স্ট্রিম ডেস্ক
মলদোভার আসন্ন সংসদ নির্বাচনে রাশিয়া প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাইয়া সান্দু।
আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ফ্রান্সের স্ট্রাসবুর্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে দেওয়া এক ভাষণে সান্দু বলেন, মলদোভার বিরুদ্ধে ‘হাইব্রিড যুদ্ধ’ চালাচ্ছে রাশিয়া। যার মধ্যে রয়েছে ভুয়া তথ্য ছড়ানো, ভোট কেনা ও অবৈধ অর্থায়ন। রাশিয়ার উদ্দেশ্য হলো আসন্ন নির্বাচনে অস্থিরতা তৈরি করা এবং মলদোভার ইইউ সদস্যপদের পথকে বাধাগ্রস্ত করা।
দীর্ঘদিন ধরে করা অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করে সান্দু আরও বলেন, ‘রাশিয়ার লক্ষ্য স্পষ্ট। ভোটের বাক্সের মাধ্যমে মলদোভা দখল করা, আমাদেরকে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভেতরে “হাইব্রিড হামলার” ঘাঁটি চলানো। যদি আমাদের গণতন্ত্র সুরক্ষিত না থাকে, তবে ইউরোপের কোনও দেশের গণতন্ত্রই নিরাপদ নয়।’
সান্দু আরও বলেন, মলদোভা একটি স্থিতিশীল গণতন্ত্রে পরিণত হবে নাকি রাশিয়ান হস্তক্ষেপের কারণে ইউরোপ থেকে আলাদা হবে, তা নির্বাচনের ফলাফলই নির্ধারণ করবে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট মঙ্গলবার মলদোভার ‘রাশিয়ান হাইব্রিড হুমকি ও হস্তক্ষেপ’ মোকাবিলার সক্ষমতা বাড়ানো সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করবে। এ নিয়ে বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ভোট হওয়ার কথা।
রাশিয়া অবশ্য বারবার মলদোভায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মলদোভায় ১০১ আসনের সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রার্থী পদ পাওয়ার দেশটির ইতিহাসে ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ’ নির্বাচন হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সান্দুর এ মন্তব্য এমন সময়ে এলো যখন কয়েক সপ্তাহ আগে ফ্রান্স, জার্মানি ও পোল্যান্ডের নেতারা দেশটির স্বাধীনতার ৩৪ বছর পূর্তি উপলক্ষে সফর করে এসেছেন।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে মাইয়া সান্দু প্রতিষ্ঠিত ইউরোপপন্থী ‘পার্টি অব অ্যাকশন অ্যান্ড সলিডারিটি’ (পিএএস), ২০২১ সালের সংসদ নির্বাচনে পরিষ্কার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল। তবে আসন্ন ২৮ সেপ্টেম্বরের নির্বাচনে দলটি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে এমন সম্ভাবনাও রয়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, আসন্ন সংসদ নির্বাচন মলদোভার ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। দেশটি কি স্থিতিশীলভাবে ইইউর দেখানো পথে এগোতে পারবে, নাকি আবার রাশিয়ার প্রভাব বলয়ে ফিরে যাবে, তা নির্ধারিত হবে এই নির্বাচনে।
মলদোভার আসন্ন সংসদ নির্বাচনে রাশিয়া প্রভাব বিস্তারের চেষ্টা করছে বলে দাবি করেছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট মাইয়া সান্দু।
আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) ফ্রান্সের স্ট্রাসবুর্গে ইউরোপীয় পার্লামেন্টে দেওয়া এক ভাষণে সান্দু বলেন, মলদোভার বিরুদ্ধে ‘হাইব্রিড যুদ্ধ’ চালাচ্ছে রাশিয়া। যার মধ্যে রয়েছে ভুয়া তথ্য ছড়ানো, ভোট কেনা ও অবৈধ অর্থায়ন। রাশিয়ার উদ্দেশ্য হলো আসন্ন নির্বাচনে অস্থিরতা তৈরি করা এবং মলদোভার ইইউ সদস্যপদের পথকে বাধাগ্রস্ত করা।
