মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর মেয়ের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ছবি নিয়ে একটি বিতর্কও দেখা দেয়।
স্ট্রিম প্রতিবেদক
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর মেয়ের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ছবি নিয়ে একটি বিতর্কও দেখা দেয়। কেউ কেউ দাবি করেন, ছবিটি ভুয়া এবং ‘এডিট’ করা। এ বিতর্ক নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও একটি বক্তব্য তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দিয়েছেন।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে গত সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রে যান মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সফরসঙ্গীরা। পর দিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আয়োজিত অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
শনিবার বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ৪১ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ওই অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের একটি ছবি পোস্ট করা হয়। এতে দেখা যায়, হাস্যোজ্জ্বল ট্রাম্পের বাঁ পাশে রয়েছেন তার স্ত্রী ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প। ডান পাশে মুহাম্মদ ইউনূস, তিনি হাসিমুখে দাঁড়িয়ে আছেন। প্রধান উপদেষ্টার ডান পাশে রয়েছেন তার মেয়ে দিনা ইউনূস।
ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার মেয়ে দিনা ইউনূসের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প।
ট্রাম্প দম্পতির সঙ্গে মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর মেয়ের এই ছবির সত্যতা নিয়ে কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন তোলেন। প্রায় একই ফ্রেমে ট্রাম্প দম্পতির সঙ্গে ক্যামেরাবন্দি হয়েছিলেন পানামার প্রেসিডেন্ট হোসে রাউল মুলিনো ও তাঁর স্ত্রী। কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন, এই ছবি থেকে মুলিনো দম্পতিকে সরিয়ে দিয়ে ইউনূস ও তার মেয়ের ছবি বসানো হয়েছে কি-না?
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম শনিবার এ নিয়ে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ছবিটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ কেউ মিথ্যা ছড়াচ্ছেন।
তিনি লেখেন, ‘ট্রাম্প দম্পতির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর মেয়ের তোলা ছবিটি যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ পাঠিয়েছে নিউইয়র্কের সময় শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ৯ মিনিটে। আমরা যেটা জানতে পেরেছি, অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের ছবি হোয়াইট হাউজ সাধারণত কয়েক দিন পরে প্রকাশ করে। এ কারণে ২৩ সেপ্টেম্বরের অভ্যর্থনার ছবিটি তিন দিন পরে এসেছে।’
প্রেস সচিব আরও লেখেন, ‘আমি জানি, কিছু মানুষ এই ছবি নিয়ে মিথ্যা ছড়াচ্ছেন। তাদের জন্য আমার বার্তা হলো, আপনি “আবুল” হলে, আপনার “আবুলত্ব” দূর করার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের নয়।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওঠা বিতর্ক নিয়ে কথা বলেছেন ফ্যাক্টচেকার কদরুদ্দীন শিশিরও। নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে দেওয়া তাঁর বক্তব্য হলো—আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী ও অনলাইন এক্টিভিস্টরা ছবিটি নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।
তিনি লিখেছেন, ‘এরা এত এত পরিমাণ ভুয়া খবর এবং ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রচার করে কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে ট্রাই (চেষ্টা) করছে যে, এইটা হাস্যকর লেভেলে (পর্যায়ে) চলে গেছে।’
ফেসবুকে কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছেন ছবিটি ভুয়া বা ‘এডিট’ করা। এ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা প্রমাণ ছাড়াই যুক্তি দিচ্ছে বলে জানান কদরুদ্দীন শিশির।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর স্ত্রীর সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর মেয়ের একটি ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে। এই ছবি নিয়ে একটি বিতর্কও দেখা দেয়। কেউ কেউ দাবি করেন, ছবিটি ভুয়া এবং ‘এডিট’ করা। এ বিতর্ক নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলমও একটি বক্তব্য তাঁর ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দিয়েছেন।
জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে গত সোমবার (২২ সেপ্টেম্বর) যুক্তরাষ্ট্রে যান মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর সফরসঙ্গীরা। পর দিন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আয়োজিত অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন প্রধান উপদেষ্টা।
শনিবার বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টা ৪১ মিনিটে প্রধান উপদেষ্টার ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ওই অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের একটি ছবি পোস্ট করা হয়। এতে দেখা যায়, হাস্যোজ্জ্বল ট্রাম্পের বাঁ পাশে রয়েছেন তার স্ত্রী ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প। ডান পাশে মুহাম্মদ ইউনূস, তিনি হাসিমুখে দাঁড়িয়ে আছেন। প্রধান উপদেষ্টার ডান পাশে রয়েছেন তার মেয়ে দিনা ইউনূস।
ছবির ক্যাপশনে লেখা হয়, ২৩ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কে মার্কিন প্রেসিডেন্ট আয়োজিত সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস এবং তার মেয়ে দিনা ইউনূসের সঙ্গে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং ফার্স্ট লেডি মেলানিয়া ট্রাম্প।
ট্রাম্প দম্পতির সঙ্গে মুহাম্মদ ইউনূস ও তাঁর মেয়ের এই ছবির সত্যতা নিয়ে কেউ কেউ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রশ্ন তোলেন। প্রায় একই ফ্রেমে ট্রাম্প দম্পতির সঙ্গে ক্যামেরাবন্দি হয়েছিলেন পানামার প্রেসিডেন্ট হোসে রাউল মুলিনো ও তাঁর স্ত্রী। কেউ কেউ প্রশ্ন তোলেন, এই ছবি থেকে মুলিনো দম্পতিকে সরিয়ে দিয়ে ইউনূস ও তার মেয়ের ছবি বসানো হয়েছে কি-না?
