে ওই ব্যারিকেড পার হতেও ইচ্ছা করছে না। ঠিক তখন দূর থেকে একটা গুঞ্জন কানে আসে তাঁর। একদল লোক মিছিল করতে করতে আসছে। মিছিলের ঠিক সামনে বাবার কাঁধে চড়ে ছোট মেয়েটিও রয়েছে। কাছাকাছি এসে কয়েকজন এক ধাক্কায় ব্যারিকেডটা সরিয়ে ফেলল। কোনো বাঁধাই তখন যেন আর বাঁধা নয়। বিজিবি সদস্যরা কেবল চেয়ে চেয়ে দেখলেন।
মিছিলটা পল্টন মোড় পার হতেই দিদারকে আর সেখানে দেখা গেল না। তিনি ততক্ষণে মিছিলে মিশে প্রেসক্লাব পৌঁছে গেছেন।
প্রেসক্লাব ততক্ষণে লোকে লোকারণ্য। একটু দূরে পল্টনে দাঁড়িয়েও তার কোনো আঁচ পাওয়া যায়নি। নানা কিসিমের লোক তখন প্রেসক্লাবে জড়ো হয়েছেন। কেউ হাতে প্ল্যাকার্ড নিয়ে এসেছেন, কেউ পোস্টার। কেউ কেউ আবার দলবেঁধে এসেছেন। সঙ্গে নিয়ে এসেছেন ঢাউস সাইজের ব্যানার। তাতে গোটা গোটা অক্ষরে লেখা, ‘রক্তের দাগ দিচ্ছে ডাক, স্বৈরাচার নিপাত যাক।’
দুপুর সাড়ে তিনটা নাগাদ প্রেসক্লাবের সামনে বক্তব্য রাখেন দ্রোহযাত্রা কর্মসূচির সভাপতি ও জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ। সেখানে তিনি সরকারের পদত্যাগের দাবি জানান।
আনু মুহাম্মদের বক্তব্যের পরপরই শুরু হয় যাত্রা। প্রেসক্লাব থেকে শুরু করে টিএসসি হয়ে শহীদ মিনারে পৌঁছায় এই সমাবেশ। যাওয়ার পথে যেখানেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে দেখা গেছে, তাদের দিকে তাকিয়ে ধিক্কার জানিয়েছে মানুষ। স্লোগানে স্লোগানে জানতে চাওয়া হয়েছে, আমাদের ভাই-বোনকে মরতে হলো কেন?
বেশ কয়েকজন আন্দোলনকারী ব্যাগে করে রঙের স্প্রে নিয়ে এসেছিলেন। যেখানে সুযোগ পাওয়া গেছে, গেরিলা স্টাইলে সেখানেই কিছু একটা লিখে দিচ্ছিলেন তাঁরা। দেয়ালে দেয়ালে লেখা হয়, ‘আমার টাকার গুলি আমার বুকে?’, ‘গদি ছাড়’, ‘ছাত্রখুনি’ ইত্যাদি।
সেদিন শহীদ মিনার পরিণত হয়েছিল জনসমুদ্রে। তাতে ছিল না আদর্শিক কোনো ভেদাভেদ। সব মানুষ একত্রিত হয়েছিল একটাই উদ্দেশ্য নিয়ে—স্বৈরাচারের পদত্যাগ। কবিতা, গান, নাটক আর স্লোগানে স্লোগানে শেষ হয় সেদিনের দ্রোহযাত্রা।
গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, এদিন সংঘর্ষে আরও দুজন মারা যায়। এর মধ্যে একজন ছিলেন পুলিশ।
২ আগস্ট গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে ডিবি হেফাজতে থাকা ছয় সমন্বয়ক জানান, আন্দোলন প্রত্যাহারের ঘোষণা তাঁদের থেকে স্বেচ্ছায় নেওয়া হয়নি।
নাহিদ ইসলাম, সারজিস আলম, হাসনাত আবদুল্লাহ, আসিফ মাহমুদ, আবু বাকের মজুমদার ও নুসরাত তাবাসসুম এক যৌথ বিবৃতিতে বলেন, ‘মূলত আন্দোলন ও নেতৃত্বকে ছত্রভঙ্গ করতেই ১৯ জুলাই থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়কদের গুম, গ্রেপ্তার, নির্যাতন ও হয়রানি করা হচ্ছে। এর ধারাবাহিকতায় ‘নিরাপত্তা’র নামে ছয় সমন্বয়ককে সাতদিন ধরে ডিবি হেফাজতে জোরপূর্বক আটকে রাখা হয়। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ও ডিবি প্রধান নিরাপত্তার কথা বললেও আমাদেরকে আন্দোলন থেকে বিচ্ছিন্ন করে রাখার জন্যেই ডিবি হেফাজতে রাখা হয়েছিল।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘প্রচারিত ছয় সমন্বয়কের ভিডিও স্টেটমেন্টটি আমরা স্বেচ্ছায় দেইনি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কোনো সিদ্ধান্ত ডিবি অফিস থেকে আসতে পারে না। সারা দেশের সকল সমন্বয়ক ও আন্দোলনকারী শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ ব্যতীত কোনো সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত বলে গৃহীত হবে না।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের তরফ থেকে পরদিন ৩ আগস্ট সারাদেশে বিক্ষোভ মিছিল এবং ৪ আগস্ট থেকে ‘সর্বাত্মক অসহযোগ’ আন্দোলনের ঘোষণা দেওয়া হয়।
দেশের জনপ্রিয় অনলাইন টিকিট বুকিং প্রতিষ্ঠান ফ্লাইট এক্সপার্টের ফেসবুক পেজ সচল থাকলেও বন্ধ দেখাচ্ছে ওয়েবসাইট। এতে ভোগান্তিতে পড়েছেন অনেক গ্রাহক। সবশেষ শনিবার সন্ধ্যা সাতটায় বাংলা স্ট্রিম ফ্লাইট এক্সপার্টের হটলাইন নাম্বারে যোগাযোগ করার চেষ্টা করলে, তা বন্ধ দেখায়।
১ ঘণ্টা আগেযে বাহিনীর লোকই জড়িত থাকবে, কাউকেই ছাড় দেওয়া হবে না। সবাইকেই আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।
২ ঘণ্টা আগেরহস্য-রোমাঞ্চ ধারার জনপ্রিয় ঔপন্যাসিক আগাথা ক্রিস্টির জীবনের একটা বড় সময় কেটেছে ইরাকে। রাজধানী বাগদাদের টাইগ্রিস নদীর তীরে মনোরোম একটি বাড়িতে থাকতেন ‘কুইন অব ক্রাইম’ নামে পরিচিত এই লেখিকা।
২ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে দেশে একটি পরিবর্তনের শুরু হয়েছে, তবে এ যাত্রায় সফল হতে আরও সময় প্রয়োজন বলে মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম।
৫ ঘণ্টা আগে