স্ট্রিম সংবাদদাতা
বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলার খাবারের দোকানগুলোতে অভিযান পরিচালনা করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদের নেতারা। এ সময় চারটি খাবারের দোকান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে জাকসুর গঠনতন্ত্রে দোকান বন্ধ করা বা এ ধরনের অভিযান পরিচালনার কোনো এখতিয়ার দেওয়া হয়নি।
গত সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন জাকসুর স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তাবিষয়ক সম্পাদক হুসনী মোবারকসহ ১০ নম্বর ছাত্র হল, আ ফ ম কামালউদ্দিন হল ও মওলানা ভাসানী হল সংসদের নেতারা। ওই সময় তাঁদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কেউ ছিলেন না।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১০ নম্বর ছাত্র হল (সাবেক বঙ্গবন্ধু হল) সংলগ্ন তাজমহল ও রাফি হোটেল এবং আ ফ ম কামালউদ্দিন হল-সংলগ্ন রাঁধুনি ও নুরজাহান হোটেলে অভিযান পরিচালনা করার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। এ সময় হোটেলগুলোতে পচা ও বাসি খাবার এবং বিভিন্ন প্রকারের ভর্তা মজুদের আলামত পাওয়া যায়। এরপর হোটেলগুলো অনির্দিষ্ঠকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
জাকসুর এ উদ্যোগের অবশ্য প্রশংসা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়-সংশ্লিষ্টরা। মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫২তম আবর্তনের শিক্ষার্থী সাইদ হাসান বলেন, অনেক দিন থেকেই বটতলার দোকানগুলোর খাবার নিয়ে অভিযোগ আসছিল। জাকসুকে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেখে ভালো লেগেছে। আশা করছি, এখন থেকে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পাওয়া যাবে।
তবে কিছু ক্ষেত্রে উদ্যোগটি নিয়ে সমালোচনা দেখা দিয়েছে। খাবারের দোকান বন্ধ করার এখতিয়ার জাকসুর আছে কি-না, সে প্রশ্নও উঠছে। জাকসুর গঠনতন্ত্রে এ ধরনের অভিযান পরিচালনা কিংবা দোকান বন্ধ করে দেওয়ার মতো ক্ষমতার ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি।
গঠনতন্ত্রের স্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তাবিষয়ক সম্পাদকের কাজের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, তিনি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তা বিষয়ক স্বার্থ সংরক্ষণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবেন। চিকিৎসাসেবা ও খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে সংসদ কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এবং সরকার ও রাজনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী জিয়া উদ্দিন আয়ান বলেন, গঠনতন্ত্রে দোকান বন্ধ করে দেওয়ার মতো কোনো ক্ষমতা জাকসুকে দেওয়া হয়নি। জাকসুর ভূমিকা হতে পারে দোকানদারদের সচেতন করা, খাবারের মান ও দাম নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করা।
তিনি বলেন, যদি দোকানদার ভেজাল খাদ্য ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার পরিবেশন বন্ধ না করে সেক্ষেত্রে জাকসু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দোকানগুলোর ব্যাপারে অ্যাকশন নেওয়ার জন্য সুপারিশ কিংবা অভিযোগ জানাতে পারে।
