স্ট্রিম ডেস্ক

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিন বাহিনীর প্রধানরা। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) রাতে হাসপাতালে গিয়ে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার পর হাসপাতালে আসেন সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর প্রধান। তারা বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। রাত ৯টার পর সেনাপ্রধান জেনারেল হাসপাতাল থেকে বের হন। এর কিছুক্ষণ পর বিমানবাহিনীর প্রধান হাসপাতালে আসেন। পরে রাতে নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর প্রধানরাও খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিয়ে বেরিয়ে যান।
প্রায় ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন হৃদরোগ ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসকরা হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসে সংক্রমণ হয়েছে জানান। সেই থেকে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ঘিরে এভারকেয়ার হাসপাতাল এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এর মধ্যে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এএসএফ), প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর), পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নিয়োজিত করা হয়েছে। কাঁটাতারের ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে হাসপাতালের প্রধান ফটক।
আজ দুপুরে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন। তাঁকে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার সব প্রস্তুতি করে রাখা হয়েছে।
খালেদা জিয়ার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে ডা. জাহিদ বলেন, ‘সবার দোয়ায় বেগম খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে উঠবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘চিকিৎসকরা যে চিকিৎসা দিচ্ছেন, সেটি উনি গ্রহণ করতে পারছেন। তবুও বিদেশে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি আছে কিনা মেডিকেল বোর্ডের সদস্যদের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ ছাড়া বিদেশে নেওয়ার সুযোগ নেই।’
এ সময় ডা. জাহিদ দেশবাসীকে কোনো ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিতে কান না দেওয়ার আহ্বান জানান। এছাড়া সবাইকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের অনুরোধ জানান তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে দেখতে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে যান তিন বাহিনীর প্রধানরা। মঙ্গলবার (২ নভেম্বর) রাতে হাসপাতালে গিয়ে সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল ওয়াকার-উজ জামান, নৌবাহিনী প্রধান অ্যাডমিরাল মোহাম্মদ নাজমুল হাসান ও বিমানবাহিনীর প্রধান এয়ার চিফ মার্শাল হাসান মাহমুদ খাঁন তাঁর স্বাস্থ্যের খোঁজখবর নেন।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
মঙ্গলবার রাত সাড়ে ৮টার পর হাসপাতালে আসেন সেনাবাহিনী ও নৌবাহিনীর প্রধান। তারা বিএনপি চেয়ারপারসনের চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। রাত ৯টার পর সেনাপ্রধান জেনারেল হাসপাতাল থেকে বের হন। এর কিছুক্ষণ পর বিমানবাহিনীর প্রধান হাসপাতালে আসেন। পরে রাতে নৌবাহিনী এবং বিমানবাহিনীর প্রধানরাও খালেদা জিয়ার শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নিয়ে বেরিয়ে যান।
প্রায় ৮০ বছর বয়সী খালেদা জিয়া দীর্ঘদিন হৃদরোগ ডায়াবেটিস, আর্থ্রাইটিস, লিভার সিরোসিস, কিডনির জটিলতাসহ নানা শারীরিক জটিলতায় ভুগছেন। গত ২৩ নভেম্বর শ্বাসকষ্ট দেখা দিলে তাঁকে এভারকেয়ার হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে চিকিৎসকরা হৃদযন্ত্র ও ফুসফুসে সংক্রমণ হয়েছে জানান। সেই থেকে তিনি এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
খালেদা জিয়ার চিকিৎসা ঘিরে এভারকেয়ার হাসপাতাল এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। এর মধ্যে স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এএসএফ), প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট (পিজিআর), পুলিশসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের নিয়োজিত করা হয়েছে। কাঁটাতারের ব্যারিকেড দিয়ে ঘিরে ফেলা হয়েছে হাসপাতালের প্রধান ফটক।
আজ দুপুরে খালেদা জিয়ার ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য এ জেড এম জাহিদ হোসেন জানান, বিএনপি চেয়ারপারসন চিকিৎসা গ্রহণ করতে পারছেন। তাঁকে দেশের বাইরে নিয়ে যাওয়ার সব প্রস্তুতি করে রাখা হয়েছে।
খালেদা জিয়ার জন্য দেশবাসীর কাছে দোয়া চেয়ে ডা. জাহিদ বলেন, ‘সবার দোয়ায় বেগম খালেদা জিয়া সুস্থ হয়ে উঠবেন।’ তিনি আরও বলেন, ‘চিকিৎসকরা যে চিকিৎসা দিচ্ছেন, সেটি উনি গ্রহণ করতে পারছেন। তবুও বিদেশে যাওয়ার মতো পরিস্থিতি আছে কিনা মেডিকেল বোর্ডের সদস্যদের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। মেডিকেল বোর্ডের পরামর্শ ছাড়া বিদেশে নেওয়ার সুযোগ নেই।’
এ সময় ডা. জাহিদ দেশবাসীকে কোনো ধরনের গুজব বা বিভ্রান্তিতে কান না দেওয়ার আহ্বান জানান। এছাড়া সবাইকে সর্বোচ্চ সংযম প্রদর্শনের অনুরোধ জানান তিনি।

বিএনপি চেয়ারপারসন ও সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে বিদেশে নেওয়ার মতো শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণের পর তারেক রহমান দেশে ফেরার সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানিয়েছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
৫ ঘণ্টা আগে
‘মুজিববাদ’ ও ‘মওদুদীবাদ’কে ফ্যাসিবাদের ‘প্রক্সি শক্তি’ উল্লেখ করে তাদের রুখে দিতে বিএনপির সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ঐক্য চেয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসিরুদ্দীন পাটোয়ারী।
৬ ঘণ্টা আগে
সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে ‘অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি’ ঘোষণার পর তাঁর নিরাপত্তায় স্পেশাল সিকিউরিটি ফোর্স (এসএসএফ) মোতায়েন করা হয়েছে। গুরুতর অসুস্থ হয়ে খালেদা জিয়া বর্তমানে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
৮ ঘণ্টা আগে
বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান কেন, বাংলাদেশে কারও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা নেই বলে মন্তব্য করেছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী। আজ মঙ্গলবার (২ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে নিজ মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে আইনশৃঙ্খলাসংক্রান্ত কোর কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এমন এ দাবি করেন।
৯ ঘণ্টা আগে