‘হিরো আলমের নতুন গানের মডেল নাকি মাধুরী দিক্ষিত’—চারদিকে গুজবের ছড়াছড়ি। এই গুজবের দুনিয়ায় এক টাকার সোনালি কয়েন এক হাজার টাকায় বিক্রি থেকে শুরু করে ‘দেশ বিক্রি’—সবই সম্ভব। কিন্তু কারা গুজব ছড়ায়? আর কেনই বা ছড়িয়ে পড়ে গুজব নামক ডাইনোসরের হাত-পা, রঙ্গ-নকশায় নেওয়া যাক তার খোঁজখবর
সৈকত আমীন

বাংলাদেশের বাস্তবতায় গুজব যেন এক অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। বিশ্বকোষে জায়গা না পেলেও রিকশার হ্যান্ডেলে, বাসের সিটে, সেলুনের আয়নায় এবং অবশ্যই ফেসবুকের কমেন্ট বক্সে গুজবের অবাধ বিচরণ। মনস্তত্ত্ববিদেরা মনে করেন, গুজবের জন্ম অনিশ্চয়তা থেকে।
আমি বলি—ভাই, অনিশ্চয়তা তো শুধু গুজবে না, ঢাকা শহরের ট্রাফিকেও। মিরপুর ১০ থেকে থেকে মিরপুর ১১ যেতে যেতে যতটা সময় লাগে, ততক্ষণে অন্তত পাঁচটা গুজব তৈরি হয়ে যায়! এর মধ্যে তিনটে ছড়িয়ে পড়ে, একটা হয় ভাইরাল। আর আরেকটা মিম বানিয়ে তাতে কোনো এক সেলিব্রেটির ছবি বসিয়ে দিলেই হয়।
গুজবের প্রথম মনস্তাত্ত্বিক স্তর হলো ‘আরে শুনছিস?’। এই প্রশ্নে মানুষ এমনভাবে চোখ পাকায়, তিনি যেন এখনই সিক্রেট এজেন্টের মতো রাষ্ট্রীয় গোপন নথি ফাঁস করবেন। অথচ তাদের কথাটা হয় এমন: ‘হিরো আলমের নতুন গানের মডেল নাকি মাধুরী দিক্ষিত’।
তবে এ কথা শুনেও অনেকে অবাক হবেন না। কারণ, গুজবের যুক্তি, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় লজিক, তাতে নিউটনের আইন খাটে না। এই গুজবের দুনিয়ায় এক টাকার সোনালি কয়েন এক হাজার টাকায় বিক্রি থেকে শুরু করে ‘দেশ বিক্রি’—সবই সম্ভব।
গেল শতকের নব্বয়ের দশকে আমাদের বড় ভাইয়েরা শুনেছিলেন, আমাজন জঙ্গলে লাখ লাখ গাছের মোনাজাতের গুজব। আর এখনকার প্রজন্ম শুনছে, ‘ফাইজ-জি নেটওয়ার্ক এলে নাকি টাওয়ারগুলো মানুষখেকো হয়ে উঠবে’ অথবা ‘নীল আর্মস্ট্রং চাঁদ থেকে চীনের প্রচীর দেখেছিলেন’। মোট কথা নানান রঙের গুজবে প্রতিদিনই আমাদের স্যোশাল মিডিয়ার টেম্পারমেন্ট ক্ষণে ক্ষণে পাল্টে যাচ্ছে।
গুজবের দুনিয়ায় আমাদের জাতীয় বিনোদন চ্যানেল হলো ফেসবুক লাইভ। যেখানে কোনো ফিটফাট ভাই চিৎকার করে বলেন, ‘ভাইসব, এইমাত্র খবর পেলাম, আগামীকাল থেকে ডিম আর বেগুনে নাকি চিপ বসানো হবে!’ তারপর কমেন্টে কেউ লিখে ফেলল, ‘আমি আগেই সন্দেহ করেছিলাম, এবার হলো তো…’।
তো, এসব গুজবের মনস্তত্ত্ব গবেষণা করতে হলে আপনাকে প্রথমে ‘আতঙ্ক সৃষ্টিকারী গ্রুপ’ খুঁজে বের করতে হবে। এরা মূলত সক্রিয় থাকে পাড়া-মহল্লার চায়ের দোকানে। কেউ হয়তো এদের বলবে, ‘শোনেন, কাল রাতে গাজীপুরে নাকি ভিনগ্রহীরা নেমেছিল!’ আরেকজন তখন বলবে, ‘আরে, আমি নিজে দেখছি, ওরা আসলে বিদ্যুৎ বিভাগের লোডশেডিং ঠিক করতেছিল।’
