স্ট্রিম ডেস্ক
টানা ভারী বর্ষণের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে মেক্সিকোতে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছেন আরও অনেকে। দেশটির মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে বহু ঘরবাড়ি ও মহাসড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
গতকাল শুক্রবার (১০ অক্টোবর) মেক্সিকোর জাতীয় বেসামরিক প্রতিরক্ষা সমন্বয়ক লরা ভেলাজকুয়েজ জানান, প্রবল বর্ষণে নদীগুলো প্লাবিত হয়ে যাওয়ায় এবং রাস্তাঘাট ভেঙে পড়ায় বিভিন্ন পৌরসভায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। দেশটির ৩২টি রাজ্যের মধ্যে ৩১টিতেই তীব্র বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে পূর্বাঞ্চলের ভেরাক্রুজ, মধ্যাঞ্চলের কেরেতারো ও হিডালগো এবং উত্তর-মধ্যাঞ্চলের সান লুইস পোতোসি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে হিডালগো রাজ্যে, যেখানে ১৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব গুইলারমো অলিভারেস রেইনা। ভূমিধস ও নদীর পানি উপচে পড়ায় রাজ্যটিতে অন্তত এক হাজার বাড়ি, ৫৯টি হাসপাতাল ও ক্লিনিক এবং ৩০৮টি স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পার্শ্ববর্তী পুয়েবলা রাজ্যে নয়জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৩ জন নিখোঁজ রয়েছেন। রাজ্য গভর্নরের তথ্যমতে, ভারী বৃষ্টিতে প্রায় ৮০ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ভূমিধসের কারণে একটি গ্যাস পাইপলাইন ফেটে গেছে।
উপকূলীয় রাজ্য ভেরাক্রুজে একজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। সেখানে প্রায় ৫ হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং নৌবাহিনী প্রায় ৯০০ মানুষকে উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নিয়েছে। এর আগে মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্য কেরেতারোতে ভূমিধসে এক শিশুর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে কর্তৃপক্ষ।
ভারী বর্ষণের কারণে ছয়টি রাজ্যে ৩ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি গ্রাহক বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন এবং প্রায় এক হাজার কিলোমিটার রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাম স্থানীয় কর্মকর্তা ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকের পর বলেন, ‘আমরা জনগণকে সহায়তা করতে, রাস্তা খুলে দিতে এবং বিদ্যুৎ পরিষেবা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে উদ্ধার ও পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ৮,৭০০ জনের বেশি সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।’
টানা ভারী বর্ষণের ফলে সৃষ্ট বন্যা ও ভূমিধসে মেক্সিকোতে অন্তত ২৮ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং নিখোঁজ রয়েছেন আরও অনেকে। দেশটির মধ্য ও দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে বহু ঘরবাড়ি ও মহাসড়ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে।
গতকাল শুক্রবার (১০ অক্টোবর) মেক্সিকোর জাতীয় বেসামরিক প্রতিরক্ষা সমন্বয়ক লরা ভেলাজকুয়েজ জানান, প্রবল বর্ষণে নদীগুলো প্লাবিত হয়ে যাওয়ায় এবং রাস্তাঘাট ভেঙে পড়ায় বিভিন্ন পৌরসভায় বিদ্যুৎ সরবরাহ বন্ধ হয়ে গেছে। দেশটির ৩২টি রাজ্যের মধ্যে ৩১টিতেই তীব্র বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। এর মধ্যে পূর্বাঞ্চলের ভেরাক্রুজ, মধ্যাঞ্চলের কেরেতারো ও হিডালগো এবং উত্তর-মধ্যাঞ্চলের সান লুইস পোতোসি সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
