স্ট্রিম প্রতিবেদক

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে দেশের মানুষ দুইভাগে ভাগ হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।
তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে মানুষ দুইভাগে ভাগ হয়ে যাবে, একদল ইসলামের পক্ষে, একদল ইসলামের বিপক্ষে। কেউ দেশের পক্ষে, কেউ ভারতের পক্ষে।’
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের লালদিঘীর ময়দানে আয়োজিত আট দলের বিভাগীয় সমাবেশে এসব মন্তব্য করেছেন তিনি। কয়েকমাস ধরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনসহ আট অভিন্ন দাবিতে আন্দোলন করছে। এরই অংশ হিসেবে আট দলের শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতে লালদিঘীর ময়দানে আজ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশ আয়োজন করা হয়।
নির্বাচনে ইসলামকে বিজয়ী করার জন্য প্রতিটা ঘরে ঘরে যেতে হবে জানিয়ে মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘আমরা অনেক আগেই বলে দিয়েছিলাম, আপনারা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন, অবশ্যই অবশ্যই আমাদের ইসলাম ক্ষমতায় যাবেই যাবে, কোনো সন্দেহ নেই।’
এরপরে সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি অন্তর্বর্তী সরকারকে বলবো, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলতেছে, নির্বাচনকে পেছনে হঠাবার ষড়যন্ত্র চলতেছে। আমি বলবো, যথাটাইমে নির্বাচন দিতে হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ মানবে না। নির্বাচন হতে হবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন, যেই নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহণ করবে।’
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে না পারলে মানুষ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ক্ষমা করবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
চব্বিশের বিজয়ের পরে বাংলাদেশে ইসলামী শক্তি সবচেয়ে বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে জানিয়ে একই সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘এই শক্তি ক্ষমতায় গেলে কষ্টই শুধু দূর হবে না, আমার দেশ আমি শাসন করবো, আমার দেশের নাগরিকেরা এই দেশ শাসন করবে। কারো দাদাগিরিতে বাংলাদেশ আর চলবে না। আমাদের সম্পদের কোনো অভাব নেই, আমাদের অভাব সৎ নেতৃত্বের।’

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে দেশের মানুষ দুইভাগে ভাগ হয়ে যাবে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সিনিয়র নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম।
তিনি বলেন, ‘আগামী নির্বাচনে মানুষ দুইভাগে ভাগ হয়ে যাবে, একদল ইসলামের পক্ষে, একদল ইসলামের বিপক্ষে। কেউ দেশের পক্ষে, কেউ ভারতের পক্ষে।’
আজ শুক্রবার (৫ ডিসেম্বর) চট্টগ্রামের লালদিঘীর ময়দানে আয়োজিত আট দলের বিভাগীয় সমাবেশে এসব মন্তব্য করেছেন তিনি। কয়েকমাস ধরে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী ও ইসলামী আন্দোলনসহ আট অভিন্ন দাবিতে আন্দোলন করছে। এরই অংশ হিসেবে আট দলের শীর্ষ নেতাদের উপস্থিতিতে লালদিঘীর ময়দানে আজ চট্টগ্রাম বিভাগীয় সমাবেশ আয়োজন করা হয়।
নির্বাচনে ইসলামকে বিজয়ী করার জন্য প্রতিটা ঘরে ঘরে যেতে হবে জানিয়ে মুফতি ফয়জুল করীম বলেন, ‘আমরা অনেক আগেই বলে দিয়েছিলাম, আপনারা যদি ঐক্যবদ্ধ থাকেন, অবশ্যই অবশ্যই আমাদের ইসলাম ক্ষমতায় যাবেই যাবে, কোনো সন্দেহ নেই।’
এরপরে সরকারের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘আমি অন্তর্বর্তী সরকারকে বলবো, নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্র চলতেছে, নির্বাচনকে পেছনে হঠাবার ষড়যন্ত্র চলতেছে। আমি বলবো, যথাটাইমে নির্বাচন দিতে হবে। নির্বাচন নিয়ে কোনো ষড়যন্ত্র জনগণ মানবে না। নির্বাচন হতে হবে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন, যেই নির্বাচনে সবাই অংশগ্রহণ করবে।’
নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড তৈরি করতে না পারলে মানুষ অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসকে ক্ষমা করবে না বলেও মন্তব্য করেন তিনি।
চব্বিশের বিজয়ের পরে বাংলাদেশে ইসলামী শক্তি সবচেয়ে বড় শক্তি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছে জানিয়ে একই সমাবেশে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির এটিএম আজহারুল ইসলাম বলেন, ‘এই শক্তি ক্ষমতায় গেলে কষ্টই শুধু দূর হবে না, আমার দেশ আমি শাসন করবো, আমার দেশের নাগরিকেরা এই দেশ শাসন করবে। কারো দাদাগিরিতে বাংলাদেশ আর চলবে না। আমাদের সম্পদের কোনো অভাব নেই, আমাদের অভাব সৎ নেতৃত্বের।’

আগামী নির্বাচনে বিজয়ের বাঁশি চট্টগ্রাম থেকেই বাজবে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেন, ফ্যাসিবাদীরা বিদায় নিয়েছে। তবে দেশে এখনো ফ্যাসিবাদ রয়ে গেছে।
১ ঘণ্টা আগে
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উপলক্ষে দুই দফায় ২৭২টি আসনে প্রার্থী দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। ২৮টি আসনে এখনো প্রার্থী দেয়নি দলটি। এর মধ্যে নুরুল হক নুর ও রাশেদ খাঁনের আসনও রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে
যুগপৎ আন্দোলনের সঙ্গী গণতন্ত্র মঞ্চের জ্যেষ্ঠ কয়েকজন নেতাকে অনেকটা পাশ কাটিয়ে বিভিন্ন আসনে প্রার্থী দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)।
৩ ঘণ্টা আগে
ভারতীয় সীমান্তরক্ষা বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বাংলাদেশের দুই নাগরিককে হত্যার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও তীব্র নিন্দা জানিয়েছে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)।
১৯ ঘণ্টা আগে