
.png)

দেশের স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব ও ভৌগোলিক অখণ্ডতা রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর ভূমিকা প্রশ্নাতীত, নিরাপত্তা ও শান্তি রক্ষায় সশস্ত্র বাহিনীর আত্মত্যাগ ও দায়িত্বশীল ভূমিকা জাতির ইতিহাসে গৌরবের সঙ্গে স্মরণীয় হয়ে রয়েছে বলে বিবৃতিতে বলেছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী।

সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সকল সদস্যকে আন্তরিক শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানিয়েছেন। তার বার্তায় সশস্ত্র বাহিনীর আধুনিকায়নে সাবেক রাষ্ট্রপতি শহীদ জিয়াউর রহমান এবং সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ভূমিকার কথা বিশেষভাবে ত

প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, সরকার মুক্তিযোদ্ধাদের স্বপ্ন অনুযায়ী একটি বৈষম্যহীন, শোষণমুক্ত ও জনকল্যাণমূলক রাষ্ট্র গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ। তিনি বলেন, ‘মুক্তিযোদ্ধারা যে স্বপ্ন নিয়ে দেশকে স্বাধীন করেছিলেন—এক

বিশ্বের বুকে বাংলাদেশের পরিচয় আজ শুধু একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে জন্ম, প্রাকৃতিক দুর্যোগ বা রাজনৈতিক অস্থিরতার মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। গত তিন দশকেরও বেশি সময় ধরে নীরবে, নিভৃতে নতুন পরিচয় গড়ে তুলেছে বাংলাদেশ; যা দেশকে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে অনন্য সম্মান ও মর্যাদার আসনে বসিয়েছে।

বিশেষ চাহিদাসম্পন্ন শিশুদের প্রতি সমাজের দায়বদ্ধতা এবং তাদের সমাজের মূল স্রোতে ফিরিয়ে আনার চ্যালেঞ্জ—এই দুই কঠিন বাস্তবতার মাঝে শক্তিশালী সেতুবন্ধন তৈরি করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। আমাদের সমাজে এখনো পর্যাপ্ত বিশেষায়িত প্রতিষ্ঠান এবং প্রয়োজনীয় সামাজিক সহায়তার অভাব রয়েছে।

যথাযথ মর্যাদার মধ্য দিয়ে আজ শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালিত হচ্ছে। দিবসটি উপলক্ষে আজ সকালে ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে মহান স্বাধীনতাযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।