.png)

স্ট্রিম ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, ২০২৫ সালের ১৩ জুন ইরানে ইসরায়েলের বিমান হামলা তার নির্দেশেই পরিচালিত হয়েছিল। এ বক্তব্যে হোয়াইট হাউসের আগের অস্বীকারোক্তি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। ট্রাম্প হামলাটিকে ‘অত্যন্ত শক্তিশালী’ এবং ‘ইসরায়েলের জন্য এক মহান দিন’ বলে বর্ণনা করেন। তার এই মন্তব্যে দেশ-বিদেশে ব্যাপক নিন্দা, প্রতারণার অভিযোগ এবং মধ্যপ্রাচ্যে নতুন সংঘাতের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
যুদ্ধবিরতি ও অচল পারমাণবিক আলোচনার এই সময়ে তার স্বীকারোক্তি যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করছে এবং বৈশ্বিক আস্থাও ক্ষুণ্ণ করছে। এর প্রতিক্রিয়ায় ইরানের প্রতিশোধের হুমকি থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতা পর্যন্ত নানা পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এ ঘটনা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, যুক্তরাষ্ট্রের সুনাম ও ট্রাম্পের রাজনৈতিক উত্তরাধিকারে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।
১৩ জুনের হামলা ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রাথমিক অবস্থান
২০২৫ সালের ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা, সামরিক কমান্ড কেন্দ্র ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায়। এতে কয়েকজন উচ্চপদস্থ জেনারেল ও বিজ্ঞানী নিহত হন। ইরান পাল্টা ইসরায়েলের শহরগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এর জবাবে ২২ জুন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালায়। ২৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি হয়, যা শুরু হয় কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর।
সে সময় ট্রাম্প প্রশাসন দাবি করেছিল, ইসরায়েলের আক্রমণ ছিল ‘একতরফা’ এবং যুক্তরাষ্ট্র এতে জড়িত নয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র কেবল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়। ট্রাম্প নিজেও সামাজিক মাধ্যমে লিখেছিলেন, ‘ইরান হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ভূমিকা নেই।’ এই অবস্থান থেকেই ইরানের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনার পথ খুলেছিল, যা ট্রাম্প ‘স্বাভাবিক সম্পর্কের সূচনা’ হিসেবে তুলে ধরেছিলেন।
কিন্তু বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর ২০২৫) হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘ইসরায়েল প্রথমে হামলা করেছে। আমি সেই অভিযানের দায়িত্বে ছিলাম। এটি ছিল খুবই শক্তিশালী হামলা, যা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। এই হামলার ফল আগের সবগুলো হামলার সম্মিলিত ফলের সমান ছিল।’
এ বক্তব্যে প্রমাণিত হয়, হামলাটি এককভাবে ইসরায়েলের নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সহায়তা ও অনুমোদনে সংঘটিত হয়েছিল।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া
ট্রাম্পের এই স্বীকারোক্তিতে দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। রিপাবলিকান দলের বিচ্ছিন্নতাবাদী অংশ ও ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সমর্থকেরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সামাজিক মাধ্যমে তাকে ‘প্রতিশ্রুতিভঙ্গকারী’ বলে সমালোচনা চলছে। অনেকে সতর্ক করেছেন, এটি ২০২৬ সালের নির্বাচনে দলের জন্য বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
