স্ট্রিম প্রতিবেদক
আজ ২১ আগস্ট। ২০০৪ সালের এই দিনে রাজধানীতে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বেঁচে গেলেও নিহত হয়েছিলেন আইভি রহমানসহ ২৪ জন নেতাকর্মী। সেদিন আহত হয়েছিলেন তিন শর বেশি মানুষ। গ্রেনেড হামলার সেই দিনের আজ ২১তম বার্ষিকী। এদিকে, ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া লুৎফুজ্জামান বাবর ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া তারেক রহমানকে খালাস দেন হাইকোর্ট। আপিল বিভাগে খালাসের এই রায় চ্যালেঞ্জ করা হয়। আজ ২১ আগস্ট মুলতবি হওয়া আপিল শুনানি আবার শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
গ্রেনেড হামলায় নিহতদের মধ্যে ছিলেন আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমান, ল্যান্স করপোরাল (অব.) মাহবুবুর রশীদ, হাসিনা মমতাজ রিনা, রিজিয়া বেগম, রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা), রতন শিকদার, মোহাম্মদ হানিফ ওরফে মুক্তিযোদ্ধা হানিফ, মোশতাক আহমেদ, লিটন মুনশি, আবদুল কুদ্দুছ পাটোয়ারী, বিল্লাল হোসেন, আব্বাছ উদ্দিন শিকদার, আতিক সরকার, মামুন মৃধা, নাসির উদ্দিন, আবুল কাসেম, আবুল কালাম আজাদ, আবদুর রহিম, আমিনুল ইসলাম, জাহেদ আলী, মোতালেব ও সুফিয়া বেগমসহ আরও কয়েকজন।
বিচার ও রায়
১৪ বছর তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া শেষে ২০১৮ সালে ঢাকার একটি আদালত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ আরও ১৮ জনকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
তবে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ সব আসামিকে খালাস দেন, যার মধ্যে ছিলেন তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবর। ট্রায়াল কোর্টের রায়কে ‘অবৈধ’ বলে উল্লেখ করে আদালত জানান, সম্পূরক চার্জশিট আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দাখিল হয়নি এবং মামলায় ব্যবহার করা স্বীকারোক্তি ছিল জোরপূর্বক আদায় করা, যার কোনো আইনগত ভিত্তি নেই।
আদালত পর্যবেক্ষণে আরও জানান, অভিযোগ প্রমাণে কোনো নির্ভরযোগ্য নথি, প্রত্যক্ষদর্শী বা পরিস্থিতিগত প্রমাণ উপস্থাপিত হয়নি।
বর্তমান অবস্থা
হাইকোর্টের রায়ের পর গত ২ জুন রাষ্ট্রপক্ষ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অনুমতি পায় দুটি আপিল দায়েরের জন্য। আপিলে খালাসের রায়কে চ্যালেঞ্জ করা হয়।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ আপিল শুনানি শুরু করে। তবে গতকাল বুধবার তা মুলতবি করা হয়। আপিলের শুনানি আজ ২১ আগস্ট আবার শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
আজ ২১ আগস্ট। ২০০৪ সালের এই দিনে রাজধানীতে তৎকালীন বিরোধী দল আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। হামলায় আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বেঁচে গেলেও নিহত হয়েছিলেন আইভি রহমানসহ ২৪ জন নেতাকর্মী। সেদিন আহত হয়েছিলেন তিন শর বেশি মানুষ। গ্রেনেড হামলার সেই দিনের আজ ২১তম বার্ষিকী। এদিকে, ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর এ ঘটনায় দায়ের করা মামলায় নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ড পাওয়া লুৎফুজ্জামান বাবর ও যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া তারেক রহমানকে খালাস দেন হাইকোর্ট। আপিল বিভাগে খালাসের এই রায় চ্যালেঞ্জ করা হয়। আজ ২১ আগস্ট মুলতবি হওয়া আপিল শুনানি আবার শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