এসব দেখে অনেকে রসিকতা করে মজার মাজার গবেষণা হাজির করেন ফেসবুকে। সেসব গবেষণায় দেখা যায়, এই গুজবের ৯০ শতাংশ তৈরি হয় যখন চায়ের কাপে অতিরিক্ত চিনি দিয়ে দুধ কম দেওয়া হয়।

গুজব বিষয়ে দুই মার্কিন মনস্তত্ত্ববিদ গর্ডন ডব্লু অলপোর্ট ও লিও জে পোস্টম্যান তাঁদের বিখ্যাত গবেষণা ‘সাইকোলজি অব রিউমার’-এ বলেছেন, গুজবের বিস্তার নির্ভর করে তথ্যের অস্পষ্টতা ও গুরুত্বের ওপর। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমাদের এখানে গুজবের সূত্র কাজ করে ভিন্নভাবে। দেখা যায়, যাঁর যত বেশি ফাঁকা সময়, তাঁর তত বেশি গুজবের অবসর। যেমন, ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি গেলে শোনা যায়, ঢাকায় নাকি এখন রাতারাতি সবাই কোটিপতি হয়ে যাচ্ছে শুধু টিকটক করেই। আবার ঢাকায় ফেরার পর শোনা যায়, গ্রামে নাকি সবাই এখন ড্রোন বানাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলো দেখে-শুনে রসিকজনের কেবল একটি গানই মনে পড়ে, ‘কত রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়…’। এখন এই গানের কথাকে বাংলাদেশি ভার্সনে ফেলে আমারা এমনও বলতে পারি যে ‘কত গুজব শুনি এদেশে…’।
নাহ, বুঝতে পারছি, আপনাদের কথাটি পছন্দ হচ্ছে না। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আমাদের এখানে বেশির ভাগ সময় গুজবের তত্ত্ব চাউর হয় দ্বিমুখী উপায়ে। কিন্তু জনাব, গুজব প্রচার-প্রসারের এই পদ্ধতি এখনো হার্ভার্ডে পড়ানো হয় না, এটা একেবারে খাঁটি বাংলাদেশি টেকনিক। আপনারা একে ‘দ্য লোকাল নিনজা টেকনিক’ও বলতে পারেন।
গুজবের আরেকটি বৈজ্ঞানিক দিক হলো ‘শেয়ার বাটন সিনড্রোম’। এটা এক ভয়ানক রোগ, যেখানে এই সিনড্রোমে আক্রান্ত ব্যক্তি কোনো কিছু না পড়ে, না ভেবেই শুধু শেয়ার দিয়ে নিজের মহান দায়িত্ব শেষ করেন। না করেও বা উপায় কী! ক্লিকবেট টাইপের শিরোনামে যখন লেখা থাকে, ‘একজন এই পোস্ট শেয়ার না করে এড়িয়ে গেছিল, এরপর পাঁচ মাস সে কোনো সুসংবাদ পায়নি কিংবা তার মাথায় শিং গজিয়েছে।’
ভাগ্যিস ডারউইন মরে বেঁচে গেছেন। গুজবমুখর এই ধরাধামে এখন তিনি থাকলে বেচারাকে হয়তো পোস্ট শেয়ার করা, সুসংবাদ এবং শিং গজানোসংক্রান্ত বিষয়-আশয় নিয়ে গবেষণায় দিন গুজরান করতে হতো।
আসলে আমরা হাসতে হাসতে গুজব ছড়াই এবং সেই গুজব আবার কাঁদতে কাঁদতে বিশ্বাস করি। একদিকে আমরা গুজবে দেশ বিক্রি করি, অন্যদিকে সেই গুজব দিয়ে বানাই নতুন নাটক। বানাই ভিউ। ইউটিউব চ্যানেলও চালাই, ফলোয়ার বাড়াই। একভাবে দেখলে গুজবই তো এখন ধন্যধান্য পুষ্পভরা (পড়ুন: ধনধান্য গুজবে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা) এই বাংলাদেশের অঘোষিত ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়, তাই নয় কি?