ডেমোক্র্যাটরা হামলার বৈধতা যাচাইয়ে তদন্ত দাবি করেছে। তারা অভিযোগ তুলেছে, ট্রাম্প কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়াই সামরিক পদক্ষেপ নিয়েছেন।
জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা সামান্য হ্রাস পেয়েছে। শহুরে ও উদারপন্থী ভোটারদের মধ্যে ‘প্রতারণা’ বিষয়টি ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে।
ইরান ট্রাম্পের বক্তব্যকে ‘আমেরিকান দ্বিমুখী আগ্রাসনের প্রমাণ’ বলে অভিহিত করেছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র আলোচনার আড়ালে হামলার পরিকল্পনা করেছিল। তেহরান প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে এবং ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা পরোক্ষ উপায়ে জবাব দেবে।
ইসরায়েল বিষয়টি সংক্ষেপে স্বীকার করে বলেছে, এটি ছিল ‘যৌথ সাফল্য।’ তবে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে। মুসলিম বিশ্বে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রাশিয়া ও চীন যুক্তরাষ্ট্রকে ‘বিশ্বে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী শক্তি’ হিসেবে অভিযুক্ত করেছে।
সম্ভাব্য পরিণতি
বিশ্লেষকদের মতে, এই স্বীকারোক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের দ্বিতীয় মেয়াদকে সংঘাতমুখী করে তুলতে পারে। জুনের যুদ্ধের ক্ষত এখনো শুকায়নি, অথচ নতুন করে উত্তেজনা বাড়ছে। মধ্যপ্রাচ্যে পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নেবে, তা নির্ভর করছে আসন্ন দিনগুলোর কূটনৈতিক পদক্ষেপের ওপর।
ইরানের সঙ্গে চলমান পারমাণবিক আলোচনা এখন স্থবির। তেহরান ইতোমধ্যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ৬০ শতাংশে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছে।
এই স্বীকারোক্তির ফলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি মিত্রদেশগুলোর আস্থা কমে যাচ্ছে। ভবিষ্যতের কূটনৈতিক সমঝোতাগুলোও এখন প্রশ্নের মুখে।
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সতর্ক করেছে, ইরান শিগগিরই সাইবার আক্রমণ বা মধ্যপ্রাচ্যের মিত্রদেশগুলোতে প্রক্সি হামলা চালাতে পারে।
ইসরায়েলের আগ্রাসী মনোভাব উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ককে জটিল করে তুলতে পারে।
ট্রাম্পের দলেও বিভাজন তৈরি হয়েছে। কেউ ইসরায়েলপন্থী, কেউ আবার যুক্তরাষ্ট্রকেন্দ্রিক নীতির পক্ষে। ডেমোক্র্যাটরা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সাংবিধানিক লঙ্ঘনের মামলা করার চিন্তা করছে। বিশ্লেষকদের মতে, ২০২৬ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে এই ইস্যুটি বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
সূত্র: আল-জাজিরা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প স্বীকার করেছেন, ২০২৫ সালের ১৩ জুন ইরানে ইসরায়েলের বিমান হামলা তার নির্দেশেই পরিচালিত হয়েছিল। এ বক্তব্যে হোয়াইট হাউসের আগের অস্বীকারোক্তি মিথ্যা প্রমাণিত হয়েছে। ট্রাম্প হামলাটিকে ‘অত্যন্ত শক্তিশালী’ এবং ‘ইসরায়েলের জন্য এক মহান দিন’ বলে বর্ণনা করেন। তার এই মন্তব্যে দেশ-বিদেশে ব্যাপক নিন্দা, প্রতারণার অভিযোগ এবং মধ্যপ্রাচ্যে নতুন সংঘাতের আশঙ্কা তৈরি হয়েছে।