গ্রেনেড হামলায় নিহতদের মধ্যে ছিলেন আওয়ামী লীগের মহিলাবিষয়ক সম্পাদক আইভি রহমান, ল্যান্স করপোরাল (অব.) মাহবুবুর রশীদ, হাসিনা মমতাজ রিনা, রিজিয়া বেগম, রফিকুল ইসলাম (আদা চাচা), রতন শিকদার, মোহাম্মদ হানিফ ওরফে মুক্তিযোদ্ধা হানিফ, মোশতাক আহমেদ, লিটন মুনশি, আবদুল কুদ্দুছ পাটোয়ারী, বিল্লাল হোসেন, আব্বাছ উদ্দিন শিকদার, আতিক সরকার, মামুন মৃধা, নাসির উদ্দিন, আবুল কাসেম, আবুল কালাম আজাদ, আবদুর রহিম, আমিনুল ইসলাম, জাহেদ আলী, মোতালেব ও সুফিয়া বেগমসহ আরও কয়েকজন।
বিচার ও রায়
১৪ বছর তদন্ত ও বিচার প্রক্রিয়া শেষে ২০১৮ সালে ঢাকার একটি আদালত সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবরসহ ১৯ জনকে মৃত্যুদণ্ড দেয়। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ আরও ১৮ জনকে দেওয়া হয় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড।
তবে ২০২৪ সালের ১ ডিসেম্বর হাইকোর্টের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি সৈয়দ এনায়েত হোসেনের বেঞ্চ সব আসামিকে খালাস দেন, যার মধ্যে ছিলেন তারেক রহমান ও লুৎফুজ্জামান বাবর। ট্রায়াল কোর্টের রায়কে ‘অবৈধ’ বলে উল্লেখ করে আদালত জানান, সম্পূরক চার্জশিট আইনি প্রক্রিয়া অনুসরণ করে দাখিল হয়নি এবং মামলায় ব্যবহার করা স্বীকারোক্তি ছিল জোরপূর্বক আদায় করা, যার কোনো আইনগত ভিত্তি নেই।
আদালত পর্যবেক্ষণে আরও জানান, অভিযোগ প্রমাণে কোনো নির্ভরযোগ্য নথি, প্রত্যক্ষদর্শী বা পরিস্থিতিগত প্রমাণ উপস্থাপিত হয়নি।
বর্তমান অবস্থা
হাইকোর্টের রায়ের পর গত ২ জুন রাষ্ট্রপক্ষ সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগের অনুমতি পায় দুটি আপিল দায়েরের জন্য। আপিলে খালাসের রায়কে চ্যালেঞ্জ করা হয়।
প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ছয় সদস্যের আপিল বিভাগের বেঞ্চ আপিল শুনানি শুরু করে। তবে গতকাল বুধবার তা মুলতবি করা হয়। আপিলের শুনানি আজ ২১ আগস্ট আবার শুরু হওয়ার কথা রয়েছে।
জাতীয় নির্বাচনের মতো গুরুত্বপূর্ণ সময়ে গুজব, অপতথ্য ও ডিপফেক প্রযুক্তির চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় তথ্য কর্মকর্তাদের ‘আপোসহীন ঢাল’ হিসেবে কাজ করতে হবে বলে মন্তব্য করেছেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের সচিব মাহবুবা ফারজানা।
৪ মিনিট আগেসম্প্রতি উপদেষ্টারা সেফ এক্সিট চাচ্ছেন—এমন একটি বক্তব্য প্রসঙ্গে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী বলেছেন, তাঁর ছেলেমেয়েরা সবাই দেশেই আছেন। তিনি একা একা সেফ এক্সিট নিয়ে কী করবেন।
১ ঘণ্টা আগেজুলাই-আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত গণহত্যার অভিযোগে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন সরাসরি সম্প্রচারের সময় চিফ প্রসিকিউটর কার্যালয়ের ফেসবুক পেজে সাইবার হামলা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেফারুক ই আজম বলেছেন, ‘এতকাল ধরে আমাদের মধ্যে যে বৈষম্য ছিল, আগ্রাসন ছিল, জনগণের অধিকার বঞ্চনার যে বিষয় ছিল সেগুলো থেকে জাতির সেফ এক্সিট হলে আমরা খুশি।’
৩ ঘণ্টা আগে