প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম বলেছেন, ‘নো ওয়েজ, বোর্ড নো মিডিয়া’ নীতির সঙ্গে আমি একমত। এটি বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।
স্ট্রিম ডেস্ক
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম বলেছেন, ‘নো ওয়েজ, বোর্ড নো মিডিয়া’ নীতির সঙ্গে আমি একমত। এটি বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে ডিআরইউ ও জার্নালিস্ট কমিউনিটি অব বাংলাদেশ-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক ফিনটেক কোম্পানি নালা’র সহযোগিতায় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমকর্মীদের সুরক্ষা, অধিকার আদায় ও পেশার নিশ্চয়তার লক্ষ্যে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ রিভিউ করার দাবি জানান সাংবাদিকরা।
আলোচনায় শফিকুল আলম বলেন, মিডিয়া লাইসেন্স নিতে হলে অনলাইনের জন্য ১০ থেকে ১৫ কোটি, পত্রিকার জন্য ২০ কোটি ও টেলিভিশনের জন্য ২০-২৫ কোটি টাকা সিকিউরিটি হিসেবে সাংবাদিকদের জন্য সরকারের কল্যাণ তহবিলের কাছে জমা রাখা যেতে পারে, কেননা যখন হাউজ এবং সাংবাদিক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকবে তখন সাংবাদিকদের বেতন-ভাতা দেওয়ার জন্য এ ব্যবস্থা কাজে আসবে।
তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে অনেক ভালো ভালো সুপারিশ রয়েছে। আর যেসব জায়গায় অসঙ্গতি রয়েছে সেগুলোর নিয়ে সমালোচনা করা প্রয়োজন। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের যে ধারা তুলে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে তা থাকা প্রয়োজন বলেও উল্লেখ করেন তিনি ।
প্রধান অতিথি আরো বলেন, সাংবাদিকরা কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতায় পড়লে এর দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মিডিয়া মালিককে নিতে হবে। প্রয়োজনে মালিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ব্যবস্থাও রাখা যেতে পারে।
‘যারা সম্পাদক হবেন তাদেরকে ইউনিয়ন থেকে পদত্যাগ করা উচিত’—মন্তব্য করে তিনি বলেন, নেতৃত্বের জায়গা থেকে যিনি পত্রিকা বা মালিক হন তিনি সাংবাদিকদের দেখেন না। সুতরাং এটি নীতিবিরুদ্ধ।
সাংবাদিকদের সার্টিফিকেশন ব্যবস্থার ওপর জোর দিয়ে প্রেস সচিব বলেন, যেভাবে অপসাংবাদিকতা বেড়ে যাচ্ছে, নৈতিকতা না মেনে যেকোনো তথ্য প্রতিবেদন আকার ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তাতে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল। এতে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জার্নালিস্ট কমিউনিটির সদস্য সচিব মো. মিয়া হোসেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব মোহাম্মদ শফিকুল আলম বলেছেন, ‘নো ওয়েজ, বোর্ড নো মিডিয়া’ নীতির সঙ্গে আমি একমত। এটি বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন।
শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটি (ডিআরইউ) শফিকুল কবির মিলনায়তনে ডিআরইউ ও জার্নালিস্ট কমিউনিটি অব বাংলাদেশ-এর যৌথ উদ্যোগে আয়োজিত ‘গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ পর্যালোচনা ও করণীয়’ শীর্ষক গোলটেবিল বৈঠকে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন। আন্তর্জাতিক ফিনটেক কোম্পানি নালা’র সহযোগিতায় আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে গণমাধ্যমকর্মীদের সুরক্ষা, অধিকার আদায় ও পেশার নিশ্চয়তার লক্ষ্যে গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের সুপারিশ রিভিউ করার দাবি জানান সাংবাদিকরা।
