.png)

স্ট্রিম সংবাদদাতা

নীলফামারীতে আবার বাড়তে শুরু করেছে তিস্তা নদীর পানি। উজানের ঢলে আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ডালিয়া পয়েন্ট তিস্তা ব্যারাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ৬ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় পানি বেড়েছে ১৭ সেণ্টিমিটার। এতে ১৫টি গ্রাম ও চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চলে পানিবৃদ্ধি পেয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ব্যারেজের সবকটি (৪৪টি) জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে ।
ডালিয়া পাউবো জানিয়েছে, রোববার সকাল ৬টার দিকে ডালিয়ায় তিস্তা ব্যারেজ পয়েণ্ট নদীর পানি বিপৎসীমার ২৩ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। এর পর সকাল ৯টায় ৬ সেণ্টিমিটার, বেলা ১২টায় ৫ সেণ্টিমিটার, বেলা তিনটায় ৩ সেণ্টিমিটার এবং সন্ধ্যা ৬টায় আরও ৩ সেন্টিমিটার কমে দিনের ১২ ঘন্টায় ১৭ সেণ্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পায়। ওই পয়েণ্টে নদীর পানির বিপৎসীমা ৫২ দশমিক ১৫ মিটার।
এর আগে উজানের ঢলে গত ১৪ আগস্ট ওই পয়েণ্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫ সেণ্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলে তিস্তা অববাহিকায় বন্য পরিস্থির সৃষ্টি হয়। এরপর পানি কমে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করে।
রোববার তিস্তার পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার ডিমলা উপজেলার পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, টেপাখড়িবাড়ি, গয়াবাড়ি, খালিশাচাপানী ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ১৫টি গ্রাম ও চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চলে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বাড়ি ঘরে পানি প্রবেশ করেনি। রাতে পানি বৃদ্ধির শঙ্কায় রয়েছে এসব গ্রামের মানুষ। এতে আবারও বন্যার আশঙ্কা আছে এসব অঞ্চলে।
ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘দফায় দফায় নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এখনো কোনো ঘর বাড়িতে পানি ওঠেনি।’
ডালিয়া পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ‘উজানের ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। সন্ধ্যা ৬টায় ব্যারাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ৬ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ব্যারেজের সবকটি (৪৪টি) জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে।’

নীলফামারীতে আবার বাড়তে শুরু করেছে তিস্তা নদীর পানি। উজানের ঢলে আজ রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে ডালিয়া পয়েন্ট তিস্তা ব্যারাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ৬ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। সকাল ৬টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ১২ ঘণ্টায় পানি বেড়েছে ১৭ সেণ্টিমিটার। এতে ১৫টি গ্রাম ও চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চলে পানিবৃদ্ধি পেয়েছে। পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ব্যারেজের সবকটি (৪৪টি) জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে বলে পানি উন্নয়ন বোর্ড (পাউবো) সূত্রে জানা গেছে ।
ডালিয়া পাউবো জানিয়েছে, রোববার সকাল ৬টার দিকে ডালিয়ায় তিস্তা ব্যারেজ পয়েণ্ট নদীর পানি বিপৎসীমার ২৩ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হয়। এর পর সকাল ৯টায় ৬ সেণ্টিমিটার, বেলা ১২টায় ৫ সেণ্টিমিটার, বেলা তিনটায় ৩ সেণ্টিমিটার এবং সন্ধ্যা ৬টায় আরও ৩ সেন্টিমিটার কমে দিনের ১২ ঘন্টায় ১৭ সেণ্টিমিটার পানি বৃদ্ধি পায়। ওই পয়েণ্টে নদীর পানির বিপৎসীমা ৫২ দশমিক ১৫ মিটার।
এর আগে উজানের ঢলে গত ১৪ আগস্ট ওই পয়েণ্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ১৫ সেণ্টিমিটার ওপর দিয়ে প্রবাহিত হলে তিস্তা অববাহিকায় বন্য পরিস্থির সৃষ্টি হয়। এরপর পানি কমে স্বাভাবিক পরিস্থিতি বিরাজ করে।
রোববার তিস্তার পানি বৃদ্ধির ফলে জেলার ডিমলা উপজেলার পূর্ব ছাতনাই, পশ্চিম ছাতনাই, খগাখড়িবাড়ি, টেপাখড়িবাড়ি, গয়াবাড়ি, খালিশাচাপানী ও ঝুনাগাছ চাপানী ইউনিয়নের ১৫টি গ্রাম ও চরাঞ্চলের নিম্নাঞ্চলে পানি বৃদ্ধি পেয়েছে। তবে বাড়ি ঘরে পানি প্রবেশ করেনি। রাতে পানি বৃদ্ধির শঙ্কায় রয়েছে এসব গ্রামের মানুষ। এতে আবারও বন্যার আশঙ্কা আছে এসব অঞ্চলে।
ডিমলা উপজেলার টেপাখড়িবাড়ি ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. রবিউল ইসলাম বলেন, ‘দফায় দফায় নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। তবে এখনো কোনো ঘর বাড়িতে পানি ওঠেনি।’
ডালিয়া পাউবোর নির্বাহী প্রকৌশলী অমিতাভ চৌধুরী বলেন, ‘উজানের ভারী বর্ষণ ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা নদীর পানি বৃদ্ধি পাচ্ছে। সন্ধ্যা ৬টায় ব্যারাজ পয়েণ্টে নদীর পানি বিপৎসীমার ৬ সেণ্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছিল। পানি বৃদ্ধি অব্যাহত আছে, পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ব্যারেজের সবকটি (৪৪টি) জলকপাট খুলে রাখা হয়েছে।’
.png)

রাজশাহীর চারঘাট উপজেলায় অ্যাম্বুলেন্সের সঙ্গে ধাক্কা খেয়ে ট্রাকের নিচে পড়ে মোটরসাইকেল আরোহী তিন বন্ধু নিহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) সন্ধ্যা ৬টার দিকে উপজেলার রাজশাহী-পাবনা সড়কের শিবপুর চুঙ্গাতলা এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে
রাজধানীর মোহাম্মদপুর থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান চালিয়ে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ৩৩ জনকে গ্রেপ্তার করেছে মোহাম্মদপুর থানা পুলিশ।
৪ ঘণ্টা আগে
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার সরাইলে ফুটবল খেলা নিয়ে দুই গ্রামের বাসিন্দাদের মধ্যে সংঘর্ষ অন্তত ১৫ জন আহত হয়েছেন। শুক্রবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে উপজেলা সদরের দক্ষিণ আড়িফাইল ও ফকিরহাটি গ্রামের লোকজনদের মধ্যে এ সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। আহতদের স্থানীয়ভাবে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে
যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজিব ভূঁইয়া বলেছেন, ১৯৭৫ সালের সিপাহি-জনতার বিপ্লব ও ২০২৪ সালের জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থান একই সামাজিক ও রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট থেকে সৃষ্টি হয়েছিল। তিনি বলেন, এই দুটি গণআন্দোলনের পেছনের পরিস্থিতির মধ্যে খুব সামান্যই পার্থক্য রয়েছে।
১২ ঘণ্টা আগে