স্ট্রিম ডেস্ক
নিজের করা যুদ্ধবিরতির চুক্তি ভেঙে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস সদস্যদের হত্যার হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার কথা, হামাস যদি ইসরায়েলকে সহায়তাকারী গাজা গ্যাংয়ের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় তাহলে তিনি হামাসকে নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেবেন।
এর আগে, ট্রাম্প নিজেই গাজা গ্যাং সদস্যদের ওপর দমন-পীড়নে ব্যাপারে হামাসকে সমর্থন দিয়েয়েছিলেন। আর এই হুমকির মধ্য দিয়ে তিনি যে নিজের অবস্থান থেকে পাল্টাচ্ছেন তারই ইঙ্গিত দিলেন।
ট্রাম্প সতর্ক করে বলেন, হামাস যদি ইসরায়েলকে সহায়তাকারী গাজা গ্যাংকে লক্ষ্য করে আক্রমণ করে, তবে তিনিও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীটির সঙ্গে হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অনুমোদন দেবেন এবং হামাসের ওপর হামলার অনুমতি দেবেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, গাজায় হামাস যদি লোকজন হত্যা অব্যাহত রাখে, যেটি চুক্তিকে ছিল না, তবে আমরাও অবশ্যই তাদের শেষ করে দেব।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প এই হুমকির বিষয়টি স্পস্ট করেন। পাশাপাশি তিনি এও স্পস্ট করেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা গাজায় প্রবেশ করবে না।
দৃশ্যত ট্রাম্প ইসরায়েলের নাম নেননি, তবে তিনি ইঙ্গিতে দেশটির কথা উল্লেখ করেই বলেন, আমরা সেখানে যাব না। আমাদের সেখানে যেতে হবে না। গাজার খুব কাছেই লোকজন আছে, খুব কাছে থাকা ব্যক্তিরাই যাবে এবং আমাদের পৃষ্ঠপোষকতায় তারা খুব সহজেই এই কাজ করতে পারবে।
কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যমের এক খবরে বলা হয়, হামাসের বিরুদ্ধে এই হুমকি ট্রাম্প যে পল্টি নিচ্ছেন তারই ইঙ্গিত। কারণ চলতি সপ্তাহের শুরুতেও মনে হয়েছিল ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে গাজা গ্যাংয়ের ওপর হামাসের দমন-পীড়নে ট্রাম্পের কিছু যায় আসে না।
এর আগে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছিলেন, তারা বেশ কয়েকটি গ্যাংকে বের করে দিয়েছিল যারা খুব, খুব খারাপ গ্যাং ছিল। তারা তাদের বের করে দিয়েছে এবং তারা বেশ কয়েকজন গ্যাং সদস্যকে হত্যা করেছে। সত্যি কথা বলতে, এটা আমাকে খুব একটা পীড়া দেয়নি। ঠিক আছে।
নিজের করা যুদ্ধবিরতির চুক্তি ভেঙে ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাস সদস্যদের হত্যার হুমকি দিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। তার কথা, হামাস যদি ইসরায়েলকে সহায়তাকারী গাজা গ্যাংয়ের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ায় তাহলে তিনি হামাসকে নিরস্ত্র করার নির্দেশ দেবেন।
এর আগে, ট্রাম্প নিজেই গাজা গ্যাং সদস্যদের ওপর দমন-পীড়নে ব্যাপারে হামাসকে সমর্থন দিয়েয়েছিলেন। আর এই হুমকির মধ্য দিয়ে তিনি যে নিজের অবস্থান থেকে পাল্টাচ্ছেন তারই ইঙ্গিত দিলেন।
ট্রাম্প সতর্ক করে বলেন, হামাস যদি ইসরায়েলকে সহায়তাকারী গাজা গ্যাংকে লক্ষ্য করে আক্রমণ করে, তবে তিনিও ফিলিস্তিনি সশস্ত্র গোষ্ঠীটির সঙ্গে হওয়া যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভাঙার অনুমোদন দেবেন এবং হামাসের ওপর হামলার অনুমতি দেবেন।
বৃহস্পতিবার (১৬ অক্টোবর) ট্রাম্প সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে লেখেন, গাজায় হামাস যদি লোকজন হত্যা অব্যাহত রাখে, যেটি চুক্তিকে ছিল না, তবে আমরাও অবশ্যই তাদের শেষ করে দেব।
পরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে ট্রাম্প এই হুমকির বিষয়টি স্পস্ট করেন। পাশাপাশি তিনি এও স্পস্ট করেন, যুক্তরাষ্ট্রের সেনারা গাজায় প্রবেশ করবে না।
দৃশ্যত ট্রাম্প ইসরায়েলের নাম নেননি, তবে তিনি ইঙ্গিতে দেশটির কথা উল্লেখ করেই বলেন, আমরা সেখানে যাব না। আমাদের সেখানে যেতে হবে না। গাজার খুব কাছেই লোকজন আছে, খুব কাছে থাকা ব্যক্তিরাই যাবে এবং আমাদের পৃষ্ঠপোষকতায় তারা খুব সহজেই এই কাজ করতে পারবে।
কাতার ভিত্তিক সংবাদমাধ্যমের এক খবরে বলা হয়, হামাসের বিরুদ্ধে এই হুমকি ট্রাম্প যে পল্টি নিচ্ছেন তারই ইঙ্গিত। কারণ চলতি সপ্তাহের শুরুতেও মনে হয়েছিল ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে গাজা গ্যাংয়ের ওপর হামাসের দমন-পীড়নে ট্রাম্পের কিছু যায় আসে না।
এর আগে মঙ্গলবার সাংবাদিকদের ট্রাম্প বলেছিলেন, তারা বেশ কয়েকটি গ্যাংকে বের করে দিয়েছিল যারা খুব, খুব খারাপ গ্যাং ছিল। তারা তাদের বের করে দিয়েছে এবং তারা বেশ কয়েকজন গ্যাং সদস্যকে হত্যা করেছে। সত্যি কথা বলতে, এটা আমাকে খুব একটা পীড়া দেয়নি। ঠিক আছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প দাবি করেছেন, ভারত রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করতে রাজি হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের লক্ষ্য হলো ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে রাশিয়ার মূল অর্থনৈতিক উৎস—জ্বালানি আয়ের ওপর চাপ সৃষ্টি করা।
১৬ ঘণ্টা আগেপেরুতে একদিন আগে প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়া হোসে জেরির বিরুদ্ধেও জেন-জি বিক্ষোভ ছড়িয়ে পড়েছে। বিক্ষোভ চলাকালে এখন পর্যন্ত একজন নিহত ও কয়েক ডজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে রাজধানী লিমায় জরুরি অবস্থা জারি করা হয়েছে।
১৯ ঘণ্টা আগেইসরায়েল গাজা থেকে ট্যাংক সরিয়ে নিয়েছে, যুদ্ধবিমানও অনেকটা নীরব। কিন্তু এর মানে এই নয় যে যুদ্ধ শেষ হয়ে গেছে। এ পর্যন্ত হাজার হাজার মানুষ নিহত হয়েছে, লক্ষাধিক ঘরবাড়ি ধ্বংস হয়েছে, এবং প্রায় ২০ লাখ মানুষ গৃহহীন হয়েছে।
২০ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি হামলায় ইয়েমেনের হুতিদের সামরিক প্রধান মোহাম্মদ আল-করিম আল-ঘামারি নিহত হয়েছেন। তিনি হুতিদের সামরিক কর্মকর্তাদের মধ্যে অন্যতম শীর্ষ কর্মকর্তা ছিলেন।
২১ ঘণ্টা আগে