সবচেয়ে বেশি প্রাণহানি হয়েছে হিডালগো রাজ্যে, যেখানে ১৬ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন রাজ্যের স্বরাষ্ট্র সচিব গুইলারমো অলিভারেস রেইনা। ভূমিধস ও নদীর পানি উপচে পড়ায় রাজ্যটিতে অন্তত এক হাজার বাড়ি, ৫৯টি হাসপাতাল ও ক্লিনিক এবং ৩০৮টি স্কুল ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
পার্শ্ববর্তী পুয়েবলা রাজ্যে নয়জনের মৃত্যু হয়েছে এবং ১৩ জন নিখোঁজ রয়েছেন। রাজ্য গভর্নরের তথ্যমতে, ভারী বৃষ্টিতে প্রায় ৮০ হাজার মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং ভূমিধসের কারণে একটি গ্যাস পাইপলাইন ফেটে গেছে।
উপকূলীয় রাজ্য ভেরাক্রুজে একজন পুলিশ কর্মকর্তাসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে। সেখানে প্রায় ৫ হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এবং নৌবাহিনী প্রায় ৯০০ মানুষকে উদ্ধার করে আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নিয়েছে। এর আগে মধ্যাঞ্চলীয় রাজ্য কেরেতারোতে ভূমিধসে এক শিশুর মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে কর্তৃপক্ষ।
ভারী বর্ষণের কারণে ছয়টি রাজ্যে ৩ লাখ ২০ হাজারেরও বেশি গ্রাহক বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছেন এবং প্রায় এক হাজার কিলোমিটার রাস্তা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
শুক্রবার (১০ অক্টোবর) প্রেসিডেন্ট ক্লদিয়া শেইনবাম স্থানীয় কর্মকর্তা ও মন্ত্রিসভার সদস্যদের সঙ্গে বৈঠকের পর বলেন, ‘আমরা জনগণকে সহায়তা করতে, রাস্তা খুলে দিতে এবং বিদ্যুৎ পরিষেবা পুনরুদ্ধারে কাজ করছি। ক্ষতিগ্রস্ত এলাকাগুলোতে উদ্ধার ও পরিচ্ছন্নতা অভিযানে ৮,৭০০ জনের বেশি সেনাসদস্য মোতায়েন করা হয়েছে।’
এ বছরের নোবেল শান্তি পুরস্কার (২০২৫) ঘোষণার পর বিশ্বজুড়ে আলোচনার ঝড় উঠেছে। ভেনেজুয়েলার বিরোধী নেত্রী মারিয়া কোরিনা মাচাদো পুরস্কার পেয়েছেন ‘গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের পক্ষে সাহসী অবস্থান’-এর জন্য। নিঃসন্দেহে নিকোলাস মাদুরো সরকারের বিরুদ্ধে তাঁর রাজনৈতিক সংগ্রাম গুরুত্বপূর্ণ।
৭ ঘণ্টা আগে১৯৪৮ সালের আল-নাকবার পর শরণার্থী শিবিরে জন্ম নেওয়া এবং বড় হওয়া লাখ লাখ ফিলিস্তিনির মতো, আমার জীবনের কাহিনীতেও সংগ্রাম আর টিকে থাকার কয়েকটি অধ্যায় আছে। আমাদের প্রজন্ম একভাবে সৌভাগ্যবান ছিল। ফিলিস্তিনের সেই হারানো গ্রামগুলোতে যারা থাকত, তাদের গল্প শুনে বড় হয়েছি আমরা। তারা নিজের গ্রামের প্রতিটি গাছ, প্
৭ ঘণ্টা আগে‘তুফান আল-আকসা’ নামে যে অভিযান হামাস ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর চালিয়েছিল তারপর দুই বছর কেটে গেছে। ফিলিস্তিনি প্রতিরোধ যোদ্ধাদের চালানো সেই অভিযানের পরে টানা দুই বছর ধরে গাজায় নির্মূল যুদ্ধ চালিয়েছে ইসরায়েল।
১৬ ঘণ্টা আগেপ্রতিবেশী দেশ পাকিস্তানের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক এক চরম সংকটময় মুহূর্ত পার করছে। অন্যদিকে, পাকিস্তানের ‘চিরশত্রু’ ভারতের সঙ্গে আফগানিস্তানের সম্পর্ক ক্রমশ উন্নতির দিকে মোড় নিচ্ছে।
১ দিন আগে