স্ট্রিম প্রতিবেদক
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জাতীয় সংসদে ‘সংরক্ষিত নারী আসন’ বিষয়ে মনোনয়নের মাধ্যমে ২০৪৩ সাল পর্যন্ত ৫০টি সংরক্ষিত আসন বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাদের এই সিদ্ধান্ত ক্ষোভের সঙ্গে প্রত্যাখ্যানের কথা জানিয়েছে ৬৭টি সংগঠনের জোট ‘সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি’।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) জোটের এক বিবৃতিতে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করে জানানো হয়, একটি গণতান্ত্রিক, সমতা ভিত্তিক সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ইস্যুতে নারী সমাজের দীর্ঘদিনের আন্দোলন ও দাবিটিকে গুরুত্ব না দিয়ে সকল রাজনৈতিক দল এইরকম একটি পশ্চাৎপদ সিদ্ধান্তে কীভাবে একমত হলো, সে বিষয়ে তাঁরা বিস্মিত।
সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদে সমান অধিকার, সম-মর্যাদা এবং দায়িত্বের সঙ্গে ফলপ্রসূ এবং কার্যকর ভূমিকা পালন করতে বাংলাদেশের নারীরা এখন প্রস্তুত রয়েছে বলেও মনে করে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, তাঁরা নারী ইস্যুতে সরকারের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করার মাধ্যমে নারীর স্বার্থে দৃশ্যমান প্রভাব রাখতেও সক্ষম। সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে আসলে গণতান্ত্রিক চর্চা আরও শক্তিশালী হবে যা নারীর রাজনৈতিক অংশগ্রহণকে আরও বিস্তৃত ও অর্থবহ করে তুলবে।
বিবৃতিতে সংগঠনটি চারটি দাবি জানিয়েছে। দাবিগুলো হলো—
১. জাতীয় সংসদের সাধারণ আসনে নারী-পুরুষ উভয়ই নির্বাচন করতে পারবে। একইসঙ্গে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনও থাকবে।
২. জাতীয় সংসদে মোট আসন সংখ্যা ৪৫০ হবে, যেখানে ৩০০ সাধারণ আসন এবং ১৫০টি সংরক্ষিত নারী আসন হবে।
৩. সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নের প্রথা বাতিল করে একটি সুনির্দিষ্টি নির্বাচনী এলাকা থেকে সংরক্ষিত নারী আসনে জনগণের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. এই ব্যবস্থাটি দুই থেকে তিনটি টার্মের জন্য বলবৎ থাকবে।
বিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, ব্র্যাক, আইন সালিশ কেন্দ্র, অ্যাকশন এইড-সহ মোট ৬৭টি সংগঠন সামাজিক প্রতিরোধ কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত।
অন্যদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ছয়টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বিবেচনা ও জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তির সঙ্গে আলোচনার দায়িত্ব দিয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন’ গঠন করে ।
এতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি এবং সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে সহ-সভাপতি করা হয়।
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে জাতীয় সংসদে ‘সংরক্ষিত নারী আসন’ বিষয়ে মনোনয়নের মাধ্যমে ২০৪৩ সাল পর্যন্ত ৫০টি সংরক্ষিত আসন বহাল রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাদের এই সিদ্ধান্ত ক্ষোভের সঙ্গে প্রত্যাখ্যানের কথা জানিয়েছে ৬৭টি সংগঠনের জোট ‘সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি’।
মঙ্গলবার (১২ আগস্ট) জোটের এক বিবৃতিতে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত নিয়ে বিস্ময় প্রকাশ করে জানানো হয়, একটি গণতান্ত্রিক, সমতা ভিত্তিক সমাজ ও রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়ন ইস্যুতে নারী সমাজের দীর্ঘদিনের আন্দোলন ও দাবিটিকে গুরুত্ব না দিয়ে সকল রাজনৈতিক দল এইরকম একটি পশ্চাৎপদ সিদ্ধান্তে কীভাবে একমত হলো, সে বিষয়ে তাঁরা বিস্মিত।
সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি জনগণের ভোটে নির্বাচিত হয়ে জাতীয় সংসদে সমান অধিকার, সম-মর্যাদা এবং দায়িত্বের সঙ্গে ফলপ্রসূ এবং কার্যকর ভূমিকা পালন করতে বাংলাদেশের নারীরা এখন প্রস্তুত রয়েছে বলেও মনে করে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি।
বিবৃতিতে বলা হয়, তাঁরা নারী ইস্যুতে সরকারের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করার মাধ্যমে নারীর স্বার্থে দৃশ্যমান প্রভাব রাখতেও সক্ষম। সংরক্ষিত নারী আসনে সরাসরি নির্বাচনের মাধ্যমে নির্বাচিত হয়ে আসলে গণতান্ত্রিক চর্চা আরও শক্তিশালী হবে যা নারীর রাজনৈতিক অংশগ্রহণকে আরও বিস্তৃত ও অর্থবহ করে তুলবে।
বিবৃতিতে সংগঠনটি চারটি দাবি জানিয়েছে। দাবিগুলো হলো—
১. জাতীয় সংসদের সাধারণ আসনে নারী-পুরুষ উভয়ই নির্বাচন করতে পারবে। একইসঙ্গে জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত নারী আসনও থাকবে।
২. জাতীয় সংসদে মোট আসন সংখ্যা ৪৫০ হবে, যেখানে ৩০০ সাধারণ আসন এবং ১৫০টি সংরক্ষিত নারী আসন হবে।
৩. সংরক্ষিত নারী আসনে মনোনয়নের প্রথা বাতিল করে একটি সুনির্দিষ্টি নির্বাচনী এলাকা থেকে সংরক্ষিত নারী আসনে জনগণের সরাসরি ভোটের মাধ্যমে নির্বাচনের ব্যবস্থা করতে হবে।
৪. এই ব্যবস্থাটি দুই থেকে তিনটি টার্মের জন্য বলবৎ থাকবে।
বিবৃতিতে সামাজিক প্রতিরোধ কমিটি সব রাজনৈতিক দলকে ঐকমত্য কমিশনের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনা করার দাবি জানিয়েছেন এবং একটি গণতান্ত্রিক, সমতাভিত্তিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যে নারীর রাজনৈতিক ক্ষমতায়নের ইস্যুতে সকল রাজনৈতিকদল ও জনগণকে সোচ্চার হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
বাংলাদেশ মহিলা পরিষদ, ব্র্যাক, আইন সালিশ কেন্দ্র, অ্যাকশন এইড-সহ মোট ৬৭টি সংগঠন সামাজিক প্রতিরোধ কমিটিতে অন্তর্ভুক্ত।
অন্যদিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ছয়টি সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বিবেচনা ও জাতীয় ঐকমত্য গঠনের জন্য রাজনৈতিক দল ও শক্তির সঙ্গে আলোচনার দায়িত্ব দিয়ে গত ১২ ফেব্রুয়ারি ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশন’ গঠন করে ।
এতে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে সভাপতি এবং সংবিধান সংস্কার কমিশন প্রধান অধ্যাপক আলী রীয়াজকে সহ-সভাপতি করা হয়।
‘এই ইশতেহারের মাধ্যমে বাংলাদেশের যুবশক্তি এগিয়ে যাবে, যুবকরা এগিয়ে যাবে। জাতি-ধর্ম-বর্ণ নির্বিশেষে সব যুবককে একত্রিত করবে। দেশে নতুন যুব নেতৃত্ব তৈরি করবে’, কথাগুলো বলছিলেন গাজীপুর থেকে আসা মামুন হাসান। তাঁর মতো আরও অনেকেই এসেছেন জাতীয় যুবশক্তির সম্মেলনে।
৩ ঘণ্টা আগেনাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘নির্বাচনের ডেট ঘোষণা হয়েছে ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে; ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হবে না। যদি ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হয়, আমার যে ভাইয়েরা শহীদ হয়েছিল, রক্ত দিয়েছিল সংস্কারের জন্য, তাহলে কবরে গিয়ে তার লাশটা ফেরত দিতে হবে এই সরকারকে। ‘
৪ ঘণ্টা আগেতরুণ যুবশক্তিকে সব ধরনের সহায়তা দেওয়ার জন্য বিএনপি পরিকল্পনা গ্রহণ করছে। আমার আহ্বান নিজেদের প্রযুক্তির শিক্ষায় দক্ষ ও যোগ্য করে গড়ে তুলুন। বিএনপির পরিকল্পনা যাতে বাস্তবায়ন করা যায়, এজন্য বিশেষজ্ঞ টিম কাজ করছে। স্কুল পর্যায়ে বাধ্যতামূলকভাবে প্রযুক্তিনির্ভর শিক্ষা অন্তর্ভুক্ত করতে কাজ চলছে।
৫ ঘণ্টা আগেবিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেছেন, নির্বাচন ঘিরে অনেকে ষড়যন্ত্র করছে। একটি গোষ্ঠী ধর্মের নামে জাতীয়তাবাদী শক্তিকে টার্গেট করছে। তারা চাইছে সামনের নির্বাচনকে বিতর্কিত করতে।
১২ ঘণ্টা আগে