দীর্ঘদিন ধরে করা অভিযোগ পুনর্ব্যক্ত করে সান্দু আরও বলেন, ‘রাশিয়ার লক্ষ্য স্পষ্ট। ভোটের বাক্সের মাধ্যমে মলদোভা দখল করা, আমাদেরকে ইউক্রেনের বিরুদ্ধে ব্যবহার করা এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের ভেতরে “হাইব্রিড হামলার” ঘাঁটি চলানো। যদি আমাদের গণতন্ত্র সুরক্ষিত না থাকে, তবে ইউরোপের কোনও দেশের গণতন্ত্রই নিরাপদ নয়।’
সান্দু আরও বলেন, মলদোভা একটি স্থিতিশীল গণতন্ত্রে পরিণত হবে নাকি রাশিয়ান হস্তক্ষেপের কারণে ইউরোপ থেকে আলাদা হবে, তা নির্বাচনের ফলাফলই নির্ধারণ করবে।
ইউরোপীয় পার্লামেন্ট মঙ্গলবার মলদোভার ‘রাশিয়ান হাইব্রিড হুমকি ও হস্তক্ষেপ’ মোকাবিলার সক্ষমতা বাড়ানো সংক্রান্ত একটি প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা করবে। এ নিয়ে বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) ভোট হওয়ার কথা।
রাশিয়া অবশ্য বারবার মলদোভায় হস্তক্ষেপের অভিযোগ অস্বীকার করে আসছে।
আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর মলদোভায় ১০১ আসনের সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এটি ইউরোপীয় ইউনিয়নের প্রার্থী পদ পাওয়ার দেশটির ইতিহাসে ‘সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ’ নির্বাচন হবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।
সান্দুর এ মন্তব্য এমন সময়ে এলো যখন কয়েক সপ্তাহ আগে ফ্রান্স, জার্মানি ও পোল্যান্ডের নেতারা দেশটির স্বাধীনতার ৩৪ বছর পূর্তি উপলক্ষে সফর করে এসেছেন।
উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে মাইয়া সান্দু প্রতিষ্ঠিত ইউরোপপন্থী ‘পার্টি অব অ্যাকশন অ্যান্ড সলিডারিটি’ (পিএএস), ২০২১ সালের সংসদ নির্বাচনে পরিষ্কার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছিল। তবে আসন্ন ২৮ সেপ্টেম্বরের নির্বাচনে দলটি সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাতে পারে এমন সম্ভাবনাও রয়েছে।
বিশ্লেষকরা মনে করছেন, আসন্ন সংসদ নির্বাচন মলদোভার ভূ-রাজনৈতিক অবস্থান নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। দেশটি কি স্থিতিশীলভাবে ইইউর দেখানো পথে এগোতে পারবে, নাকি আবার রাশিয়ার প্রভাব বলয়ে ফিরে যাবে, তা নির্ধারিত হবে এই নির্বাচনে।
নেপালে জেন-জি বিক্ষোভের নেতাদের প্রতি শান্তিপূর্ণ সংলাপের মাধ্যমে সমাধান খোঁজার আহ্বান জানিয়েছেন দেশটির সেনাপ্রধান জেনারেল অশোক রাজ সিগদেল।
৩ ঘণ্টা আগেএই হামলাকে যুদ্ধবিরতির প্রচেষ্টায় একটি বড় ধরনের ধাক্কা হিসেবে অভিহিত করেছেন বিশ্লেকেরা। তাঁদের মতে, এই হামলার ফলে যুদ্ধবিরতির আলোচনা ভেস্তে যেতে পারে।
৪ ঘণ্টা আগেব্যাপক গণবিক্ষোভের দ্বিতীয় দিনেই পদত্যাগ করেছেন নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি। এর আগে বিক্ষোভের প্রথমদিন সোমবার সন্ধ্যায় দেশটির স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীও পদত্যাগ করেছিলেন। নেপালের এই বিক্ষোভের মূল চালিকাশক্তি তরুণরা, যা দেশটির রাজনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ করেছে। বিশেষ করে জেনারেশন জেড তথা জেন জি-র সক্
৬ ঘণ্টা আগেজেন জি বিক্ষোভের জেরে নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলি পদত্যাগ করেছেন। আজ মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) তিনি পদত্যাগ করেন। এক বিবৃতিতে প্রধানমন্ত্রীর সচিবালয় বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।
১১ ঘণ্টা আগে