স্ট্রিম প্রতিবেদক
গেল দুই দশকের মধ্যে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার সর্বনিম্ন। চলতি বছর সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এইচএসসিতে এর চেয়ে কম পাসের হার ছিল ২০০৪ সালে। সেবার এইচএসসিতে পাসের হার ছিল প্রায় ৪৮ শতাংশ। এবছর জিপিএ ৫-এর হারও গত কয়েক বছরের তুলনায় কম।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে ফলাফল ভালো করানোর ‘চাপ’ না থাকায় এবার প্রকৃত চিত্র উঠে এসেছে। পাশাপাশি কয়েক বছর বিরতির পর পূর্ণ নম্বরে পরীক্ষা নেওয়াও উত্তীর্ণের হার কমার একটি কারণ।
পাসের হার কম হওয়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক অধ্যাপক মাসুদ রানা খান বলছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তাঁরা এবার স্বাধীনভাবে কাজ করেছেন।
তিনি স্ট্রিমকে বলেন, কাউকে যেনতেনভাবে পাস করিয়ে দেওয়ার চাপ ছিল না। ৭৪ বা ৭৬ নম্বর পেলে জিপিএ ৫ দেওয়ার ব্যাপারও এবার ছিল না। প্রশ্নপত্রের মানও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। শিক্ষকেরা যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যে কারণে সঠিক রেজাল্ট বেরিয়ে এসেছে।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষা বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সবাই সচেতন ছিল- সত্যিকার মেধাবীরা যেন ভালো করে। এজন্য বোর্ড নিয়মিতভাবে মনিটরিং করেছে। এছাড়া আগে খাতাপ্রতি সামান্য সম্মানী পেতেন শিক্ষকেরা, এবার সেটি বোর্ড নিজস্ব ফান্ড থেকে বাড়িয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ফলাফল ঘোষণা নিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, আমরা অতিরিক্ত নম্বর দিয়ে সন্তুষ্টি নয়, বরং ন্যায্য নম্বর দিয়ে সততাকে বেছে নিয়েছি। এই সিদ্ধান্ত সহজ নয়, কিন্তু প্রয়োজনীয়। কারণ আজ যদি আমরা সাহস করে বাস্তবতা স্বীকার না করি, তাহলে মেধাবীদের প্রতি এবং আগামী প্রজন্মের প্রতি আমরা অন্যায় করব।
ফল ঘোষণার সময় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, বিগত ফলাফলগুলোয় গলদ ছিল, এবারের ফলাফল থেকে এটিই প্রতীয়মান হয়। এসএসসির পর এইচএসসির ফলাফল দিলাম। কাউকে ছক বেঁধে দিইনি যে ছাড় দিয়ে পাসের হার বাড়াবেন। সরকারের নির্দেশনা ছিল, নিয়ম মেনেই সব হবে। ভুল লিখলেও ১, ২ দিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
তিনি বলেন, ‘পাসের হার এত কম হয়ে গেল যে ওই তুলনায় তখন (আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে) কিছু ছিল না, এখন কিছু আছে। আমরা তখনকারটা ওইভাবে জানি না। আমরা আমাদেরটা বলতে পারি যে, আমরা যা পেয়েছি তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি।’
এ বছর সারা দেশে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন। গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন। সে হিসেবে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪ জন। গণঅভ্যুত্থানের কারণে ২০২৪ সালে কয়েকটি বিষয়ে পরীক্ষা না হওয়ায় সাবজেক্ট ম্যাপিং করে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল দেওয়া হয়। সেবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
দুয়েক বছর ব্যতিক্রম ছাড়া ২০০৪ সালের পর দেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ঊর্ধ্বমুখী। ২০০৫ সালের পর এবারই প্রথম পাসের হার নেমেছে ৬০ শতাংশের নিচে।
