.png)
বাবা দেলোয়ার হোসেন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক হওয়ার সুবাদে কুষ্টিয়ার বাসিন্দা হয়ে ওঠেন ছিলেন ফরিদা পারভীন। শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজেই পড়েছেন তিনি। পৌর শহরের পিটিআই রোডে তাঁর পৈতৃক বাড়ি। তাঁর বাবা-মাকে পৌর শহরের কবরস্থানেই দাফন করা হয়। এবার বাবা-মায়ের কবরেই দাফন করা হচ্ছে এই শিল্পীকে।

স্ট্রিম সংবাদদাতা

কুষ্টিয়ায় বাবা-মায়ের কবরেই দাফন করা হবে লোকসংগীতের বরেণ্যশিল্পী ফরিদা পারভীনকে। ইতিমধ্যে কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় পৌর গোরস্থানে তাঁর জন্য কবর প্রস্তুত করা হয়েছে। ফরিদা পারভীনের এক আত্মীয় আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) পৌর কর্তৃপক্ষকে এই কথা জানিয়েছেন।
কুষ্টিয়া পৌর গোরস্থানে কবর প্রস্তুতের দায়িত্বে থাকা নুরু ইসলাম বলেন, ‘আজ (রোববার) বেলা ১১টার দিকে আবদুর রাজ্জাক নামে ফরিদা পারভীনের এক আত্মীয় এসে বাবা-মায়ের কবরে তাঁকে দাফন করার কথা জানান। তারপর আমরা ফরিদা পারভীনের দাফনের জন্য কবর প্রস্তুত সম্পন্ন করেছি।’
ঢাকা থেকে কুষ্টিয়ায় ফরিদা পারভীদের লাশ পৌঁছলে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে জানাজা নামাজ হবে। পরে কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় পৌর গোরস্থানে মা-বাবার কবরে তাঁর দাফন সম্পন্ন করা হবে।

এর আগে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফরিদা পারভীন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন। অবস্থার অবনতির কারণে তাঁকে সপ্তাহে দুই দিন ডায়ালাইসিস করাতে হতো। এর অংশ হিসেবে ২ সেপ্টেম্বর তাঁকে মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু ডায়ালাইসিসের পর তাঁর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হলে বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
চিকিৎসক বাবার সন্তান ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালে ৩১ ডিসেম্বর নাটোরের জেলার সিংড়া থানার কলম ইউনিয়নের শাঔঁল গ্রামে। তবে বাবা দেলোয়ার হোসেন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক হওয়ার সুবাদে কুষ্টিয়ার বাসিন্দা হয়ে ওঠেন তিনি। এই শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজেই পড়েছেন তিনি। পৌর শহরের পিটিআই রোডে তাঁর পৈতৃক বাড়ি। তবে সেখান পরিবারের কেউ থাকেন না। তাঁর বাবা-মাকে পৌর শহরের কবরস্থানেই দাফন করা হয়। এবার বাবা-মায়ের কবরেই দাফন করা হচ্ছে এই শিল্পীকে।
শ্রোতা-অনুরাগীদের কাছে ফরিদা পারভীন ‘লালনকন্যা’ ‘লালন সম্রাজ্ঞী’সহ বিভিন্ন উপাধীতে খ্যাত। আজীবন সংগীত সাধনার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ১৯৮৭ সালে একুশে পদক ও ১৯৯৩ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। ২০০৮ সালে জাপান কর্তৃক ফুকুওকা এশিয়ান সাংস্কৃতিক পুরস্কার পান তিনি। এ ছাড়া ২০১৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদকের ভূষিত করে।

কুষ্টিয়ায় বাবা-মায়ের কবরেই দাফন করা হবে লোকসংগীতের বরেণ্যশিল্পী ফরিদা পারভীনকে। ইতিমধ্যে কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় পৌর গোরস্থানে তাঁর জন্য কবর প্রস্তুত করা হয়েছে। ফরিদা পারভীনের এক আত্মীয় আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) পৌর কর্তৃপক্ষকে এই কথা জানিয়েছেন।
কুষ্টিয়া পৌর গোরস্থানে কবর প্রস্তুতের দায়িত্বে থাকা নুরু ইসলাম বলেন, ‘আজ (রোববার) বেলা ১১টার দিকে আবদুর রাজ্জাক নামে ফরিদা পারভীনের এক আত্মীয় এসে বাবা-মায়ের কবরে তাঁকে দাফন করার কথা জানান। তারপর আমরা ফরিদা পারভীনের দাফনের জন্য কবর প্রস্তুত সম্পন্ন করেছি।’
ঢাকা থেকে কুষ্টিয়ায় ফরিদা পারভীদের লাশ পৌঁছলে কুষ্টিয়া সরকারি কলেজ মাঠে জানাজা নামাজ হবে। পরে কুষ্টিয়া কেন্দ্রীয় পৌর গোরস্থানে মা-বাবার কবরে তাঁর দাফন সম্পন্ন করা হবে।

