.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষরিত ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে পড়ছে বলে মন্তব্য করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই আশঙ্কার কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঐকমত্য কমিশনের কিছু সুপারিশ জুলাই সনদের আলোচনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং কিছু সুপারিশ গণতান্ত্রিক রীতি পদ্ধতির অনুসরণ করে না। এই সুপারিশমালা জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করছে, যা সনদের বাস্তবায়নের সম্ভাবনাকে আশঙ্কার মুখে ফেলে দিচ্ছে।
গণসংহতি আন্দোলন জানায়, রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলোতে ভিন্নমতের উল্লেখ ছিল। কিন্তু সেই ভিন্নমত বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে কোনো স্পষ্ট নির্দেশনা নেই।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভিন্নমত চাপিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া মোটেই গণতান্ত্রিক নয়। এই প্রক্রিয়া দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে বাধা সৃষ্টি করবে এবং জাতীয় পর্যায়ে অনৈক্য বাড়িয়ে দেবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতিতে জনগণের অনুমোদন গ্রহণ ছিল প্রধানতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ প্রসঙ্গে গণসংহতি আন্দোলন বলে, তারা শুরু থেকেই সংবিধান সংস্কার পরিষদের প্রস্তাব করে এলেও, আগামী সংসদের নাম যে ‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’ হবে, সে বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি হতে পারেনি। তারা মনে করে, এই বিষয়েও রাজনৈতিক ঐক্য ও সমঝোতার পথ অনুসরণ করা জরুরি।
বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতির ওপর আস্থা রাখা জরুরি। কিন্তু ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশমালা দেখে মনে হচ্ছে, কমিশন সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতির ওপর আস্থা রাখতে পারছে না।
গণসংহতি আন্দোলন আশঙ্কা প্রকাশ করে আরও বলে, কোনো বিশেষ পক্ষকে খুশি করতে জাতীয় ঐকমত্যকে হুমকির মুখে ফেলা হচ্ছে বলে জনগণের ভেতরে ধারণা তৈরি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতি দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ও জাতীয় স্বার্থের জন্য উদ্বেগজনক।
বিবৃতির শেষে গণসংহতি আন্দোলন অবিলম্বে উদ্ভূত পরিস্থিতি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার আহ্বান জানিয়েছে।

রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষরিত ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে পড়ছে বলে মন্তব্য করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই আশঙ্কার কথা জানানো হয়।
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, ঐকমত্য কমিশনের কিছু সুপারিশ জুলাই সনদের আলোচনার সঙ্গে সাংঘর্ষিক এবং কিছু সুপারিশ গণতান্ত্রিক রীতি পদ্ধতির অনুসরণ করে না। এই সুপারিশমালা জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি তৈরি করছে, যা সনদের বাস্তবায়নের সম্ভাবনাকে আশঙ্কার মুখে ফেলে দিচ্ছে।
গণসংহতি আন্দোলন জানায়, রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষরিত জুলাই সনদের প্রস্তাবগুলোতে ভিন্নমতের উল্লেখ ছিল। কিন্তু সেই ভিন্নমত বাস্তবায়নের পদ্ধতি নিয়ে ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে কোনো স্পষ্ট নির্দেশনা নেই।
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ভিন্নমত চাপিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়া মোটেই গণতান্ত্রিক নয়। এই প্রক্রিয়া দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণের পথে বাধা সৃষ্টি করবে এবং জাতীয় পর্যায়ে অনৈক্য বাড়িয়ে দেবে।
জুলাই সনদ বাস্তবায়নের পদ্ধতিতে জনগণের অনুমোদন গ্রহণ ছিল প্রধানতম গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এ প্রসঙ্গে গণসংহতি আন্দোলন বলে, তারা শুরু থেকেই সংবিধান সংস্কার পরিষদের প্রস্তাব করে এলেও, আগামী সংসদের নাম যে ‘সংবিধান সংস্কার পরিষদ’ হবে, সে বিষয়ে ঐকমত্য তৈরি হতে পারেনি। তারা মনে করে, এই বিষয়েও রাজনৈতিক ঐক্য ও সমঝোতার পথ অনুসরণ করা জরুরি।
বিবৃতিতে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, বাংলাদেশ রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক রূপান্তরের জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতির ওপর আস্থা রাখা জরুরি। কিন্তু ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশমালা দেখে মনে হচ্ছে, কমিশন সনদ বাস্তবায়নের জন্য গণতান্ত্রিক পদ্ধতির ওপর আস্থা রাখতে পারছে না।
গণসংহতি আন্দোলন আশঙ্কা প্রকাশ করে আরও বলে, কোনো বিশেষ পক্ষকে খুশি করতে জাতীয় ঐকমত্যকে হুমকির মুখে ফেলা হচ্ছে বলে জনগণের ভেতরে ধারণা তৈরি হচ্ছে। এমন পরিস্থিতি দেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণ ও জাতীয় স্বার্থের জন্য উদ্বেগজনক।
বিবৃতির শেষে গণসংহতি আন্দোলন অবিলম্বে উদ্ভূত পরিস্থিতি সমাধানের জন্য সংশ্লিষ্ট দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করার আহ্বান জানিয়েছে।
.png)

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তফসিলে ‘শাপলা কলি’সহ চার প্রতীক যুক্ত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) এক প্রজ্ঞাপনে নতুন প্রতীক যুক্ত করাকে প্রাথমিক বিজয় বলছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে দলটি এখনও শাপলার দাবি থেকে সরেনি।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ পেশ করেছে, তাতে তাঁরা একটি তফসিল রচনা করেছেন। ৪৮টি দফা দিয়ে সেই তফসিল করা হয়েছে।
৬ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দিক থেকে ‘কোনো ধোঁয়াশা নেই’ বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, সরকার এবং নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের সব প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন এবং ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতেই নির্বাচন হবে।’
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘কাবিননামায় সই করেছে বিএনপি। তারা জুলাই সনদে ‘‘হ্যাঁ’’ বলেছে, এখন ‘‘না’’ বলার সুযোগ নেই। এই দলের জন্ম হয়েছিল ‘‘হ্যাঁ’’ ভোটের মধ্য দিয়ে, মৃত্যু হবে ‘‘না’’ ভোটের মধ্য দিয়ে।’
৭ ঘণ্টা আগে