.png)

স্ট্রিম প্রতিবেদক

নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিনিধি দলের সদস্য জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেনের ওপর হামলার নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাঁর দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একইসঙ্গে এই ঘটনায় নিরাপত্তা দানে ‘ব্যর্থ’ নিউইয়র্কের কনস্যুলেট জেনারেলের অবিলম্বে পদত্যাগ ও প্রটোকলে দায়িত্বপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে তদন্দ করে শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান।
নিউইয়র্কের বিমানবন্দরে এনসিপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত থাকলেও তাঁদের বিভ্রান্ত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সেখানে আমাদের জাতীয় নাগরিক পার্টির সমর্থকরাও ছিলেন, কিন্তু তাদের মিসগাইড করা হয়েছে। তাদের বলা হয়েছিল যে, তাঁরা (প্রধান উপদেষ্টাসহ সফরসঙ্গীরা) অন্য একটি গেট দিয়ে বের হবেন। আমাদের সমর্থকদের অন্য একটা স্থানে থাকতে বলা হয়েছিল। কিন্তু পরে দেখা গেছে তাদের বের হওয়ার রাস্তাটা ভিন্ন করা হয়েছে, যেটা আমাদের সমর্থকরা জানতেন না।’
যাঁরা প্রোটোকলের দায়িত্বের ছিলেন, তাঁরাই এই বিভ্রান্তিটা করেছেন অভিযোগ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এজন্য আমরা বলেছি, এই ঘটনার তদন্ত করে যারা নিরাপত্তা দানে ব্যর্থ হয়েছেন, তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।’ সেইসঙ্গ এবং কনস্যুলেট জেনারেলকে অবিলম্বে পদত্যাগ করারও দাবি জানান তিনি। বলেন, ‘কারণ এটা সম্পূর্ণ তাঁর ব্যর্থতার পরিচয়।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘আমরা অবশ্যই মনে করি সরকারের ভেতর থেকেই এই মদদগুলো দেওয়া হচ্ছে। সরকার এবং প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে যে ফ্যাসিবাদদের দোসররা রয়েছে, তাদের ইন্ধনে, তাদের সহযোগিতায় এই ঘটনাগুলো ঘটছে।’
এর আগে লিখিত বক্তব্যে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের নেতাদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ তার নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। এর আগে জুলাই পদযাত্রায় গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের ওপর হত্যার নীলনকশা নিয়ে আক্রমণ আমরা দেখেছি। গণঅভ্যুত্থানের নেতা মাহফুজ আলমের ওপর লন্ডন এবং আমেরিকায় হামলার চেষ্টা করা হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সংগ্রামী সদস্য সচিব আক্তার হোসেন এবং সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ড. তাসনিম জারাকে লক্ষ্য করে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীরা হামলা করে।’
ক্রমাগত হামলা, ষড়যন্ত্র এবং অপতৎপরতা চলমান থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে উপর্যুপরি উপযুক্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা। এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ডক্টর ইউনূস তাঁর সফরসঙ্গী হিসেবে রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে গেলেন। সেখানে আমাদের যাওয়ার কথা ছিল না। প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বানেই আমরা রাজি হয়েছিলাম। সেখানে তাদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তা এবং সম্মান নিশ্চিত করার দায়িত্ব ছিল সরকার এবং প্রশাসনের। সেটি করতে তারা ব্যর্থ হয়েছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের সর্বস্তরে ফ্যাসিবাদদের দোসররা এখনও রয়ে গেছেন, তাদের অপসারণ করতে হবে, চিহ্নিত করতে হবে এবং শাস্তির আওতায় আনতে হবে। যে বিচারের কথা আমরা বলছি, সেটি দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।‘
এসময় ‘ফ্যাসিবাদের আমলে নিযুক্ত আওয়ামী দোসরদের’ ফরেন মিনিস্ট্রি থেকে অপসারণ করার দাবি জানান নাহিদ ইসলাম। এমনকি এর আগে আমেরিকায় উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলাকারী হিসেবে যে পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করার কথা জানানো হয়েছে, তাদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে বলেও জানান তিনি।