২০২১ সাল থেকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এইচএসসি পরীক্ষা হয়ে আসছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪, ২০২২ যা ছিল ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। ২০২১ সালে এই হার ছিল ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে ২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবাইকে পাস করিয়ে দেওয়া হয়। যেটিকে ‘অটোপাস’ বলা হয়ে থাকে। সেবার ফলাফল প্রস্তুতের ক্ষেত্রে বিগত বছরের এসএসসির ফল বিবেচনা নেওয়া হয়।
এর আগে, ২০১৯ সালে গড় পাসের হার ছিল ৭৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ, ২০১৮ সালে ৬৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, ২০১৭ সালে ৬৮.৯১ শতাংশ, ২০১৬ সালে ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ, ২০১৫ সালে পাসের হার ছিল ৬৯ দশমিক ৬০ শতাংশ ও ২০১৪ সালে সারা দেশে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
তাছাড়া ২০১৩ সালে এইচএসসিতে গড় পাসের হার ছিল ৭৪ দশমিক ৩০ শতাংশ। ২০১২ সালে পাসের হার শতাংশ, ২০১১ সালে ৭৫ দশমিক ০৮ শতাংশ, ২০১০ সালে ৭৪ দশমিক ২৮ শতাংশ, ২০০৯ সালে ৭০ দশমিক ৭৩ শতাংশ, ২০০৮ সালে ৭৬ দশমিক ১৯ শতাংশ, ২০০৭ সালে ৬৫ দশমিক ৬ শতাংশ, ২০০৬ সালে ৬৩ দশমিক ৯২ শতাংশ ও ২০০৫ সালে পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর ২০২৫ সালের চেয়ে কম পাসের হার ছিল ২০০৪ সালে; ৪৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
করোনাভাইরাসের কারণে পাঁচ বছর পর এবার পূর্ণ নম্বরে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সিলেবাস ছিল সংক্ষিপ্ত। তবে ২০১৯ সালের পর আগামী বছর আবারও পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে বোর্ড সূত্রে জানা গেছে।
এবার উত্তীর্ণ হতে পারেনি ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন শিক্ষার্থী। এটি আশঙ্কাজনক বলে উল্লেখ করেছেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক মাসুদ রানা খান। তিনি বলেন, এত বিশাল সংখ্যক পরীক্ষার্থীর ফেল করার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। এবং শিক্ষা বোর্ড ও সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার আজ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, এই ফলাফল আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। এটি হয়তো কষ্টের, কিন্তু এটি সত্যের দিকে ফেরার সূচনা। আমরা দায়িত্ব নিচ্ছি। আমরা শুনছি। আমরা শিখছি। আমাদের লক্ষ্য একটাই—একটি সৎ, জবাবদিহিমূলক এবং শেখাভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা গঠন করা, যেখানে প্রতিটি ফলাফলই হবে বাস্তব শেখার প্রতিফলন।
গেল দুই দশকের মধ্যে এবার এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার সর্বনিম্ন। চলতি বছর সারা দেশের ১১টি শিক্ষাবোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। এইচএসসিতে এর চেয়ে কম পাসের হার ছিল ২০০৪ সালে। সেবার এইচএসসিতে পাসের হার ছিল প্রায় ৪৮ শতাংশ। এবছর জিপিএ ৫-এর হারও গত কয়েক বছরের তুলনায় কম।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সরকারের পক্ষ থেকে ফলাফল ভালো করানোর ‘চাপ’ না থাকায় এবার প্রকৃত চিত্র উঠে এসেছে। পাশাপাশি কয়েক বছর বিরতির পর পূর্ণ নম্বরে পরীক্ষা নেওয়াও উত্তীর্ণের হার কমার একটি কারণ।
