স্ট্রিম প্রতিবেদক
দেশজুড়ে বিদায় নিচ্ছে বৃষ্টি বয়ে আনা মৌসুমি বায়ু। বর্ষা বিদায়ের এই সময়টায় আবহাওয়ায় বড় পরিবর্তন আসছে। আর্দ্রতা কমছে, বাড়ছে দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, মৌসুমি বায়ুর বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টিপাত প্রায় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে আবহাওয়া আরামদায়ক হয়ে উঠবে।
আজ সোমবার (১৩ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু রংপুর এবং রাজশাহী বিভাগ থেকে বিদায় নিয়েছে। ১৫ অক্টোবরের মধ্যে দেশের অবশিষ্টাংশ থেকে বিদায় নিতে পারে।
এদিকে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি) জানিয়েছে, খুলনা, ঢাকা, বরিশাল, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ১৩ থেকে ১৪ অক্টোবরের মধ্যে বর্ষার ইতি ঘটবে। সর্বশেষ চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে ১৫ থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে মৌসুমি বায়ু সম্পূর্ণরূপে বিদায় নেবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ স্ট্রিমকে বলেন, ‘মৌসুমি বায়ু বিদায় নিচ্ছে। কক্সবাজার ছাড়া বাদবাকি পুরো দেশের মৌসুমী বায়ু আগামীকালই বিদায় নিচ্ছে।’
তিনি জানান, আগামী মঙ্গলবার বা বুধবার থেকে তাপমাত্রা ধারাবাহিকভাবে কমতে শুরু করবে। ইতিমধ্যে রাতের তাপমাত্রা কমার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মাসের শেষ দিকে তাপমাত্রা আরও হ্রাস পাবে।
বাংলাদেশে সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয়। এ সময় দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে সাগর থেকে জলীয় বাষ্প বহন করা আর্দ্র বায়ু প্রবাহিত হয়। এই বায়ু স্থলভাগের ওপরে এসে বৃষ্টিপাত ঘটায়। পুরো বর্ষাকালে এ প্রক্রিয়া চলমান থাকে।
আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু মূলত বঙ্গোপসাগর থেকে ওঠে আসে এবং ভারতের পূর্বাঞ্চল অতিক্রম করে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এর ফলে আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে দেশে বৃষ্টিপাত হয়।
মৌসুমি বায়ু বিদায়ের সময় এই প্রবাহ থেমে যায়। তখন স্থলভাগের দিক থেকে উত্তর-পূর্ব বায়ু প্রবাহিত হতে শুরু করে। এই বায়ু আসে হিমালয়ের পাদদেশ থেকে, যা শুষ্ক ও ঠান্ডা প্রকৃতির। ফলে আর্দ্রতা হ্রাস পায়, বৃষ্টিপাত বন্ধ হয়ে যায় এবং দেশে ধীরে ধীরে শুষ্ক ও ঠান্ডা আবহাওয়া তৈরি হয়।
আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, এ পরিবর্তনই শরৎ থেকে হেমন্তে প্রবেশের ইঙ্গিত দেয়। বর্তমানে আশ্বিন মাস চলছে। এরপরই আসবে কার্তিক, যা হেমন্তকালের সূচনা। হেমন্তেই শীতের আবহাওয়া বইতে শুরু করে।
মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ দ্রুত কমে যায়। এই পরিবর্তন সরাসরি অনুভব করা যায়। গ্রীষ্ম বা বর্ষার শুরুতে তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকলেও আর্দ্রতা বেশি থাকায় প্রচণ্ড গরম ও ঘাম অনুভূত হয়। কিন্তু মৌসুমি বায়ু চলে গেলে বাতাস শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে ঘাম দ্রুত বাষ্পীভূত হয় এবং শরীরে শীতলতার অনুভূতি আসে।
এ সময় সাধারণত সকাল ও সন্ধ্যায় হালকা ঠান্ডা অনুভূত হয়। উত্তরাঞ্চলের বাতাসে কুয়াশার উপস্থিতি বাড়ে। শহরাঞ্চলে আর্দ্রতা কমে যাওয়ার ফলে আকাশ পরিষ্কার ও উজ্জ্বল দেখায়।
