স্ট্রিম ডেস্ক
একজন বৃদ্ধকে জোরপূর্বক চুল ও দাড়ি কাটার একটি ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ওই বৃদ্ধের নাম মো. হালিম উদ্দিন। ঘটনাটি অন্তত তিন মাস আগে ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কাশিগঞ্জ বাজারে ঘটেছিল। ঘটনাটির সঙ্গে ‘হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ’ নামের একটি ফেসবুক পেজ ও সংগঠন জড়িত। প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) অনুসন্ধানী ইউনিট বাংলাফ্যাক্ট এসব জানিয়েছে।
বাংলাফ্যাক্ট দাবি করেছে, ‘হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে তিন মাস আগের ঘটনাটির ভিডিও ছড়ানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে অন্তত তিনজন জড়িত বলে জানা গেছে। তাঁরা নিয়মিত গৃহহীন ও পরিবারহহীন মানুষের চুল-দাড়ি কাটার ভিডিও তৈরি করেন এবং ফেসবুক ও ইউটিউবে আপলোড করেন।
এদিকে বিবিসি বাংলা বলছে, হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ পেজের লোকজনই হালিম উদ্দিন আকন্দের চুলদাড়ি কেটে দিয়েছে। ‘হিউম্যানিটি ফার্স্ট বিডি’ নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলও আছে তাদের। ওই চ্যানেলে বিভিন্ন সময় জোর করে রাস্তাঘাটে অসুস্থ ও অপ্রকৃতিস্থ লোকজনের চুল দাঁড়ি কেটে, তাদের গোসল করিয়ে পরিষ্কার জামা কাপড় পরানো হচ্ছে এমন ভিডিও আছে।
বিবিসি বাংলার দাবি, হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ নামের সংগঠনটি ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে পরিচালিত হয় এবং ২০২৪ সালের শেষের দিকে তারা কার্যক্রম শুরু করে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতাদের একজন মুফতি সোহরাব হোসেন আশরাফি।
মুফতি সোহরাব বিবিসি বাংলাকে জানান, মূলত মানবিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন জেলায় গিয়ে অসুস্থ ও অপ্রকৃতিস্থ লোকজনকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করেন। এটাকে তারা সেবা হিসেবেই দেখেন।
কিন্তু জোর করে এই কাজ করার উচিত কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে মুফতি সোহরাব বলেন, তারা জোরপূর্বক কারও চুলদাড়ি কাটেন না।
তবে তাদের অনেক ভিডিওতে জোর জবরদস্তি করে লোকজনের চুলদাড়ি কাটা ও গোসল করাতে দেখা গেছে।
বাংলাফ্যাক্টও তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, পেজটির বিভিন্ন ভিডিওতে ঘুরে ফিরে তিন থেকে চারজন মানুষকে জোরপূর্বক চুল-দাড়ি কাটতে দেখা গেছে। এসময় তাঁরা প্রায়ই হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশের লোগো সম্বলিত ভেস্ট গায়ে জড়ান। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দুইজনের গায়ে ভেস্ট ও লোগো দেখা গেছে, অন্য এক তরুণের পোশাক ছিল সাধারণ। এই তিনজনকে পেজের অন্যান্য ভিডিওতেও দেখা গেছে। যদিও আলোচিত ভিডিওটি এখন পেজে নেই। ভেস্ট ও ব্যক্তিদের দেখে নিশ্চিত হওয়া যায়, এটি হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ টিমের কাজ।
