.png)

ক্ষোভ এখন এক ধরনের জীবনধারা, নৈরাশ্য এক ধরনের বুদ্ধিবৃত্তিক ফ্যাশন। রাজনৈতিক সমালোচনা এখন পণ্য—মিডিয়া ও প্রকাশনা শিল্প মানুষের ক্ষোভকে বই, ডকুমেন্টারি, বা সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে রূপ দিচ্ছে।

২০২৪ সালের ৫ আগস্ট গণঅভ্যুত্থানে পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে শেখ হাসিনার টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের। শেখ হাসিনার এই শাসনামলকে দেশের মানুষ ফ্যাসিবাদী শাসন এবং তাঁকে ফ্যাসিস্ট হিসেবে চিহ্নিত করে আসছে অনেকদিন ধরেই। কিন্তু আধুনিক রাষ্ট্র কাঠামোতে এই ফ্যাসিবাদের শুরু হয়েছিল কীভাবে? আর কীইবা ছিল সেই ফ্যাসিবা

নিজেকে রাষ্ট্রগঠনের পক্ষের মানুষ দাবি করে মাহফুজ আলম বলেন, ফ্যাসিবাদী সাংস্কৃতিক ব্যবস্থার বিপরীতে জনগণের সামনে একটি ইতিবাচক বিকল্প উপস্থাপন করতে হবে। তা করতে না পারলে জনগণ পুরোনো সাংস্কৃতিক ব্যবস্থায় ফিরে যাবে।

বাংলাদেশে গত এক যুগেরও বেশি সময় ধরে চলা ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থায় আরও অনেক প্রতিষ্ঠানের মতো শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোও ভেঙে পড়েছিল। কোনো কোনো শিক্ষক চেয়েছিলেন এমন এক শিক্ষাব্যবস্থা, যেখানে প্রশ্ন করা যাবে না। একদম হীরক রাজার দেশের আদর্শ শিক্ষক।

ব্রিটিশ রাজনীতির রীতি অনুযায়ী সেদেশের মন্ত্রী হওয়ার পর দ্বৈত নাগরিকত্ব রাখা নৈতিকভাবে প্রশ্নবিদ্ধ, যদিও আইনগতভাবে অবৈধ নয়। এ কারণে প্রশ্ন উঠেছে— ঝুঁকি থাকা সত্ত্বেও কেন তিনি গোপনে বাংলাদেশি পাসপোর্ট রেখেছিলেন? এর পেছনে ঠিক কী উদ্দেশ্য থাকতে পারে?

হাসিনাশাহির পতনের পর আমাদের সবচেয়ে বড় আকাঙ্ক্ষা ছিল বাংলাদেশের গণতন্ত্র-যাত্রা। জুলাই সনদ ইত্যাদির পর এমন রাষ্ট্রের দিকে বাংলাদেশ যাত্রা করবে, যেখানে স্বৈরাচার, ফ্যাসিবাদ ফিরে আসবে না। কিন্তু সেই জায়গা থেকে আমরা মনে হয় অনেক দূরে সরে এসেছি।

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় সাক্ষ্য দিয়েছেন আমার দেশ পত্রিকার সম্পাদক মাহমুদুর রহমান। জবানবন্দিতে তিনি বলেছেন, এই বিচারের মাধ্যমে নিশ্চিত হোক বাংলাদেশে আর যেন ফ্যাসিবাদ ফিরে না আসে। গত ১৫ বছরের দুঃশাসনের পুনরাবৃত্তি যেন আর না হয়।

জবানবন্দিতে মাহমুদুর রহমান দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান, ব্যক্তি ও রাজনীতিক এবং প্রতিবেশী রাষ্ট্রের সহযোগিতা ও সমর্থনে মেটিকুলাস প্ল্যানিংয়ের মাধ্যমে কীভাবে হাসিনা একজন ফ্যাসিস্ট শাসকে হয়ে উঠেন তার বর্ণনা দিয়েছেন।

হাসিনার পতন হয়েছে কিন্তু ফ্যাসিবাদের পতন হয়নি: রাশেদ খাঁন

২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিজেপি সরকার মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘৃণা এবং অসহিষ্ণুতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। ২০২৪ সালে বিজেপির টানা তৃতীয়বারের মতো জয় ভারতীয় সমাজে এমন কিছু সাংবিধানিক, বিচারিক এবং সামাজিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে যা ভারতের মুসলিম জনগণের দৈনন্দিন জীবনের পরিস্থিতি আরও খারাপ

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ১৩টি রাজনৈতিক দলের বৈঠক শেষ হয়েছে । এর আগে গতকাল রাতে আরও চারটি দলের সঙ্গে বৈঠক করেছিলেন তিনি।

পহেলা বৈশাখের শোভাযাত্রায় মোটিফ তৈরির সন্দেহে ভাস্কর মানবেন্দ্র ঘোষের বাড়িতে অগ্নিসংযোগের অভিযোগ উঠেছে।মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) দিবাগত রাত তিনটায় মানিকগঞ্জের সদর উপজেলার গড়পাড়া ইউনিয়নের চান্দইর ঘোষের বাজার এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। পুড়ে যাওয়া ঘরটি মানবেন্দ্র ঘোষের স্টুডিও হিসেবে ব্যবহৃত হতো। ঘরটিতে ৩০টির বেশ