স্ট্রিম ডেস্ক
সম্প্রতি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডামূলক ভিডিও প্রচার করা হচ্ছে উল্লেখ করে এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিস। এদিকে কনস্যুলেটের জেনারেলের আয়োজনে ওই অনুষ্ঠানকে ঘিরে কী ঘটেছিল, তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার গোলাম মোর্তজা।
গতকাল সোমবার (২৬ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘গতকাল নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিসে আসলে কী ঘটেছে? এটার ছোট্ট একটা ব্যাখ্যা দেওয়া দরকার মনে করছি। কারণ যারা অপকর্ম করেছে, তারা এক ধরনের অসত্য, বিভ্রান্তিকর, প্রোপাগান্ডামূলক প্রচারণা চালাচ্ছেন। এতে জনমনে একটা বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে, আসলে কী ঘটল।’
জানা যায়, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে গত রোববার (২৪ আগস্ট) বাংলাদেশ কনস্যুলেটের জেনারেল, নিউইয়র্কে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীসহ বাংলাদেশ কমিউনিটির প্রায় দেড় শতাধিক অতিথি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সার্বিক প্রস্তুতি ও নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের জেনারেলের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানের আগে নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ কন্স্যুলেটের আশেপাশে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্যও মোতায়েন করে।
এ বিষয়ে গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘মাহফুজ আলম যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন এবং নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন, এটা আগে থেকে সবাই জানতেন। গণমাধ্যমকেও বিষয়টি জানানো হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে নিউইয়র্কে ফ্যাসিস্টের যে লোকজন আছে, তারা যে একটি অপকর্ম করার চেষ্টা করবে, বিক্ষোভ করার চেষ্টা করবে, এটাও আগে থেকে জানা ছিল।’
যুক্তরাষ্ট্র এমন একটি দেশ, যেখানে সবার মত প্রকাশ উন্মুক্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই ধারাবাহিকতায় কেউ যদি বিক্ষোভ করতে চায়, কেউ যদি প্রতিবাদ করতে চায়, তাহলে তিনি সেটা করতে পারেন। এটা নিয়ে আমাদের ভেতরে কোনো বিরূপ মনোভাব ছিল না, কেউ প্রতিবাদ করবেন, কেউ বিক্ষোভ করবেন, করবেন এতে কোনো সমস্যা নেই।
ঘটনা বিবরণ তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা যখন কনস্যুলেট অফিসের দিকে যাত্রা করেছি, তখন শুনলাম যে গেটের সামনে ১০-১৫ জন লোক আছে। যে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছে, তারা সেই ফ্যাসিস্ট সরকারের পক্ষে স্লোগান দিচ্ছেন।’
গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘যেহেতু তারা সামনের গেটে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করছিলেন, আমরা সামনের গেটে না এসে আমরা গ্যারেজ দিয়ে ঢুকে লিফটে করে উপরে এসেছি।’ এটিও গেটের কাছাকাছি প্রকাশ্য জায়গা বলে উল্লেখ করেন তিনি।
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার আরও বলেন, ‘সাড়ে ৭টার সময় অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে রাত ১১টা পর্যন্ত চলেছে। এই সময়ে যারা বিক্ষোভ করতে এসেছিলেন, তারা রাস্তায় থেকে একনাগারে কুৎসিত ভাষায় গালাগালি করেছেন। এতে আমরা খুব অবাক হই নাই। কারণ এটা তো তাদের আসলে নিজস্ব ভাষা। তারা ক্ষমতায় থাকাকালীন সিপি গ্যাংকে অর্থ দিয়ে এই ভাষা শিখিয়েছে। কীভাবে গালাগালি করতে হয়, গালাগালির কীভাবে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হয় এটা তারা করেছে।’
এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যারা দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, এখানে নিয়ে এসেছে, অন্য দেশে নিয়ে গেছে, তাদেরকে ছাত্র-জনতা আন্দোলন করে বিতাড়িত করেছে। সুতরাং তাদেরকে তারা গালাগালি করবে, এটা আমাদের অবাক হওয়ার কিছু নেই।’
এরপর বিক্ষোভকারীরা গেট ভাঙচুর করেছে বলেছে অভিযোগ করেন গোলাম মোর্তজা। তিনি বলেন, পুলিশ এসে তাদের ওই ভাঙ্গা থেকে বিরত করেছে।
গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘আমরা যখন রাত ১১টার পরে কনসোলেট অফিস থেকে বের হব, তখন জানলাম, তিন চারটি গাড়িতে বেশ কিছু সংখ্যক ফ্যাসিস্টদের লোকজন সেখানে বসে আছেন। তারা এমন একটা ঘটনা ঘটাতে চাইছেন যে, মাহফুজ আলম যে গাড়িতে যাবেন, সেই গাড়িতে হয়তো তারা ইট মারবেন অথবা ডিম নিক্ষেপ করবেন। তারপর সেটার ভিডিও করে প্রচার করবেন যে, তাকে নাজেহাল করা হয়েছে।’
গোলাম মোর্তজা জানান, তারা যে গেট দিয়ে প্রবেশ করেছিলেন, সেই গ্যারেজের গেট দিয়েই পুলিশ তাদের বের করে দেয়।
গোলাম মোর্তজা দাবি করেন, ‘মাহফুজ আলমকে তারা দেখতে পায়নি, তাঁর কোনো ছবিও তুলতে পারেনি। পালিয়ে বেড়িয়েছেন—এমনও না। আমরা যে গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকেছিলাম, সেটা ছিল প্রকাশ্য গেট। সেখানে মাহফুজ আলম কাছাকাছি থাকলেও তারা আসতে পারেনি বা আসেনি। অথচ এখন প্রচার চালানো হচ্ছে। আমি নিজেও একটা ভিডিও দেখেছি, কেউ আমাকে পাঠিয়েছে—তাতে দেখা যাচ্ছে, কয়েকজন চিৎকার করছে, ‘ধর ধর ধর’। আসলে এটা পুরোপুরি পরিকল্পিত নাটক। তারা এমনভাবে সাজিয়েছে যেন মাহফুজ আলমকে ধরতে যাচ্ছে। কিন্তু সত্য হলো, মাহফুজ আলম ওইদিকে ছিলেনই না। তিনি কোন গেট দিয়ে এসেছেন বা গেছেন, তার সঙ্গে তাদের কোনো মুখোমুখি ঘটনাই ঘটেনি। তাই পরিষ্কার, এই নাটকটা তারা সাজানো চেষ্টা করেছে।’
গোলাম মোর্তজা আরও বলেন, ‘মাহফুজ আলমের কোনো ছবি কোথাও নেই। একটা কালো গাড়ি আটকে তারা বিক্ষোভ করেছে এবং বলেছে, মাহফুজ আলমের গাড়ি আটকানো হয়েছে। অথচ ওই গাড়িতে মাহফুজ আলম ছিলেনই না। গাড়িটি অন্য কারও ছিল। আমি এই ব্যাখ্যাটা দিচ্ছি এই কারণে, যে ফ্যাসিস্ট দানবীয় সরকারের পতন ঘটিয়েছে ছাত্র-জনতা, সেই ছাত্র-জনতার নেতারা যখনই কোথাও যাবেন, সেটি গোপালগঞ্জ হোক বা নিউইয়র্ক হোক, এই ফ্যাসিস্ট সমর্থকেরা আক্রমণ বা হামলার চেষ্টা করবে, গালাগালি করবে। এটাই তাদের চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য। এরকম একটি ঘটনাই ঘটেছে নিউইয়র্কে।
সেখানে কোথাও কোনো নাজেহালের ঘটনা ঘটেনি, গাড়ি আটকানো হয়নি, ডিম নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেনি বলে দাবি করেন ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার।
সম্প্রতি তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিভিন্ন প্রোপাগান্ডামূলক ভিডিও প্রচার করা হচ্ছে উল্লেখ করে এ বিষয়ে বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিস। এদিকে কনস্যুলেটের জেনারেলের আয়োজনে ওই অনুষ্ঠানকে ঘিরে কী ঘটেছিল, তার বিস্তারিত বিবরণ তুলে ধরেছেন ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার গোলাম মোর্তজা।
গতকাল সোমবার (২৬ আগস্ট) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে দেওয়া এক ভিডিও বার্তায় গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘গতকাল নিউইয়র্কের বাংলাদেশ কনস্যুলেট অফিসে আসলে কী ঘটেছে? এটার ছোট্ট একটা ব্যাখ্যা দেওয়া দরকার মনে করছি। কারণ যারা অপকর্ম করেছে, তারা এক ধরনের অসত্য, বিভ্রান্তিকর, প্রোপাগান্ডামূলক প্রচারণা চালাচ্ছেন। এতে জনমনে একটা বিভ্রান্তি তৈরি হতে পারে, আসলে কী ঘটল।’