বাংলা ফ্যাক্টের অনুসন্ধানে জানাচ্ছে, পেজটি প্রথম চালু হয় ২০২০ সালের জুন মাসে। তখন এর নাম ছিল ‘বিডি দ্য বেস্ট’। পরে ২০২৪ সালের মে মাসে নাম বদলে হয় ‘নিউজ৬৪’। ওই বছরের আগস্টে আরেকবার নাম বদলে হয় ‘আফসার স্টুডিও’। চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি পেইজটির নাম আবার বদলে রাখা হয় হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ। এই নাম বদলের পরেই ভিডিওগুলোতে লোগো সম্বলিত ভেস্ট পরা ব্যক্তিদের দেখা যায়।
আলোচিত টিমটির ইউটিউব চ্যানেল হিউম্যানিটি ফার্স্ট বিডিতে তিনজন প্রতিনিধির নাম রয়েছে। তাঁরা হলেন, মো. আফসার আহমেদ, মুফতি সোহরাব ও মো. বেলাল মিয়া।
মুফতি সোহরাব বাংলাফ্যাক্টকে জানান, তিনি এই উদ্যোগের প্রধান। তাঁরা স্বীকার করেছেন যে ভিডিও নির্মাণ বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পরিচালনার ব্যাপারে তাঁদের খুব বেশি অভিজ্ঞতা নেই।
উদ্যোগ নেওয়ার পর তারা বুঝতে পারেন যে এর মাধ্যমে অর্থ আয় করা সম্ভব। এরপর তাঁরা বিডি দ্য বেস্ট পেজের মালিক মো. আফসারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন, যিনি পরে পেজের নাম পরিবর্তন করেন।
পেজ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২৪ সালের আগে মো. আফসার পার্ক, সিনেমা হলসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে মানুষকে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে ভিডিও কন্টেন্ট বানাতেন। প্রেম, কলহ ইত্যাদি নিয়ে অভিনীত ছোট ছোট ভিডিওগুলো তাঁর পেজে দেখা যায়। তবে ২০২৪ সালের কোনো কন্টেন্ট আর তাঁর পেজে খুঁজে পাওয়া যায় না।
চুল কাটা টিমের সোহরাব হোসেন বাংলাফ্যাক্টকে জানিয়েছেন, তিনি রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা এবং বর্তমানে বেকার। তিনি বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে আরবিতে পড়ান। ফেসবুক ভিডিও থেকে আয় হলেও তা ‘ভালো কাজে’ ব্যবহার করা হয় বলে তিনি দাবি করেছেন। সোহরাব হোসেন কোনো রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেন।
টিমের অন্য সদস্য বেলাল মিয়া সিএনজি চালক। তাঁরা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে এই ‘কার্যক্রম’ পরিচালনা করেন। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা সেখানে যান। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ঘটনায় নেত্রকোণার এক ব্যক্তি তাঁদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা সেখানে পৌঁছেছেন। চুল কাটায় জড়িতদের অন্তত একজনের বাবড়ি চুল থাকতে দেখা যায়।
পেজের মূল এডমিন মো. আফসারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া গেছে। মূলত আফসারই ভিডিও তৈরি ও আপলোডের দায়িত্বে থাকেন।
একজন বৃদ্ধকে জোরপূর্বক চুল ও দাড়ি কাটার একটি ভিডিও সম্প্রতি ভাইরাল হয়েছে। ওই বৃদ্ধের নাম মো. হালিম উদ্দিন। ঘটনাটি অন্তত তিন মাস আগে ময়মনসিংহের তারাকান্দা উপজেলার কাশিগঞ্জ বাজারে ঘটেছিল। ঘটনাটির সঙ্গে ‘হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ’ নামের একটি ফেসবুক পেজ ও সংগঠন জড়িত। প্রেস ইনস্টিটিউট অব বাংলাদেশের (পিআইবি) অনুসন্ধানী ইউনিট বাংলাফ্যাক্ট এসব জানিয়েছে।