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম শনিবার এ নিয়ে নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে একটি পোস্ট দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, ছবিটি নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেউ কেউ মিথ্যা ছড়াচ্ছেন।
তিনি লেখেন, ‘ট্রাম্প দম্পতির সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টা ও তাঁর মেয়ের তোলা ছবিটি যুক্তরাষ্ট্র কর্তৃপক্ষ পাঠিয়েছে নিউইয়র্কের সময় শুক্রবার সন্ধ্যা ৬টা ৯ মিনিটে। আমরা যেটা জানতে পেরেছি, অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানের ছবি হোয়াইট হাউজ সাধারণত কয়েক দিন পরে প্রকাশ করে। এ কারণে ২৩ সেপ্টেম্বরের অভ্যর্থনার ছবিটি তিন দিন পরে এসেছে।’
প্রেস সচিব আরও লেখেন, ‘আমি জানি, কিছু মানুষ এই ছবি নিয়ে মিথ্যা ছড়াচ্ছেন। তাদের জন্য আমার বার্তা হলো, আপনি “আবুল” হলে, আপনার “আবুলত্ব” দূর করার দায়িত্ব কর্তৃপক্ষের নয়।’
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ওঠা বিতর্ক নিয়ে কথা বলেছেন ফ্যাক্টচেকার কদরুদ্দীন শিশিরও। নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে দেওয়া তাঁর বক্তব্য হলো—আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী ও অনলাইন এক্টিভিস্টরা ছবিটি নিয়ে অপপ্রচার চালাচ্ছেন।
তিনি লিখেছেন, ‘এরা এত এত পরিমাণ ভুয়া খবর এবং ষড়যন্ত্র তত্ত্ব প্রচার করে কর্মীদের চাঙ্গা রাখতে ট্রাই (চেষ্টা) করছে যে, এইটা হাস্যকর লেভেলে (পর্যায়ে) চলে গেছে।’
ফেসবুকে কেউ কেউ বলার চেষ্টা করেছেন ছবিটি ভুয়া বা ‘এডিট’ করা। এ নিয়ে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মীরা প্রমাণ ছাড়াই যুক্তি দিচ্ছে বলে জানান কদরুদ্দীন শিশির।
শেখ হাসিনা প্রথম তাঁর অপরাধ নিয়ে প্রশ্ন তোলেন গত বছরের ২৭ জুলাই রাজধানীর পঙ্গু হাসপাতালে আন্দোলনে আহতদের দেখতে গিয়ে। সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি বলেন, ‘অপরাধটা কী করেছি? আমার অপরাধ কী? আমার কি এটাই অপরাধ, মানুষের জীবনমান উন্নত করার জন্য কাজ করেছি।’
১ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ এক বছরেরও বেশি সময় পেরিয়ে গেলেও দেশে তথ্য কমিশন পুনর্গঠন করা হয়নি। প্রধান তথ্য কমিশনার, দুই কমিশনার এবং সচিব নিয়োগ না হওয়ায় কমিশন দৈনন্দিন কার্যক্রম চালাতে পারছে না। এমনকি অর্থ খরচ করতেও অক্ষম। ফলে অসংখ্য অভিযোগ নিষ্পত্তির কোনো খবর নেই।
২ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) নির্বাচনে জেলা ও বিভাগের অ্যাডহক কমিটি থেকে কাউন্সিলর চেয়ে বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুলের চিঠির কার্যকারিতা স্থগিত করে হাইকোর্টের আদেশ স্থগিতের মেয়াদ বাড়ানো হয়ছে। ফলে আগামী ৬ অক্টোবর বিসিবির নির্বাচনে বাধা নেই বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা।
৩ ঘণ্টা আগেড. ইউনূস প্রবাসী বাংলাদেশিদের দেশ ও জাতি পুনর্গঠনে সক্রিয় ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানান। তিনি বলেন, “প্রবাসী বাংলাদেশিরা দেশের অবিচ্ছেদ্য অংশ। জুলাইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর যে পরিবর্তনের স্বপ্ন আমরা দেখছি, তা এগিয়ে নিতে প্রবাসীরা তাঁদের সক্ষমতা অনুযায়ী গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারেন।”
৩ ঘণ্টা আগে