পাসের হার কম হওয়ার কারণ জানতে চাইলে ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক অধ্যাপক মাসুদ রানা খান বলছেন, জুলাই অভ্যুত্থানের পর পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে তাঁরা এবার স্বাধীনভাবে কাজ করেছেন।
তিনি স্ট্রিমকে বলেন, কাউকে যেনতেনভাবে পাস করিয়ে দেওয়ার চাপ ছিল না। ৭৪ বা ৭৬ নম্বর পেলে জিপিএ ৫ দেওয়ার ব্যাপারও এবার ছিল না। প্রশ্নপত্রের মানও নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। শিক্ষকেরা যথাযথভাবে দায়িত্ব পালন করেছেন। যে কারণে সঠিক রেজাল্ট বেরিয়ে এসেছে।
তিনি আরও বলেন, শিক্ষা বোর্ডসহ সংশ্লিষ্ট সবাই সচেতন ছিল- সত্যিকার মেধাবীরা যেন ভালো করে। এজন্য বোর্ড নিয়মিতভাবে মনিটরিং করেছে। এছাড়া আগে খাতাপ্রতি সামান্য সম্মানী পেতেন শিক্ষকেরা, এবার সেটি বোর্ড নিজস্ব ফান্ড থেকে বাড়িয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ফলাফল ঘোষণা নিয়ে শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার বলেছেন, আমরা অতিরিক্ত নম্বর দিয়ে সন্তুষ্টি নয়, বরং ন্যায্য নম্বর দিয়ে সততাকে বেছে নিয়েছি। এই সিদ্ধান্ত সহজ নয়, কিন্তু প্রয়োজনীয়। কারণ আজ যদি আমরা সাহস করে বাস্তবতা স্বীকার না করি, তাহলে মেধাবীদের প্রতি এবং আগামী প্রজন্মের প্রতি আমরা অন্যায় করব।
ফল ঘোষণার সময় আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর ড. খন্দোকার এহসানুল কবির বলেন, বিগত ফলাফলগুলোয় গলদ ছিল, এবারের ফলাফল থেকে এটিই প্রতীয়মান হয়। এসএসসির পর এইচএসসির ফলাফল দিলাম। কাউকে ছক বেঁধে দিইনি যে ছাড় দিয়ে পাসের হার বাড়াবেন। সরকারের নির্দেশনা ছিল, নিয়ম মেনেই সব হবে। ভুল লিখলেও ১, ২ দিয়ে দেওয়ার প্রয়োজন নেই।
তিনি বলেন, ‘পাসের হার এত কম হয়ে গেল যে ওই তুলনায় তখন (আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে) কিছু ছিল না, এখন কিছু আছে। আমরা তখনকারটা ওইভাবে জানি না। আমরা আমাদেরটা বলতে পারি যে, আমরা যা পেয়েছি তাই আপনাদের সামনে তুলে ধরেছি।’
এ বছর সারা দেশে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ৬৯ হাজার ৯৭ জন। গত বছর অর্থাৎ ২০২৪ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছিলেন এক লাখ ৪৫ হাজার ৯১১ জন। সে হিসেবে এবার জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমেছে ৭৬ হাজার ৮১৪ জন। গণঅভ্যুত্থানের কারণে ২০২৪ সালে কয়েকটি বিষয়ে পরীক্ষা না হওয়ায় সাবজেক্ট ম্যাপিং করে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল দেওয়া হয়। সেবার ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ।
দুয়েক বছর ব্যতিক্রম ছাড়া ২০০৪ সালের পর দেশে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ঊর্ধ্বমুখী। ২০০৫ সালের পর এবারই প্রথম পাসের হার নেমেছে ৬০ শতাংশের নিচে।
২০২১ সাল থেকে সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে এইচএসসি পরীক্ষা হয়ে আসছে। এর মধ্যে ২০২৩ সালে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৬৪, ২০২২ যা ছিল ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ। ২০২১ সালে এই হার ছিল ৯৫ দশমিক ২৬ শতাংশ।
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের মধ্যে ২০২০ সালের এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় সবাইকে পাস করিয়ে দেওয়া হয়। যেটিকে ‘অটোপাস’ বলা হয়ে থাকে। সেবার ফলাফল প্রস্তুতের ক্ষেত্রে বিগত বছরের এসএসসির ফল বিবেচনা নেওয়া হয়।
