.png)
সালমান শাহর জন্মদিন
আজ ১৯ সেপ্টেম্বর। বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে এক অবিস্মরণীয় নক্ষত্র সালমান শাহর ৫৪তম জন্মদিন। যার আগমন ছিল ধূমকেতুর মতো, আর প্রস্থান ছিল তার চেয়েও আকস্মিক। মাত্র চার বছরের ক্যারিয়ারে তাঁর অর্জন সিনেমার ইতিহাসে বিরল দৃষ্টান্ত। নায়ক সালমান শাহ কেন আজও এত জনপ্রিয়, কেন মৃত্যুর ২৮ বছর পরেও তিনি প্রাসঙ্গিক? তা জানা যাবে এ লেখায়।

তুফায়েল আহমদ

সালমান শাহর আসল নাম শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন। টেলিভিশন নাটক ও মডেলিং দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করলেও তাঁর আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তার সূচনা হয় ১৯৯৩ সালে 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত এই সিনেমাতে সালমান শাহ-মৌসুমীর জুটি দর্শকদের হৃদয়ে ঝড় তোলে। রাতারাতি তারকা বনে যান সালমান শাহ। এরপরের গল্পটা শুধুই এগিয়ে যাওয়ার।
সালমান শাহ কেন আজও এত জনপ্রিয়, কেন মৃত্যুর ২৮ বছর পরেও তিনি প্রাসঙ্গিক? এর উত্তর নিহিত আছে তাঁর অনবদ্য প্রতিভা, ব্যক্তিত্ব ও অভিনয়শৈলির মধ্যে। মূলত চারটি প্রধান কারণে সালমান শাহ আজ বাংলাদেশের চলচ্চিত্রাকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে আছেন।
সালমান শাহ ছিলেন সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে থাকা একজন ফ্যাশন আইকন। নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নায়কদের পোশাক-পরিচ্ছদ বা স্টাইল ছিল গতানুগতিক। তা প্রচণ্ডভাবে ভারতীয় তথা বলিউড তারকাদের অনুকরণ। তখন সালমান এনেছিলেন তাঁর নিজস্ব স্টাইল।
সালমান শাহর মাথায় ব্যান্ডানা, কানে দুল, চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, জিন্সের সঙ্গে বাহারি টি-শার্ট, ব্যাকব্রাশ করা চুল আর হাতে ব্রেসলেট। এগুলো ছিল সালমানের নিজস্ব সিগনেচার স্টাইল, যা এর আগে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে দেখা যায়নি।
তৎকালীন তরুণ প্রজন্মের কাছে হয়ে উঠেছিল ফ্যাশনের চূড়ান্ত নমুনা। পরিচালকরা তাঁর ফ্যাশন জ্ঞানের ওপর এতটাই আস্থা রাখতেন যে, সিনেমার কস্টিউম বা পোশাক নির্বাচনের ভার প্রায়শই সালমান শাহর উপরেই ছেড়ে দেওয়া হতো। তিনি নিজে বিভিন্ন দেশ থেকে পোশাক কিনে আনতেন। আর সিনেমায় নিজের চরিত্র অনুযায়ী তা ডিজাইন করাতেন।

‘স্টাইলিস্ট হিরো’ সালমানের ফ্যাশনের মৌলিকতা ও সহজে অনুকরণযোগ্যতার কারণেই তিনি ছিলেন ফ্যাশন আইকন। এমনকি বলিউডের কোনো কোনো তারকাও পরে তাঁর স্টাইল অনুসরণ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে বাংলাদেশের সিনেমাপাড়ায়।
বলা যায়, সালমান শাহ প্রথম বাংলাদেশি নায়ক যিনি নিজের স্টাইল ও ফ্যাশন সচেতনতা দিয়ে মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শিক্ষিত তরুণদের সিনেমামুখী করতে পেরেছিলেন।
চরিত্রের গভীরে প্রবেশ করার ক্ষমতা সালমান শাহর অভিনয়ের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য ছিল তাঁর সাবলীলতা ও সহজ ভঙ্গিমার অভিনয়। প্রথম চলচ্চিত্র 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' দেখেই দর্শক বুঝতে পেরেছিল, গতানুগতিক সিনেমার মধ্যেও সালমান শাহ ‘নায়ক’ হয়ে উঠতে পেরেছেন।
চলচ্চিত্র সমালোচকরা দাবি করেন, প্রতিটি চরিত্রে সালমান শাহ নিজেকে এমনভাবে বিলীন করে দিতেন যে, পর্দায় সেই চরিত্রটিকে জীবন্ত মনে হতো। তাঁর সংলাপে আবেগ, রোমান্স এবং চরিত্র অনুযায়ী বিদ্রোহের যে মিশ্রণ ছিল, তা দর্শকদের সরাসরি প্রভাবিত করত।

