স্ট্রিম ডেস্ক
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকার পতনের এক বছর হলো। হাসিনা সরকারের পতনের পর নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। সেই সরকারে মাহফুজ আলম তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি তিনি থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনের সংবাদমাধ্যম ‘কনটেক্সট নিউজ’-কে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। সেখানে তিনি জুলাই অভ্যুত্থানসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। মো. তাহমিদ জামির নেওয়া সাক্ষাৎকারটি স্ট্রিম পাঠকদের জন্য অনূদিত হল।
প্রশ্ন: সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা পরিবর্তনের দাবিকে কেন্দ্র করে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়েছিল। সেই দাবি কীভাবে পূরণ করা হয়েছিল?
উত্তর: আগের সরকার কোটা কমিয়ে ৭ শতাংশ করেছিল। আর এই কোটা মুক্তিযোদ্ধা এবং তাঁদের সন্তানদের পাশাপাশি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যালঘুদের জন্য রেখেছিল। কিন্তু নারীদের জন্য ছিল না। তাই দাবিগুলো আংশিক পূরণ হয়েছিল। কিন্তু ১৫ জুলাইয়ের পর থেকে ছাত্র এবং যুবকদের ওপর সহিংস দমনপীড়নের পর কোটা ইস্যুতে আন্দোলন সীমাবদ্ধ ছিল না।
কোটাব্যবস্থা সুষম, স্বচ্ছ এবং ন্যায্য কাঠামোর মধ্যে হওয়া দরকার। সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণির জন্য যেকোনো কোটা লক্ষ্য অর্জনের নীতির ভিত্তিতে হওয়া উচিত। যখন এই গোষ্ঠীগুলো সরকার ও জনজীবনে তাদের ন্যায্য অংশ পেয়ে যাবে, তখন পর্যায়ক্রমে ৫ বা ১০ বছরের মধ্যে কোটা বাতিল করা হবে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থী এবং তরুণদের জন্য অধিক সুযোগ সৃষ্টির ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা কতটুকু?
উত্তর: আমরা যুবকদের জন্য এক লাখ কর্মসংস্থান তৈরির উদ্যোগ নিয়েছি এবং সরকারি নতুন নিয়োগের জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছি। তবে এই সরকারের মূল উদ্দেশ্য হলো প্রতিষ্ঠানগুলো তৈরি করা, যেগুলো সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করবে।
আসছে নির্বাচনের পর নতুন সরকার যদি সুপারিশগুলো অনুসর করে, তবে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবসহ প্রয়োজনীয় সংস্কার আমরা দেখতে পাব।
প্রশ্ন: শিল্প কর্মসংস্থানের জন্য মার্কিন উচ্চ শুল্ক, জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং অটোমেশন হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ কীভাবে বিষয়গুলো মোকাবিলা করবে?
উত্তর: প্রান্তিক গোষ্ঠী এবং নারীসহ মানবসম্পদ কীভাবে আপনি কাজে লাগাবেন এটা হলো মূল প্রশ্ন। এই মুহূর্তে পোশাক শ্রমিক এবং প্রবাসী কর্মীদের বাইরে আমাদের চাকরির বাজারে আর কোনো বৈচিত্র্য নেই।
ওষুধ ও ভারী শিল্পের মতো অন্যান্য খাতের রপ্তানিতে আমাদের বৈচিত্র্য আনতে হবে। তরুণদের দক্ষতা এবং ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলিতে আমাদের বিনিয়োগ করা উচিত।
আমাদের নারীরা কম বেতনে পোশাক কারখানায় কাজ করছেন। ৩০ বা ৪০ বছর সেখানে কাজ করার পর তারা গ্রামে ফিরে যান। তখন প্রায়ই তারা অসুস্থ হন, কিন্তু তাদের তখন কোনো সঞ্চয় থাকে না।
আর মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকায় যাওয়া আমাদের প্রবাসী কর্মীদের উন্নত প্রযুক্তিগত, ভাষা এবং যোগাযোগের দক্ষতার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত। যাতে তারা উচ্চ বেতনের চাকরি পান।
আবার লবণাক্ততার কারণে কৃষিজমি ধ্বংস হয়ে যাওয়া এবং খরায় কৃষি উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় জলবায়ু অভিবাসীরা ঢাকার মতো শহরে ছুটে আসছে। তাদের পুনর্বাসনের জন্য আমাদের ব্যাপক পরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন।
প্রশ্ন: গণ-অভ্যুত্থানে ১৪০০ মানুষ নিহত হয়েছে। সেই গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পর সরকারের ওপর জনগণের আস্থা কতটুকু?