বাংলাদেশের বাস্তবতায় গুজব যেন এক অমূল্য সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। বিশ্বকোষে জায়গা না পেলেও রিকশার হ্যান্ডেলে, বাসের সিটে, সেলুনের আয়নায় এবং অবশ্যই ফেসবুকের কমেন্ট বক্সে গুজবের অবাধ বিচরণ। মনস্তত্ত্ববিদেরা মনে করেন, গুজবের জন্ম অনিশ্চয়তা থেকে।
আমি বলি—ভাই, অনিশ্চয়তা তো শুধু গুজবে না, ঢাকা শহরের ট্রাফিকেও। মিরপুর ১০ থেকে থেকে মিরপুর ১১ যেতে যেতে যতটা সময় লাগে, ততক্ষণে অন্তত পাঁচটা গুজব তৈরি হয়ে যায়! এর মধ্যে তিনটে ছড়িয়ে পড়ে, একটা হয় ভাইরাল। আর আরেকটা মিম বানিয়ে তাতে কোনো এক সেলিব্রেটির ছবি বসিয়ে দিলেই হয়।
গুজবের প্রথম মনস্তাত্ত্বিক স্তর হলো ‘আরে শুনছিস?’। এই প্রশ্নে মানুষ এমনভাবে চোখ পাকায়, তিনি যেন এখনই সিক্রেট এজেন্টের মতো রাষ্ট্রীয় গোপন নথি ফাঁস করবেন। অথচ তাদের কথাটা হয় এমন: ‘হিরো আলমের নতুন গানের মডেল নাকি মাধুরী দিক্ষিত’।
তবে এ কথা শুনেও অনেকে অবাক হবেন না। কারণ, গুজবের যুক্তি, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় লজিক, তাতে নিউটনের আইন খাটে না। এই গুজবের দুনিয়ায় এক টাকার সোনালি কয়েন এক হাজার টাকায় বিক্রি থেকে শুরু করে ‘দেশ বিক্রি’—সবই সম্ভব।
গেল শতকের নব্বয়ের দশকে আমাদের বড় ভাইয়েরা শুনেছিলেন, আমাজন জঙ্গলে লাখ লাখ গাছের মোনাজাতের গুজব। আর এখনকার প্রজন্ম শুনছে, ‘ফাইজ-জি নেটওয়ার্ক এলে নাকি টাওয়ারগুলো মানুষখেকো হয়ে উঠবে’ অথবা ‘নীল আর্মস্ট্রং চাঁদ থেকে চীনের প্রচীর দেখেছিলেন’। মোট কথা নানান রঙের গুজবে প্রতিদিনই আমাদের স্যোশাল মিডিয়ার টেম্পারমেন্ট ক্ষণে ক্ষণে পাল্টে যাচ্ছে।
গুজবের দুনিয়ায় আমাদের জাতীয় বিনোদন চ্যানেল হলো ফেসবুক লাইভ। যেখানে কোনো ফিটফাট ভাই চিৎকার করে বলেন, ‘ভাইসব, এইমাত্র খবর পেলাম, আগামীকাল থেকে ডিম আর বেগুনে নাকি চিপ বসানো হবে!’ তারপর কমেন্টে কেউ লিখে ফেলল, ‘আমি আগেই সন্দেহ করেছিলাম, এবার হলো তো…’।
তো, এসব গুজবের মনস্তত্ত্ব গবেষণা করতে হলে আপনাকে প্রথমে ‘আতঙ্ক সৃষ্টিকারী গ্রুপ’ খুঁজে বের করতে হবে। এরা মূলত সক্রিয় থাকে পাড়া-মহল্লার চায়ের দোকানে। কেউ হয়তো এদের বলবে, ‘শোনেন, কাল রাতে গাজীপুরে নাকি ভিনগ্রহীরা নেমেছিল!’ আরেকজন তখন বলবে, ‘আরে, আমি নিজে দেখছি, ওরা আসলে বিদ্যুৎ বিভাগের লোডশেডিং ঠিক করতেছিল।’
এসব দেখে অনেকে রসিকতা করে মজার মাজার গবেষণা হাজির করেন ফেসবুকে। সেসব গবেষণায় দেখা যায়, এই গুজবের ৯০ শতাংশ তৈরি হয় যখন চায়ের কাপে অতিরিক্ত চিনি দিয়ে দুধ কম দেওয়া হয়।

গুজব বিষয়ে দুই মার্কিন মনস্তত্ত্ববিদ গর্ডন ডব্লু অলপোর্ট ও লিও জে পোস্টম্যান তাঁদের বিখ্যাত গবেষণা ‘সাইকোলজি অব রিউমার’-এ বলেছেন, গুজবের বিস্তার নির্ভর করে তথ্যের অস্পষ্টতা ও গুরুত্বের ওপর। কিন্তু বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে আমাদের এখানে গুজবের সূত্র কাজ করে ভিন্নভাবে। দেখা যায়, যাঁর যত বেশি ফাঁকা সময়, তাঁর তত বেশি গুজবের অবসর। যেমন, ঈদের ছুটিতে গ্রামের বাড়ি গেলে শোনা যায়, ঢাকায় নাকি এখন রাতারাতি সবাই কোটিপতি হয়ে যাচ্ছে শুধু টিকটক করেই। আবার ঢাকায় ফেরার পর শোনা যায়, গ্রামে নাকি সবাই এখন ড্রোন বানাচ্ছে ইত্যাদি ইত্যাদি। এগুলো দেখে-শুনে রসিকজনের কেবল একটি গানই মনে পড়ে, ‘কত রঙ্গ দেখি দুনিয়ায়…’। এখন এই গানের কথাকে বাংলাদেশি ভার্সনে ফেলে আমারা এমনও বলতে পারি যে ‘কত গুজব শুনি এদেশে…’।