যুদ্ধবিরতি ও অচল পারমাণবিক আলোচনার এই সময়ে তার স্বীকারোক্তি যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক অবস্থানকে দুর্বল করছে এবং বৈশ্বিক আস্থাও ক্ষুণ্ণ করছে। এর প্রতিক্রিয়ায় ইরানের প্রতিশোধের হুমকি থেকে শুরু করে যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক অস্থিরতা পর্যন্ত নানা পরিস্থিতি দেখা যাচ্ছে। বিশ্লেষকদের মতে, এ ঘটনা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা, যুক্তরাষ্ট্রের সুনাম ও ট্রাম্পের রাজনৈতিক উত্তরাধিকারে দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলতে পারে।
১৩ জুনের হামলা ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রাথমিক অবস্থান
২০২৫ সালের ১৩ জুন ইসরায়েল ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা, সামরিক কমান্ড কেন্দ্র ও শীর্ষ কর্মকর্তাদের লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালায়। এতে কয়েকজন উচ্চপদস্থ জেনারেল ও বিজ্ঞানী নিহত হন। ইরান পাল্টা ইসরায়েলের শহরগুলোতে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায়। এর জবাবে ২২ জুন যুক্তরাষ্ট্র ইরানের তিনটি পারমাণবিক স্থাপনায় বোমা হামলা চালায়। ২৪ জুন যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় যুদ্ধবিরতি হয়, যা শুরু হয় কাতারে মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর।
সে সময় ট্রাম্প প্রশাসন দাবি করেছিল, ইসরায়েলের আক্রমণ ছিল ‘একতরফা’ এবং যুক্তরাষ্ট্র এতে জড়িত নয়। পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও বলেছিলেন, যুক্তরাষ্ট্র কেবল পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে চায়। ট্রাম্প নিজেও সামাজিক মাধ্যমে লিখেছিলেন, ‘ইরান হামলায় যুক্তরাষ্ট্রের কোনো ভূমিকা নেই।’ এই অবস্থান থেকেই ইরানের সঙ্গে প্রাথমিক আলোচনার পথ খুলেছিল, যা ট্রাম্প ‘স্বাভাবিক সম্পর্কের সূচনা’ হিসেবে তুলে ধরেছিলেন।
কিন্তু বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর ২০২৫) হোয়াইট হাউসে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প বলেন, ‘ইসরায়েল প্রথমে হামলা করেছে। আমি সেই অভিযানের দায়িত্বে ছিলাম। এটি ছিল খুবই শক্তিশালী হামলা, যা ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি পুরোপুরি ধ্বংস করে দিয়েছে। এই হামলার ফল আগের সবগুলো হামলার সম্মিলিত ফলের সমান ছিল।’
এ বক্তব্যে প্রমাণিত হয়, হামলাটি এককভাবে ইসরায়েলের নয়, বরং যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সহায়তা ও অনুমোদনে সংঘটিত হয়েছিল।
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া
ট্রাম্পের এই স্বীকারোক্তিতে দেশে-বিদেশে ব্যাপক প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করেছে। রিপাবলিকান দলের বিচ্ছিন্নতাবাদী অংশ ও ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ সমর্থকেরা তীব্র ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। সামাজিক মাধ্যমে তাকে ‘প্রতিশ্রুতিভঙ্গকারী’ বলে সমালোচনা চলছে। অনেকে সতর্ক করেছেন, এটি ২০২৬ সালের নির্বাচনে দলের জন্য বড় ক্ষতির কারণ হতে পারে।
ডেমোক্র্যাটরা হামলার বৈধতা যাচাইয়ে তদন্ত দাবি করেছে। তারা অভিযোগ তুলেছে, ট্রাম্প কংগ্রেসের অনুমতি ছাড়াই সামরিক পদক্ষেপ নিয়েছেন।
জনমত জরিপে দেখা যাচ্ছে, ট্রাম্পের জনপ্রিয়তা সামান্য হ্রাস পেয়েছে। শহুরে ও উদারপন্থী ভোটারদের মধ্যে ‘প্রতারণা’ বিষয়টি ব্যাপক আলোচিত হচ্ছে।