নিউইয়র্কের জন এফ কেনেডি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান ড. মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতিনিধি দলের সদস্য জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) সদস্য সচিব আখতার হোসেনের ওপর হামলার নিন্দা এবং প্রতিবাদ জানিয়েছেন তাঁর দলের আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। একইসঙ্গে এই ঘটনায় নিরাপত্তা দানে ‘ব্যর্থ’ নিউইয়র্কের কনস্যুলেট জেনারেলের অবিলম্বে পদত্যাগ ও প্রটোকলে দায়িত্বপ্রাপ্তদের বিরুদ্ধে তদন্দ করে শাস্তির আওতায় আনার আহ্বান জানিয়েছেন তিনি। মঙ্গলবার (২৩ সেপ্টেম্বর) দুপুরে এক জরুরি সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ আহ্বান জানান।
নিউইয়র্কের বিমানবন্দরে এনসিপির নেতাকর্মীরা উপস্থিত থাকলেও তাঁদের বিভ্রান্ত করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন নাহিদ ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সেখানে আমাদের জাতীয় নাগরিক পার্টির সমর্থকরাও ছিলেন, কিন্তু তাদের মিসগাইড করা হয়েছে। তাদের বলা হয়েছিল যে, তাঁরা (প্রধান উপদেষ্টাসহ সফরসঙ্গীরা) অন্য একটি গেট দিয়ে বের হবেন। আমাদের সমর্থকদের অন্য একটা স্থানে থাকতে বলা হয়েছিল। কিন্তু পরে দেখা গেছে তাদের বের হওয়ার রাস্তাটা ভিন্ন করা হয়েছে, যেটা আমাদের সমর্থকরা জানতেন না।’
যাঁরা প্রোটোকলের দায়িত্বের ছিলেন, তাঁরাই এই বিভ্রান্তিটা করেছেন অভিযোগ করে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এজন্য আমরা বলেছি, এই ঘটনার তদন্ত করে যারা নিরাপত্তা দানে ব্যর্থ হয়েছেন, তাদের শাস্তির আওতায় আনতে হবে।’ সেইসঙ্গ এবং কনস্যুলেট জেনারেলকে অবিলম্বে পদত্যাগ করারও দাবি জানান তিনি। বলেন, ‘কারণ এটা সম্পূর্ণ তাঁর ব্যর্থতার পরিচয়।’
সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে নাহিদ বলেন, ‘আমরা অবশ্যই মনে করি সরকারের ভেতর থেকেই এই মদদগুলো দেওয়া হচ্ছে। সরকার এবং প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে যে ফ্যাসিবাদদের দোসররা রয়েছে, তাদের ইন্ধনে, তাদের সহযোগিতায় এই ঘটনাগুলো ঘটছে।’
এর আগে লিখিত বক্তব্যে নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থানের নেতাদের লক্ষ্য করে সন্ত্রাসী ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ তার নানা তৎপরতা চালাচ্ছে। এর আগে জুলাই পদযাত্রায় গোপালগঞ্জে জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতাদের ওপর হত্যার নীলনকশা নিয়ে আক্রমণ আমরা দেখেছি। গণঅভ্যুত্থানের নেতা মাহফুজ আলমের ওপর লন্ডন এবং আমেরিকায় হামলার চেষ্টা করা হয়েছে। তারই ধারাবাহিকতায় জাতীয় নাগরিক পার্টির সংগ্রামী সদস্য সচিব আক্তার হোসেন এবং সিনিয়র যুগ্ম সদস্য সচিব ড. তাসনিম জারাকে লক্ষ্য করে ফ্যাসিস্ট আওয়ামীরা হামলা করে।’
ক্রমাগত হামলা, ষড়যন্ত্র এবং অপতৎপরতা চলমান থাকলেও সরকারের পক্ষ থেকে উপর্যুপরি উপযুক্ত কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি বলেও অভিযোগ করেন এনসিপির এই নেতা। এর নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়ে তিনি বলেন, ‘ডক্টর ইউনূস তাঁর সফরসঙ্গী হিসেবে রাজনৈতিক নেতাদের নিয়ে গেলেন। সেখানে আমাদের যাওয়ার কথা ছিল না। প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূসের আহ্বানেই আমরা রাজি হয়েছিলাম। সেখানে তাদের সম্পূর্ণ নিরাপত্তা এবং সম্মান নিশ্চিত করার দায়িত্ব ছিল সরকার এবং প্রশাসনের। সেটি করতে তারা ব্যর্থ হয়েছে।’
তিনি অভিযোগ করেন, ‘সরকারের সর্বস্তরে ফ্যাসিবাদদের দোসররা এখনও রয়ে গেছেন, তাদের অপসারণ করতে হবে, চিহ্নিত করতে হবে এবং শাস্তির আওতায় আনতে হবে। যে বিচারের কথা আমরা বলছি, সেটি দ্রুত নিশ্চিত করতে হবে।‘
এসময় ‘ফ্যাসিবাদের আমলে নিযুক্ত আওয়ামী দোসরদের’ ফরেন মিনিস্ট্রি থেকে অপসারণ করার দাবি জানান নাহিদ ইসলাম। এমনকি এর আগে আমেরিকায় উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ওপর হামলাকারী হিসেবে যে পাঁচ জনকে গ্রেপ্তার করার কথা জানানো হয়েছে, তাদের তালিকা প্রকাশ করতে হবে বলেও জানান তিনি।
.png)

১৬ ডিসেম্বর নয় ১৯৭৫ সালের ৭ নভেম্বর নতুন করে মানুষ স্বাধীনতার মুখ দেখেছেন বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব অ্যাডভোকেট রুহুল কবির রিজভী।
৯ ঘণ্টা আগে
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ছাত্রসংসদে আগামীর বাংলাদেশের রিহার্সাল হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। তিনি বলেছেন, ‘আমরা তারুণ্যনির্ভর একটা বাংলাদেশ দেখতে চাই। তরুণরা আগামীর বাংলাদেশ কীভাবে গড়বে তার রিহার্সাল হচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর এখনকার ছাত্রসংসদের মাধ্যমে।’
১২ ঘণ্টা আগে
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, গণভোট হলে তা নির্বাচনের দিনেই হতে হবে। তিনি বলেন, ফেব্রুয়ারির মাঝামাঝি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়া দরকার, অন্যথায় দেশের মানুষ সেটি মেনে নেবে না।
১৩ ঘণ্টা আগে
জুলাই সনদে নোট অব ডিসেন্ট নয় বরং গণভোটের মাধ্যমে জনগণই জুলাই সনদের সব আইনি ভিত্তি ঠিক করবে বলে আশা করছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির আহ্বায়ক নাহিস ইসলাম।
১৩ ঘণ্টা আগে