নাহ, বুঝতে পারছি, আপনাদের কথাটি পছন্দ হচ্ছে না। কিন্তু বাস্তবতা হলো, আমাদের এখানে বেশির ভাগ সময় গুজবের তত্ত্ব চাউর হয় দ্বিমুখী উপায়ে। কিন্তু জনাব, গুজব প্রচার-প্রসারের এই পদ্ধতি এখনো হার্ভার্ডে পড়ানো হয় না, এটা একেবারে খাঁটি বাংলাদেশি টেকনিক। আপনারা একে ‘দ্য লোকাল নিনজা টেকনিক’ও বলতে পারেন।
গুজবের আরেকটি বৈজ্ঞানিক দিক হলো ‘শেয়ার বাটন সিনড্রোম’। এটা এক ভয়ানক রোগ, যেখানে এই সিনড্রোমে আক্রান্ত ব্যক্তি কোনো কিছু না পড়ে, না ভেবেই শুধু শেয়ার দিয়ে নিজের মহান দায়িত্ব শেষ করেন। না করেও বা উপায় কী! ক্লিকবেট টাইপের শিরোনামে যখন লেখা থাকে, ‘একজন এই পোস্ট শেয়ার না করে এড়িয়ে গেছিল, এরপর পাঁচ মাস সে কোনো সুসংবাদ পায়নি কিংবা তার মাথায় শিং গজিয়েছে।’
ভাগ্যিস ডারউইন মরে বেঁচে গেছেন। গুজবমুখর এই ধরাধামে এখন তিনি থাকলে বেচারাকে হয়তো পোস্ট শেয়ার করা, সুসংবাদ এবং শিং গজানোসংক্রান্ত বিষয়-আশয় নিয়ে গবেষণায় দিন গুজরান করতে হতো।
আসলে আমরা হাসতে হাসতে গুজব ছড়াই এবং সেই গুজব আবার কাঁদতে কাঁদতে বিশ্বাস করি। একদিকে আমরা গুজবে দেশ বিক্রি করি, অন্যদিকে সেই গুজব দিয়ে বানাই নতুন নাটক। বানাই ভিউ। ইউটিউব চ্যানেলও চালাই, ফলোয়ার বাড়াই। একভাবে দেখলে গুজবই তো এখন ধন্যধান্য পুষ্পভরা (পড়ুন: ধনধান্য গুজবে ভরা আমাদের এই বসুন্ধরা) এই বাংলাদেশের অঘোষিত ষষ্ঠ ইন্দ্রিয়, তাই নয় কি?

বিকেলবেলার এক পশলা বৃষ্টি, হাতে ধোঁয়া ওঠা চায়ের কাপ। জানালার গ্রিল ধরে বাইরে তাকাতেই ইউটিউবের প্লে-লিস্টে বেজে উঠল নব্বই দশকের জনপ্রিয় কোনো গান। ঠিক সেই মুহূর্তে আপনার বুকের ভেতর কেমন যেন একটা মোচড় দিয়ে ওঠে। কারো চোখে জমা হয় অশ্রুবিন্দু, কিন্তু ঠোঁটের কোণে লেগে থাকে মৃদু হাসি।
১ ঘণ্টা আগে
সাধারণত পথশিশুরা মানুষের কাছে হাত পাতে, সাহায্য চায়। কিন্তু সেদিন তাঁরা ছিল দাতা। সারা দিন তাঁরা যাত্রীদের জুতা পলিশ করল, হাঁকডাক করে লোক জড়ো করল, সবাইকে বাংলাদেশের মানুষের দুঃখের কথা বলল। দিনশেষে তাঁদের ছোট ছোট হাতে জমেছিল উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ।
১১ ঘণ্টা আগে
১৯৭১ সালের ৩ ডিসেম্বর একাধিক পত্রিকায় ছাপা হয়েছিল মুক্তিযোদ্ধাদের ধরিয়ে দেওয়ার বিজ্ঞপ্তি। মুক্তিযোদ্ধাদের গ্রেপ্তার করা অথবা তাঁদের যাতে নিশ্চিতভাবে ধরা যায় এ ব্যাপারে পুলিশের কাছে তথ্য দিলে ১৪ মণ আমন চালের সমপরিমাণ টাকা পাওয়া যেত।
১ দিন আগে
আজ ৩ ডিসেম্বর আন্তর্জাতিক প্রতিবন্ধী দিবস। প্রতিবছর বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন ব্যক্তিদের প্রতি সচেতনতার প্রসার, মর্যাদা সমুন্নতকরণ, অধিকার সুরক্ষা এবং উন্নয়ন নিশ্চিত করার অঙ্গীকারে দিবসটি পালিত হয়।
১ দিন আগে