জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়
বৈঠকে প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়, তারা নির্ধারিত সময়ে বিচারকাজ শেষ করতে পারবে না। তাদের আরও সময় প্রয়োজন। বিষয়টি নিয়ে দীর্ঘ আলোচনার পর প্রশাসনের আশ্বাসে আবার নির্বাচন পেছানোর ব্যাপারে সম্মতি দেয় ছাত্রনেতারা।