জাতিসংঘে নেতানিয়াহুর ঔদ্ধত্য
স্ট্রিম ডেস্ক
গাজায় চলমান গণহত্যা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ইসরায়েলের বারবার হামলার প্রতিবাদে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ভাষণ চলাকালে বহু কূটনীতিক ওয়াকআউট (সভা ত্যাগ) করেন।
নেতানিয়াহু মঞ্চে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই বেশ কয়েকজন কূটনীতিককে দ্রুত বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। গত বছরের মতো এবারও একই ধরনের প্রতিবাদের পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিরা বেরিয়ে যাওয়ার সময় মার্কিন প্রতিনিধিদল নেতানিয়াহুর সমর্থনে করতালি দেন।
এরপর প্রায় ফাঁকা কক্ষে এক জ্বালাময়ী ও উদ্ধত ভাষণ দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। নেতানিয়াহু ঘোষণা দেন ইসরায়েলকে গাজায় ‘অবশ্যই কাজ শেষ করতে হবে’।
ওয়াকআউটের ঘটনার একই সময়ে, হাজার হাজার বিক্ষোভকারী নিউইয়র্ক সিটির রাস্তায় সমবেত হয়ে নেতানিয়াহুর উপস্থিতির নিন্দা জানান এবং সহিংসতার অবসানের আহ্বান জানান।
ভাষণকালে নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেন, ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক চাপ ও গণহত্যার নিন্দা সত্ত্বেও, ২০২৩ সালের অক্টোবরে হামাসের নেতৃত্বাধীন হামলার পর ইসরায়েলকে গাজায় ‘কাজ শেষ করতে হবে’।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘পশ্চিমা নেতারা হয়তো চাপের মুখে নতি স্বীকার করেছেন। তবে আমি আপনাদের একটি বিষয়ে নিশ্চয়তা দিচ্ছি, ইসরায়েল নতি স্বীকার করবে না।’
পশ্চিমা নেতাদের উদ্দেশে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আপনারা ভালো করেই জানেন যে ইসরায়েল আপনাদের যুদ্ধই লড়ছে।’
নেতানিয়াহু দাবি করেন, প্রকাশ্যে সমালোচনা করলেও বন্ধ দরজার আড়ালে বিভিন্ন নেতারা বিশ্বকে ‘সন্ত্রাস’ থেকে সুরক্ষিত করার জন্য ইসরায়েলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
জাতিসংঘের ঘোষণা এবং অসংখ্য বিশেষজ্ঞের দাবি সত্ত্বেও নেতানিয়াহু গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা চালানোর বিষয়টি অস্বীকার করেন।
গাজার জনগণকে ইচ্ছাকৃতভাবে অনাহারে রেখে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির বিষয়টিও নেতানিয়াহু অস্বীকার করেন।
গাজায় লাউডস্পিকারে সম্প্রচারিত পুরো ভাষণে নেতানিয়াহু নিজেদের একটি অবরুদ্ধ জাতি হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, আমরা ‘বর্বরতার বিরুদ্ধে সাত-ফ্রন্টে যুদ্ধ’ করছি।
গাজায় দীর্ঘায়িত ও নৃশংস অভিযানের ন্যায্যতা দিতে নেতানিয়াহু বারবার ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে হামাসের নেতৃত্বাধীন হামলার কথা বলেন।
ভাষণে হামাসকে হুমকি দিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আত্মসমর্পণ করো অথবা মরো’। অবশিষ্ট সকল ইসরায়েলি বন্দির মুক্তি দাবি করে বলেন, ‘অস্ত্র সমর্পণ করো, আমার লোকদের যেতে দাও... যদি তা করো, তবে বাঁচবে। না করলে, ইসরায়েল তোমাদের খুঁজে বের করবে।’
নেতানিয়াহু ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সম্প্রতি স্বীকৃতি দেওয়ায় পশ্চিমা মিত্রদের (যুক্তরাষ্ট্র বাদে) তীব্র আক্রমণ করে বলেন, ‘এটি একটি লজ্জাজনক সিদ্ধান্ত। এটি ইহুদিদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদকে উৎসাহিত করবে এবং লজ্জার প্রতীক হয়ে থাকবে।’
নেতানিয়াহু দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানকে ‘পুরোপুরি পাগলামি’ বলে উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েলের পাশে একটি রাষ্ট্র চায় না, তারা ইসরায়েলের পরিবর্তে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায়।
নেতানিয়াহুর ভাষণের পরপরই গাজা মিডিয়া অফিস নেতানিয়াহুকে তার যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যাকে ন্যায্যতা দেওয়ার চেষ্টায় ‘ অসংখ্য মিথ্যা’ প্রচারের জন্য অভিযুক্ত করেছে। তাঁদের দাবি, নেতানিয়াহুর ভাষণ ‘বিভ্রান্তিকর’ এবং স্ববিরোধিতায় পূর্ণ।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ‘সাত-ফ্রন্টের যুদ্ধ’—গাজা সরকার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের এই বর্ণনা প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, এটি মূলত বেসামরিক নাগরিক ও অবকাঠামোকে লক্ষ্য করে চালানো একটি অভিযান। তারা আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে বলেছে, নিহত ফিলিস্তিনিদের ৯৪ শতাংশ বেসামরিক নাগরিক, যার মধ্যে ৩০,০০০-এর বেশি নারী ও শিশু রয়েছে। পাশাপাশি হাসপাতাল ও স্কুলসহ ধ্বংস করা প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর ৯০ শতাংশ।
ইসরায়েল গণহত্যা চালাচ্ছে না—এই দাবি তীব্রভাবে খণ্ডন করেছে গাজা মিডিয়া অফিস। গাজা সরকার আবাসিক এলাকায় ২ লাখ টনের বেশি বিস্ফোরক নিক্ষেপ, ২০ হাজার শিশু ও ১০ হাজার ৫০০ নারীসহ ৬৪ হাজার-এর বেশি বেসামরিক নাগরিককে হত্যাকে গণহত্যার সুস্পষ্ট প্রমাণ হিসেবে উল্লেখ করেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিহতদের প্রায় ৮০ শতাংশ বেসামরিক নাগরিক।
হামাস ত্রাণ চুরি করছে—নেতানিয়াহুর এই দাবি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) ২০২৫ সালের জুনের শেষের দিকের একটি অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদনের মাধ্যমে সরাসরি খণ্ডন করা হয়েছে। ইউএসএআইডি-এর বিশ্লেষণে হামাস কর্তৃক মার্কিন-প্রদত্ত ত্রাণ পরিকল্পিতভাবে সরিয়ে নেওয়ার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। গাজা মিডিয়া অফিস ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে ত্রাণ কনভয়ের চারপাশে ‘মৃত্যুফাঁদ’ তৈরির জন্য অভিযুক্ত করেছে, যেখানে খাবার খুঁজতে আসা অনেক বেসামরিক নাগরিক নিহত বা আহত হয়েছে।
ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের প্রতি ব্যাপক আন্তর্জাতিক সমর্থনের ধারণাটিকে বানোয়াট বলে উড়িয়ে দিয়েছে গাজা সরকার। তাঁদের দাবি, জাতিসংঘে গণ-ওয়াকআউটের ঘটনাটি ইসরায়েলের বিশ্বব্যাপী বিচ্ছিন্নতার একটি সুস্পষ্ট উদাহরণ।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়াকে চরমপন্থীদের চাপ হিসেবে দেখানোকে বাস্তবতার বিকৃতি বলে অভিহিত করেছে গাজা মিডিয়া অফিস। গাজা কার্যালয় যুক্তি দিয়েছে যে এই স্বীকৃতি একটি আইনগত অধিকার এবং কয়েক দশকের সহিংসতা ও বাস্তুচ্যুতির পর ফিলিস্তিনিদের অধিকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বীকৃতির প্রতিফলন।
গাজা মিডিয়া অফিসের দাবি, নেতানিয়াহুর পুরো ভাষণ আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে অপরাধ হিসেবে বিবেচিত কর্মকাণ্ডের জন্য ‘তথ্য বিকৃত করা এবং আইনি দায় এড়ানোর’ একটি প্রচেষ্টা।
গাজায় চলমান গণহত্যা ও মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে ইসরায়েলের বারবার হামলার প্রতিবাদে শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর ভাষণ চলাকালে বহু কূটনীতিক ওয়াকআউট (সভা ত্যাগ) করেন।
নেতানিয়াহু মঞ্চে ওঠার সঙ্গে সঙ্গেই বেশ কয়েকজন কূটনীতিককে দ্রুত বেরিয়ে যেতে দেখা যায়। গত বছরের মতো এবারও একই ধরনের প্রতিবাদের পুনরাবৃত্তি ঘটেছে। অন্যান্য দেশের প্রতিনিধিরা বেরিয়ে যাওয়ার সময় মার্কিন প্রতিনিধিদল নেতানিয়াহুর সমর্থনে করতালি দেন।
এরপর প্রায় ফাঁকা কক্ষে এক জ্বালাময়ী ও উদ্ধত ভাষণ দিয়েছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু। নেতানিয়াহু ঘোষণা দেন ইসরায়েলকে গাজায় ‘অবশ্যই কাজ শেষ করতে হবে’।
ওয়াকআউটের ঘটনার একই সময়ে, হাজার হাজার বিক্ষোভকারী নিউইয়র্ক সিটির রাস্তায় সমবেত হয়ে নেতানিয়াহুর উপস্থিতির নিন্দা জানান এবং সহিংসতার অবসানের আহ্বান জানান।
ভাষণকালে নেতানিয়াহু জোর দিয়ে বলেন, ক্রমবর্ধমান আন্তর্জাতিক চাপ ও গণহত্যার নিন্দা সত্ত্বেও, ২০২৩ সালের অক্টোবরে হামাসের নেতৃত্বাধীন হামলার পর ইসরায়েলকে গাজায় ‘কাজ শেষ করতে হবে’।
নেতানিয়াহু বলেন, ‘পশ্চিমা নেতারা হয়তো চাপের মুখে নতি স্বীকার করেছেন। তবে আমি আপনাদের একটি বিষয়ে নিশ্চয়তা দিচ্ছি, ইসরায়েল নতি স্বীকার করবে না।’
পশ্চিমা নেতাদের উদ্দেশে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আপনারা ভালো করেই জানেন যে ইসরায়েল আপনাদের যুদ্ধই লড়ছে।’
নেতানিয়াহু দাবি করেন, প্রকাশ্যে সমালোচনা করলেও বন্ধ দরজার আড়ালে বিভিন্ন নেতারা বিশ্বকে ‘সন্ত্রাস’ থেকে সুরক্ষিত করার জন্য ইসরায়েলকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন।
জাতিসংঘের ঘোষণা এবং অসংখ্য বিশেষজ্ঞের দাবি সত্ত্বেও নেতানিয়াহু গাজায় ইসরায়েলের গণহত্যা চালানোর বিষয়টি অস্বীকার করেন।
গাজার জনগণকে ইচ্ছাকৃতভাবে অনাহারে রেখে দুর্ভিক্ষ সৃষ্টির বিষয়টিও নেতানিয়াহু অস্বীকার করেন।
গাজায় লাউডস্পিকারে সম্প্রচারিত পুরো ভাষণে নেতানিয়াহু নিজেদের একটি অবরুদ্ধ জাতি হিসেবে আখ্যায়িত করে বলেন, আমরা ‘বর্বরতার বিরুদ্ধে সাত-ফ্রন্টে যুদ্ধ’ করছি।
গাজায় দীর্ঘায়িত ও নৃশংস অভিযানের ন্যায্যতা দিতে নেতানিয়াহু বারবার ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবরে হামাসের নেতৃত্বাধীন হামলার কথা বলেন।
ভাষণে হামাসকে হুমকি দিয়ে নেতানিয়াহু বলেন, ‘আত্মসমর্পণ করো অথবা মরো’। অবশিষ্ট সকল ইসরায়েলি বন্দির মুক্তি দাবি করে বলেন, ‘অস্ত্র সমর্পণ করো, আমার লোকদের যেতে দাও... যদি তা করো, তবে বাঁচবে। না করলে, ইসরায়েল তোমাদের খুঁজে বের করবে।’
নেতানিয়াহু ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সম্প্রতি স্বীকৃতি দেওয়ায় পশ্চিমা মিত্রদের (যুক্তরাষ্ট্র বাদে) তীব্র আক্রমণ করে বলেন, ‘এটি একটি লজ্জাজনক সিদ্ধান্ত। এটি ইহুদিদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাসবাদকে উৎসাহিত করবে এবং লজ্জার প্রতীক হয়ে থাকবে।’
নেতানিয়াহু দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানকে ‘পুরোপুরি পাগলামি’ বলে উড়িয়ে দিয়ে বলেন, ফিলিস্তিনিরা ইসরায়েলের পাশে একটি রাষ্ট্র চায় না, তারা ইসরায়েলের পরিবর্তে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র চায়।
নেতানিয়াহুর ভাষণের পরপরই গাজা মিডিয়া অফিস নেতানিয়াহুকে তার যুদ্ধাপরাধ ও গণহত্যাকে ন্যায্যতা দেওয়ার চেষ্টায় ‘ অসংখ্য মিথ্যা’ প্রচারের জন্য অভিযুক্ত করেছে। তাঁদের দাবি, নেতানিয়াহুর ভাষণ ‘বিভ্রান্তিকর’ এবং স্ববিরোধিতায় পূর্ণ।
সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে ‘সাত-ফ্রন্টের যুদ্ধ’—গাজা সরকার সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে যুদ্ধের এই বর্ণনা প্রত্যাখ্যান করে বলেছে, এটি মূলত বেসামরিক নাগরিক ও অবকাঠামোকে লক্ষ্য করে চালানো একটি অভিযান। তারা আন্তর্জাতিক প্রতিবেদন উদ্ধৃত করে বলেছে, নিহত ফিলিস্তিনিদের ৯৪ শতাংশ বেসামরিক নাগরিক, যার মধ্যে ৩০,০০০-এর বেশি নারী ও শিশু রয়েছে। পাশাপাশি হাসপাতাল ও স্কুলসহ ধ্বংস করা প্রয়োজনীয় অবকাঠামোর ৯০ শতাংশ।
ইসরায়েল গণহত্যা চালাচ্ছে না—এই দাবি তীব্রভাবে খণ্ডন করেছে গাজা মিডিয়া অফিস। গাজা সরকার আবাসিক এলাকায় ২ লাখ টনের বেশি বিস্ফোরক নিক্ষেপ, ২০ হাজার শিশু ও ১০ হাজার ৫০০ নারীসহ ৬৪ হাজার-এর বেশি বেসামরিক নাগরিককে হত্যাকে গণহত্যার সুস্পষ্ট প্রমাণ হিসেবে উল্লেখ করেছে। বিশেষজ্ঞদের মতে, নিহতদের প্রায় ৮০ শতাংশ বেসামরিক নাগরিক।
হামাস ত্রাণ চুরি করছে—নেতানিয়াহুর এই দাবি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক উন্নয়ন সংস্থার (ইউএসএআইডি) ২০২৫ সালের জুনের শেষের দিকের একটি অভ্যন্তরীণ প্রতিবেদনের মাধ্যমে সরাসরি খণ্ডন করা হয়েছে। ইউএসএআইডি-এর বিশ্লেষণে হামাস কর্তৃক মার্কিন-প্রদত্ত ত্রাণ পরিকল্পিতভাবে সরিয়ে নেওয়ার কোনো প্রমাণ পাওয়া যায়নি। গাজা মিডিয়া অফিস ইসরায়েলি সেনাবাহিনীকে ত্রাণ কনভয়ের চারপাশে ‘মৃত্যুফাঁদ’ তৈরির জন্য অভিযুক্ত করেছে, যেখানে খাবার খুঁজতে আসা অনেক বেসামরিক নাগরিক নিহত বা আহত হয়েছে।
ইসরায়েলের কর্মকাণ্ডের প্রতি ব্যাপক আন্তর্জাতিক সমর্থনের ধারণাটিকে বানোয়াট বলে উড়িয়ে দিয়েছে গাজা সরকার। তাঁদের দাবি, জাতিসংঘে গণ-ওয়াকআউটের ঘটনাটি ইসরায়েলের বিশ্বব্যাপী বিচ্ছিন্নতার একটি সুস্পষ্ট উদাহরণ।
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দেওয়াকে চরমপন্থীদের চাপ হিসেবে দেখানোকে বাস্তবতার বিকৃতি বলে অভিহিত করেছে গাজা মিডিয়া অফিস। গাজা কার্যালয় যুক্তি দিয়েছে যে এই স্বীকৃতি একটি আইনগত অধিকার এবং কয়েক দশকের সহিংসতা ও বাস্তুচ্যুতির পর ফিলিস্তিনিদের অধিকারের প্রতি আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের স্বীকৃতির প্রতিফলন।
গাজা মিডিয়া অফিসের দাবি, নেতানিয়াহুর পুরো ভাষণ আন্তর্জাতিক আইনের অধীনে অপরাধ হিসেবে বিবেচিত কর্মকাণ্ডের জন্য ‘তথ্য বিকৃত করা এবং আইনি দায় এড়ানোর’ একটি প্রচেষ্টা।
ফিলিস্তিন প্রশ্ন আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে দীর্ঘদিনের এক অমীমাংসিত ইস্যু। একদিকে রয়েছে ফিলিস্তিনি জনগণের স্বাধীন রাষ্ট্রের আকাঙ্ক্ষার জবাবে গণহত্যা, অন্যদিকে ইসরায়েলের নিরাপত্তা ও রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবি।
১ ঘণ্টা আগেবিচ্ছিন্নতাবাদী, দুর্বৃত্তদের বিরুদ্ধে অতীতে বারবার ব্যবহৃত এই আইন সরকারকে ‘শান্তি ভঙ্গকারী বলে চিহ্নিতদের’ বিরুদ্ধে আগেভাগে ব্যবস্থা নেওয়ার এখতিয়ার দেয়।
৫ ঘণ্টা আগেলাদাখে পূর্ণ রাজ্যের মর্যাদার দাবিতে চলমান আন্দোলনের নেতা এবং ম্যাগসেসে পুরস্কারপ্রাপ্ত সমাজকর্মী সোনম ওয়াংচুককে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
১ দিন আগেএই মুহূর্তে পুরো লেহ শহর কড়া নিরাপত্তার চাদরে ঢাকা। কারফিউ চলছে। বড় জমায়েত বা মিছিল নিষিদ্ধ। সরকার মনে করছে, পরিস্থিতি সামলাতে সময় লাগবে। তবে প্রশ্ন উঠছে—যে লাদাখ এতদিন শান্তি ও পর্যটনের প্রতীক ছিল, সেখানে শান্তি ফিরবে কবে?
১ দিন আগে