উত্তর: মানুষ যখন ছাত্রদের ওপর হত্যাযজ্ঞ দেখল তখন তারা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রকৃত পরিবর্তনের আশা নিয়ে জেগে উঠল। মূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং বিদ্যুৎ বা পানির মতো মানুষের মৌলিক চাহিদার ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার সফল।
এখন প্রশাসনিক আমলাতন্ত্র দিয়ে সিস্টেম চলছে। এখানে বৃহৎ অর্থে রাজনৈতিক ব্যবস্থার অভাব আছে। রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব ছাড়া মানুষের আস্থা অর্জন কঠিন। নাগরিকদের আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য আমরা স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক এবং সংবেদনশীল হওয়ার চেষ্টা করছি।
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছাড়া অন্যান্য বিষয়ে খুশি বলে আমি মনে করি। তাদের বৃহত্তর আকাঙ্ক্ষা আমরা পূরণ করতে পারিনি। তবে আগামী বছরগুলোতে কতটা বিস্তৃত, সিস্টেমেটিক পরিবর্তন বাস্তবায়িত হতে পারে তার রূপরেখা এবং প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
প্রশ্ন: ২০২৬ সালে নির্বাচনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থান সেই নির্বাচনকে কতটা প্রভাবিত করবে?
উত্তর: পুরোনো শাসনব্যবস্থা গেছে। কিন্তু একই কাজ করে যে কেউ পুরোনোদের জায়গা নিতে পারে। এটা ভয়। কিন্তু আশার কথা হলো—তরুণ প্রজন্ম তাদের আরামপ্রিয়তা থেকে বেরিয়ে এসেছে। তারা দেখেছে একটা সরকার স্বচ্ছ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করে এবং নাগরিকদের উপেক্ষা না করে তাদের কথা শোনে।
গত এক বছর জনগণ যে গণতান্ত্রিক চর্চা দেখেছে, আমি মনে করি তা তাদের ভবিষ্যৎ পরিবর্তন এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত সম্পর্কে আশান্বিত করে তুলবে। তরুণদের ওপর আমি আশা রাখি।
অনুবাদ: রুহুল আমিন
ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানে শেখ হাসিনা সরকার পতনের এক বছর হলো। হাসিনা সরকারের পতনের পর নোবেল বিজয়ী মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে অন্তর্বর্তী সরকার গঠিত হয়। সেই সরকারে মাহফুজ আলম তথ্য মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। সম্প্রতি তিনি থমসন রয়টার্স ফাউন্ডেশনের সংবাদমাধ্যম ‘কনটেক্সট নিউজ’-কে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন। সেখানে তিনি জুলাই অভ্যুত্থানসহ নানা বিষয়ে কথা বলেছেন। মো. তাহমিদ জামির নেওয়া সাক্ষাৎকারটি স্ট্রিম পাঠকদের জন্য অনূদিত হল।
প্রশ্ন: সরকারি চাকরিতে কোটাব্যবস্থা পরিবর্তনের দাবিকে কেন্দ্র করে ছাত্র আন্দোলন শুরু হয়েছিল। সেই দাবি কীভাবে পূরণ করা হয়েছিল?
উত্তর: আগের সরকার কোটা কমিয়ে ৭ শতাংশ করেছিল। আর এই কোটা মুক্তিযোদ্ধা এবং তাঁদের সন্তানদের পাশাপাশি ক্ষুদ্র জাতিগোষ্ঠীর সংখ্যালঘুদের জন্য রেখেছিল। কিন্তু নারীদের জন্য ছিল না। তাই দাবিগুলো আংশিক পূরণ হয়েছিল। কিন্তু ১৫ জুলাইয়ের পর থেকে ছাত্র এবং যুবকদের ওপর সহিংস দমনপীড়নের পর কোটা ইস্যুতে আন্দোলন সীমাবদ্ধ ছিল না।
কোটাব্যবস্থা সুষম, স্বচ্ছ এবং ন্যায্য কাঠামোর মধ্যে হওয়া দরকার। সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণির জন্য যেকোনো কোটা লক্ষ্য অর্জনের নীতির ভিত্তিতে হওয়া উচিত। যখন এই গোষ্ঠীগুলো সরকার ও জনজীবনে তাদের ন্যায্য অংশ পেয়ে যাবে, তখন পর্যায়ক্রমে ৫ বা ১০ বছরের মধ্যে কোটা বাতিল করা হবে।
প্রশ্ন: শিক্ষার্থী এবং তরুণদের জন্য অধিক সুযোগ সৃষ্টির ক্ষেত্রে অন্তর্বর্তী সরকারের সফলতা কতটুকু?
উত্তর: আমরা যুবকদের জন্য এক লাখ কর্মসংস্থান তৈরির উদ্যোগ নিয়েছি এবং সরকারি নতুন নিয়োগের জন্য পদক্ষেপ নিচ্ছি। তবে এই সরকারের মূল উদ্দেশ্য হলো প্রতিষ্ঠানগুলো তৈরি করা, যেগুলো সবার জন্য সমান সুযোগ সৃষ্টি করবে।
আসছে নির্বাচনের পর নতুন সরকার যদি সুপারিশগুলো অনুসর করে, তবে দীর্ঘমেয়াদী প্রভাবসহ প্রয়োজনীয় সংস্কার আমরা দেখতে পাব।
প্রশ্ন: শিল্প কর্মসংস্থানের জন্য মার্কিন উচ্চ শুল্ক, জলবায়ু পরিবর্তনের ধাক্কা, কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা এবং অটোমেশন হুমকিস্বরূপ। বাংলাদেশ কীভাবে বিষয়গুলো মোকাবিলা করবে?
উত্তর: প্রান্তিক গোষ্ঠী এবং নারীসহ মানবসম্পদ কীভাবে আপনি কাজে লাগাবেন এটা হলো মূল প্রশ্ন। এই মুহূর্তে পোশাক শ্রমিক এবং প্রবাসী কর্মীদের বাইরে আমাদের চাকরির বাজারে আর কোনো বৈচিত্র্য নেই।
ওষুধ ও ভারী শিল্পের মতো অন্যান্য খাতের রপ্তানিতে আমাদের বৈচিত্র্য আনতে হবে। তরুণদের দক্ষতা এবং ব্যবহারিক জ্ঞান বৃদ্ধির জন্য বিশ্ববিদ্যালয় এবং কারিগরি প্রতিষ্ঠানগুলিতে আমাদের বিনিয়োগ করা উচিত।
আমাদের নারীরা কম বেতনে পোশাক কারখানায় কাজ করছেন। ৩০ বা ৪০ বছর সেখানে কাজ করার পর তারা গ্রামে ফিরে যান। তখন প্রায়ই তারা অসুস্থ হন, কিন্তু তাদের তখন কোনো সঞ্চয় থাকে না।
আর মধ্যপ্রাচ্য এবং উত্তর আফ্রিকায় যাওয়া আমাদের প্রবাসী কর্মীদের উন্নত প্রযুক্তিগত, ভাষা এবং যোগাযোগের দক্ষতার বিষয়ে প্রশিক্ষণ দেওয়া উচিত। যাতে তারা উচ্চ বেতনের চাকরি পান।
আবার লবণাক্ততার কারণে কৃষিজমি ধ্বংস হয়ে যাওয়া এবং খরায় কৃষি উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় জলবায়ু অভিবাসীরা ঢাকার মতো শহরে ছুটে আসছে। তাদের পুনর্বাসনের জন্য আমাদের ব্যাপক পরিকল্পনা নেওয়া প্রয়োজন।
প্রশ্ন: গণ-অভ্যুত্থানে ১৪০০ মানুষ নিহত হয়েছে। সেই গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পর সরকারের ওপর জনগণের আস্থা কতটুকু?
উত্তর: মানুষ যখন ছাত্রদের ওপর হত্যাযজ্ঞ দেখল তখন তারা প্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রকৃত পরিবর্তনের আশা নিয়ে জেগে উঠল। মূল্য নিয়ন্ত্রণ এবং বিদ্যুৎ বা পানির মতো মানুষের মৌলিক চাহিদার ক্ষেত্রে এখন পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকার সফল।
এখন প্রশাসনিক আমলাতন্ত্র দিয়ে সিস্টেম চলছে। এখানে বৃহৎ অর্থে রাজনৈতিক ব্যবস্থার অভাব আছে। রাজনৈতিক প্রতিনিধিত্ব ছাড়া মানুষের আস্থা অর্জন কঠিন। নাগরিকদের আত্মবিশ্বাস বাড়ানোর জন্য আমরা স্বচ্ছ, জবাবদিহিমূলক এবং সংবেদনশীল হওয়ার চেষ্টা করছি।
আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি ছাড়া অন্যান্য বিষয়ে খুশি বলে আমি মনে করি। তাদের বৃহত্তর আকাঙ্ক্ষা আমরা পূরণ করতে পারিনি। তবে আগামী বছরগুলোতে কতটা বিস্তৃত, সিস্টেমেটিক পরিবর্তন বাস্তবায়িত হতে পারে তার রূপরেখা এবং প্রক্রিয়া শুরু করেছি।
প্রশ্ন: ২০২৬ সালে নির্বাচনের পরিকল্পনা করা হয়েছে। জুলাই অভ্যুত্থান সেই নির্বাচনকে কতটা প্রভাবিত করবে?
উত্তর: পুরোনো শাসনব্যবস্থা গেছে। কিন্তু একই কাজ করে যে কেউ পুরোনোদের জায়গা নিতে পারে। এটা ভয়। কিন্তু আশার কথা হলো—তরুণ প্রজন্ম তাদের আরামপ্রিয়তা থেকে বেরিয়ে এসেছে। তারা দেখেছে একটা সরকার স্বচ্ছ ও জবাবদিহি নিশ্চিত করে এবং নাগরিকদের উপেক্ষা না করে তাদের কথা শোনে।
গত এক বছর জনগণ যে গণতান্ত্রিক চর্চা দেখেছে, আমি মনে করি তা তাদের ভবিষ্যৎ পরিবর্তন এবং নতুন রাজনৈতিক বন্দোবস্ত সম্পর্কে আশান্বিত করে তুলবে। তরুণদের ওপর আমি আশা রাখি।
অনুবাদ: রুহুল আমিন
বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয় ম্যাগাজিন রিডার’স ডাইজেস্ট এমনই ১০টি বইয়ের তালিকা তৈরি করেছে। এখানে গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, এই তালিকায় বেগম রোকেয়ার ‘সুলতানার স্বপ্ন’ বইটির নামও আছে।
১ দিন আগেজয়া না বিপাশা– কে বেশি সুন্দর? দুই দিন ধরে ফেসবুকীয় বাহাসের শীর্ষে এই প্রশ্ন। শুনে মনে হতে পারে সালটা ২০০৪। যেখানে সদ্য গোঁফ-গজানো দুই কিশোর সিডির দোকানের বাইরে এই তর্কে-বিতর্কে মশগুল।
২ দিন আগে১৯৫০ সাল। মাত্র ২১ বছর বয়স তখন কিশোর কুমারের। বছর চারেক আগেই আভাস কুমার গাঙ্গুলী নাম পাল্টে হয়েছেন ‘কিশোর কুমার’। গায়ক হিসেবে তেমন পরিচিত নন তখনও। তাঁর দাদা অশোক কুমার সে সময় হিন্দি সিনেমার আইকনিক অভিনেতা। অশোকের ছোট ভাই হিসেবেই মানুষ তাঁকে চেনে।
২ দিন আগেআজকের ঢাকা, কলকাতা বা লন্ডনে বাস ছাড়া এক মুহূর্তও কল্পনা করা যায় না। এক সময় একসঙ্গে এতজন নিয়ে কোনো যানবাহন চলাচল করবে, তা হয়তো কেউ চিন্তাও করে নি। কিন্তু ধীরে ধীরে এই চিন্তাটা মানুষ করেছে। কে প্রথম ভাবল সবাইকে নিয়ে একসঙ্গে চলার কথা?
২ দিন আগে