স্ট্রিম ডেস্ক
জীবনের শেষ অধ্যায়েও ভাষাসংগ্রামী আহমদ রফিক ভেবেছেন ভবিষ্যতের পাঠক, সাহিত্য ও সংস্কৃতির কথা। মৃত্যুর আগে নিজের সমস্ত লেখা, অমূল্য পান্ডুলিপি ও অর্জিত পুরস্কার ‘ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক ফাউন্ডেশন’-এ দান করে গেছেন তিনি।
গতকাল ৩ অক্টোবর তাঁর মৃত্যুতে যেমন সমাপ্ত হলো এক প্রজন্মের সাহিত্য-যাত্রা, তেমনি শুরু হলো তাঁর সৃষ্টিকে নতুনভাবে ধারণ করার আরেক অধ্যায়।
আহমদ রফিক ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ট্রাস্টি ইসমাইল সাদী জানান, আহমদ রফিকের জীবদ্দশায় প্রতিষ্ঠিত এ ফাউন্ডেশন তাঁর সমস্ত প্রকাশনার দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করবে। তাঁর নথি, পান্ডুলিপি, স্মৃতি-সংবলিত বস্তু ও প্রাপ্ত সম্মাননা-ক্রেস্ট সংরক্ষণের পাশাপাশি প্রয়োজনে দেশ-বিদেশের জাদুঘর বা গবেষণাগারে এগুলো দান করতে পারবে।
ইসমাইল সাদী আরও বলেন, ফাউন্ডেশনের অনুমতি ছাড়া আহমদ রফিকের প্রকাশিত বা অপ্রকাশিত কোনো রচনা প্রকাশ, প্রচার বা বাণিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করা যাবে না বলে তিনি আগেই জানিয়ে গেছেন। কপিরাইট আইনের বিধান অনুযায়ী, তাঁর মৃত্যুর পরবর্তী ৬০ বছর পর্যন্ত এই দায়িত্ব ফাউন্ডেশনই পালন করবে। নির্দেশনা ভঙ্গ করলে সংশ্লিষ্ট প্রকাশক বা প্রতিষ্ঠানকে ফাউন্ডেশন আইনগত ব্যবস্থার আওতায় আনতে পারবে।
জীবদ্দশায় ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম পরিচালনা হতো আহমদ রফিকের লিখিত অনুমোদনে। এখন তাঁর রেখে যাওয়া এই প্রতিষ্ঠানই হবে তাঁর সাহিত্যকর্মের অভিভাবক।
জীবনের শেষ অধ্যায়েও ভাষাসংগ্রামী আহমদ রফিক ভেবেছেন ভবিষ্যতের পাঠক, সাহিত্য ও সংস্কৃতির কথা। মৃত্যুর আগে নিজের সমস্ত লেখা, অমূল্য পান্ডুলিপি ও অর্জিত পুরস্কার ‘ভাষা সংগ্রামী আহমদ রফিক ফাউন্ডেশন’-এ দান করে গেছেন তিনি।
গতকাল ৩ অক্টোবর তাঁর মৃত্যুতে যেমন সমাপ্ত হলো এক প্রজন্মের সাহিত্য-যাত্রা, তেমনি শুরু হলো তাঁর সৃষ্টিকে নতুনভাবে ধারণ করার আরেক অধ্যায়।
আহমদ রফিক ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক ও ট্রাস্টি ইসমাইল সাদী জানান, আহমদ রফিকের জীবদ্দশায় প্রতিষ্ঠিত এ ফাউন্ডেশন তাঁর সমস্ত প্রকাশনার দায়-দায়িত্ব গ্রহণ করবে। তাঁর নথি, পান্ডুলিপি, স্মৃতি-সংবলিত বস্তু ও প্রাপ্ত সম্মাননা-ক্রেস্ট সংরক্ষণের পাশাপাশি প্রয়োজনে দেশ-বিদেশের জাদুঘর বা গবেষণাগারে এগুলো দান করতে পারবে।
ইসমাইল সাদী আরও বলেন, ফাউন্ডেশনের অনুমতি ছাড়া আহমদ রফিকের প্রকাশিত বা অপ্রকাশিত কোনো রচনা প্রকাশ, প্রচার বা বাণিজ্যিক স্বার্থে ব্যবহার করা যাবে না বলে তিনি আগেই জানিয়ে গেছেন। কপিরাইট আইনের বিধান অনুযায়ী, তাঁর মৃত্যুর পরবর্তী ৬০ বছর পর্যন্ত এই দায়িত্ব ফাউন্ডেশনই পালন করবে। নির্দেশনা ভঙ্গ করলে সংশ্লিষ্ট প্রকাশক বা প্রতিষ্ঠানকে ফাউন্ডেশন আইনগত ব্যবস্থার আওতায় আনতে পারবে।
জীবদ্দশায় ফাউন্ডেশনের কার্যক্রম পরিচালনা হতো আহমদ রফিকের লিখিত অনুমোদনে। এখন তাঁর রেখে যাওয়া এই প্রতিষ্ঠানই হবে তাঁর সাহিত্যকর্মের অভিভাবক।
বর্তমানে একজন সরকারি কর্মচারী চাকরির শুরু থেকে অবসরের পর পর্যন্ত মাসে দেড় হাজার টাকা চিকিৎসা ভাতা পান। কমিশন এ ভাতা বাড়ানোর প্রস্তাব দেবে। পাশাপাশি অবসরোত্তর সময়ে বাড়তি সুবিধা রাখার পরিকল্পনাও রয়েছে। এছাড়া কর্মচারীদের সন্তানদের শিক্ষা ভাতাও বাড়ানোর সুপারিশ করবে কমিশন।
৩ ঘণ্টা আগেপুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, রাত ১০টার মধ্যে দোকানপাট বন্ধ করতে হবে। কিছু বিষয়ে কড়াকড়ি থাকবে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত তা চালু থাকবে।
৫ ঘণ্টা আগেগত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে দেশের বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন ২৬৩ জন।
৯ ঘণ্টা আগেশুক্রবার এক শোকবার্তায় ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বলেন, আহমদ রফিক ছিলেন ভাষা আন্দোলনের সাহসী যোদ্ধা। বাংলা ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠায় তাঁর অবদান ইতিহাসে চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে। তাঁর মৃত্যু জাতির জন্য এক অপূরণীয় ক্ষতি।
১০ ঘণ্টা আগে