বাংলাফ্যাক্ট দাবি করেছে, ‘হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ’ নামের একটি ফেসবুক পেজ থেকে তিন মাস আগের ঘটনাটির ভিডিও ছড়ানো হয়েছে। ঘটনার সঙ্গে অন্তত তিনজন জড়িত বলে জানা গেছে। তাঁরা নিয়মিত গৃহহীন ও পরিবারহহীন মানুষের চুল-দাড়ি কাটার ভিডিও তৈরি করেন এবং ফেসবুক ও ইউটিউবে আপলোড করেন।
এদিকে বিবিসি বাংলা বলছে, হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ পেজের লোকজনই হালিম উদ্দিন আকন্দের চুলদাড়ি কেটে দিয়েছে। ‘হিউম্যানিটি ফার্স্ট বিডি’ নামের একটি ইউটিউব চ্যানেলও আছে তাদের। ওই চ্যানেলে বিভিন্ন সময় জোর করে রাস্তাঘাটে অসুস্থ ও অপ্রকৃতিস্থ লোকজনের চুল দাঁড়ি কেটে, তাদের গোসল করিয়ে পরিষ্কার জামা কাপড় পরানো হচ্ছে এমন ভিডিও আছে।
বিবিসি বাংলার দাবি, হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ নামের সংগঠনটি ঢাকার মোহাম্মদপুর থেকে পরিচালিত হয় এবং ২০২৪ সালের শেষের দিকে তারা কার্যক্রম শুরু করে। সংগঠনটির প্রতিষ্ঠাতাদের একজন মুফতি সোহরাব হোসেন আশরাফি।
মুফতি সোহরাব বিবিসি বাংলাকে জানান, মূলত মানবিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন জেলায় গিয়ে অসুস্থ ও অপ্রকৃতিস্থ লোকজনকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন করেন। এটাকে তারা সেবা হিসেবেই দেখেন।
কিন্তু জোর করে এই কাজ করার উচিত কিনা—এমন প্রশ্নের জবাবে মুফতি সোহরাব বলেন, তারা জোরপূর্বক কারও চুলদাড়ি কাটেন না।
তবে তাদের অনেক ভিডিওতে জোর জবরদস্তি করে লোকজনের চুলদাড়ি কাটা ও গোসল করাতে দেখা গেছে।
বাংলাফ্যাক্টও তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, পেজটির বিভিন্ন ভিডিওতে ঘুরে ফিরে তিন থেকে চারজন মানুষকে জোরপূর্বক চুল-দাড়ি কাটতে দেখা গেছে। এসময় তাঁরা প্রায়ই হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশের লোগো সম্বলিত ভেস্ট গায়ে জড়ান। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ভিডিওটিতে দুইজনের গায়ে ভেস্ট ও লোগো দেখা গেছে, অন্য এক তরুণের পোশাক ছিল সাধারণ। এই তিনজনকে পেজের অন্যান্য ভিডিওতেও দেখা গেছে। যদিও আলোচিত ভিডিওটি এখন পেজে নেই। ভেস্ট ও ব্যক্তিদের দেখে নিশ্চিত হওয়া যায়, এটি হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ টিমের কাজ।
বাংলা ফ্যাক্টের অনুসন্ধানে জানাচ্ছে, পেজটি প্রথম চালু হয় ২০২০ সালের জুন মাসে। তখন এর নাম ছিল ‘বিডি দ্য বেস্ট’। পরে ২০২৪ সালের মে মাসে নাম বদলে হয় ‘নিউজ৬৪’। ওই বছরের আগস্টে আরেকবার নাম বদলে হয় ‘আফসার স্টুডিও’। চলতি বছরের ৩০ জানুয়ারি পেইজটির নাম আবার বদলে রাখা হয় হিউম্যান সার্ভিস বাংলাদেশ। এই নাম বদলের পরেই ভিডিওগুলোতে লোগো সম্বলিত ভেস্ট পরা ব্যক্তিদের দেখা যায়।
আলোচিত টিমটির ইউটিউব চ্যানেল হিউম্যানিটি ফার্স্ট বিডিতে তিনজন প্রতিনিধির নাম রয়েছে। তাঁরা হলেন, মো. আফসার আহমেদ, মুফতি সোহরাব ও মো. বেলাল মিয়া।
মুফতি সোহরাব বাংলাফ্যাক্টকে জানান, তিনি এই উদ্যোগের প্রধান। তাঁরা স্বীকার করেছেন যে ভিডিও নির্মাণ বা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম পরিচালনার ব্যাপারে তাঁদের খুব বেশি অভিজ্ঞতা নেই।
