স্ট্রিম প্রতিবেদক
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। যা গতবছর ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সেই হিসাবে পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
এবছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ছাত্র ৬ লাখ ১১ হাজার ৪৪৬ জন এবং ছাত্রী ৬ লাখ ২৪ হাজার ২১৫ জন। সবমিলিয়ে ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন শিক্ষার্থী পাস করেছেন। যার মধ্যে ছাত্র ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৮৬৪ জন এবং ছাত্রী ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৯৬ জন।
পাসের হার গড় ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। তবে শুধু ছেলেদের হিসাবে পাসের ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ এবং মেয়েরা পাস করেছে ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ।
এবারের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৯ হাজার ৯৭ জন শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রী ৩৭ হাজার ৪৪ জন এবং ছাত্র ৩২ হাজার ৫৩ জন।
এবার গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩। গতবার এই হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এই হিসেবে পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
গত ২৬ জুন শুরু হয় এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এবার পরীক্ষার ফরম পূরণ করেছিলেন।
চলতি বছর ৯টি সাধারণ বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ জন, যা গত বছরের চেয়ে ৭২ হাজার ৮৮৩ জন কম। ৪ হাজার ৮০৮টি প্রতিষ্ঠানের এসব শিক্ষার্থী ১৬০৫টি কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৬ হাজার ১০২ জন, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৭৪ জন কম। ২ হাজার ৬৮২টি মাদ্রাসার এসব পরীক্ষার্থী ৪৫৯টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ভোকেশনাল, ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন, যা গত বছরের তুলনায় ৭ হাজার ২৫ জন কম। ১ হাজার ৮২৪টি প্রতিষ্ঠানের এসব পরীক্ষার্থী ৭৩৩টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় বসেন।
গত ১৯ অগাস্ট এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়। ২১ থেকে ৩১ অগাস্টের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়া হয়।
চলতি বছরের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। দেশের ৯টি সাধারণ ও কারিগরি এবং মাদরাসা বোর্ড মিলিয়ে ১১টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। যা গতবছর ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। সেই হিসাবে পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
এবছর ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১২ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬১ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়েছে। এর মধ্যে ছাত্র ৬ লাখ ১১ হাজার ৪৪৬ জন এবং ছাত্রী ৬ লাখ ২৪ হাজার ২১৫ জন। সবমিলিয়ে ৭ লাখ ২৬ হাজার ৯৬০ জন শিক্ষার্থী পাস করেছেন। যার মধ্যে ছাত্র ৩ লাখ ৩৩ হাজার ৮৬৪ জন এবং ছাত্রী ৩ লাখ ৯৩ হাজার ৯৬ জন।
পাসের হার গড় ৫৮ দশমিক ৮৩ শতাংশ। তবে শুধু ছেলেদের হিসাবে পাসের ৫৪ দশমিক ৬০ শতাংশ এবং মেয়েরা পাস করেছে ৬২ দশমিক ৯৭ শতাংশ।
এবারের উচ্চ মাধ্যমিক সার্টিফিকেট ও সমমান পরীক্ষায় জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৯ হাজার ৯৭ জন শিক্ষার্থী। জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীদের মধ্যে ছাত্রী ৩৭ হাজার ৪৪ জন এবং ছাত্র ৩২ হাজার ৫৩ জন।
এবার গড় পাসের হার ৫৮ দশমিক ৮৩। গতবার এই হার ছিল ৭৭ দশমিক ৭৮ শতাংশ। এই হিসেবে পাসের হার কমেছে ১৮ দশমিক ৯৫ শতাংশ।
গত ২৬ জুন শুরু হয় এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা। ১১টি শিক্ষা বোর্ডের ১২ লাখ ৫১ হাজার ১১১ জন শিক্ষার্থী এবার পরীক্ষার ফরম পূরণ করেছিলেন।
চলতি বছর ৯টি সাধারণ বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১০ লাখ ৫৫ হাজার ৩৯৮ জন, যা গত বছরের চেয়ে ৭২ হাজার ৮৮৩ জন কম। ৪ হাজার ৮০৮টি প্রতিষ্ঠানের এসব শিক্ষার্থী ১৬০৫টি কেন্দ্রে এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নেন।
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের অধীনে আলিম পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ৮৬ হাজার ১০২ জন, যা গত বছরের চেয়ে ১ হাজার ৯৭৪ জন কম। ২ হাজার ৬৮২টি মাদ্রাসার এসব পরীক্ষার্থী ৪৫৯টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
আর কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এইচএসসি ভোকেশনাল, ডিপ্লোমা ইন কমার্স পরীক্ষার্থী ১ লাখ ৯ হাজার ৬১১ জন, যা গত বছরের তুলনায় ৭ হাজার ২৫ জন কম। ১ হাজার ৮২৪টি প্রতিষ্ঠানের এসব পরীক্ষার্থী ৭৩৩টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষায় বসেন।
গত ১৯ অগাস্ট এইচএসসি ও সমমানের লিখিত পরীক্ষা শেষ হয়। ২১ থেকে ৩১ অগাস্টের মধ্যে ব্যবহারিক পরীক্ষা নেওয়া হয়।
‘জুলাই জাতীয় সনদ’ প্রণয়ন প্রক্রিয়ায় নারীর প্রতিনিধিত্বকে পদ্ধতিগতভাবে উপেক্ষা করা হয়েছে—এই অভিযোগে চূড়ান্ত সনদটি প্রত্যাখ্যান করেছে নারী অধিকার সংগঠনের জোট ‘নারীর রাজনৈতিক অধিকার ফোরাম’।
৫ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের টেকসই জ্বালানি খাতে নারী নেতৃত্বকে উৎসাহিত ও দ্রুততর করার লক্ষ্যে অনুষ্ঠিত হলো ‘শক্তিকন্যা গ্রিন স্কিলস সামিট ২০২৫’।
৭ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ থেকে কাঁচাপাট রপ্তানির ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার জন্য অনুরোধ জানিয়েছেন ঢাকায় নিযুক্ত নেপালের রাষ্ট্রদূত ঘনশ্যাম ভান্ডারী।
৭ ঘণ্টা আগেপরবর্তীতে স্বাক্ষরের সুবিধা রেখেই জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান আয়োজন করতে যাচ্ছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। তবে এই স্বাক্ষরের ক্ষেত্রে আলোচনায় শরিক দল কতদিন সময় পেতে তা জানায়নি জাতীয় ঐকমত্য কমিশন। কমিশন আশা প্রকাশ করেছে, আলোচনায় অংশ নেওয়া সব দলই স্বাক্ষরের বিষয়টি বিবেচনায় নেবে এবং স্বাক্ষর অনুষ্ঠ
৭ ঘণ্টা আগে