জানা যায়, জুলাই-আগস্ট গণ-অভ্যুত্থানের প্রথম বার্ষিকী উপলক্ষ্যে গত রোববার (২৪ আগস্ট) বাংলাদেশ কনস্যুলেটের জেনারেল, নিউইয়র্কে একটি মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। সেখান তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলম প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। ওই অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীসহ বাংলাদেশ কমিউনিটির প্রায় দেড় শতাধিক অতিথি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। সার্বিক প্রস্তুতি ও নিরাপত্তার স্বার্থে বাংলাদেশ কনস্যুলেটের জেনারেলের অনুরোধের পরিপ্রেক্ষিতে অনুষ্ঠানের আগে নিউইয়র্ক সিটি পুলিশ কন্স্যুলেটের আশেপাশে পর্যাপ্ত সংখ্যক পুলিশ সদস্যও মোতায়েন করে।
এ বিষয়ে গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘মাহফুজ আলম যুক্তরাষ্ট্রে এসেছেন এবং নিউইয়র্কে বাংলাদেশ কনস্যুলেট আয়োজিত এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন, এটা আগে থেকে সবাই জানতেন। গণমাধ্যমকেও বিষয়টি জানানো হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে নিউইয়র্কে ফ্যাসিস্টের যে লোকজন আছে, তারা যে একটি অপকর্ম করার চেষ্টা করবে, বিক্ষোভ করার চেষ্টা করবে, এটাও আগে থেকে জানা ছিল।’
যুক্তরাষ্ট্র এমন একটি দেশ, যেখানে সবার মত প্রকাশ উন্মুক্ত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘সেই ধারাবাহিকতায় কেউ যদি বিক্ষোভ করতে চায়, কেউ যদি প্রতিবাদ করতে চায়, তাহলে তিনি সেটা করতে পারেন। এটা নিয়ে আমাদের ভেতরে কোনো বিরূপ মনোভাব ছিল না, কেউ প্রতিবাদ করবেন, কেউ বিক্ষোভ করবেন, করবেন এতে কোনো সমস্যা নেই।
ঘটনা বিবরণ তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘আমরা যখন কনস্যুলেট অফিসের দিকে যাত্রা করেছি, তখন শুনলাম যে গেটের সামনে ১০-১৫ জন লোক আছে। যে ফ্যাসিস্ট সরকারের পতন হয়েছে, তারা সেই ফ্যাসিস্ট সরকারের পক্ষে স্লোগান দিচ্ছেন।’
গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘যেহেতু তারা সামনের গেটে দাঁড়িয়ে বিক্ষোভ করছিলেন, আমরা সামনের গেটে না এসে আমরা গ্যারেজ দিয়ে ঢুকে লিফটে করে উপরে এসেছি।’ এটিও গেটের কাছাকাছি প্রকাশ্য জায়গা বলে উল্লেখ করেন তিনি।
ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার আরও বলেন, ‘সাড়ে ৭টার সময় অনুষ্ঠান শুরু হয়েছে রাত ১১টা পর্যন্ত চলেছে। এই সময়ে যারা বিক্ষোভ করতে এসেছিলেন, তারা রাস্তায় থেকে একনাগারে কুৎসিত ভাষায় গালাগালি করেছেন। এতে আমরা খুব অবাক হই নাই। কারণ এটা তো তাদের আসলে নিজস্ব ভাষা। তারা ক্ষমতায় থাকাকালীন সিপি গ্যাংকে অর্থ দিয়ে এই ভাষা শিখিয়েছে। কীভাবে গালাগালি করতে হয়, গালাগালির কীভাবে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হয় এটা তারা করেছে।’
এটা খুব স্বাভাবিক ব্যাপার উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘যারা দেশের হাজার হাজার কোটি টাকা পাচার করেছে, এখানে নিয়ে এসেছে, অন্য দেশে নিয়ে গেছে, তাদেরকে ছাত্র-জনতা আন্দোলন করে বিতাড়িত করেছে। সুতরাং তাদেরকে তারা গালাগালি করবে, এটা আমাদের অবাক হওয়ার কিছু নেই।’
এরপর বিক্ষোভকারীরা গেট ভাঙচুর করেছে বলেছে অভিযোগ করেন গোলাম মোর্তজা। তিনি বলেন, পুলিশ এসে তাদের ওই ভাঙ্গা থেকে বিরত করেছে।