এ বিষয়ে জাকসুর স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তাবিষয়ক সম্পাদক হুসনী মোবারক স্ট্রিমকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমাদের কার্যকরী সদস্য তাজমহল হোটেলে পরিদর্শনে যান এবং সেখানে বিপুল পরিমাণ পচা এবং বাসি খাবার মজুদ দেখতে পান। এসব খাবার পরের দিন সরবরাহের জন্য ফ্রিজের মধ্যে রেখে দেওয়া হয়েছে বলে সেখানকার কর্মচারীরা স্বীকার করে। পরে সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অনেকেই জড়ো হন এবং শিক্ষার্থীরা এ বিষয়গুলো দেখে উত্তেজিত হয়ে পড়েন।’
হুসনী মোবারক বলেন, ‘আমরা মনে করি যে এখানে একটা দোকানমালিক বা কর্মচারীদের ওপর শিক্ষার্থীদের চড়াও হওয়ার আশঙ্কা ছিল বা মব সৃষ্টি হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছিল। সেই প্রেক্ষিতে আমরা তখন দ্রুত প্রশাসনের সাথে কথা বলি এবং প্রশাসন আমাদের দোকানগুলো বন্ধ করে দেওয়ার জন্য বলে।’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আবাসিক হলসংলগ্ন খাবারের দোকানগুলো দেখভালের দায়িত্ব হল প্রশাসনের অধীনে। দোকানের ভাড়াও হলে পরিশোধ করা হয়। তা ছাড়া দোকানসংশ্লিষ্ট কোনো অভিযোগের সুরাহাও করার এখতিয়ার হল প্রশাসনের।
রাঁধুনী ও নুরজাহান হোটেল রয়েছে আ ফ ম কামালউদ্দিন হলের অধীনে। দোকানগুলো বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে হলটির প্রাধ্যক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম স্ট্রিমকে বলেন, ‘দোকান বন্ধ করার ব্যাপারের হুসনী মোবারক আমাকে জানিয়েছে। আর খাবারের দোকানগুলো সম্পর্কে আমরা জাকসু ও আমাদের হল সংসদ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ অনুযায়ী নুরজাহান ও রাঁধুনী হোটেলকে শোকজ করা হয়। তবে এখনো দোকানমালিকের পক্ষ থেকে আমরা কোনো উত্তর পাইনি। চিঠি পেলে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।’
অন্যদিকে, রাফি হোটেল ও তাজমহল হোটেল রয়েছে ১০ নম্বর ছাত্র হল (সাবেক বঙ্গবন্ধু হল) প্রশাসনের অধীনে। তবে দোকান বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে তাৎক্ষণিক নয়, বরং পরদিন (মঙ্গলবার) তাঁকে জানানো হয় বলে হলটির প্রাধ্যক্ষ মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন।
প্রাধ্যক্ষ মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে পরদিন সকালে হুসনী মোবারক ও আমার হলের সাধারণ সম্পাদক দোকান বন্ধের সম্পর্কে অবগত করে। তবে দোকানগুলো নিয়ে শিক্ষার্থীদের যে অভিযোগ, তা যদি সত্য হয়, সে ব্যাপারে ছাড় দেওয়া হবে না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলার খাবারের দোকানগুলোতে অভিযান পরিচালনা করেছে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জাকসু) ও হল সংসদের নেতারা। এ সময় চারটি খাবারের দোকান অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। তবে জাকসুর গঠনতন্ত্রে দোকান বন্ধ করা বা এ ধরনের অভিযান পরিচালনার কোনো এখতিয়ার দেওয়া হয়নি।
