স্ট্রিম ডেস্ক

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেনের পক্ষে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। রায়ের ফলে তাঁর মেয়র পদে দায়িত্ব গ্রহণের পথে আর কোনো আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি নাসরিন সুলতানার বেঞ্চ রায় ঘোষণা করে। আদালত নির্বাচনি ফল বাতিল চেয়ে করা রিট আবেদনটিকে ‘গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে খারিজ করে দেয়।
পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা এই আইনি লড়াইয়ে ইশরাকের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন।
রায়ের পর আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে পড়ে। কাকরাইল, গুলিস্তান, মুগদা ও যাত্রাবাড়ীতেও আনন্দ মিছিল বের করে ইশরাকের সমর্থকেরা। এসময় তারা স্লোগান দেয়, এইমাত্র খবর এলো, ইশরাক ভাই মেয়র হলো।
রায় ঘোষণার পর এক তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ইশরাক হোসেন বলেন, আজ ন্যায়বিচার হয়েছে, আমি কৃতজ্ঞ। তবে শপথ না নেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
তিনি আরও বলেন, এই সরকার মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছে। আমরা সেই অধিকার পুনরুদ্ধার করেছি।
এসময় তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও সজিব ভূঁইয়ার পদত্যাগ দাবি করেন। তার মতে, যাদের নিরপেক্ষ থাকার কথা, তারা রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব করছেন।
এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ রায় শুধু একজন প্রার্থীর নয়, বরং জনগণের বিজয়। ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে ছিলাম, আদালত আজ ন্যায়ের পক্ষে রায় দিয়েছেন।
আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, এই রায় স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নজির স্থাপন করতে পারে। আদালত নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের রায়কে সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেছে, নির্বাচন সংক্রান্ত বিরোধ নিরসনে বিচার বিভাগ সক্রিয় এবং স্বাধীন। তবে ইশরাক হোসেনের শপথ গ্রহণে বিলম্ব হলে তা রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়াতে পারে বলেও মত দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।
রায়ের মাধ্যমে দীর্ঘ একটি অধ্যায়ের অবসান ঘটলেও রাজনৈতিক উত্তাপ এখনো প্রশমিত হয়নি। শপথ গ্রহণ ও প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে বলে ঘোষণা এসেছে। ফলে রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনার সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।

ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের (ডিএসসিসি) মেয়র পদে বিএনপির প্রার্থী ইশরাক হোসেনের পক্ষে নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের দেওয়া রায় বহাল রেখেছে হাইকোর্ট। রায়ের ফলে তাঁর মেয়র পদে দায়িত্ব গ্রহণের পথে আর কোনো আইনি বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
বৃহস্পতিবার (২২ মে) বিচারপতি জাফর আহমেদ ও বিচারপতি নাসরিন সুলতানার বেঞ্চ রায় ঘোষণা করে। আদালত নির্বাচনি ফল বাতিল চেয়ে করা রিট আবেদনটিকে ‘গ্রহণযোগ্য নয়’ বলে খারিজ করে দেয়।
