.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ পেশ করেছে, তাতে তাঁরা একটি তফসিল রচনা করেছেন। ৪৮টি দফা দিয়ে সেই তফসিল করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এই ৪৮টা দফার উপরেই গণভোট হবে। এখানে কে কী মতামত দিল, কীভাবে সনদে উল্লেখ করা হলো, কীভাবে সবাই সম্মত হলো কিছুই উল্লেখ করা নেই।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বলা হয়েছে, এই সুপারিশ বিল আকারে উপস্থাপন করা হবে। অথচ বিল উপস্থাপন করার এখতিয়ার নির্বাচিত জাতীয় সংসদের। সেই বিল প্রথম রিডিং, দ্বিতীয় রিডিং, তৃতীয় রিডিংয়ের পর জনমত যাচাইয়ের পর স্পিকারের কাছে দেবেন, স্পিকার সই করার পর রাষ্ট্রপতি সই করলে বিলটি আইনে পরিণত হবে। কিন্তু ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের এই বিলটাকে বলা হচ্ছে জাতীয় সংবিধান সংস্কার পরিষদের বিবেচনার জন্য।‘ এ রকম আইডিয়া কখনো শোনেননি বলেও মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেণ, ‘যদি সংবিধান সংস্কার কমিশন নামের কোনো বডি করতে হয় বা সেটার অনুমোদন নিতে হয়, সেটা অবশ্যই জাতীয় সংসদের মধ্যেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ ধরনের আলোচনা তো আমাদের সঙ্গে হয়নি। হঠাৎ করে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের যে প্রস্তাব দেওয়া হলো, সেটা কারা দিলো, কীভাবে দিলো কোনো কিছু স্পষ্ট না।’
‘এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে না কি সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন হবে— সে সিদ্ধান্তের এখতিয়ার তো নির্বাচন কমিশনের নাই। সংবিধান অনুসারে নাই।… সেক্ষেত্রে এই সমস্ত পরিকল্পনা বা প্রস্তাব হঠাৎ করে নিয়ে এসে সুপারিশ দেওয়া এবং জাতিকে বিভ্রান্ত করা, অনৈক্য সৃষ্টি করা তো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কর্ম হতে পারে না।’

জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশে তীব্র সমালোচনা করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমেদ। তিনি বলেন, ‘প্রধান উপদেষ্টার কাছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন যে সুপারিশ পেশ করেছে, তাতে তাঁরা একটি তফসিল রচনা করেছেন। ৪৮টি দফা দিয়ে সেই তফসিল করা হয়েছে। বলা হয়েছে, এই ৪৮টা দফার উপরেই গণভোট হবে। এখানে কে কী মতামত দিল, কীভাবে সনদে উল্লেখ করা হলো, কীভাবে সবাই সম্মত হলো কিছুই উল্লেখ করা নেই।’
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর গুলশানে বিএনপি চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে তিনি এসব কথা বলেন।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বলা হয়েছে, এই সুপারিশ বিল আকারে উপস্থাপন করা হবে। অথচ বিল উপস্থাপন করার এখতিয়ার নির্বাচিত জাতীয় সংসদের। সেই বিল প্রথম রিডিং, দ্বিতীয় রিডিং, তৃতীয় রিডিংয়ের পর জনমত যাচাইয়ের পর স্পিকারের কাছে দেবেন, স্পিকার সই করার পর রাষ্ট্রপতি সই করলে বিলটি আইনে পরিণত হবে। কিন্তু ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের এই বিলটাকে বলা হচ্ছে জাতীয় সংবিধান সংস্কার পরিষদের বিবেচনার জন্য।‘ এ রকম আইডিয়া কখনো শোনেননি বলেও মন্তব্য করেন সালাহউদ্দিন আহমেদ।
তিনি বলেণ, ‘যদি সংবিধান সংস্কার কমিশন নামের কোনো বডি করতে হয় বা সেটার অনুমোদন নিতে হয়, সেটা অবশ্যই জাতীয় সংসদের মধ্যেই সিদ্ধান্ত নিতে হবে। এ ধরনের আলোচনা তো আমাদের সঙ্গে হয়নি। হঠাৎ করে সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠনের যে প্রস্তাব দেওয়া হলো, সেটা কারা দিলো, কীভাবে দিলো কোনো কিছু স্পষ্ট না।’
‘এখন জাতীয় সংসদ নির্বাচন হবে না কি সংবিধান সংস্কার পরিষদ গঠন হবে— সে সিদ্ধান্তের এখতিয়ার তো নির্বাচন কমিশনের নাই। সংবিধান অনুসারে নাই।… সেক্ষেত্রে এই সমস্ত পরিকল্পনা বা প্রস্তাব হঠাৎ করে নিয়ে এসে সুপারিশ দেওয়া এবং জাতিকে বিভ্রান্ত করা, অনৈক্য সৃষ্টি করা তো জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের কর্ম হতে পারে না।’
.png)

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) তফসিলে ‘শাপলা কলি’সহ চার প্রতীক যুক্ত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (৩০ অক্টোবর) এক প্রজ্ঞাপনে নতুন প্রতীক যুক্ত করাকে প্রাথমিক বিজয় বলছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। তবে দলটি এখনও শাপলার দাবি থেকে সরেনি।
২ ঘণ্টা আগে
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে বিএনপির দিক থেকে ‘কোনো ধোঁয়াশা নেই’ বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তিনি আরও বলেন, ‘আমরা বিশ্বাস করি, সরকার এবং নির্বাচন কমিশন নির্বাচনের সব প্রস্তুতি গ্রহণ করছেন এবং ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝিতেই নির্বাচন হবে।’
৬ ঘণ্টা আগে
রাজনৈতিক দলগুলোর স্বাক্ষরিত ঐতিহাসিক ‘জুলাই জাতীয় সনদ’-এর বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া ঐকমত্য কমিশনের সুপারিশের কারণে অনিশ্চয়তার মুখে পড়ছে বলে মন্তব্য করেছে গণসংহতি আন্দোলন। দলের সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য বাচ্চু ভূইয়া স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই আশঙ্কার কথা জানানো হয়।
৬ ঘণ্টা আগে
জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেছেন, ‘কাবিননামায় সই করেছে বিএনপি। তারা জুলাই সনদে ‘‘হ্যাঁ’’ বলেছে, এখন ‘‘না’’ বলার সুযোগ নেই। এই দলের জন্ম হয়েছিল ‘‘হ্যাঁ’’ ভোটের মধ্য দিয়ে, মৃত্যু হবে ‘‘না’’ ভোটের মধ্য দিয়ে।’
৭ ঘণ্টা আগে