কিন্তু এবারের এই মূর্তি প্রদর্শনী শুধু রাজনৈতিক ব্যঙ্গ নয়, ছিল এক সময়ের ঘনিষ্ঠ দুই মিত্র ভারত-মার্কিন সম্পর্কের সাম্প্রতিক টানাপোড়েনেরও প্রতিফলন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের বাণিজ্য নীতির ফল এই টানাপোড়েন।
ইতিহাসের পুনর্লিখন যখন রাষ্ট্রীয় যন্ত্রের মাধ্যমে ঘটতে শুরু করে, তখন তা কেবল অতীত নয়, ভবিষ্যতকেও বন্দি করে ফেলে। তাই ভারত এক সংকটময় মোড়ে এসে দাঁড়িয়েছে। এখন মূল প্রশ্ন, দেশ কি সংবিধানের ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিশ্রুতির পথে চলবে, নাকি আরএসএসকে কেন্দ্র করে নতুন জাতীয়তাবাদের সংজ্ঞা তৈরি করবে?
আগেও ফেহলিঙ্গার রাশিয়া ও ব্রাজিলের মতো দেশ ভেঙে দেওয়ার আহ্বান জানিয়েছিলেন। ফেহলিঙ্গার প্রায়ই পশ্চিমা জোটকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে ন্যাটোর প্রতিদ্বন্দ্বী দেশগুলোকে লক্ষ্য করে উসকানিমূলক মন্তব্য করে থাকেন।
নিরাপত্তার বিষয় ছাড়াও, অর্থনৈতিকভাবে এই জোট ভারতের জন্য খুব একটা লাভজনক নয়। ভারত প্রযুক্তি, পুঁজি এবং সাপ্লাই চেইনে যুক্তরাষ্ট্রের ওপর ব্যাপকভাবে নির্ভরশীল। রাশিয়া বা চীন তা পূরণ করতে পারবে না।
২০১৪ সালে ক্ষমতায় আসার পর থেকেই বিজেপি সরকার মুসলিম সম্প্রদায়ের প্রতি রাষ্ট্রীয়ভাবে ঘৃণা এবং অসহিষ্ণুতা প্রতিষ্ঠায় কাজ করছে। ২০২৪ সালে বিজেপির টানা তৃতীয়বারের মতো জয় ভারতীয় সমাজে এমন কিছু সাংবিধানিক, বিচারিক এবং সামাজিক পরিবর্তন নিয়ে এসেছে যা ভারতের মুসলিম জনগণের দৈনন্দিন জীবনের পরিস্থিতি আরও খারাপ
ভাষণে তিনি অর্থনৈতিক স্বনির্ভরতা, কৌশলগত নিরাপত্তা, প্রযুক্তিগত উদ্ভাবন, গ্রামীণ উন্নয়ন ও অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিসহ নানা বিষয় তুলে ধরেন। তার সরকারের সব উদ্যোগকে তিনি ২০৪৭ সালের মধ্যে ‘বিকশিত ভারত’ গড়ার দীর্ঘমেয়াদি লক্ষ্যের সঙ্গে যুক্ত বলে উল্লেখ করেন।
মোদির সাথে রিলেট করব, কোনোদিন ভাবি নাই। একজন জেনজি হিসেবে মোদি ট্রাম্পের থেকে যে দাগা খাইল, তার জন্য গভীর সিম্প্যাথি বোধ করলাম। এই রকম সিচুয়েশনে বা ‘সিচুয়েশনশিপ’-এ বেঈমানির শিকার আমরা রেগুলার হই।
প্রতিবেশী দেশ চীনের সঙ্গে ভারতের সম্পর্ক খুব বেশি মধুর নয়। ২০২০ সালে হিমালয় সীমান্তে চীন ও ভারতের সেনাদের মধ্যে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের পর দুই দেশের সম্পর্কের ব্যাপক অবনতি হয়। তবে গত মাসে রাশিয়ায় অনুষ্ঠিত ব্রিকস সম্মেলনের ফাঁকে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংয়ের সঙ্গে মোদির বৈঠকের পর দুই দেশের কূটনৈতিক সম্প
বাংলাদেশের বিমান দুর্ঘটনায় শোকবার্তা জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। আজ সোমবার সন্ধ্যা সাড়ে সাতটা নাগাদ নিজের ভেরিফাইড এক্স হ্যান্ডেলে (সাবেক টুইটার) দেওয়া এক পোস্টে এ বার্তা দেন তিনি।
২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এক ভাষণে আত্মবিশ্বাসের সঙ্গে ঘোষণা করেছিলেন যে, তাঁর নেতৃত্বাধীন ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) এমন একটি কাশ্মীর গড়ে তুলবে যা শুধু সন্ত্রাসমুক্তই নয়, বরং পর্যটকদের জন্য এক স্বর্গরাজ্যে পরিণত হবে। তবে ২০২৫ সালের শুরুতে জম্মু-কাশ্মীরের পরিস্থিতি