পাঁচ বছরেরও বেশি সময় ধরে চলা এই আইনি লড়াইয়ে ইশরাকের পক্ষে ছিলেন ব্যারিস্টার এ এম মাহবুব উদ্দিন খোকন ও ব্যারিস্টার কায়সার কামাল। রাষ্ট্রপক্ষে শুনানি করেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাহফুজুর রহমান মিলন।
রায়ের পর আদালত প্রাঙ্গণে উপস্থিত বিএনপি নেতাকর্মীদের মধ্যে উচ্ছ্বাস ছড়িয়ে পড়ে। কাকরাইল, গুলিস্তান, মুগদা ও যাত্রাবাড়ীতেও আনন্দ মিছিল বের করে ইশরাকের সমর্থকেরা। এসময় তারা স্লোগান দেয়, এইমাত্র খবর এলো, ইশরাক ভাই মেয়র হলো।
রায় ঘোষণার পর এক তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় ইশরাক হোসেন বলেন, আজ ন্যায়বিচার হয়েছে, আমি কৃতজ্ঞ। তবে শপথ না নেওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চলবে।
তিনি আরও বলেন, এই সরকার মানুষের ভোটের অধিকার হরণ করেছে। আমরা সেই অধিকার পুনরুদ্ধার করেছি।
এসময় তিনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ ও সজিব ভূঁইয়ার পদত্যাগ দাবি করেন। তার মতে, যাদের নিরপেক্ষ থাকার কথা, তারা রাজনৈতিক পক্ষপাতিত্ব করছেন।
এদিকে বিএনপির পক্ষ থেকে জানানো হয়, এ রায় শুধু একজন প্রার্থীর নয়, বরং জনগণের বিজয়। ছাত্রদল ও যুবদলের নেতারা বলেন, আমরা শান্তিপূর্ণভাবে রাজপথে ছিলাম, আদালত আজ ন্যায়ের পক্ষে রায় দিয়েছেন।
আইন বিশেষজ্ঞদের মতে, এই রায় স্থানীয় সরকার নির্বাচনে নজির স্থাপন করতে পারে। আদালত নির্বাচন ট্রাইব্যুনালের রায়কে সমর্থন দিয়ে প্রমাণ করেছে, নির্বাচন সংক্রান্ত বিরোধ নিরসনে বিচার বিভাগ সক্রিয় এবং স্বাধীন। তবে ইশরাক হোসেনের শপথ গ্রহণে বিলম্ব হলে তা রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়াতে পারে বলেও মত দিয়েছেন বিশ্লেষকরা।
রায়ের মাধ্যমে দীর্ঘ একটি অধ্যায়ের অবসান ঘটলেও রাজনৈতিক উত্তাপ এখনো প্রশমিত হয়নি। শপথ গ্রহণ ও প্রশাসনিক কার্যক্রম শুরু না হওয়া পর্যন্ত বিএনপির আন্দোলন চলবে বলে ঘোষণা এসেছে। ফলে রাজনীতিতে নতুন করে উত্তেজনার সম্ভাবনা থেকে যাচ্ছে।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সরকার পতনের চূড়ান্ত দিনে রাজধানীর চানখারপুলে সংঘটিত নৃশংস হত্যাযজ্ঞের বিচার প্রক্রিয়ায় রাষ্ট্রপক্ষের সাক্ষ্যগ্রহণ ও জেরা সম্পন্ন হয়েছে।
৮ ঘণ্টা আগে
ধান উৎপাদনে কৃষকের সহায়তার জন্য নানা ধরনের আধুনিক যন্ত্রপাতি উদ্ভাবনের কাজ করে চলেছে বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি)। কৃষিকাজকে একটি সম্মানজনক এবং আরামদায়ক পেশায় রূপান্তর করার লক্ষ্যে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত কৃষিযন্ত্র আবিষ্কারে ব্রি কাজ করছে বলে জানিয়েছেন এর মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা।
৮ ঘণ্টা আগে
চাকরির গ্রেড উন্নীতের দাবি পূরণে সরকারের পক্ষ থেকে আশ্বাস দেওয়া হলেও বাস্তবায়ন না হওয়ায় দেশের বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে কর্মবিরতি পালন করেছেন সহকারী শিক্ষকেরা।
১০ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে আগুনে পুড়েছে দেড় হাজারের বেশি ঘর। এতে আশ্রয়হীন হয়ে পড়া পরিবারগুলো ছোট সন্তান নিয়ে মাথা গোঁজার ঠাঁই খুঁজছে বস্তির অন্য অংশে। কিন্তু বিধি বাম। ঘরপোড়া মানুষের অসহায়ত্বের সুযোগে বস্তির বাড়িওয়ালারা খালি কক্ষগুলোর ভাড়া বাড়িয়ে দিয়েছেন।
১০ ঘণ্টা আগে