জুলাই জাতীয় সনদের খসড়া
স্ট্রিম প্রতিবেদক
পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলো যেসব কাঠামোগত, আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনের ব্যাপারে একমত হবে, সেগুলো বাস্তবায়ন করবে দলগুলো। জুলাই জাতীয় সনদের খসড়ায় এমন অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদের এই খসড়া আজ সোমবার ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে দেওয়া হয়েছে। সনদের বিষয়ে কমিশনের বৈঠকে আলাপ আলোচনা করে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে এটি চূড়ান্ত করার ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
খসড়ায় জুলাই সনদ গৃহীত হওয়ার পর পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের দুই বছরের মধ্যে পরিবর্তনগুলো বাস্তবায়ন এবং টেকসই করতে অঙ্গীকার করার কথা বলা হয়েছে।
খসড়া জুলাই জাতীয় সনদ অনুসারে, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ এবং গণ-অভ্যুত্থানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতার স্মারক হিসেবে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ ঘোষণা করা হবে।
সনদে বিদ্যমান শাসনব্যবস্থা তথা সংবিধান, বিচারব্যবস্থা, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশি-ব্যবস্থা ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে কাঠামোগত, আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়টি ছাড়া খসড়া জুলাই সনদে আরও ছয়টি বিষয়ে অঙ্গীকারের কথা উল্লেখ আছে। এগুলো হলো— জুলাই শহীদদের স্বীকৃতি, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সংবিধানের প্রয়োজনীয় সংশোধন, প্রয়োজনে সংবিধান পুনর্লিখন; বিদ্যমান যেকোনো আইন সংশোধন, বা নতুন আইন প্রণয়ন করা।
এ ছাড়া সনদ ঘোষণার প্রস্তাব ও সুপারিশগুলো পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি, সনদ বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে আইনি ও সাংবিধানিক সুরক্ষার পূর্ণ নিশ্চয়তা বিধান এবং ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক তাৎপর্যকে সংবিধানে যথাযোগ্য স্বীকৃতি প্রদান।
জুলাই সনদের খসড়ার পটভূমিতে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামজিক সুবিচারের নীতিকে ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কাঠামো গঠনের আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছিল ৫৩ বছরেও তা অর্জন করা যায়নি।
খসড়ায় বলা হয়েছে, গত পাঁচ দশকে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে টেকসই ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠা করা যায়নি। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো নামেমাত্র থাকলেও তা অত্যন্ত দুর্বলভাবে কাজ করেছে।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা গ্রহণের বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়েছে, একটি দলীয় সরকার রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে জলাঞ্জলি দিয়ে অগণতান্ত্রিক চরিত্র ধারণ করে। তারা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও সমালোচকদের মানবাধিকার হরণ, গুম, খুন, নিপীড়ন-নির্যাতন, মামলা ও হামলার মাধ্যমে একটি নৈরাজ্যকর ও বিভীষিকাময় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।
দেড় দশকে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার জনস্বার্থের বিরুদ্ধে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার উদ্দেশ্যে সংবিধান সংশোধন করা হয়েছে বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, এভাবে নিবর্তনমূলক আইন প্রণয়ন, নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা, বিচার বিভাগ ও জনপ্রশাসনকে দলীয়করণ এবং দুর্নীতির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় সম্পদের লুটপাট করা হয়েছে।
এই পটভূমিতেই ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে গণ-অভ্যুত্থান হয় বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, গনঅভ্যুত্থানে শিশু–নারীসহ এক হাজার ৪ শর বেশি নিরস্ত্র নাগরিক নিহত এবং ২০ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন।