আলোচনায় শফিকুল আলম বলেন, মিডিয়া লাইসেন্স নিতে হলে অনলাইনের জন্য ১০ থেকে ১৫ কোটি, পত্রিকার জন্য ২০ কোটি ও টেলিভিশনের জন্য ২০-২৫ কোটি টাকা সিকিউরিটি হিসেবে সাংবাদিকদের জন্য সরকারের কল্যাণ তহবিলের কাছে জমা রাখা যেতে পারে, কেননা যখন হাউজ এবং সাংবাদিক ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় থাকবে তখন সাংবাদিকদের বেতন-ভাতা দেওয়ার জন্য এ ব্যবস্থা কাজে আসবে।
তিনি আরও বলেন, গণমাধ্যম সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে অনেক ভালো ভালো সুপারিশ রয়েছে। আর যেসব জায়গায় অসঙ্গতি রয়েছে সেগুলোর নিয়ে সমালোচনা করা প্রয়োজন। ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের যে ধারা তুলে দেওয়ার সুপারিশ করা হয়েছে তা থাকা প্রয়োজন বলেও উল্লেখ করেন তিনি ।
প্রধান অতিথি আরো বলেন, সাংবাদিকরা কর্মক্ষেত্রে নিরাপত্তাহীনতায় পড়লে এর দায়দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মিডিয়া মালিককে নিতে হবে। প্রয়োজনে মালিকের বিরুদ্ধে মামলা দায়েরের ব্যবস্থাও রাখা যেতে পারে।
‘যারা সম্পাদক হবেন তাদেরকে ইউনিয়ন থেকে পদত্যাগ করা উচিত’—মন্তব্য করে তিনি বলেন, নেতৃত্বের জায়গা থেকে যিনি পত্রিকা বা মালিক হন তিনি সাংবাদিকদের দেখেন না। সুতরাং এটি নীতিবিরুদ্ধ।
সাংবাদিকদের সার্টিফিকেশন ব্যবস্থার ওপর জোর দিয়ে প্রেস সচিব বলেন, যেভাবে অপসাংবাদিকতা বেড়ে যাচ্ছে, নৈতিকতা না মেনে যেকোনো তথ্য প্রতিবেদন আকার ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তাতে দেশ ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন ডিআরইউ সভাপতি আবু সালেহ আকন ও সঞ্চালনায় ছিলেন সাধারণ সম্পাদক মাইনুল হাসান সোহেল। এতে প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন জার্নালিস্ট কমিউনিটির সদস্য সচিব মো. মিয়া হোসেন।
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় টানা তিন দিনের মহাসড়ক অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণার প্রধান সমন্বয়ক আলগী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ম ম সিদ্দিক মিঞাকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) দিবাগত মধ্যরাতে তার নিজ বাড়ি থেকে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়।
২ মিনিট আগেউপদেষ্টা বলেন, এটা নিয়ে আসলেই যদি তাদের ক্ষোভ থাকে তাহলে সেটা প্রোপার চ্যানেলে জানানো প্রয়োজন ছিল৷ কিন্তু এটাকে কেন্দ্র করে জনভোগান্তি সৃষ্টি করা কোনোভাবেই কাম্য নয়৷ এই দুইটা ইউনিয়নে কতজন লোক আর কতজন ভোটার? অথচ তারা লাখ লাখ লোককে জিম্মি করে রেখেছে। এটা কোনো অবস্থায় বরদাশত করা হবে না।
৪১ মিনিট আগেলন্ডনে তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মো. মাহফুজ আলমের ওপর হামলার চেষ্টার ঘটনায় তীব্র নিন্দা জানিয়েছে সরকার। শনিবার (১৪ সেপ্টেম্বর) অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানায়।
৪ ঘণ্টা আগেসিলেটের বহুল আলোচিত ভোলাগঞ্জ সাদা পাথর লুটপাটে অভিযুক্ত অন্যতম মূলহোতা সাহাব উদ্দিনকে গ্রেফতার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)। শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত সোয়া ১১টার দিকে সিলেট কোতোয়ালী থানাধীন কুমারপাড়া এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
৪ ঘণ্টা আগে