গত সোমবার (২০ অক্টোবর) রাত ১১টার দিকে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়। অভিযানে উপস্থিত ছিলেন জাকসুর স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তাবিষয়ক সম্পাদক হুসনী মোবারকসহ ১০ নম্বর ছাত্র হল, আ ফ ম কামালউদ্দিন হল ও মওলানা ভাসানী হল সংসদের নেতারা। ওই সময় তাঁদের সঙ্গে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের কেউ ছিলেন না।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে ১০ নম্বর ছাত্র হল (সাবেক বঙ্গবন্ধু হল) সংলগ্ন তাজমহল ও রাফি হোটেল এবং আ ফ ম কামালউদ্দিন হল-সংলগ্ন রাঁধুনি ও নুরজাহান হোটেলে অভিযান পরিচালনা করার কথা জানিয়েছেন তাঁরা। এ সময় হোটেলগুলোতে পচা ও বাসি খাবার এবং বিভিন্ন প্রকারের ভর্তা মজুদের আলামত পাওয়া যায়। এরপর হোটেলগুলো অনির্দিষ্ঠকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হয়।
জাকসুর এ উদ্যোগের অবশ্য প্রশংসা করছেন বিশ্ববিদ্যালয়-সংশ্লিষ্টরা। মাইক্রোবায়োলজি বিভাগের ৫২তম আবর্তনের শিক্ষার্থী সাইদ হাসান বলেন, অনেক দিন থেকেই বটতলার দোকানগুলোর খাবার নিয়ে অভিযোগ আসছিল। জাকসুকে এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে দেখে ভালো লেগেছে। আশা করছি, এখন থেকে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার পাওয়া যাবে।
তবে কিছু ক্ষেত্রে উদ্যোগটি নিয়ে সমালোচনা দেখা দিয়েছে। খাবারের দোকান বন্ধ করার এখতিয়ার জাকসুর আছে কি-না, সে প্রশ্নও উঠছে। জাকসুর গঠনতন্ত্রে এ ধরনের অভিযান পরিচালনা কিংবা দোকান বন্ধ করে দেওয়ার মতো ক্ষমতার ব্যাপারে কিছু বলা হয়নি।
গঠনতন্ত্রের স্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তাবিষয়ক সম্পাদকের কাজের ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, তিনি শিক্ষার্থীদের স্বাস্থ্য ও খাদ্যনিরাপত্তা বিষয়ক স্বার্থ সংরক্ষণে সহায়ক ভূমিকা পালন করবেন। চিকিৎসাসেবা ও খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতকল্পে সংসদ কর্তৃক অর্পিত দায়িত্ব পালন করবেন।
গণতান্ত্রিক ছাত্র সংসদের (বাগছাস) কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব এবং সরকার ও রাজনীতি বিভাগের শিক্ষার্থী জিয়া উদ্দিন আয়ান বলেন, গঠনতন্ত্রে দোকান বন্ধ করে দেওয়ার মতো কোনো ক্ষমতা জাকসুকে দেওয়া হয়নি। জাকসুর ভূমিকা হতে পারে দোকানদারদের সচেতন করা, খাবারের মান ও দাম নিয়ন্ত্রণে প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করা।
তিনি বলেন, যদি দোকানদার ভেজাল খাদ্য ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে খাবার পরিবেশন বন্ধ না করে সেক্ষেত্রে জাকসু বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনকে দোকানগুলোর ব্যাপারে অ্যাকশন নেওয়ার জন্য সুপারিশ কিংবা অভিযোগ জানাতে পারে।
এ বিষয়ে জাকসুর স্বাস্থ্য ও খাদ্য নিরাপত্তাবিষয়ক সম্পাদক হুসনী মোবারক স্ট্রিমকে বলেন, ‘শিক্ষার্থীদের অভিযোগের প্রেক্ষিতে আমাদের কার্যকরী সদস্য তাজমহল হোটেলে পরিদর্শনে যান এবং সেখানে বিপুল পরিমাণ পচা এবং বাসি খাবার মজুদ দেখতে পান। এসব খাবার পরের দিন সরবরাহের জন্য ফ্রিজের মধ্যে রেখে দেওয়া হয়েছে বলে সেখানকার কর্মচারীরা স্বীকার করে। পরে সেখানে সাধারণ শিক্ষার্থীরা অনেকেই জড়ো হন এবং শিক্ষার্থীরা এ বিষয়গুলো দেখে উত্তেজিত হয়ে পড়েন।’