ইরান ট্রাম্পের বক্তব্যকে ‘আমেরিকান দ্বিমুখী আগ্রাসনের প্রমাণ’ বলে অভিহিত করেছে। রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্র আলোচনার আড়ালে হামলার পরিকল্পনা করেছিল। তেহরান প্রতিশোধের হুমকি দিয়েছে এবং ইঙ্গিত দিয়েছে, তারা পরোক্ষ উপায়ে জবাব দেবে।
ইসরায়েল বিষয়টি সংক্ষেপে স্বীকার করে বলেছে, এটি ছিল ‘যৌথ সাফল্য।’ তবে বিস্তারিত কিছু জানায়নি।
যুক্তরাজ্য ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনৈতিক বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছে। মুসলিম বিশ্বে ব্যাপক ক্ষোভ দেখা দিয়েছে। রাশিয়া ও চীন যুক্তরাষ্ট্রকে ‘বিশ্বে অস্থিরতা সৃষ্টিকারী শক্তি’ হিসেবে অভিযুক্ত করেছে।
সম্ভাব্য পরিণতি
বিশ্লেষকদের মতে, এই স্বীকারোক্তি ট্রাম্প প্রশাসনের দ্বিতীয় মেয়াদকে সংঘাতমুখী করে তুলতে পারে। জুনের যুদ্ধের ক্ষত এখনো শুকায়নি, অথচ নতুন করে উত্তেজনা বাড়ছে। মধ্যপ্রাচ্যে পরিস্থিতি কোন দিকে মোড় নেবে, তা নির্ভর করছে আসন্ন দিনগুলোর কূটনৈতিক পদক্ষেপের ওপর।
ইরানের সঙ্গে চলমান পারমাণবিক আলোচনা এখন স্থবির। তেহরান ইতোমধ্যে ইউরেনিয়াম সমৃদ্ধকরণ ৬০ শতাংশে উন্নীত করার ঘোষণা দিয়েছে।
এই স্বীকারোক্তির ফলে যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি মিত্রদেশগুলোর আস্থা কমে যাচ্ছে। ভবিষ্যতের কূটনৈতিক সমঝোতাগুলোও এখন প্রশ্নের মুখে।
যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা সংস্থাগুলো সতর্ক করেছে, ইরান শিগগিরই সাইবার আক্রমণ বা মধ্যপ্রাচ্যের মিত্রদেশগুলোতে প্রক্সি হামলা চালাতে পারে।
ইসরায়েলের আগ্রাসী মনোভাব উপসাগরীয় দেশগুলোর সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ককে জটিল করে তুলতে পারে।
ট্রাম্পের দলেও বিভাজন তৈরি হয়েছে। কেউ ইসরায়েলপন্থী, কেউ আবার যুক্তরাষ্ট্রকেন্দ্রিক নীতির পক্ষে। ডেমোক্র্যাটরা ট্রাম্পের বিরুদ্ধে সাংবিধানিক লঙ্ঘনের মামলা করার চিন্তা করছে। বিশ্লেষকদের মতে, ২০২৬ সালের মধ্যবর্তী নির্বাচনে এই ইস্যুটি বড় প্রভাব ফেলতে পারে।
সূত্র: আল-জাজিরা
.png)

বছরের অন্যতম ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় টাইফুন কালমায়েগি এবার কম্বোডিয়া ও লাওসের দিকে অগ্রসর হচ্ছে। বৃহস্পতিবার এটি মধ্য ভিয়েতনামে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ৯২ মাইল (১৪৯ কিলোমিটার) বেগে আঘাত হানে।
১ ঘণ্টা আগে
কানাডা তার সাম্প্রতিক দশকগুলোর সবচেয়ে বড় অভিবাসন সংস্কার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে। দেশটি আগামী বছর থেকে বিদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা ২৫–৩২ শতাংশ পর্যন্ত কমাবে। একই সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের এইচ–১বি ভিসাধারী ও দক্ষ গবেষকদের জন্য বিশেষ ভিসা চালুর পরিকল্পনা করেছে সরকার।
১৪ ঘণ্টা আগে
গাজা সিটির পাশের এক উঁচু বাঁধ থেকে তাকালে বোঝা যায়, যুদ্ধ এই শহরকে কীভাবে ধ্বংস করেছে। মানচিত্রের গাজার চিহ্ন এখন নেই। স্মৃতির শহরটি পরিণত হয়েছে ধূসর ধ্বংসস্তূপে, যা একদিক থেকে অন্যদিকে প্রসারিত। বেইত হানুন থেকে গাজা সিটি পর্যন্ত যতদূর চোখ যায়, শুধু ভাঙাচোরা ইট-পাথর।
২০ ঘণ্টা আগে
নির্বাচনে জয়ের পর বুধবার নিউইয়র্ক সিটির নবনির্বাচিত মেয়র জোহরান মামদানি তাঁর প্রশাসনের রূপরেখা প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, আগামী ১ জানুয়ারি দায়িত্ব গ্রহণের সঙ্গে সঙ্গেই কাজ শুরু করবেন।
১ দিন আগে