এর আগে শনিবার (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত সোয়া ১০টার দিকে রাজধানীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের আইসিইউ বিভাগে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান ফরিদা পারভীন। তিনি দীর্ঘদিন ধরে কিডনি জটিলতায় ভুগছিলেন। অবস্থার অবনতির কারণে তাঁকে সপ্তাহে দুই দিন ডায়ালাইসিস করাতে হতো। এর অংশ হিসেবে ২ সেপ্টেম্বর তাঁকে মহাখালীর ইউনিভার্সেল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। কিন্তু ডায়ালাইসিসের পর তাঁর শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি হলে বুধবার (১০ সেপ্টেম্বর) তাঁকে ভেন্টিলেশনে রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল।
চিকিৎসক বাবার সন্তান ফরিদা পারভীনের জন্ম ১৯৫৪ সালে ৩১ ডিসেম্বর নাটোরের জেলার সিংড়া থানার কলম ইউনিয়নের শাঔঁল গ্রামে। তবে বাবা দেলোয়ার হোসেন সরকারি হাসপাতালে চিকিৎসক হওয়ার সুবাদে কুষ্টিয়ার বাসিন্দা হয়ে ওঠেন তিনি। এই শহরের বিভিন্ন স্কুল-কলেজেই পড়েছেন তিনি। পৌর শহরের পিটিআই রোডে তাঁর পৈতৃক বাড়ি। তবে সেখান পরিবারের কেউ থাকেন না। তাঁর বাবা-মাকে পৌর শহরের কবরস্থানেই দাফন করা হয়। এবার বাবা-মায়ের কবরেই দাফন করা হচ্ছে এই শিল্পীকে।
শ্রোতা-অনুরাগীদের কাছে ফরিদা পারভীন ‘লালনকন্যা’ ‘লালন সম্রাজ্ঞী’সহ বিভিন্ন উপাধীতে খ্যাত। আজীবন সংগীত সাধনার স্বীকৃতিস্বরূপ তিনি ১৯৮৭ সালে একুশে পদক ও ১৯৯৩ সালে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। ২০০৮ সালে জাপান কর্তৃক ফুকুওকা এশিয়ান সাংস্কৃতিক পুরস্কার পান তিনি। এ ছাড়া ২০১৯ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় তাঁকে ফিরোজা বেগম স্মৃতি স্বর্ণপদকের ভূষিত করে।
.png)

দেশের প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষাস্তরে ঝরে পড়ার উচ্চ হার এবং শিক্ষার নিম্নমান নিয়ে উদ্বেগজনক চিত্র তুলে ধরেছে ইউনেসকোর সাম্প্রতিক প্রতিবেদন। এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশে প্রাথমিকে প্রায় ১৪ শতাংশ ও মাধ্যমিকে প্রায় ৩৩ শতাংশ শিক্ষার্থী শিক্ষাজীবন শেষ করার আগেই ঝরে পড়ছে।
২ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদের বিভিন্ন ধারা, গণভোটের সময়সূচি ও সনদের বাস্তবায়ন কাঠামো নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে থাকা ভিন্নমতের কারণে বাংলাদেশে রাজনৈতিক ঐকমত্য তৈরিতে স্পষ্ট চ্যালেঞ্জ রয়েছে বলে জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক রিপাবলিকান ইনস্টিটিউট (আইআরআই)।
২ ঘণ্টা আগে
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ পরিবেশ পুরস্কার ‘দ্য আর্থশট প্রাইজ ২০২৫’ জিতেছে বাংলাদেশের সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা ‘ফ্রেন্ডশিপ’। ‘ফিক্স আওয়ার ক্লাইমেট’ ক্যাটাগরিতে সমন্বিত উন্নয়ন মডেলের জন্য সংস্থাটিকে এই পুরস্কারে ভূষিত করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে
২০২০ সালে করোনা মহামারির সময় শেখ হাসিনা সরকার হঠাৎ ছয়টি চিনিকলে আখমাড়াই বন্ধের ঘোষণা দেয়। খেতে তখন দণ্ডায়মান আখ, ছিল কাটার অপেক্ষায়
৩ ঘণ্টা আগে