‘অন্তরে অন্তরে’, ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘এই ঘর এই সংসার’, ‘সত্যের মৃত্যু নেই’ বা ‘আনন্দ অশ্রু’র মতো সিনেমায় সালমান শাহ তাঁর অভিনয় প্রতিভার যে স্বাক্ষর রেখেছেন, তা আজও অমলিন। অভিনয়ের ধরণ, চরিত্রের গভীরে প্রবেশ করার ক্ষমতা আর অসাধারণ ‘স্ক্রিন প্রেজেন্স’ সালমানকে তখন অন্য সবার চেয়ে আলাদা করে তুলেছিল।
বাণিজ্যিক সিনেমার ক্ষেত্রে পর্দার জুটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে যে কয়টি জুটি জনপ্রিয় হয়েছে, তার মধ্যে সালমান-শাবনূর জুটি একটি। সালমান শাহ অভিনীত ২৭টি চলচ্চিত্রের মধ্যে ১৪টিতেই দেখা গেছে এ জুটি।
নব্বই দশকে সালমান-শাবনূর জুটি এতটাই জনপ্রিয় ছিল যে, তাঁদের একসঙ্গে পর্দায় উপস্থিতি মানেই সিনেমা হিট। সেলুলয়েডে তাঁদের রসায়ন ছিল প্রাণবন্ত। অভিনয় দেখে দর্শকরা মনে করতেন, সালমান-শাবনূর বোধহয় বাস্তবেও প্রেমিক-প্রেমিকা।

এ জুটির ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘স্বপ্নের পৃথিবী’, ‘তোমাকে চাই’, ‘আনন্দ অশ্রু’র মতো সিনেমা তখন বাজারে ব্যবসাসফল সিনেমার উদাহরণ ছিল। আর শুরু শাবনূরই নয়, মৌসুমীর সঙ্গেও সালমানের জুটি ছিল হিট।
সালমান শাহ ছিলেন নব্বই দশকের তরুণ প্রজন্মের কাছে আদর্শ ও অনুপ্রেরণার নাম। স্মার্টনেস, আধুনিক মনন আর আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব তাঁকে তরুণদের আইকনে পরিণত করেছিল।
নব্বই দশকটা মোটাদাগে এক অর্থে ছিল সালমান শাহর যুগ। সেই সময়ে দেশের অনেক সিনেমাপ্রেমি তরুণ সালমান শাহর মতো হতে চাইত। তাঁর মতো করে কথা বলতে আর পোশাক পরতে ভালোবাসত।
এও বলা যায়, শিক্ষিত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির দর্শকদের হলে গিয়ে ছবি দেখার অভ্যাস ফিরিয়ে এনেছিলেন সালমান শাহ। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর খ্যাতির সর্বোচ্চ শিখরে থাকা সালমান শাহর মৃত্যু হয় রহস্যজনকভাবে। কিন্তু শারীরিক অনুপস্থিতি তাঁর জনপ্রিয়তাকে এখনও কমাতে পারেনি। মৃত্যু তাঁকে ভক্তদের হৃদয়ে অমর কিংবদন্তিতে পরিণত করেছে। কোটি ভক্তের হৃদয়ে সালমান শাহ আজও চিরসবুজ, চিরতরুণ এক স্বপ্নের নায়ক।

সালমান শাহর আসল নাম শাহরিয়ার চৌধুরী ইমন। টেলিভিশন নাটক ও মডেলিং দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করলেও তাঁর আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তার সূচনা হয় ১৯৯৩ সালে 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' চলচ্চিত্রের মাধ্যমে। সোহানুর রহমান সোহান পরিচালিত এই সিনেমাতে সালমান শাহ-মৌসুমীর জুটি দর্শকদের হৃদয়ে ঝড় তোলে। রাতারাতি তারকা বনে যান সালমান শাহ। এরপরের গল্পটা শুধুই এগিয়ে যাওয়ার।
সালমান শাহ কেন আজও এত জনপ্রিয়, কেন মৃত্যুর ২৮ বছর পরেও তিনি প্রাসঙ্গিক? এর উত্তর নিহিত আছে তাঁর অনবদ্য প্রতিভা, ব্যক্তিত্ব ও অভিনয়শৈলির মধ্যে। মূলত চারটি প্রধান কারণে সালমান শাহ আজ বাংলাদেশের চলচ্চিত্রাকাশে এক উজ্জ্বল নক্ষত্র হয়ে আছেন।
সালমান শাহ ছিলেন সময়ের চেয়ে অনেক এগিয়ে থাকা একজন ফ্যাশন আইকন। নব্বইয়ের দশকে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে নায়কদের পোশাক-পরিচ্ছদ বা স্টাইল ছিল গতানুগতিক। তা প্রচণ্ডভাবে ভারতীয় তথা বলিউড তারকাদের অনুকরণ। তখন সালমান এনেছিলেন তাঁর নিজস্ব স্টাইল।
সালমান শাহর মাথায় ব্যান্ডানা, কানে দুল, চোখে গোল ফ্রেমের চশমা, জিন্সের সঙ্গে বাহারি টি-শার্ট, ব্যাকব্রাশ করা চুল আর হাতে ব্রেসলেট। এগুলো ছিল সালমানের নিজস্ব সিগনেচার স্টাইল, যা এর আগে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রে দেখা যায়নি।
তৎকালীন তরুণ প্রজন্মের কাছে হয়ে উঠেছিল ফ্যাশনের চূড়ান্ত নমুনা। পরিচালকরা তাঁর ফ্যাশন জ্ঞানের ওপর এতটাই আস্থা রাখতেন যে, সিনেমার কস্টিউম বা পোশাক নির্বাচনের ভার প্রায়শই সালমান শাহর উপরেই ছেড়ে দেওয়া হতো। তিনি নিজে বিভিন্ন দেশ থেকে পোশাক কিনে আনতেন। আর সিনেমায় নিজের চরিত্র অনুযায়ী তা ডিজাইন করাতেন।

‘স্টাইলিস্ট হিরো’ সালমানের ফ্যাশনের মৌলিকতা ও সহজে অনুকরণযোগ্যতার কারণেই তিনি ছিলেন ফ্যাশন আইকন। এমনকি বলিউডের কোনো কোনো তারকাও পরে তাঁর স্টাইল অনুসরণ করেছেন বলে গুঞ্জন রয়েছে বাংলাদেশের সিনেমাপাড়ায়।
বলা যায়, সালমান শাহ প্রথম বাংলাদেশি নায়ক যিনি নিজের স্টাইল ও ফ্যাশন সচেতনতা দিয়ে মধ্যবিত্ত ও উচ্চবিত্ত শিক্ষিত তরুণদের সিনেমামুখী করতে পেরেছিলেন।
চরিত্রের গভীরে প্রবেশ করার ক্ষমতা সালমান শাহর অভিনয়ের সবচেয়ে বড় বৈশিষ্ট্য ছিল তাঁর সাবলীলতা ও সহজ ভঙ্গিমার অভিনয়। প্রথম চলচ্চিত্র 'কেয়ামত থেকে কেয়ামত' দেখেই দর্শক বুঝতে পেরেছিল, গতানুগতিক সিনেমার মধ্যেও সালমান শাহ ‘নায়ক’ হয়ে উঠতে পেরেছেন।
চলচ্চিত্র সমালোচকরা দাবি করেন, প্রতিটি চরিত্রে সালমান শাহ নিজেকে এমনভাবে বিলীন করে দিতেন যে, পর্দায় সেই চরিত্রটিকে জীবন্ত মনে হতো। তাঁর সংলাপে আবেগ, রোমান্স এবং চরিত্র অনুযায়ী বিদ্রোহের যে মিশ্রণ ছিল, তা দর্শকদের সরাসরি প্রভাবিত করত।

‘অন্তরে অন্তরে’, ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘এই ঘর এই সংসার’, ‘সত্যের মৃত্যু নেই’ বা ‘আনন্দ অশ্রু’র মতো সিনেমায় সালমান শাহ তাঁর অভিনয় প্রতিভার যে স্বাক্ষর রেখেছেন, তা আজও অমলিন। অভিনয়ের ধরণ, চরিত্রের গভীরে প্রবেশ করার ক্ষমতা আর অসাধারণ ‘স্ক্রিন প্রেজেন্স’ সালমানকে তখন অন্য সবার চেয়ে আলাদা করে তুলেছিল।
বাণিজ্যিক সিনেমার ক্ষেত্রে পর্দার জুটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের চলচ্চিত্র ইতিহাসে যে কয়টি জুটি জনপ্রিয় হয়েছে, তার মধ্যে সালমান-শাবনূর জুটি একটি। সালমান শাহ অভিনীত ২৭টি চলচ্চিত্রের মধ্যে ১৪টিতেই দেখা গেছে এ জুটি।
নব্বই দশকে সালমান-শাবনূর জুটি এতটাই জনপ্রিয় ছিল যে, তাঁদের একসঙ্গে পর্দায় উপস্থিতি মানেই সিনেমা হিট। সেলুলয়েডে তাঁদের রসায়ন ছিল প্রাণবন্ত। অভিনয় দেখে দর্শকরা মনে করতেন, সালমান-শাবনূর বোধহয় বাস্তবেও প্রেমিক-প্রেমিকা।

এ জুটির ‘স্বপ্নের ঠিকানা’, ‘স্বপ্নের পৃথিবী’, ‘তোমাকে চাই’, ‘আনন্দ অশ্রু’র মতো সিনেমা তখন বাজারে ব্যবসাসফল সিনেমার উদাহরণ ছিল। আর শুরু শাবনূরই নয়, মৌসুমীর সঙ্গেও সালমানের জুটি ছিল হিট।
সালমান শাহ ছিলেন নব্বই দশকের তরুণ প্রজন্মের কাছে আদর্শ ও অনুপ্রেরণার নাম। স্মার্টনেস, আধুনিক মনন আর আকর্ষণীয় ব্যক্তিত্ব তাঁকে তরুণদের আইকনে পরিণত করেছিল।
নব্বই দশকটা মোটাদাগে এক অর্থে ছিল সালমান শাহর যুগ। সেই সময়ে দেশের অনেক সিনেমাপ্রেমি তরুণ সালমান শাহর মতো হতে চাইত। তাঁর মতো করে কথা বলতে আর পোশাক পরতে ভালোবাসত।
এও বলা যায়, শিক্ষিত ও মধ্যবিত্ত শ্রেণির দর্শকদের হলে গিয়ে ছবি দেখার অভ্যাস ফিরিয়ে এনেছিলেন সালমান শাহ। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর খ্যাতির সর্বোচ্চ শিখরে থাকা সালমান শাহর মৃত্যু হয় রহস্যজনকভাবে। কিন্তু শারীরিক অনুপস্থিতি তাঁর জনপ্রিয়তাকে এখনও কমাতে পারেনি। মৃত্যু তাঁকে ভক্তদের হৃদয়ে অমর কিংবদন্তিতে পরিণত করেছে। কোটি ভক্তের হৃদয়ে সালমান শাহ আজও চিরসবুজ, চিরতরুণ এক স্বপ্নের নায়ক।

ছোটবেলা থেকেই শুনে এসেছি, পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ। যদিও কথাটি পরিচ্ছন্নতার সঙ্গে ইসলামের সম্পর্কের গুরুত্ব হিসেবেই শেখানো হয়েছিল। তবে এমন ভাবনা এ অঞ্চলের অন্যান্য ধর্মগুলোর সঙ্গেও সঙ্গতিপূর্ণ। ফলে আমরা সবাই মোটামুটি পরিচ্ছন্নতা নিয়ে ঐতিহাসিকভাবেই সচেতন একটি অঞ্চল হিসেবে পরিচিত।
২০ ঘণ্টা আগে
ভয় পেতে কারও কি ভালো লাগে? কিন্তু হরর সিনেমার ক্ষেত্রে যেন সব হিসাব পাল্টে যায়। ভয় পাই, চমকে উঠি, তবু দেখতেই থাকি। আর সিনেমা শেষ না করে উঠতে পারি না। প্রশ্ন জাগে, ভয় পেলেও কেন আমরা হরর সিনেমা দেখি? কেন হরর সিনেমা আমাদের এত টানে?
২ দিন আগে
গতকাল মঙ্গলবার চ্যাটজিপিটি অ্যাটলাস নামে নতুন ব্রাউজার উন্মুক্ত করেছে এআই নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ওপেনএআই।
৩ দিন আগে
সমুদ্রের নিচে লুকিয়ে আছে অসংখ্য রহস্য, অসংখ্য বিস্ময়। আর সেই বিস্ময়ের ভেতরেও এমন প্রাণী আছে, যারা প্রকৃতির নিয়মকানুনই উল্টে দিয়েছে।
৩ দিন আগে