স্ট্রিম প্রতিবেদক
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী কাড়াকাড়ি করে প্রশাসনিক জায়গাগুলোতে তাদের লোক নিয়োগ করিয়েছে, তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের এই বক্তব্যকে জামায়াত ও বিএনপি 'দায় এড়ানো' মন্তব্য হিসেবে দেখছে।
গতকাল রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘গণমাধ্যমের স্ব-নিয়ন্ত্রণ ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা: রাজনৈতিক ও নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গি’ শিরোনামে সংলাপে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, নিয়োগের আগে তারা (বিএনপি ও জামায়াত) সংস্কারের জন্য সরকারকে যত সময় লাগে, দেওয়ার পক্ষে ছিল। তবে নিয়োগ শেষ হওয়ার পরপরই ডিসেম্বর মাস থেকে তারা অসহযোগ শুরু করে দিয়েছে।
সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ওই সংলাপে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। স্ট্রিমকে তিনি বলেন, ‘সরকারে তো উনারা আছেন, জনগণ তাঁদের দায়িত্ব দিয়েছে। দায়িত্ব পালন উনারাই করেছেন। উনার অবস্থান থেকে উনারই এটার ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত। পদায়ন বা নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের নিজস্ব নীতি রয়েছে। ওই নীতির ভিত্তিতেই সব হয়। কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের তো সচিব বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেওয়া হয় না। সেখানে একাডেমিশিয়ান বা বিশেষজ্ঞদেরই দেওয়া হয়। আমরা এটাকে এভাবেই দেখছি। আমি ছিলাম ওই মিটিংয়ে।’
অন্যায় নিয়োগ হয়ে থাকলে এর দায় সরকারের জানি তিনি এ-ও বলেন যে তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্যের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রয়োজন বোধ করছে না জামায়াত। প্রায় একই রকম মন্তব্য পাওয়া গেছে বিএনপি নেতাদের কাছ থেকেও।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমার মনে হয় নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার জন্যই উপদেষ্টা বিএনপি-জামায়াতের ওপর দায় চাপাচ্ছেন। প্রশাসনে রদবদল হয়েছে তো সরকার গঠনের সময়, তা প্রায় এক বছর আগে। তখন তো তাঁরাই উপদেষ্টা ছিলেন। তাঁরাই সব ঠিক করেছেন।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘যখন প্রশাসনে রদবদল করা হলো তখন কেন তাঁদের নজরে আসেনি। এখন হঠাৎ করে ঘুম ভাঙছে! সরকারের উপদেষ্টাদের ব্যর্থতা পাহাড় সমান। সেই ব্যর্থতা ঢাকতেই তাঁরা অন্যের ওপর দায় চাপাচ্ছেন।’
অন্যদিকে বিএনপির আরেক নেতা হাবিবুন নবী খান সোহেলের মতে, প্রশাসনে বিএনপি থেকে লোক নিয়োগ করা হয়নি। স্ট্রিমকে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনে বিএনপির লোক আমরা খুঁজে পাই না। বরং জামায়াতের লোক সেট করা হয়েছে, আমরা তা দেখছি।’
বিএনপির এই যুগ্ম মহাসচিব আরও বলেন, ‘তথ্য উপদেষ্টা কিসের ভিত্তিতে এ মন্তব্য করেছেন আমার জানা নেই। যেখানে সরকার জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে। আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ জনগণের কাছে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। আমরা সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছি, যাতে করে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। সেই জায়গায় অসহযোগিতা করার প্রশ্ন আসে না।’
অন্তর্বর্তী সরকার গঠনের পর বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী কাড়াকাড়ি করে প্রশাসনিক জায়গাগুলোতে তাদের লোক নিয়োগ করিয়েছে, তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের এই বক্তব্যকে জামায়াত ও বিএনপি 'দায় এড়ানো' মন্তব্য হিসেবে দেখছে।
গতকাল রোববার রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে ‘গণমাধ্যমের স্ব-নিয়ন্ত্রণ ও অভিযোগ ব্যবস্থাপনা: রাজনৈতিক ও নীতিগত দৃষ্টিভঙ্গি’ শিরোনামে সংলাপে তথ্য উপদেষ্টা বলেন, নিয়োগের আগে তারা (বিএনপি ও জামায়াত) সংস্কারের জন্য সরকারকে যত সময় লাগে, দেওয়ার পক্ষে ছিল। তবে নিয়োগ শেষ হওয়ার পরপরই ডিসেম্বর মাস থেকে তারা অসহযোগ শুরু করে দিয়েছে।
সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস) আয়োজিত ওই সংলাপে উপস্থিত ছিলেন জামায়াতের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল এবং কেন্দ্রীয় প্রচার ও মিডিয়া বিভাগের প্রধান এহসানুল মাহবুব জুবায়ের। স্ট্রিমকে তিনি বলেন, ‘সরকারে তো উনারা আছেন, জনগণ তাঁদের দায়িত্ব দিয়েছে। দায়িত্ব পালন উনারাই করেছেন। উনার অবস্থান থেকে উনারই এটার ব্যাখ্যা দেওয়া উচিত। পদায়ন বা নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকারের নিজস্ব নীতি রয়েছে। ওই নীতির ভিত্তিতেই সব হয়। কোনো রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মীদের তো সচিব বা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দেওয়া হয় না। সেখানে একাডেমিশিয়ান বা বিশেষজ্ঞদেরই দেওয়া হয়। আমরা এটাকে এভাবেই দেখছি। আমি ছিলাম ওই মিটিংয়ে।’
অন্যায় নিয়োগ হয়ে থাকলে এর দায় সরকারের জানি তিনি এ-ও বলেন যে তথ্য উপদেষ্টার বক্তব্যের ব্যাপারে আনুষ্ঠানিক প্রতিক্রিয়া দেখানোর প্রয়োজন বোধ করছে না জামায়াত। প্রায় একই রকম মন্তব্য পাওয়া গেছে বিএনপি নেতাদের কাছ থেকেও।
বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমার মনে হয় নিজেদের ব্যর্থতা ঢাকার জন্যই উপদেষ্টা বিএনপি-জামায়াতের ওপর দায় চাপাচ্ছেন। প্রশাসনে রদবদল হয়েছে তো সরকার গঠনের সময়, তা প্রায় এক বছর আগে। তখন তো তাঁরাই উপদেষ্টা ছিলেন। তাঁরাই সব ঠিক করেছেন।’
শামসুজ্জামান দুদু বলেন, ‘যখন প্রশাসনে রদবদল করা হলো তখন কেন তাঁদের নজরে আসেনি। এখন হঠাৎ করে ঘুম ভাঙছে! সরকারের উপদেষ্টাদের ব্যর্থতা পাহাড় সমান। সেই ব্যর্থতা ঢাকতেই তাঁরা অন্যের ওপর দায় চাপাচ্ছেন।’
অন্যদিকে বিএনপির আরেক নেতা হাবিবুন নবী খান সোহেলের মতে, প্রশাসনে বিএনপি থেকে লোক নিয়োগ করা হয়নি। স্ট্রিমকে তিনি বলেন, ‘প্রশাসনে বিএনপির লোক আমরা খুঁজে পাই না। বরং জামায়াতের লোক সেট করা হয়েছে, আমরা তা দেখছি।’
বিএনপির এই যুগ্ম মহাসচিব আরও বলেন, ‘তথ্য উপদেষ্টা কিসের ভিত্তিতে এ মন্তব্য করেছেন আমার জানা নেই। যেখানে সরকার জাতীয় নির্বাচনের দিনক্ষণ ঘোষণা করেছে। আমরা দীর্ঘদিন যাবৎ জনগণের কাছে ক্ষমতা ফিরিয়ে দেওয়ার জন্য গণতান্ত্রিক আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। আমরা সরকারকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করছি, যাতে করে সুষ্ঠুভাবে নির্বাচন সম্পন্ন হয়। সেই জায়গায় অসহযোগিতা করার প্রশ্ন আসে না।’
গতকাল রোববার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নতুন যে দলীয় লোগোটি সামনে এসেছিল, সেটি সরিয়ে ফেলেছে দলটি। আজ সোমবার (২৯ সেপ্টেম্বর) সকালে জামায়াত নেতাদের সঙ্গে বাংলাদেশে নিযুক্ত ভুটানের রাষ্ট্রদূতের বৈঠকের সময় লোগোটি কার্যালয়ে দেখা যায়নি।
৩ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর সফরসঙ্গীদের নিউইয়র্কে এই সফর ঘিরে সবচেয়ে আলোচিত ঘটনাটি ঘটেছে জেএফকে বিমানবন্দরে। সেখানে এনসিপি নেতা আখতার হোসেনের ওপর ডিম নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেছে।
৭ ঘণ্টা আগেবার্ধ্যক্যজনিত নানা জটিলতা নিয়ে গত চার দিন ধরে হাসপাতালে ভর্তি আছেন তোফায়েল আহমেদ। বর্তমানে তিনি সিসিইউতে চিকিৎসাধীন।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগেই দলীয় প্রধান নির্বাচন করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। দলটির বর্তমান আমির ডা. শফিকুর রহমান এ বছরই নিজের মেয়াদকাল শেষ করতে যাচ্ছেন। আগামী মাসেই আমির নির্বাচনের প্রক্রিয়া শুরু করতে যাচ্ছে দলটি।
১৯ ঘণ্টা আগে