তবে মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর স্বাস্থ্যঝুঁকিও তৈরি হয়। বিডব্লিউওটি জানিয়েছে, দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য বাড়ায় হঠাৎ ঠান্ডা লাগা, সর্দি-কাশি ও জ্বরের প্রবণতা বাড়তে পারে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হন। তাই এই সময় শরীর গরম রাখার ও পর্যাপ্ত পানি পান করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, মৌসুমী বায়ু বিদায় নিলেই আবহাওয়া আরামদায়ক হয়ে উঠবে। কেননা বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাবে এবং বাতাস ফুরফুরে হয়ে উঠবে।
সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকে। কিন্তু চলতি বছর অক্টোবরের প্রথম ১০ দিনেও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হয়েছে, যা অনেকের কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. শহীদুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, ‘মৌসুমি বায়ুর অক্ষরেখা বা মনসুন এক্সিস এখনো বাংলাদেশের ওপর দিয়ে অতিক্রম করছে। এজন্য অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ছিল, সেটিই হয়েছে।’
তিনি জানান, সাধারণত জুন মাসে এই অক্ষরেখা বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং অক্টোবরের ১৫ তারিখের মধ্যে বিদায় নেয়। চলতি বছরও সেই ধারা বজায় আছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে স্বাভাবিকভাবে গড়ে ১৬৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। কিন্তু চলতি বছর এই মাসে ২৬০ থেকে ২৭০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মৌসুমি বায়ুর বিদায়ের পর দেশজুড়ে শুরু হবে শুষ্ক আবহাওয়ার সময়। ধীরে ধীরে দক্ষিণ থেকে উত্তর পর্যন্ত দিনগুলো রৌদ্রোজ্জ্বল হবে, রাতগুলো ঠান্ডা হবে। অক্টোবরের শেষ ভাগে ও নভেম্বরের শুরু থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলে শীতের পরশ আরও স্পষ্ট হবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর তথ্য বলছে, এবার মৌসুমি বায়ুর বিদায় স্বাভাবিক সময়েই হচ্ছে, তাই শীতও আসবে সময়মতো। তবে দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বর্ষা শেষের এই সময়টি প্রকৃতির রূপান্তরের সময়—যেখানে আর্দ্রতা হারিয়ে যায়, বাতাস হয় হালকা, আর সকাল-বিকেল ঠান্ডা হাওয়া জানিয়ে দেয়, শীতের আগমন শুরু হয়েছে।
বজলুর রশিদ স্ট্রিমকে বলেন, এই মাসের শেষের দিকে একটা লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা আছে। লঘুচাপের প্রভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তবে তা খুব বেশি হবে না। ইতিমধ্যে উত্তরে বিশেষত দিনাজপুরে শীত পরতে শুরু করেছে। মাসের শেষের দিকে এটি আরও বাড়বে। তবে ঢাকায় শীত আসতে আরও অপেক্ষা করতে হবে।
দেশজুড়ে বিদায় নিচ্ছে বৃষ্টি বয়ে আনা মৌসুমি বায়ু। বর্ষা বিদায়ের এই সময়টায় আবহাওয়ায় বড় পরিবর্তন আসছে। আর্দ্রতা কমছে, বাড়ছে দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, মৌসুমি বায়ুর বিদায়ের সঙ্গে সঙ্গে বৃষ্টিপাত প্রায় পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে। ফলে আবহাওয়া আরামদায়ক হয়ে উঠবে।
আজ সোমবার (১৩ অক্টোবর) আবহাওয়া অধিদপ্তরের পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, দক্ষিণ পশ্চিম মৌসুমী বায়ু রংপুর এবং রাজশাহী বিভাগ থেকে বিদায় নিয়েছে। ১৫ অক্টোবরের মধ্যে দেশের অবশিষ্টাংশ থেকে বিদায় নিতে পারে।