গোলাম মোর্তজা বলেন, ‘আমরা যখন রাত ১১টার পরে কনসোলেট অফিস থেকে বের হব, তখন জানলাম, তিন চারটি গাড়িতে বেশ কিছু সংখ্যক ফ্যাসিস্টদের লোকজন সেখানে বসে আছেন। তারা এমন একটা ঘটনা ঘটাতে চাইছেন যে, মাহফুজ আলম যে গাড়িতে যাবেন, সেই গাড়িতে হয়তো তারা ইট মারবেন অথবা ডিম নিক্ষেপ করবেন। তারপর সেটার ভিডিও করে প্রচার করবেন যে, তাকে নাজেহাল করা হয়েছে।’
গোলাম মোর্তজা জানান, তারা যে গেট দিয়ে প্রবেশ করেছিলেন, সেই গ্যারেজের গেট দিয়েই পুলিশ তাদের বের করে দেয়।
গোলাম মোর্তজা দাবি করেন, ‘মাহফুজ আলমকে তারা দেখতে পায়নি, তাঁর কোনো ছবিও তুলতে পারেনি। পালিয়ে বেড়িয়েছেন—এমনও না। আমরা যে গেট দিয়ে ভেতরে ঢুকেছিলাম, সেটা ছিল প্রকাশ্য গেট। সেখানে মাহফুজ আলম কাছাকাছি থাকলেও তারা আসতে পারেনি বা আসেনি। অথচ এখন প্রচার চালানো হচ্ছে। আমি নিজেও একটা ভিডিও দেখেছি, কেউ আমাকে পাঠিয়েছে—তাতে দেখা যাচ্ছে, কয়েকজন চিৎকার করছে, ‘ধর ধর ধর’। আসলে এটা পুরোপুরি পরিকল্পিত নাটক। তারা এমনভাবে সাজিয়েছে যেন মাহফুজ আলমকে ধরতে যাচ্ছে। কিন্তু সত্য হলো, মাহফুজ আলম ওইদিকে ছিলেনই না। তিনি কোন গেট দিয়ে এসেছেন বা গেছেন, তার সঙ্গে তাদের কোনো মুখোমুখি ঘটনাই ঘটেনি। তাই পরিষ্কার, এই নাটকটা তারা সাজানো চেষ্টা করেছে।’
গোলাম মোর্তজা আরও বলেন, ‘মাহফুজ আলমের কোনো ছবি কোথাও নেই। একটা কালো গাড়ি আটকে তারা বিক্ষোভ করেছে এবং বলেছে, মাহফুজ আলমের গাড়ি আটকানো হয়েছে। অথচ ওই গাড়িতে মাহফুজ আলম ছিলেনই না। গাড়িটি অন্য কারও ছিল। আমি এই ব্যাখ্যাটা দিচ্ছি এই কারণে, যে ফ্যাসিস্ট দানবীয় সরকারের পতন ঘটিয়েছে ছাত্র-জনতা, সেই ছাত্র-জনতার নেতারা যখনই কোথাও যাবেন, সেটি গোপালগঞ্জ হোক বা নিউইয়র্ক হোক, এই ফ্যাসিস্ট সমর্থকেরা আক্রমণ বা হামলার চেষ্টা করবে, গালাগালি করবে। এটাই তাদের চরিত্রগত বৈশিষ্ট্য। এরকম একটি ঘটনাই ঘটেছে নিউইয়র্কে।
সেখানে কোথাও কোনো নাজেহালের ঘটনা ঘটেনি, গাড়ি আটকানো হয়নি, ডিম নিক্ষেপের ঘটনাও ঘটেনি বলে দাবি করেন ওয়াশিংটনে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রেস উইংয়ের মিনিস্টার।
বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালা বলা হয়েছে, ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য প্রধান কার্যালয় থাকবে। সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে এটি হবে স্থাপনাবিহীন। অর্থাৎ এই ব্যাংক কোনো ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) সেবা দেবে না। ডিজিটাল ব্যাংকের নিজস্ব কোনো শাখা বা উপশাখা, এটিএম, সিডিএম অথবা সিআরএমও থাকবে না। সব সেবাই হবে অ্যাপ–ন
৩৬ মিনিট আগেতত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা সংক্রান্ত সংবিধানের ত্রয়োদশ সংশোধনী বাতিলের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদন শুনানি শুরু হয়েছে। আজ মঙ্গলবার প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বে ছয় বিচারপতির আপিল বিভাগ বেঞ্চে এ শুনানি শুরু হয়।
১ ঘণ্টা আগেদুর্ঘটনায় পিকআপে থাকা ৮ সেনাসদস্য ও ট্রাকচাকলকের একজন সহকারী আহত হয়েছেন। তাঁদের মধ্যে দুজন সেনাসদস্যের শারীরিক অবস্থা গুরুতর।
১ ঘণ্টা আগেআজ মঙ্গলবার মামলার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের দিন ধার্য ছিল। তবে মামলার তদন্ত সংস্থা সিআইডি প্রতিবেদন দাখিল না করায় ঢাকার অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জাকির হোসাইন প্রতিবেদন দাখিলের জন্য নতুন এ দিন ধার্য করেন।
১ ঘণ্টা আগে