হুসনী মোবারক বলেন, ‘আমরা মনে করি যে এখানে একটা দোকানমালিক বা কর্মচারীদের ওপর শিক্ষার্থীদের চড়াও হওয়ার আশঙ্কা ছিল বা মব সৃষ্টি হওয়ার মতো পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছিল। সেই প্রেক্ষিতে আমরা তখন দ্রুত প্রশাসনের সাথে কথা বলি এবং প্রশাসন আমাদের দোকানগুলো বন্ধ করে দেওয়ার জন্য বলে।’
বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, আবাসিক হলসংলগ্ন খাবারের দোকানগুলো দেখভালের দায়িত্ব হল প্রশাসনের অধীনে। দোকানের ভাড়াও হলে পরিশোধ করা হয়। তা ছাড়া দোকানসংশ্লিষ্ট কোনো অভিযোগের সুরাহাও করার এখতিয়ার হল প্রশাসনের।
রাঁধুনী ও নুরজাহান হোটেল রয়েছে আ ফ ম কামালউদ্দিন হলের অধীনে। দোকানগুলো বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে হলটির প্রাধ্যক্ষ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক এ কে এম রাশিদুল আলম স্ট্রিমকে বলেন, ‘দোকান বন্ধ করার ব্যাপারের হুসনী মোবারক আমাকে জানিয়েছে। আর খাবারের দোকানগুলো সম্পর্কে আমরা জাকসু ও আমাদের হল সংসদ থেকে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। অভিযোগ অনুযায়ী নুরজাহান ও রাঁধুনী হোটেলকে শোকজ করা হয়। তবে এখনো দোকানমালিকের পক্ষ থেকে আমরা কোনো উত্তর পাইনি। চিঠি পেলে আমরা পরবর্তী ব্যবস্থা নেব।’
অন্যদিকে, রাফি হোটেল ও তাজমহল হোটেল রয়েছে ১০ নম্বর ছাত্র হল (সাবেক বঙ্গবন্ধু হল) প্রশাসনের অধীনে। তবে দোকান বন্ধ করে দেওয়ার ব্যাপারে তাৎক্ষণিক নয়, বরং পরদিন (মঙ্গলবার) তাঁকে জানানো হয় বলে হলটির প্রাধ্যক্ষ মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম জানিয়েছেন।
প্রাধ্যক্ষ মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম বলেন, ‘আমাকে পরদিন সকালে হুসনী মোবারক ও আমার হলের সাধারণ সম্পাদক দোকান বন্ধের সম্পর্কে অবগত করে। তবে দোকানগুলো নিয়ে শিক্ষার্থীদের যে অভিযোগ, তা যদি সত্য হয়, সে ব্যাপারে ছাড় দেওয়া হবে না।’
আইনজীবী শরীফ ভূঁইয়া বলেন, আদালতের রায়ের মাধ্যমে আবার তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা হলেও বর্তমান সাংবিধানিক বাস্তবতায় তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠন করা সম্ভব নয়। ফলে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকেই আগামী জাতীয় নির্বাচনের আয়োজন করতে হবে।
৫ ঘণ্টা আগেসহপাঠীকে ধর্ষণ ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর মন্তব্যের অভিযোগে বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষার্থী শ্রীশান্ত রায়কে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেজ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ও অবৈধ গ্যাস ব্যবহার বন্ধে নারায়ণগঞ্জ ও ঢাকার ডেমরা এলাকায় অভিযান চালিয়েছে তিতাস গ্যাসের ভ্রাম্যমাণ আদালত। অভিযানে দুটি ওয়াশিং প্ল্যান্টের অবৈধ সংযোগ বিচ্ছিন্ন করাসহ সংযোগে ব্যবহৃত পাইপলাইন ও সরঞ্জাম অপসারণ করা হয়।
৬ ঘণ্টা আগেদেশব্যাপী চলমান টাইফয়েড টিকাদান কর্মসূচির প্রথম ১০ দিনে লক্ষ্যমাত্রার ৮৫ শতাংশ অর্জন করেছে সম্প্রসারিত টিকাদান কর্মসূচি (ইপিআই)। নানা গুজব ও শঙ্কা সত্ত্বেও বুধবার (২২ অক্টোবর) সন্ধ্যা পর্যন্ত ১ কোটি ৫০ লাখেরও বেশি শিশুকে টিকার আওতায় আনা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে