স্ট্রিম প্রতিবেদক

জনগণের সমর্থনে জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিভিন্ন কাঠামোগত ও সাংবিধানিক সংস্কার সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সম্প্রতি মেয়াদ শেষ হওয়া জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান আলী রিয়াজ।
আজ রোববার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এ আশার কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী। ‘বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন’ শীর্ষক সম্মেলনটির আয়োজক ছিল গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)। চতুর্থবারের মতো আয়োজিত তিন দিনের এ সম্মেলনে ৮৫টি দেশের দুই’শর বেশি প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। আজ ছিল এ আয়োজনের দ্বিতীয় দিন।
অনুষ্ঠানে জুলাই সনদ নিয়ে আলী রিয়াজ বলেন, “আমি মনে করি, বাংলাদেশে একটা ঐতিহাসিক সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং তা অব্যাহত থাকবে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে জাতীয় সংসদের সামনে সনদ স্বাক্ষরের যে অনুষ্ঠান হয় সেখানে আমি বলেছি, একটা দলিল দিয়ে আসলে সব রকমের সংস্কার সম্ভব নয়। এটি সূচনামাত্র। এ কারণে জাতীয় সনদের শিরোনাম করা হয়েছে ‘ভবিষ্যতের পথরেখা’।”
পরে উন্মুক্ত প্রশ্নোত্তর পর্বে আলী রিয়াজ বলেন, ‘৩০টির বেশি দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আমরা জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি করতে পেরেছি। এখন এটি বাস্তবায়নের জন্য সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে আশা করি, জনগণের সমর্থনে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে বিভিন্ন কাঠামোগত ও সাংবিধানিক সংস্কার সম্ভব হবে। ফলে যদি কেউ মনে করেন, সংস্কারের সম্ভাবনাটি ইতিমধ্যেই মারা গেছে এবং তারা অবিচুয়ারি লিখতে চান, চাইলে লিখতে পারেন, কারণ অবিচুয়ারি লেখার অভ্যাস তাদের আছে।’
এ সময় ঐকমত্য কমিশনের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আলী রিয়াজ বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিরুদ্ধে কোনো আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ নেই। কমিশনের পক্ষ থেকে সুস্পষ্টভাবে তথ্য দেওয়া হয়েছে, সরকারের বরাদ্দ ছিল ৭ কোটি টাকা, এর মধ্যে তিন কোটি টাকার মতো খরচ হয়েছে। কীভাবে খরচ হয়েছে সেটাও প্রধান উপদেষ্টার অফিস থেকে বিস্তারিত বলা হয়েছে।’
হিসাব দেওয়ার পরও দুর্নীতির প্রসঙ্গ টেনে প্রশ্ন করার সমালোচনা করে আলী রিয়াজ বলেন, ‘আপনি যে মিথ্যাচারটা রিপিট করেছেন সেটার জন্য আপনাকে স্মরণ করিয়ে দেব যে, যেকোনো তথ্যের সর্বশেষ ভার্সনটি খেয়াল করা জরুরি। যে ব্যক্তি বা যারা দুর্নীতি প্রসঙ্গে প্রশ্ন তুলেছিলেন, তারা কিন্তু এরপর আর কোনো কথা বলেননি।’

জনগণের সমর্থনে জুলাই জাতীয় সনদের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিভিন্ন কাঠামোগত ও সাংবিধানিক সংস্কার সম্ভব হবে বলে আশা প্রকাশ করেছেন সম্প্রতি মেয়াদ শেষ হওয়া জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের প্রধান আলী রিয়াজ।
আজ রোববার (২৩ নভেম্বর) রাজধানীর সোনারগাঁও হোটেলে এক আন্তর্জাতিক সম্মেলনে এ আশার কথা বলেন প্রধান উপদেষ্টার এ বিশেষ সহকারী। ‘বে অব বেঙ্গল কনভারসেশন’ শীর্ষক সম্মেলনটির আয়োজক ছিল গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর গভর্ন্যান্স স্টাডিজ (সিজিএস)। চতুর্থবারের মতো আয়োজিত তিন দিনের এ সম্মেলনে ৮৫টি দেশের দুই’শর বেশি প্রতিনিধি অংশ নিচ্ছেন। আজ ছিল এ আয়োজনের দ্বিতীয় দিন।
অনুষ্ঠানে জুলাই সনদ নিয়ে আলী রিয়াজ বলেন, “আমি মনে করি, বাংলাদেশে একটা ঐতিহাসিক সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং তা অব্যাহত থাকবে। জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের পক্ষ থেকে জাতীয় সংসদের সামনে সনদ স্বাক্ষরের যে অনুষ্ঠান হয় সেখানে আমি বলেছি, একটা দলিল দিয়ে আসলে সব রকমের সংস্কার সম্ভব নয়। এটি সূচনামাত্র। এ কারণে জাতীয় সনদের শিরোনাম করা হয়েছে ‘ভবিষ্যতের পথরেখা’।”
পরে উন্মুক্ত প্রশ্নোত্তর পর্বে আলী রিয়াজ বলেন, ‘৩০টির বেশি দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে আমরা জুলাই জাতীয় সনদ তৈরি করতে পেরেছি। এখন এটি বাস্তবায়নের জন্য সরকার পদক্ষেপ নিয়েছে। আমি ব্যক্তিগতভাবে আশা করি, জনগণের সমর্থনে ভবিষ্যতে বাংলাদেশে বিভিন্ন কাঠামোগত ও সাংবিধানিক সংস্কার সম্ভব হবে। ফলে যদি কেউ মনে করেন, সংস্কারের সম্ভাবনাটি ইতিমধ্যেই মারা গেছে এবং তারা অবিচুয়ারি লিখতে চান, চাইলে লিখতে পারেন, কারণ অবিচুয়ারি লেখার অভ্যাস তাদের আছে।’
এ সময় ঐকমত্য কমিশনের বিরুদ্ধে ওঠা দুর্নীতির অভিযোগ বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আলী রিয়াজ বলেন, ‘জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের বিরুদ্ধে কোনো আর্থিক দুর্নীতির অভিযোগ নেই। কমিশনের পক্ষ থেকে সুস্পষ্টভাবে তথ্য দেওয়া হয়েছে, সরকারের বরাদ্দ ছিল ৭ কোটি টাকা, এর মধ্যে তিন কোটি টাকার মতো খরচ হয়েছে। কীভাবে খরচ হয়েছে সেটাও প্রধান উপদেষ্টার অফিস থেকে বিস্তারিত বলা হয়েছে।’
হিসাব দেওয়ার পরও দুর্নীতির প্রসঙ্গ টেনে প্রশ্ন করার সমালোচনা করে আলী রিয়াজ বলেন, ‘আপনি যে মিথ্যাচারটা রিপিট করেছেন সেটার জন্য আপনাকে স্মরণ করিয়ে দেব যে, যেকোনো তথ্যের সর্বশেষ ভার্সনটি খেয়াল করা জরুরি। যে ব্যক্তি বা যারা দুর্নীতি প্রসঙ্গে প্রশ্ন তুলেছিলেন, তারা কিন্তু এরপর আর কোনো কথা বলেননি।’

তথ্য উপদেষ্টা মাহফুজ আলম তাঁর ব্যক্তিগত ফেসবুক পোস্টে দেশের সামগ্রিক পরিস্থিতি নিয়ে গভীর হতাশা ও ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন। তিনি মন্তব্য করেছেন, ‘মজলুম জালিম হচ্ছে, ফ্যাসিবাদবিরোধীরা ফ্যাসিবাদী হচ্ছে। পুরা পরিস্থিতি হতাশা ও ক্ষুব্ধতার।’
১৩ মিনিট আগে
গাইবান্ধায় কারাগারে অসুস্থ হয়ে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের নেতা তারিক রিফাত (৫০) মারা গেছেন। আজ রোববার (২৩ নভেম্বর) বিকাল চারটার দিকে কারাগারে নেওয়ার পরই তিনি অসুস্থ হয়ে পড়েন। হাসপাতালে নেওয়ার পর চিকিৎসক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
১৫ মিনিট আগে
প্রাক্তন স্ত্রীর দায়ের করা নারী নির্যাতন মামলায় মুফতি মামুনুর রশীদ কাসেমীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মুফতি কাসেমী শরীয়াহ-ভিত্তিক নিকাহ (বিবাহ) কনসালটেন্ট প্ল্যাটফর্ম ‘আইডিয়াল ম্যারেজ ব্যুরো’র প্রতিষ্ঠাতা।
১ ঘণ্টা আগে
‘কাঁদতে কাঁদতে চোখের জল শুকিয়ে যায়। এই বুঝি ব্যথাও অভ্যাস হয়ে যায়’– আসলেই কি তাই? ফিরোজা বেগম তো কাঁদছেন ১৩ বছর ধরে। রোগে শয্যাশায়ী মা প্রতি রাতেই ভাবেন, এই বুঝি এসে কলিজার টুকরা দুই ছেলে দরজা নক করবে, মা বলে ডাকবে।
১ ঘণ্টা আগে