
.png)

সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে (এমবিএস) হোয়াইট হাউস যে অভ্যর্থনা দিয়েছে, তা ছিল ট্রাম্প প্রশাসনের সবচেয়ে জাঁকজমকপূর্ণ আয়োজন। এর মধ্য দিয় পররাষ্ট্রনীতিতে ট্রাম্প কোন বিষয়কে বেশি গুরুত্ব দেন তাও প্রকাশ পায়।

ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং টোবাগের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামের সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বাংলাদেশে সফররত ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। ২৩ নভেম্বর সকালে রাজধানীর হোটেলে এ সাক্ষাৎ অনুষ্ঠিত হয়। এ সময় এনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির অন্যান্য নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

পররাষ্ট্র উপদেষ্টার সাথে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ

ভুটানের প্রধানমন্ত্রী শেরিং তোবগে দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে ঢাকায় পৌঁছেছেন, প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বিমানবন্দরে তাঁকে স্বাগত জানান।

সাত বছর আগে সৌদি আরবের ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে একপ্রকার ওয়াশিংটন থেকে প্রত্যাখ্যাত হতে হয়েছিল। ভিন্নমতের লেখক ও সাংবাদিক জামাল খাশোগিকে হত্যার পর যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক অঙ্গনে তার প্রতি তীব্র অসন্তোষ সৃষ্টি হয়।

সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমানকে (এমবিএস) যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প হোয়াইট হাউসে উষ্ণ অভ্যর্থনা জানান। এই সফর রিয়াদ ও ওয়াশিংটনের সম্পর্ক আরও গভীর হওয়ার ইঙ্গিত দেয়।

চীনের সঙ্গে বাণিজ্য-যুদ্ধের দামার মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তার পাঁচ দিনের এশিয়া সফর শেষ করেন বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর)। ট্রাম্প মালয়েশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া সফর এবং দক্ষিণ কোরিয়ার বুসানে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক করেন।

মালয়েশিয়ার কুয়ালালামপুরে ৪৭তম আসিয়ান সম্মেলনে যোগ দেওয়ার মধ্য দিয়ে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর এশিয়া সফর শুরু করেন। এই সফর এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া মার্কিন-চীন বাণিজ্যযুদ্ধের চাপের মধ্যে কৌশলগত স্বাধীনতা রক্ষার চেষ্টা করছে।

পাঁচ থেকে ছয় দিনের এই সফরে তিনি মালয়েশিয়া, জাপান ও দক্ষিণ কোরিয়ায় যাবেন। সফরের মূল লক্ষ্য হলো ‘আমেরিকা ফার্স্ট’ নীতির আলোকে এশিয়ায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রভাব পুনঃপ্রতিষ্ঠা করা। এটি এমন এক সময়ে হচ্ছে, যখন যুক্তরাষ্ট্র-চীন বাণিজ্য বিরোধ ও আঞ্চলিক নিরাপত্তা সংকট তীব্র হয়ে উঠছে।

ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুইজ ইনাসিও লুলা দা সিলভা আগামী কয়েক মাসের মধ্যে বাংলাদেশ সফরে আসার আগ্রহ দেখিয়েছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, এ সফর দুই দেশের সম্পর্ককে আরও মজবুত করবে।