এদিকে বাংলাদেশ ওয়েদার অবজারভেশন টিম (বিডব্লিউওটি) জানিয়েছে, খুলনা, ঢাকা, বরিশাল, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগে ১৩ থেকে ১৪ অক্টোবরের মধ্যে বর্ষার ইতি ঘটবে। সর্বশেষ চট্টগ্রাম বিভাগ থেকে ১৫ থেকে ১৬ অক্টোবরের মধ্যে মৌসুমি বায়ু সম্পূর্ণরূপে বিদায় নেবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের আবহাওয়াবিদ মো. বজলুর রশীদ স্ট্রিমকে বলেন, ‘মৌসুমি বায়ু বিদায় নিচ্ছে। কক্সবাজার ছাড়া বাদবাকি পুরো দেশের মৌসুমী বায়ু আগামীকালই বিদায় নিচ্ছে।’
তিনি জানান, আগামী মঙ্গলবার বা বুধবার থেকে তাপমাত্রা ধারাবাহিকভাবে কমতে শুরু করবে। ইতিমধ্যে রাতের তাপমাত্রা কমার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। মাসের শেষ দিকে তাপমাত্রা আরও হ্রাস পাবে।
বাংলাদেশে সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মৌসুমি বায়ু প্রবাহিত হয়। এ সময় দক্ষিণ-পশ্চিম দিক থেকে সাগর থেকে জলীয় বাষ্প বহন করা আর্দ্র বায়ু প্রবাহিত হয়। এই বায়ু স্থলভাগের ওপরে এসে বৃষ্টিপাত ঘটায়। পুরো বর্ষাকালে এ প্রক্রিয়া চলমান থাকে।
আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু মূলত বঙ্গোপসাগর থেকে ওঠে আসে এবং ভারতের পূর্বাঞ্চল অতিক্রম করে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবাহিত হয়। এর ফলে আষাঢ়-শ্রাবণ মাসে দেশে বৃষ্টিপাত হয়।
মৌসুমি বায়ু বিদায়ের সময় এই প্রবাহ থেমে যায়। তখন স্থলভাগের দিক থেকে উত্তর-পূর্ব বায়ু প্রবাহিত হতে শুরু করে। এই বায়ু আসে হিমালয়ের পাদদেশ থেকে, যা শুষ্ক ও ঠান্ডা প্রকৃতির। ফলে আর্দ্রতা হ্রাস পায়, বৃষ্টিপাত বন্ধ হয়ে যায় এবং দেশে ধীরে ধীরে শুষ্ক ও ঠান্ডা আবহাওয়া তৈরি হয়।
আবহাওয়াবিদেরা বলছেন, এ পরিবর্তনই শরৎ থেকে হেমন্তে প্রবেশের ইঙ্গিত দেয়। বর্তমানে আশ্বিন মাস চলছে। এরপরই আসবে কার্তিক, যা হেমন্তকালের সূচনা। হেমন্তেই শীতের আবহাওয়া বইতে শুরু করে।
মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ দ্রুত কমে যায়। এই পরিবর্তন সরাসরি অনুভব করা যায়। গ্রীষ্ম বা বর্ষার শুরুতে তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকলেও আর্দ্রতা বেশি থাকায় প্রচণ্ড গরম ও ঘাম অনুভূত হয়। কিন্তু মৌসুমি বায়ু চলে গেলে বাতাস শুষ্ক হয়ে যায়, ফলে ঘাম দ্রুত বাষ্পীভূত হয় এবং শরীরে শীতলতার অনুভূতি আসে।
এ সময় সাধারণত সকাল ও সন্ধ্যায় হালকা ঠান্ডা অনুভূত হয়। উত্তরাঞ্চলের বাতাসে কুয়াশার উপস্থিতি বাড়ে। শহরাঞ্চলে আর্দ্রতা কমে যাওয়ার ফলে আকাশ পরিষ্কার ও উজ্জ্বল দেখায়।
তবে মৌসুমি বায়ু বিদায়ের পর স্বাস্থ্যঝুঁকিও তৈরি হয়। বিডব্লিউওটি জানিয়েছে, দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্য বাড়ায় হঠাৎ ঠান্ডা লাগা, সর্দি-কাশি ও জ্বরের প্রবণতা বাড়তে পারে। বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা বেশি আক্রান্ত হন। তাই এই সময় শরীর গরম রাখার ও পর্যাপ্ত পানি পান করার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
আবহাওয়াবিদ বজলুর রশিদ বলেন, মৌসুমী বায়ু বিদায় নিলেই আবহাওয়া আরামদায়ক হয়ে উঠবে। কেননা বাতাসের আর্দ্রতা কমে যাবে এবং বাতাস ফুরফুরে হয়ে উঠবে।
সাধারণত জুন থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মৌসুমি বায়ু সক্রিয় থাকে। কিন্তু চলতি বছর অক্টোবরের প্রথম ১০ দিনেও দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হয়েছে, যা অনেকের কাছে অস্বাভাবিক মনে হয়েছে।