এর আগে, ২০১৯ সালে গড় পাসের হার ছিল ৭৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ, ২০১৮ সালে ৬৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ, ২০১৭ সালে ৬৮.৯১ শতাংশ, ২০১৬ সালে ৭৪ দশমিক ৭০ শতাংশ, ২০১৫ সালে পাসের হার ছিল ৬৯ দশমিক ৬০ শতাংশ ও ২০১৪ সালে সারা দেশে গড় পাসের হার ছিল ৭৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ।
তাছাড়া ২০১৩ সালে এইচএসসিতে গড় পাসের হার ছিল ৭৪ দশমিক ৩০ শতাংশ। ২০১২ সালে পাসের হার শতাংশ, ২০১১ সালে ৭৫ দশমিক ০৮ শতাংশ, ২০১০ সালে ৭৪ দশমিক ২৮ শতাংশ, ২০০৯ সালে ৭০ দশমিক ৭৩ শতাংশ, ২০০৮ সালে ৭৬ দশমিক ১৯ শতাংশ, ২০০৭ সালে ৬৫ দশমিক ৬ শতাংশ, ২০০৬ সালে ৬৩ দশমিক ৯২ শতাংশ ও ২০০৫ সালে পাসের হার ছিল ৫৯ দশমিক ১৬ শতাংশ। আর ২০২৫ সালের চেয়ে কম পাসের হার ছিল ২০০৪ সালে; ৪৭ দশমিক ৭৪ শতাংশ।
করোনাভাইরাসের কারণে পাঁচ বছর পর এবার পূর্ণ নম্বরে এইচএসসি পরীক্ষা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু সিলেবাস ছিল সংক্ষিপ্ত। তবে ২০১৯ সালের পর আগামী বছর আবারও পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়া হবে বলে বোর্ড সূত্রে জানা গেছে।
এবার উত্তীর্ণ হতে পারেনি ৫ লাখ ৮ হাজার ৭০১ জন শিক্ষার্থী। এটি আশঙ্কাজনক বলে উল্লেখ করেছেন ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের বিদ্যালয় পরিদর্শক মাসুদ রানা খান। তিনি বলেন, এত বিশাল সংখ্যক পরীক্ষার্থীর ফেল করার কারণ অনুসন্ধান করতে হবে। এবং শিক্ষা বোর্ড ও সরকারকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে।
শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার আজ সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে বলেন, এই ফলাফল আমাদের চোখ খুলে দিয়েছে। এটি হয়তো কষ্টের, কিন্তু এটি সত্যের দিকে ফেরার সূচনা। আমরা দায়িত্ব নিচ্ছি। আমরা শুনছি। আমরা শিখছি। আমাদের লক্ষ্য একটাই—একটি সৎ, জবাবদিহিমূলক এবং শেখাভিত্তিক শিক্ষা ব্যবস্থা গঠন করা, যেখানে প্রতিটি ফলাফলই হবে বাস্তব শেখার প্রতিফলন।
গতিসীমা ও ট্রাফিক নিয়ম মেনে গাড়ি চালানোর আহ্বান জানিয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) ড. জিল্লুর রহমান। তিনি বলেন, সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সবার সহযোগিতা প্রয়োজন।
১৭ মিনিট আগেচট্টগ্রাম রপ্তানি প্রক্রিয়াকরণ অঞ্চলের (সিইপিজেড) আল হামিদ টেক্সটাইল নামে একটি ৯তলা পোশাক কারখানায় ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) দুপুর ২টার দিকে কারখানাটির মধ্যতলায় আগুনের সূত্রপাত হয়।
১ ঘণ্টা আগে২০২৪ সালের জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের সময় গণহত্যার অভিযোগে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড চেয়েছে প্রসিকিউশন। আজ বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল ১-এ যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।
২ ঘণ্টা আগেত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই এলাকার কারেঙ্গিছড়া দিয়ে সোমবার ভারতে প্রবেশ করেন হবিগঞ্জের তিনজন। ওই স্থানটি সীমান্তের শূন্যলাইন থেকে ৪-৫ কিলোমিটার ভারতের অভ্যন্তরে। গরু চোর সন্দেহে তাদের মারধর ও তীর মেরে হত্যা করে সেখানকার স্থানীয়রা।
২ ঘণ্টা আগে