উদ্যোগ নেওয়ার পর তারা বুঝতে পারেন যে এর মাধ্যমে অর্থ আয় করা সম্ভব। এরপর তাঁরা বিডি দ্য বেস্ট পেজের মালিক মো. আফসারের সঙ্গে যোগাযোগ করেন, যিনি পরে পেজের নাম পরিবর্তন করেন।
পেজ বিশ্লেষণে দেখা যায়, ২০২৪ সালের আগে মো. আফসার পার্ক, সিনেমা হলসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে মানুষকে বিভিন্ন ধরনের প্রশ্ন করে ভিডিও কন্টেন্ট বানাতেন। প্রেম, কলহ ইত্যাদি নিয়ে অভিনীত ছোট ছোট ভিডিওগুলো তাঁর পেজে দেখা যায়। তবে ২০২৪ সালের কোনো কন্টেন্ট আর তাঁর পেজে খুঁজে পাওয়া যায় না।
চুল কাটা টিমের সোহরাব হোসেন বাংলাফ্যাক্টকে জানিয়েছেন, তিনি রাজধানীর মোহাম্মদপুরের বাসিন্দা এবং বর্তমানে বেকার। তিনি বিভিন্ন বাসা-বাড়িতে আরবিতে পড়ান। ফেসবুক ভিডিও থেকে আয় হলেও তা ‘ভালো কাজে’ ব্যবহার করা হয় বলে তিনি দাবি করেছেন। সোহরাব হোসেন কোনো রাজনৈতিক ও ধর্মীয় সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত নন বলেও দাবি করেন।
টিমের অন্য সদস্য বেলাল মিয়া সিএনজি চালক। তাঁরা দেশের বিভিন্ন প্রান্তে গিয়ে এই ‘কার্যক্রম’ পরিচালনা করেন। দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে যোগাযোগ করা হলে তাঁরা সেখানে যান। সম্প্রতি ভাইরাল হওয়া ঘটনায় নেত্রকোণার এক ব্যক্তি তাঁদের সাথে যোগাযোগ করলে তারা সেখানে পৌঁছেছেন। চুল কাটায় জড়িতদের অন্তত একজনের বাবড়ি চুল থাকতে দেখা যায়।
পেজের মূল এডমিন মো. আফসারের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাঁর নম্বর বন্ধ পাওয়া গেছে। মূলত আফসারই ভিডিও তৈরি ও আপলোডের দায়িত্বে থাকেন।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে অংশ নিতে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সফরসঙ্গীদের সংখ্যা নিয়ে ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) সাম্প্রতিক দাবি ‘ভুল তথ্যের ওপর ভিত্তি করে এবং যাচাই-বাছাইবিহীন সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের পোস
১ ঘণ্টা আগেপ্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, ‘আমাদেরকে তিন শূন্যের পৃথিবী গড়ার স্বপ্ন নিয়ে অগ্রসর হতে হবে। তরুণরা তিন শূন্য বাস্তবায়নের সৈনিক হয়ে বড় হবে। তাদের সামনে থাকবে শূন্য কার্বন, শূন্য সম্পদ কেন্দ্রীকরণ, এবং শূন্য বেকারত্ব— এর ভিত্তিতে তারা গড়ে তুলবে তাদের পৃথিবী।’
২ ঘণ্টা আগেডাকসুতে ছাত্রদল মনোনীত সহসভাপতি (ভিপি) প্রার্থী আবিদুল ইসলাম খান এ বিষয়ে স্ট্রিমকে জানান, ব্যালটের বিষয়ে তাঁদের জানানো অভিযোগ যে সত্য, সেটি প্রমাণিত হয়েছে। তাঁর অভিযোগ, নীলক্ষেতে যে অরক্ষিত অবস্থায় ব্যালট ছাপানো হচ্ছে, সেটি ইসলামী ছাত্রশিবির নেতারা জানতেন।
২ ঘণ্টা আগেঅন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, পর্যটন বিশ্বজুড়ে টেকসই উন্নয়নের অন্যতম প্রধান চালিকাশক্তি। বাংলাদেশের আর্থসামাজিক উন্নয়নেও এই শিল্পের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ভূমিকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
৩ ঘণ্টা আগে