বাংলাদেশের গণতন্ত্র আজ প্রতি পদেপদে বাধাগ্রস্ত হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও বিএনপি চেয়ারপার্সন খালেদা জিয়া। তিনি আশা প্রকাশ করেছেন, ‘শিগগিরই দেশের জনগণ বাংলাদেশকে গণতন্ত্রে পুনঃপ্রতিষ্ঠিত রূপে দেখতে পাবেন।’ ২৯ মে বৃহস্পতিবার রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তন

দীর্ঘদিনের দমন-পীড়নের মাঝে দল পরিচালনায় ব্যস্ত সময় কেটেছে খালেদা জিয়ার। এরপর অসুস্থতা, কারাবাস ও ঘরবন্দি জীবনের কঠিন সময়ে পেরিয়ে গেছে বছর দশেক। সেই সব অধ্যায় পেরিয়ে, গুলশানের চেনা ঠিকানায় এখন কিছুটা নির্ভার সময় কাটাচ্ছেন এই নেত্রী। স্বজনদের সঙ্গে স্মৃতি আর স্নেহে ঘেরা এক পরিসরে কেমন কাটছে তাঁর সময়

দেশে ফেরার একদিন পর আজ বুধবার পূর্নাঙ্গ বিশ্রামে আছেন বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া। তার গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় নীরবতা বিরাজ করছে। বাসভবনের চারপাশে নিরাপত্তারক্ষী ছাড়া তেমন কাউকে দেখা যায়নি। বিএনপির গুলশান কার্যালয়ও ছিলো নীরব। গতকাল ৬ মে বিকেলে দীর্ঘ চার মাসের

‘সেদিন আর বেশি দূরে নয়, দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারপারসন তারেক রহমানও এই মাঠে এসে নেতৃত্ব দেবেন’। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য অধ্যাপক ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘জুবাইদা রহমান দেশে ফিরেছেন। ১৭ বছর সরকার তাঁকে দেশে আসতে দেয়নি। তাঁদের মেয়ে জায়মা রহমান

সারাদেহ ধানের শীষে ঢাকা। পায়ে জুতা আর পায়জামার কিছু অংশ কেবল দেখা যাচ্ছে। এসেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে একনজর দেখতে। ৬ মে, মঙ্গলবার খালেদা জিয়ার বাসভবন ফিরোজার সামনে এমন দৃশ্য দেখা যায়। নেত্রীকে বরণ করতে সারাদেশ থেকে বিএনপির অসংখ্য কর্মী ছুটে এসেছেন।

দুই পুত্রবধূ জুবাইদা রহমান ও সৈয়দা শর্মিলা রহমান সিঁথিকে সঙ্গে নিয়ে দেশে ফিরেছেন বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।  লন্ডনে উন্নত চিকিৎসা শেষে দীর্ঘ চার মাস পর (৬ মে) সকালে দেশের মাটিতে পা রাখেন তিনি।সকাল ১০টা ৪২ মিনিটে খালেদা জিয়া ও তার সফরসঙ্গীদের বহনকারী কাতারের রাজপরিবারের বিশেষ বিমান