আবহাওয়াবিদ মো. শহীদুল ইসলাম ইউএনবিকে বলেন, ‘মৌসুমি বায়ুর অক্ষরেখা বা মনসুন এক্সিস এখনো বাংলাদেশের ওপর দিয়ে অতিক্রম করছে। এজন্য অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা ছিল, সেটিই হয়েছে।’
তিনি জানান, সাধারণত জুন মাসে এই অক্ষরেখা বাংলাদেশে প্রবেশ করে এবং অক্টোবরের ১৫ তারিখের মধ্যে বিদায় নেয়। চলতি বছরও সেই ধারা বজায় আছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের হিসাব অনুযায়ী, অক্টোবর মাসে স্বাভাবিকভাবে গড়ে ১৬৭ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত হয়ে থাকে। কিন্তু চলতি বছর এই মাসে ২৬০ থেকে ২৭০ মিলিমিটার পর্যন্ত বৃষ্টি হতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
মৌসুমি বায়ুর বিদায়ের পর দেশজুড়ে শুরু হবে শুষ্ক আবহাওয়ার সময়। ধীরে ধীরে দক্ষিণ থেকে উত্তর পর্যন্ত দিনগুলো রৌদ্রোজ্জ্বল হবে, রাতগুলো ঠান্ডা হবে। অক্টোবরের শেষ ভাগে ও নভেম্বরের শুরু থেকে দেশের উত্তরাঞ্চলে শীতের পরশ আরও স্পষ্ট হবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর তথ্য বলছে, এবার মৌসুমি বায়ুর বিদায় স্বাভাবিক সময়েই হচ্ছে, তাই শীতও আসবে সময়মতো। তবে দিন-রাতের তাপমাত্রার পার্থক্যের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে সচেতন থাকার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।
বর্ষা শেষের এই সময়টি প্রকৃতির রূপান্তরের সময়—যেখানে আর্দ্রতা হারিয়ে যায়, বাতাস হয় হালকা, আর সকাল-বিকেল ঠান্ডা হাওয়া জানিয়ে দেয়, শীতের আগমন শুরু হয়েছে।
বজলুর রশিদ স্ট্রিমকে বলেন, এই মাসের শেষের দিকে একটা লঘুচাপ সৃষ্টি হওয়ার আশঙ্কা আছে। লঘুচাপের প্রভাবে হালকা বৃষ্টি হতে পারে। তবে তা খুব বেশি হবে না। ইতিমধ্যে উত্তরে বিশেষত দিনাজপুরে শীত পরতে শুরু করেছে। মাসের শেষের দিকে এটি আরও বাড়বে। তবে ঢাকায় শীত আসতে আরও অপেক্ষা করতে হবে।
আগামীকাল শনিবার (১১ অক্টোবর) সকাল পর্যন্ত সারা দেশে হালকা থেকে মাঝারি ধরনের বৃষ্টি হতে পারে। এ ছাড়া দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমি বায়ু আগামী পাঁচ দিনের মধ্যে বিদায় নিতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আজ শুক্রবার (১০ অক্টোবর) সকাল ৯টা থেকে পরবর্তী ১২০ ঘণ্টার পূর্বাভাসে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
৪ দিন আগেচলতি মাসেই বঙ্গোপসাগরে একটি ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির আশঙ্কা রয়েছে। তবে এর প্রভাব এখনই দেখা দেবে না বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর।
৯ দিন আগেমৌসুমী বায়ু বাংলাদেশের ওপর সক্রিয় এবং উত্তর বঙ্গোপসাগরে প্রবল অবস্থায় রয়েছে। এর ফলে আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে সারা দেশে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস দিয়েছে বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তর। সেই সঙ্গে দেশের কোথাও কোথাও ভারী বৃষ্টি হতে পারে জানানো হয়েছে ।
১১ দিন আগেওজোন স্তর রক্ষায় রাজনৈতিক সদিচ্ছা ও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা অপরিহার্য বলে মন্তব্য করেছেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান।
১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৫