ঐকমত্য কমিশনের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রবিবার পর্যন্ত কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলো ১২ টি বিষয়ে ঐকমত্যে এসেছে। এগুলো হল—সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ; সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিত্ব; নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ; রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সম্পর্কিত বিধান; বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণ–(ক) সুপ্রিম কোর্টের বিকেন্দ্রীকরণ, (খ) উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালতের সম্প্রসারণ; জরুরি অবস্থা ঘোষণার কাঠামো; প্রধান বিচারপতি নিয়োগ; সংবিধান সংশোধন; প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান; নির্বাচন কমিশনের নিয়োগসংক্রান্ত বিধান; প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল ও পুলিশ সংস্কার কমিশন।
কমিশনের সূত্রে আরও জানা গেছে, ১২টি বিষয়ে ঐকমত্য হলে তার বাইরে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, সংসদে নারী আসনসংখ্যা বৃদ্ধি ও নির্বাচন পদ্ধতি, রাষ্ট্রের মূলনীতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হলেও, এখনো ঐকমত্যে পৌছাতে পারেনি।
কমিশনের পক্ষ থেকে আজ সোমবার (২৮ জুলাই) রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদের খসড়া দেওয়া হয়। রাজনৈতিক দলগুলো বলছে, তারা খসড়া জুলাই সনদ নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে পরবর্তী মতামত দেবে।
এই প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমাদের খসড়া জুলাই সনদ ২০২৫-এর ভূমিকা এবং উপসংহারের অংশটি দিয়েছেন। সেটি এখনো পড়ে দেখি নাই। এটা নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে কমিশনে মতামত দেব।’
গনসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল স্ট্রিমকে বলেন, ‘এটি আমাদেরকে দেওয়া হয়েছে, কোথাও ভাষাগত কোনো ভুলত্রুটি আছে কিনা, তা দেখার জন্য। একইসঙ্গে আরও কোনো শব্দ বা বাক্য যুক্ত করার থাকলে তা সুপারিশ করার জন্য।’
পারস্পরিক আলাপ-আলোচনার ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলো যেসব কাঠামোগত, আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনের ব্যাপারে একমত হবে, সেগুলো বাস্তবায়ন করবে দলগুলো। জুলাই জাতীয় সনদের খসড়ায় এমন অঙ্গীকারের কথা বলা হয়েছে।
জুলাই জাতীয় সনদের এই খসড়া আজ সোমবার ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকে রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে দেওয়া হয়েছে। সনদের বিষয়ে কমিশনের বৈঠকে আলাপ আলোচনা করে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে এটি চূড়ান্ত করার ব্যাপারে আশা প্রকাশ করেছেন ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ।
খসড়ায় জুলাই সনদ গৃহীত হওয়ার পর পরবর্তী জাতীয় নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের দুই বছরের মধ্যে পরিবর্তনগুলো বাস্তবায়ন এবং টেকসই করতে অঙ্গীকার করার কথা বলা হয়েছে।
খসড়া জুলাই জাতীয় সনদ অনুসারে, ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে সংঘটিত গণ-অভ্যুত্থানের শহীদ ও আহতদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা প্রকাশ এবং গণ-অভ্যুত্থানে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে অংশগ্রহণকারীদের প্রতি কৃতজ্ঞতার স্মারক হিসেবে ‘জুলাই জাতীয় সনদ ২০২৫’ ঘোষণা করা হবে।
সনদে বিদ্যমান শাসনব্যবস্থা তথা সংবিধান, বিচারব্যবস্থা, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশি-ব্যবস্থা ও দুর্নীতি দমন বিষয়ে কাঠামোগত, আইনি ও প্রাতিষ্ঠানিক পরিবর্তনের ব্যাপারে রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের বিষয়টি উল্লেখ করা হয়েছে।
এ বিষয়টি ছাড়া খসড়া জুলাই সনদে আরও ছয়টি বিষয়ে অঙ্গীকারের কথা উল্লেখ আছে। এগুলো হলো— জুলাই শহীদদের স্বীকৃতি, জুলাই সনদ বাস্তবায়নে সংবিধানের প্রয়োজনীয় সংশোধন, প্রয়োজনে সংবিধান পুনর্লিখন; বিদ্যমান যেকোনো আইন সংশোধন, বা নতুন আইন প্রণয়ন করা।
এ ছাড়া সনদ ঘোষণার প্রস্তাব ও সুপারিশগুলো পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে বাস্তবায়নের প্রতিশ্রুতি, সনদ বাস্তবায়নের প্রতিটি ধাপে আইনি ও সাংবিধানিক সুরক্ষার পূর্ণ নিশ্চয়তা বিধান এবং ২০২৪ সালের বৈষম্যবিরোধী ও গণতান্ত্রিক আন্দোলন ও গণ-অভ্যুত্থানের ঐতিহাসিক তাৎপর্যকে সংবিধানে যথাযোগ্য স্বীকৃতি প্রদান।
জুলাই সনদের খসড়ার পটভূমিতে বলা হয়েছে, ১৯৭১ সালে সাম্য, মানবিক মর্যাদা ও সামজিক সুবিচারের নীতিকে ধারণ করে মুক্তিযুদ্ধ সংগঠিত হয়েছে। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে যে গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কাঠামো গঠনের আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছিল ৫৩ বছরেও তা অর্জন করা যায়নি।
খসড়ায় বলা হয়েছে, গত পাঁচ দশকে রাষ্ট্রের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে টেকসই ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠা করা যায়নি। সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো নামেমাত্র থাকলেও তা অত্যন্ত দুর্বলভাবে কাজ করেছে।
২০০৯ সালে আওয়ামী লীগের ক্ষমতা গ্রহণের বিষয়টি উল্লেখ করে বলা হয়েছে, একটি দলীয় সরকার রাষ্ট্রপরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করে গণতান্ত্রিক মূল্যবোধকে জলাঞ্জলি দিয়ে অগণতান্ত্রিক চরিত্র ধারণ করে। তারা রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ ও সমালোচকদের মানবাধিকার হরণ, গুম, খুন, নিপীড়ন-নির্যাতন, মামলা ও হামলার মাধ্যমে একটি নৈরাজ্যকর ও বিভীষিকাময় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে।
দেড় দশকে স্বৈরাচারী আওয়ামী লীগ সরকার জনস্বার্থের বিরুদ্ধে ক্ষমতাকে কুক্ষিগত করার উদ্দেশ্যে সংবিধান সংশোধন করা হয়েছে বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়। বলা হয়, এভাবে নিবর্তনমূলক আইন প্রণয়ন, নির্বাচনী ব্যবস্থাকে ধ্বংস করা, বিচার বিভাগ ও জনপ্রশাসনকে দলীয়করণ এবং দুর্নীতির মাধ্যমে রাষ্ট্রীয় সম্পদের লুটপাট করা হয়েছে।
এই পটভূমিতেই ২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টে গণ-অভ্যুত্থান হয় বলে খসড়ায় উল্লেখ করা হয়েছে। বলা হয়েছে, গনঅভ্যুত্থানে শিশু–নারীসহ এক হাজার ৪ শর বেশি নিরস্ত্র নাগরিক নিহত এবং ২০ হাজারের বেশি মানুষ আহত হন।
ঐকমত্য কমিশনের সূত্রে জানা গেছে, গতকাল রবিবার পর্যন্ত কমিশনের সঙ্গে রাজনৈতিক দলগুলো ১২ টি বিষয়ে ঐকমত্যে এসেছে। এগুলো হল—সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ; সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতিত্ব; নির্বাচনী এলাকার সীমানা নির্ধারণ; রাষ্ট্রপতির ক্ষমা সম্পর্কিত বিধান; বিচার বিভাগ বিকেন্দ্রীকরণ–(ক) সুপ্রিম কোর্টের বিকেন্দ্রীকরণ, (খ) উপজেলা পর্যায়ে অধস্তন আদালতের সম্প্রসারণ; জরুরি অবস্থা ঘোষণার কাঠামো; প্রধান বিচারপতি নিয়োগ; সংবিধান সংশোধন; প্রধানমন্ত্রীর একাধিক পদে থাকার বিধান; নির্বাচন কমিশনের নিয়োগসংক্রান্ত বিধান; প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদকাল ও পুলিশ সংস্কার কমিশন।
কমিশনের সূত্রে আরও জানা গেছে, ১২টি বিষয়ে ঐকমত্য হলে তার বাইরে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ঐকমত্য কমিশনের দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ, সংসদে নারী আসনসংখ্যা বৃদ্ধি ও নির্বাচন পদ্ধতি, রাষ্ট্রের মূলনীতি, তত্ত্বাবধায়ক সরকার এবং নাগরিকের মৌলিক অধিকার সম্প্রসারণ প্রস্তাব নিয়ে আলোচনা হলেও, এখনো ঐকমত্যে পৌছাতে পারেনি।
কমিশনের পক্ষ থেকে আজ সোমবার (২৮ জুলাই) রাজনৈতিক দলগুলোকে জুলাই সনদের খসড়া দেওয়া হয়। রাজনৈতিক দলগুলো বলছে, তারা খসড়া জুলাই সনদ নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে পরবর্তী মতামত দেবে।
এই প্রসঙ্গে জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির ডা. সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের স্ট্রিমকে বলেন, ‘আমাদের খসড়া জুলাই সনদ ২০২৫-এর ভূমিকা এবং উপসংহারের অংশটি দিয়েছেন। সেটি এখনো পড়ে দেখি নাই। এটা নিয়ে দলীয় ফোরামে আলোচনা করে কমিশনে মতামত দেব।’
গনসংহতি আন্দোলনের নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল স্ট্রিমকে বলেন, ‘এটি আমাদেরকে দেওয়া হয়েছে, কোথাও ভাষাগত কোনো ভুলত্রুটি আছে কিনা, তা দেখার জন্য। একইসঙ্গে আরও কোনো শব্দ বা বাক্য যুক্ত করার থাকলে তা সুপারিশ করার জন্য।’
‘জুলাই সনদ’ নিয়ে কয়েকবার আলাপ হলেও রাজনৈতিক আদর্শিক কিছু বক্তব্য নিয়ে (রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে) এখনো ঐকমত্য নিশ্চিত হয়নি বলে জানিয়েছেন অন্তর্বর্তী সরকারের তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। আজ মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) সকালে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে এক পোস্টে তিনি এসব কথা লেখেন।
১ ঘণ্টা আগেহাসনাত আব্দুল্লাহ বলেন, ‘আগে নিজের ঘরে শুদ্ধ অভিযান চালাতে হবে। আমার দরকার নেই এ রকম তেলবাজ-সেলফিবাজদের।’
১৫ ঘণ্টা আগে‘জুলাই একটি মানি মেকিং মেশিনে পরিণত হয়েছে’ বলে মন্তব্য করেছেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক মুখপাত্র উমামা ফাতেমা।
১৫ ঘণ্টা আগেলালমনিরহাট রেলওয়ে স্টেশন ইয়ার্ডের পাশে কমিউটার ট্রেনের ধাক্কায় আন্তনগর ‘লালমনি এক্সপ্রেস’ ট্রেনের দুটি বগি লাইনচ্যুত হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে