
.png)

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ৪ লাখ ২৮ হাজার ৪৫৮টি খাতা পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন জমা পড়েছে। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ২ লাখ ২৬ হাজার ৫৬১ পরীক্ষার্থী পুনর্নিরীক্ষণের এসব আবেদন করেছেন।

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশিত হয়েছে আজ। এবার এইচএসসির ফলের ক্ষেত্রে এমন ধ্বস নামল কেন? এর পেছনে কারণ কী? শিক্ষার্থীদের ডিজিটাল জীবনযাপন কি এর পেছনে কোনো প্রভাব রেখেছে? পাশের হার, না পড়াশোনার হার, এবারের এইচএসসি পরীক্ষায় হারল কে? এইচএসসি পরীক্ষার ফল নিয়ে স্ট্রিমের সঙ্গে কথা বলেছেন রেসিডেনসিয়াল মডেল কল

এইচএসসি ২০২৫ ফলাফল আসলে একটি আয়না, যেখানে আমরা নিজেদের ব্যর্থতাকেই স্পষ্ট দেখতে পাই। পরিবার, শিক্ষক, সমাজ — সবাই কোনো না কোনোভাবে এই বিপর্যয়ের অংশ। প্রযুক্তির ভিড়ে মনোযোগ হারানো, রাজনৈতিক অস্থিরতায় ভরসা হারানো এবং ভবিষ্যৎ নিয়ে অনিশ্চয়তা — সব মিলিয়ে শিক্ষার্থীরা দিকহারা হয়ে পড়েছে।

এ বছর এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশের পর দেখা গেছে, মাত্র ৫৮ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোর তুলনায় এই হার অনেক কম। ফলে অনেকেই বলছেন, পাসের হারে যেন ধস নেমেছে।

এ বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদ্রাসা বোর্ডে মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। আজ সকাল ১০টায় দেশের ১১টি শিক্ষা বোর্ড একযোগে এ ফলাফল প্রকাশ করে।

ক্যাপশন পড়ে চোখ উলটে ফেলার কোনো কারণ নেই। আমার বয়সে এইচএসসি পরীক্ষা দেওয়া যায় না বা দেইনি—এটা সবাই জানেন। কিন্তু আজকে যে ফল প্রকাশ হয়েছে, তাতে যারা ফেল করেছে, সে তালিকায় আমার এবং আপনাদের নামও আছে।

ভিকারুননিসার কেউ খারাপ হয়না

এইচএসসি’র ফলাফলের পর ঢাকা রেসিডেন্সিয়ালের শিক্ষার্থীদের বাঁধভাঙ্গা উল্লাস

মাধ্যমিক ও উচচশিক্ষা স্তরের সাথে সংযোগ স্থাপনকারী শ্রেণি হচেছ উচচ-মাধ্যমিক। সেই পরীক্ষার ফল বের হলো আজ ১৬ অক্টোবর। এবার পাসের হার ৫৮দশমিক ৮৩শতাংশ। গতবারের চেয়ে পাসের হার কমেছে প্রায় ১৯ শতাংশ। সম্ভবত শিক্ষা উপদেষ্টার পদক্ষেপে ফল কিছুটা হয়েছে। তবে পুন:নিরীক্ষনে আবার অনেকেই পাস করে যান যা পাসের হারের উ

২০২৫ সালে দেশের বাইরে থেকে আটটি কেন্দ্রে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা নেওয়া হয়। এসব কেন্দ্রে মোট ২৯১ জন পরীক্ষার্থী ছিলেন। তাঁদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২৭৯ জন। সেই হিসাবে গড় পাসের হার ৯৫ দশমিক ৮৮ শতাংশ।

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ বা ফল পুনর্মূল্যায়নের আবেদন করা যাবে আগামীকাল শুক্রবার থেকে।

গেল দুই দশকের মধ্যে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার সর্বনিম্ন। চলতি বছর সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এইচএসসিতে এর চেয়ে কম পাসের হার ছিল ২০০৪ সালে। সেবার এইচএসসিতে পাসের হার ছিল প্রায় ৪৮ শতাংশ। এবছর জিপিএ ৫-এর হারও গত কয়েক বছরের তুলনায় কম।

চলতি বছর উচ্চমাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট ও সমমান পরীক্ষায় ফলাফল প্রকাশের পর, বাংলাদেশ আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, ‘এই যে প্রায় অর্ধেক স্টুডেন্ট পাস করল না, ফেল করল। এটাতো কাঙ্ক্ষিত নয়।’

চলতি বছর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে সম্মিলিতভাবেই ধস নেমেছে। তবে ৯টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষার্থীদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি খারাপ করেছে মানবিক বিভাগে ছেলেরা। তাদের পাসের হার ৪০ দশমিক ৫৪ শতাংশ। আর সবচেয়ে ভালো করেছে বিজ্ঞান বিভাগের মেয়েরা, তাদের পাসের হার ৭৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ।

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। শুধু সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের হিসাবে পাসের হারে সবচেয়ে এগিয়ে ঢাকা বোর্ড, পাসের হার ৬৪ দশমিক ৬২ শতাংশ। আর সবচেয়ে কম পাসের হার কুমিল্লা বোর্ডে

চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। যা গতবছর ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সেই হিসাবে পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।