.png)

স্ট্রিম ডেস্ক

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, গাজা যুদ্ধ ইসরায়েলের ক্ষতি করছে। এই যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত ইসরায়েলকে থামতে বাধ্য করবে। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ইসরায়েলের আগে যে প্রভাব ও চাপ সৃষ্টির ক্ষমতা ছিল, দীর্ঘস্থায়ী লড়াইয়ের কারণে তারা সেটি হারিয়ে ফেলেছে।
সোমবার রাতে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ডেইলি কলারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প এ কথা বলেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যমটির বরাতে আল-জাজিরা অ্যারাবিক জানিয়েছে, ওই সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ‘তাদের এই যুদ্ধ শেষ করতেই হবে। কোনো সন্দেহ নেই, ইসরায়েলের জন্য এই যুদ্ধ ক্ষতিকর।’
সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘ইসরায়েল হয়তো যুদ্ধে জয়ী হতে পারে, কিন্তু জনমতের লড়াইয়ে তারা জিতছে না। আর সেটিই তাদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে।’
ট্রাম্পের ভাষায়, ‘১৫ বছর আগে ইসরায়েল ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী লবিং গ্রুপ, যাদের কংগ্রেসের ওপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ ছিল। এখন তারা সেই প্রভাব হারিয়েছে।’ ট্রাম্প দৃঢ়তার সঙ্গে এ কথাও বলেছেন, ‘ইসরায়েলের জন্য আমি যতটুকু করেছি আর কেউ ততটুকু করেনি।’
ইসরায়েলের জন্য কী করেছেন তার উদাহরণ দিতে গিয়ে ট্রাম্প সাম্প্রতিক ইরানে হামলার কথা উল্লেখ করেছেন। ১২ দিনের ওই ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছিল।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন নিয়ে ইসরায়েল গাজায় জেনোসাইড চালিয়ে আসছে। এ যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৩ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি হতাহতের শিকার হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। এ ছাড়া ৯ হাজারেরও বেশি মানুষ নিখোঁজ, লক্ষাধিক মানুষ বাস্তুচ্যুত ও খাদ্যাভাবে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট গাজার জন্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের একটি সংঘাতপরবর্তী পরিকল্পনার বিষয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, এই পরিকল্পনা গাজা উপত্যকাকে কমপক্ষে ১০ বছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে পরিচালিত একটি ট্রাস্টিশিপে পরিণত করবে। একই সঙ্গে একে পর্যটন অবকাশকেন্দ্র এবং উচ্চ প্রযুক্তির উৎপাদন ও প্রযুক্তিকেন্দ্রে রূপান্তরিত করার পরিকল্পনা করছে।

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, গাজা যুদ্ধ ইসরায়েলের ক্ষতি করছে। এই যুদ্ধ শেষ পর্যন্ত ইসরায়েলকে থামতে বাধ্য করবে। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনীতিতে ইসরায়েলের আগে যে প্রভাব ও চাপ সৃষ্টির ক্ষমতা ছিল, দীর্ঘস্থায়ী লড়াইয়ের কারণে তারা সেটি হারিয়ে ফেলেছে।
সোমবার রাতে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ডেইলি কলারকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প এ কথা বলেছেন। মার্কিন সংবাদমাধ্যমটির বরাতে আল-জাজিরা অ্যারাবিক জানিয়েছে, ওই সাক্ষাৎকারে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ‘তাদের এই যুদ্ধ শেষ করতেই হবে। কোনো সন্দেহ নেই, ইসরায়েলের জন্য এই যুদ্ধ ক্ষতিকর।’
সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প আরও বলেন, ‘ইসরায়েল হয়তো যুদ্ধে জয়ী হতে পারে, কিন্তু জনমতের লড়াইয়ে তারা জিতছে না। আর সেটিই তাদের ক্ষতিগ্রস্ত করছে।’
ট্রাম্পের ভাষায়, ‘১৫ বছর আগে ইসরায়েল ছিল সবচেয়ে শক্তিশালী লবিং গ্রুপ, যাদের কংগ্রেসের ওপর পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণ ছিল। এখন তারা সেই প্রভাব হারিয়েছে।’ ট্রাম্প দৃঢ়তার সঙ্গে এ কথাও বলেছেন, ‘ইসরায়েলের জন্য আমি যতটুকু করেছি আর কেউ ততটুকু করেনি।’
ইসরায়েলের জন্য কী করেছেন তার উদাহরণ দিতে গিয়ে ট্রাম্প সাম্প্রতিক ইরানে হামলার কথা উল্লেখ করেছেন। ১২ দিনের ওই ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের পারমাণবিক স্থাপনা লক্ষ্য করে বিমান হামলা চালিয়েছিল।
প্রসঙ্গত, ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের সমর্থন নিয়ে ইসরায়েল গাজায় জেনোসাইড চালিয়ে আসছে। এ যুদ্ধে এখন পর্যন্ত ২ লাখ ৩ হাজারেরও বেশি ফিলিস্তিনি হতাহতের শিকার হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই নারী ও শিশু। এ ছাড়া ৯ হাজারেরও বেশি মানুষ নিখোঁজ, লক্ষাধিক মানুষ বাস্তুচ্যুত ও খাদ্যাভাবে বহু মানুষের মৃত্যু হয়েছে।
গত রোববার যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যম ওয়াশিংটন পোস্ট গাজার জন্য প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রশাসনের একটি সংঘাতপরবর্তী পরিকল্পনার বিষয়ে এক প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, এই পরিকল্পনা গাজা উপত্যকাকে কমপক্ষে ১০ বছরের জন্য যুক্তরাষ্ট্রের অধীনে পরিচালিত একটি ট্রাস্টিশিপে পরিণত করবে। একই সঙ্গে একে পর্যটন অবকাশকেন্দ্র এবং উচ্চ প্রযুক্তির উৎপাদন ও প্রযুক্তিকেন্দ্রে রূপান্তরিত করার পরিকল্পনা করছে।
.png)

গত ২৮ অক্টোবর পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের মধ্যে যুদ্ধবিরতি বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনায় অচলাবস্থা দেখা দেয়। এর পর পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রী খাজা আসিফ তৃতীয় এক দেশকে দোষারোপ করেন—যে দেশ আলোচনায় অংশই নেয়নি। দেশটি হলো ভারত।
২ ঘণ্টা আগে
যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটির নির্বাচনে প্রথম মুসলিম, প্রথম ভারতীয়-আফ্রিকান বংশোদ্ভূত এবং সবচেয়ে তরুণ মেয়র হয়ে ইতিহাস গড়েছেন ডেমোক্র্যাটপ্রার্থী জোহরান মামদানি। নির্বাচনের ফল ঘোষণার পর মঙ্গলবার রাতে ব্রুকলিনে সমর্থকদের উদ্দেশে তিনি বিজয় ভাষণ দেন।
২ ঘণ্টা আগে
মঙ্গলবার রাতে কুইন্সের অ্যাস্টোরিয়ার ‘মোকা অ্যান্ড কো’ নামের এক ক্যাফেতে বসার জায়গা ছিল না। হালাল রেস্টুরেন্ট ও ইয়েমেনি ক্যাফেতে ঘেরা ওই এলাকায় শত শত মানুষ জড়ো হয়েছিলেন। মুসলিম ডেমোক্র্যাটিক ক্লাব অব নিউইয়র্ক ও আরও কয়েকটি মুসলিম ও দক্ষিণ এশীয় সংগঠন সেখানে নির্বাচনী ফলাফল দেখার আয়োজন করেছিল।
৭ ঘণ্টা আগে
নিউইয়র্ক সিটির নবনির্বাচিত মেয়র জোহরান মামদানি নানা দিক থেকে অনন্য। তিনি হবেন ১৮৯২ সালের পর শহরের সর্বকনিষ্ঠ মেয়র, প্রথম মুসলিম মেয়র এবং আফ্রিকায় জন্ম নেওয়া প্রথম ব্যক্তি যিনি এই পদে আসীন হবেন।
৮ ঘণ্টা আগে